টিউনটি লেখার আগেই সবার কাছ থেকে কোন প্রকার অনিচ্ছাকৃত ভুল-ত্রুটির জন্য ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। আমার চেয়ে অনেক ভাল এসইও এক্সপার্ট রয়েছেন টিটিতে। এই টিউনটি শুধুমাত্র যারা নতুন ফ্রীল্যান্সিং বা এসইও শুরু করতে যাচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্যে লেখা।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি?: সার্চ ইঞ্জিন(যেমন: Google, Yahoo, Bing etc) গুলোর কাছে আপনার বা আপনার ক্লায়েন্টের যেকোন কিছু(ওয়েবসাইট/ব্লগ/প্রোডাক্ট ইত্যাদি) জনপ্রিয় করে তোলাই হল সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কেন?: আপনি যখন Google এ কোন কিছু লিখে সার্চ দেন তখন Google আপনার সামনে কিছু ওয়েবসাইটের লিস্ট সম্বলিত পেজ নিয়ে হাজির হয়। একে সার্চ ইঞ্জিন রেজাল্ট পেজ বা সংক্ষেপে SERP বলা হয়। একটি পেজে সাধারণত দশটি রেজাল্ট থাকে। দেখা যায় যে, বেশিরভাগ ব্যবহারকারীরাই প্রথম পেজের দশটি রেজাল্টের মধ্যে তাদের কাঙ্খিত বিষয় খুঁজে না পেলে দ্বিতীয় পেজে না গিয়ে পুনরায় অন্য কিছু লিখে সার্চ করে। তাই সবাই চায় তাদের ওয়েবসাইট/ব্লগ/প্রোডাক্ট যেন প্রথম পেজের দশটি রেজাল্টের মধ্যে থাকে। সারা বিশ্বের লক্ষ লক্ষ ওয়েবসাইটের সাথে প্রতিযোগিতা করে এই দশটি রেজাল্টের মধ্যে থাকা অনেক কঠিন ব্যাপার। আর নতুন ব্লগ/ওয়েবসাইট হলে তো কথাই নেই। এজন্যই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হয় যাতে আপনার ওয়েবসাইটটি সার্চ রেজাল্টের শুরুর দিকে থাকে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের সুবিধা: একটি ওয়েবসাইটের প্রাণ হল তার ভিজিটর। ভিজিটর যদি না থাকে তাহলে ওয়েবসাইট বানানো অর্থহীন। এখন প্রশ্ন হল, এই ভিজিটরগুলো আপনি পাবেন কোথা থেকে/কিভাবে? তাই না? আপনি কি সারা বিশ্বের সবার বাসায় বাসায় গিয়ে লিফলেট বিতরণ করে আসবেন? নাকি পুরো পৃথিবীতে মাইকিং করবেন যে আপনার ওয়েবসাইটে অমুক তমুক সুবিধা রয়েছে!! না ভাই, ভয় পাবেন না। আপনাকে এসব কিছুই করতে হবে না! গুগল মামা আছে না? আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগলের সার্চ রেজাল্টের শুরুতে থাকে তাহলে ধরা নেয়া যায় যে, অবশ্যই গুগল থেকে আপনি যথেষ্ট পরিমাণে ভিজিটর পাবেন। আর গুগলের সার্চ রেজাল্টের শুরুতে আনতে হলে অবশ্যই আপনাকে এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করতে হবে। তাহলে দেখেন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর পেয়ে গেলেন। আপনার ওয়েবসাইটটি যদি কোন পণ্য বিক্রির হয় তাহলে তো কথাই নেই! সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন করার কারণে আপনার পণ্য বিক্রি আগের তুলনায় বেড়ে যাবে গ্যারান্টেড!! আর আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগল এডসেন্সের সাথে যুক্ত থাকে তাহলে ভিজিটর আসার ফলে আপনি এডসেন্স থেকেও আয় করতে পারবেন। এ নিয়ে অন্য একদিন আলোচনা করব। আউটসোর্সিং মার্কেটপ্লেসগুলোতেও SEO রিলেটেড বিভিন্ন কাজ যেমন: কিওয়ার্ড রিসার্চ, ব্যাকলিংক জোগাড় করা, অন পেইজ অপটিমাইজেশন, কনটেন্ট লেখা, এসইও কনসালট্যান্ট ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শুরুর আগে যে বিষয়গুলো জেনে নেয়া জরুরী:
কিওয়ার্ড: Keyword সম্পর্কে সহজ ভাষায় বলা যায়, আপনি গুগলে যা কিছু লিখে সার্চ করেন সেটাই কিওয়ার্ড। ধরেন, আপনি গুগলে "Facebook" লিখে সার্চ দিলেন। তাহলে এই "Facebook" হল আপনার সার্চের কিওয়ার্ড।
ব্যাকলিংক: Backlink হল অন্য কোন ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক থাকা। ধরেন, আপনার ওয়েবসাইটের নাম মেলায় যাই রে ডট কম। এখন পকেটে টাকা নাই ডট কম নামক ওয়েবসাইটে যদি আপনার মেলায় যাই রে ডট কমের লিংক থাকে তাহলে ঐ লিংক টাই হল আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাকলিংক।
পেজ Rank: Page Rank বা সংক্ষেপে PR হচ্ছে একটি ওয়েবসাইট গুগলের কাছে কতটা প্রিয় তা নির্ধারণের একটা পদ্ধতি। গুগল ১০ এর মধ্যে কোন একটা ওয়েবসাইটকে কিছু শর্তানুসারে নাম্বারিং করে থাকে। সর্বোচ্চ Page Rank হল ১০ আর সর্বনিম্ন ০। গুগলের নিজেরই PR হল ৯! টুইটারের Page Rank ১০। আপনার ওয়েবসাইটের Page Rank, Alexa Rank etc জানতে চাইলে এখানে যান
মেটা ট্যাগ: আপনি গুগলে যেকোন কিছু লিখে সার্চ দিলে দেখতে পাবেন প্রতিটি সার্চ রেজাল্টের নিচে ২-৩ লাইনে কিছু কথা বার্তা লেখা থাকে। এই কথা বার্তা গুলা গুগল পাইল কই? আপনি কি ভাবছেন গুগল নিজেই এগুলা লিখে দিছে? না ভাই, গুগলের এত টাইম নাই! এগুলা ঐসব ওয়েবসাইটের HTML কোডের মধ্যে Meta Tag এর মাধ্যমে লেখা আছে। গুগল জাস্ট ঐ লেখাগুলাকেই আপনার সামনে প্রদর্শন করতেছে! নিচের ছবি দুইটা দেখলে আরো ক্লিয়ার কাট আইডিয়া পাবেন:
টাইটেল ট্যাগ: Title মানে শিরোনাম সেটা তো আপনারা সবাই জানেন। Title Tag দিয়ে ব্রাউজারের(গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স) ট্যাবে আপনার ওয়েবসাইটের টাইটেল কি হবে সেটা নির্ধারণ করবেন এবং সেই সাথে গুগলের সার্চ রেজাল্টে লিংকের শিরোনামে কি লেখা থাকবে সেটাও অটোমেটিক নির্ধারিত হয়ে যায়। এটা আশা করি সবাই বুঝতে পেরেছেন। তাই আর ছবি দিলাম না। বুঝতে সমস্যা হলে টিউমেন্টে জানাবেন।
অন পেজ অপটিমাইজেশন: On Page Optimization হল গুগলের কিছু শর্ত মেনে আপনার ওয়েবসাইটকে সম্পাদনা/অপটিমাইজ করা। যেমন: আপনার ওয়েবসাইট যেন আরো কম সময়ে লোড নেয় সেই ব্যবস্থা করা, অপ্রয়োজনীয় ছবি ব্যবহার না করা, যথাসম্ভব এনিমেশন ফাইল/কনটেন্ট এড়িয়ে চলা, ছবিগুলোর মাঝে অল্টার টেক্সট ব্যবহার করা যাতে সার্চ ইঞ্জিন বুঝতে পারে ছবিটা কিসের, টাইটেল ও মেটা ট্যাগে কিওয়ার্ড ব্যবহার করা ইত্যাদি।
অফ পেজ অপটিমাইজেশন: Off Page Optimization হল আপনার ওয়েবসাইটের বাইরে অন্যান্য ওয়েবসাইট, ব্লগ, ফোরাম, সোশ্যাল বুকমার্কিং সাইট, সোশ্যাল মিডিয়া(ফেসবুক, টুইটার, ইউটিউব,গুগল প্লাস ইত্যাদি) তে আপনার ওয়েবসাইটের বিজ্ঞাপন প্রচার করা বা সোজা কথায় মার্কেটিং করে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর নিয়ে আসা।
সাইট ম্যাপ: আপনি কোন জায়গায় প্রথমবার যেতে চাইলে সে জায়গার কোথায় কি আছে জানার জন্য আপনার ঐ এলাকার একটি ম্যাপ লাগবে। ঠিক সেরকম সার্চ ইঞ্জিন আপনার ওয়েবসাইটের কোথায় কি আছে তা যেন সহজে খুঁজে পায় সেজন্য আপনাকে একটি XML ফরম্যাটের Site Map তৈরি করে আপনার ওয়েবসাইটে রাখতে হবে। ধরেন, আপনার ওয়েবসাইটের নাম যদি মেলায় যাই রে ডট কম হয় তবে আপনাকে সাইটম্যাপ রাখতে হবে melayjaire.com/sitemap.xml এই ঠিকানায়।
Robot.txt: ধরেন আপনার ওয়েবসাইটে এমন কিছু আছে যেটা প্রাইভেসি/অন্য কোন কারণে আপনি চাচ্ছেন না যে সার্চ ইঞ্জিন সেটাকে খুঁজে পাক। আপনি সেই কাজটাই করতে পারেন একটি robot.txt ফাইলের মাধ্যমে। ঠিক সাইট ম্যাপের মতই এই ফাইলটাকে রাখতে হবে melayjaire.com/robot.txt এই ঠিকানায়।
ইনডেক্স করা: কোন কিছু সার্চ ইঞ্জিনে ইনডেক্স করা মানে হল সেটাকে সার্চ ইঞ্জিন নিজস্ব ডিরেকটরিতে রেখে দিয়েছে।
অ্যাংকর টেক্সট/ট্যাগ: HTML এ কোন লেখার উপর লিংক যুক্ত করতে অ্যাংকর ট্যাগ ব্যবহার করা হয়। যে লেখার উপর অ্যাংকর ট্যাগ ব্যবহার করা হল সেই লেখাটিকে অ্যাংকর টেক্সট বলা হয়। এ নিয়ে পরবর্তীতে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপাতত শুধু ধারণা রাখুন।
হেডিং ট্যাগ: HTML এ <h1> থেকে শুরু করে <h6> পর্যন্ত ৬ টি হেডিং ট্যাগ রয়েছে যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শিরোনামকে <h1> ট্যাগের মধ্যে এবং কম গুরুত্বপূর্ণ তথ্যকে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য হেডিং ট্যাগের মধ্যে লেখা হয়। হেডিং ট্যাগের লেখা যেহেতু পৃষ্ঠার অন্যান্য লেখার থেকে বড় তাই এটা সহজেই দৃষ্টি আকর্ষণ করে ও গুগলকে লেখার বিষয়বস্তু ইনডেক্স করতে সাহায্য করে।
White Hat SEO: কি অবাক হচ্ছেন? হোয়াইট হ্যাট, ব্ল্যাক হ্যাট এগুলো তো হ্যাকিং এর ক্ষেত্রে শুনেছেন। এসইও তেও হোয়াইট হ্যাট, ব্ল্যাক হ্যাট আছে! হোয়াইট হ্যাট এসইও হচ্ছে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় ও সার্চ ইঞ্জিনগুলোর আইন মেনে এসইও করা। এটি সময়সাপেক্ষ কিন্তু দীর্ঘস্থায়ী।
Black Hat SEO: বুঝতেই পারছেন স্প্যামিং, কপি-পেস্ট ইত্যাদি হল একপ্রকার ব্ল্যাক হ্যাট এসইও। আগে ব্ল্যাক হ্যাট এসইও দিয়ে র্যাংকিং এ আসা সহজ ছিল। কিন্তু এখন গুগল ও অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন গুলো তাদের এলগরিদম আপডেট করায় এটা অনেকটাই দু:সাধ্য ব্যাপার। তারপরও অনেক সময় র্যাংকিং এ আসা যায়। এটি দ্রুততম কিন্তু ক্ষণস্থায়ী। একবার যদি সার্চ ইঞ্জিন ধরতে পারে যে আপনি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করেছেন তাহলে পেনাল্টি তথা ব্লক করে দেবে ফলে আপনি আর কখনই পেজর্যাংক পাবেন না ও সার্চের শুরুর পেজে তো দুরের কথা শেষের পেজেও নিজের ওয়েবসাইট খুঁজে পাবেন না। তাই লোভে পড়ে ভুলেও কখনও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করবেন না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটা কার্যকরী যেমন ধরেন, এখন আইপিএল খেলার মৌসুম। মানুষ এখন গুগলে "IPL 2016" বা এ ধরণের কিওয়ার্ড লিখে সার্চ দেবে। তো আপনি যদি ব্ল্যাক হ্যাট এসইও করে এই কিওয়ার্ড গুলোর সার্চ রেজাল্টে কোনভাবে শুরুর দিকে আসতে পারেন তাহলে কিছুদিন পর মৌসুম শেষে গুগল ধরতে পারলেও কোন লাভ হবে না। কারণ আপনি আপনার উদ্দেশ্য হাসিল করে নিয়েছেন ইতোমধ্যেই! এ কারণেই এখনও ব্ল্যাক হ্যাট এসইও টিকে আছে।
Do Follow & No Follow Link: ডু ফলো লিংক হচ্ছে এমন লিংক যেগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন খুঁজে পায় এবং ইনডেক্স করতে পারে। অপরদিকে, নো ফলো লিংকগুলোকে সার্চ ইঞ্জিন ইনডেক্স করে না। অনেক ব্লগ, ফোরাম, ওয়েবসাইটে স্প্যামিং প্রতিরোধে টিউন/টিউমেন্টে লিংকগুলো অটোমেটিক নো ফলো করা থাকে। তাই লিংক বিল্ডিং করার আগে দেখে নেয়া উচিত সাইটটি ডু ফলো কিনা। তবে কিছু ক্ষেত্রে নো ফলো হলেও সেখান থেকে ভিজিটর আসে। যেমন: টেকটিউনসের লিংকগুলো নো ফলো হলেও এটা যেহেতু বাংলাদেশের সাইটগুলোর মধ্যে অনেক ভাল পজিশনে আছে এবং প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর এখানে লেখা পড়তে ও টিউন করতে আসেন। তাই বলা যায়, এখানে টেকনিক্যালি লিংক বিল্ডিং করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যাবে।
সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শুরু করা: আমরা এখন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের বেসিক কিছু জিনিস শুরু করব। সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন শুরুর আগে একটি কথা বলে নেয়া ভাল, এটা অনেক ধীরগতির এবং ধৈর্য্যের কাজ। আপনি যদি রাতারাতি আপনার ওয়েবসাইটের পেজর্যাংক ১০ বানাতে চান কিংবা এলেক্সা র্যাংক কমিয়ে গুগল সার্চের শুরুতে আনতে চান তাহলে আপনাকে অনুরোধ করব আপনি এসইও শুরু করবেন না। আরেকটা কথা, এসইও সম্পর্কিত যেকোন প্রশ্ন কাউকে করার আগে অন্তত ১ বার গুগল সার্চ করে দেখুন। মনে রাখবেন, এসইও শিখতে/প্র্যাকটিস করতে গুগলের বিকল্প নেই!! এসইও শুরুর আগে আপনি গুগলের এই ইবুক টি পড়ে দেখতে পারেন। এতে সুন্দর ভাবে এসইও এর গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো আলোচনা করা হয়েছে।
এসইও প্রধাণত দুইপ্রকার। যথা: ১. ন্যাচারাল বা অরগ্যানিক এসইও এবং ২. পেইড এসইও
ন্যাচারাল বা অরগ্যানিক এসইও হল ফ্রী এসইও পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে এসইও করলে আপনাকে সার্চ ইঞ্জিনগুলোর কাছে কোন টাকা দিতে হবে না। তবে আপনার ওয়েবসাইট সার্চ রেজাল্টে আসতে কিছুটা সময় লাগবে।
পেইড এসইও হল টাকা দিয়ে বিজ্ঞাপন প্রচার করা। টেলিভিশনে যেমন বিভিন্ন কোম্পানীর এড প্রচার করা হয় তেমনি সার্চ ইঞ্জিনগুলোতে রিলেটেড কিওয়ার্ডে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক প্রচার করা হয়। এর জন্য আপনাকে শর্ত অনুযায়ী সার্চ ইঞ্জিনগুলোকে টাকা দিতে হবে। কত টাকা দিবেন তা নির্ভর করবে আপনি যে ক্যাটাগরি, কিওয়ার্ডে ওয়েবসাইটের মার্কেটিং করতে চাচ্ছেন সেটার জনপ্রিয়তা, প্রতিযোগিতা ইত্যাদি অনুসারে। অনেকেই যারা এতদিন বুঝতেন না যে আমাদেরকে যেকোন কিছু খুঁজে পেতে সাহায্য করে গুগলের লাভ কী? আশা করি তারা তাদের এই প্রশ্নের কিছুটা উত্তর পেয়েছেন। এই পদ্ধতিতে দ্রুত সার্চ রেজাল্টে আসে কিন্তু ব্যয়বহুল হওয়ায় অনেকেই এই পদ্ধতি ব্যবহার করতে চান না বা ই্চ্ছা থাকলেও টাকার অভাবে পারেন না। ব্যবহারকারীরাও এ ধরণের লিংকে সাধারণত ঢুকতে চায় না। কারণ আলাদাভাবে চিহ্নিত করা থাকে যে এটা বিজ্ঞাপন। তাই এটা তেমন কার্যকরী পদ্ধতি নয়। আমি আপনাদেরকে ন্যাচারাল বা অরগ্যানিক এসইও শেখানোর চেষ্টা করব ইন শা আল্লাহ।
আমি স্পাইডারম্যান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 15 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 7 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
darun tune keep it up bro