নতুন টার্গেটেড কাস্টমারদের জন্যে ইফেক্টিভ গুগল প্লাস লোকাল পেইজ তৈরি করতে চাচ্ছেন? এই পোস্টটি আপনার জন্যে

টিউন বিভাগ এসইও
প্রকাশিত

অনলাইন মার্কেটিং এর কথা চিন্তা করতে গেলে প্রথমেই যেটা মাথায় আসে সেটা হচ্ছে স্যোসিয়াল মিডিয়ার ব্যাপারটা। আমার কাছে মনে হয় বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় অর্ধেকের বেশি মানুষ নিয়মিত ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। এবং অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীই যে স্যোসিয়াল মিডিয়াতে আসক্ত সেটা না বললেও চলবে। যেহেতু এতগুলো মানুষ নিয়মিত স্যোসিয়াল মিডিয়ার সাথে যুক্ত আছে কাজেই বুঝতেই পারছেন আপনার কোম্পানির প্রোডাক্ট যদি নিয়মিত স্যোসিয়াল মিডিয়াতে শেয়ার করতে পারেন তাহলে অনেক লোক আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানতে পারবে এবং তাদের কাছে আপনার পণ্যের ব্যাপারে ভাল একটি ধারণা তৈরি হয়ে যাবে। এভাবে অনায়াসেই আপনার পণ্যকে অনেক লোকের কাছে পরিচিত করে তুলতে পারবেন এবং সেই অনেক লোকের মধ্য থেকেই আপনার পণ্যের অনেক রেগুলার কাস্টমারও পেয়ে যাবেন। কাজেই আপনার কোম্পানির প্রোডাক্টের প্রচারের জন্যে স্যোসিয়াল মিডিয়াকে গুরুত্ত্বের সাথে নিন এবং সবসময় ইফেক্টিভ পোস্ট শেয়ার করার চেষ্টা করবেন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ইউজারদের কাছে পোস্টটি পড়তে যেন বিরক্তিকর মনে না হয় এবং পোস্টটি দেখে যেন তারা প্রোডাক্টির ব্যাপারে যথেষ্ট আগ্রহ পায়।

গুগল প্লাস সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা

যেহেতু কমবেশি সবাই স্যোসিয়াল মিডিয়ার সাথে ভাল যোগাযোগ রাখেন তাই আশা করছি এই ব্যাপারে আপনাদের নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই। তবে আমার আজকের লেখার  বিষয়টি যেহেতু গুগল প্লাসের উপর তাই আপনাদের আগে গুগল প্লাস সম্পর্কে কিছু ধারণা দেয়া জরুরি। বর্তমানে গুগল হচ্ছে বিশ্ব বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন। সার্চ ইঞ্জিনের কথা চিন্তা করলে সবার আগে গুগলকে প্রাধান্য দিতে হয় এবং ইউজারকারীরাও কোনো কিছু সার্চ দিলে গুগলেই সার্চ দেয়। গুগল প্লাস হচ্ছে গুগলের নিজস্ব স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইট এবং এখানে যেহেতু গুগলের ক্রেডিটের ব্যাপার রয়েছে তাই ধারণা করা হচ্ছে অন্যান্য সব স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোর সাথে এটি ভালোই প্রতিযোগীতা করবে এবং অলরেডি গুগল প্লাস সেই ধরণের ইঙ্গিত দিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে। গুগল প্লাসে একাউন্ট তৈরি করার জন্য আলাদা ভাবে সাইন আপ করার প্রয়োজন নেই। আপনার যদি জিমেইল এ একাউন্ট থাকে সেখান থেকে সরাসরি গুগল প্লাসে জয়েন করতে পারবেন। জিমেইলে লগ ইন করার পর হোম পেইজের ডান পাশে উপরের দিকে অমুক প্লাস(আপনি যে নামে জিমেইল একাউন্টটি করবেন সেই নামে) দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করার সাথে সাথে গুগল প্লাসে আপনার অটো সাইন আপ হয়ে যাবে এবং আপনিও হয়ে গেলেন গুগল প্লাসের একজন ইউজার। এটিও দেখতে অনেকটা ফেসবুকের মতো। এখানেও আপনি আপনার প্রোফাইল পিকচারের সাথে কভার পিকচার ব্যবহার করতে পারবেন। ফেসবুকের মত ফ্রেন্ড সার্কেল বানাতে পারবেন বা চাইলে যে কাউকে ফলোও করতে পারবেন। এখানে হ্যাং আউট অপশনটির মাধ্যমে চ্যাটিং করতে পারবেন এবং সেখান থেকে সরাসরি ভিডিও চ্যাটও চালাতে পারবেন।

গুগল প্লাস লোকাল পেইজ কি ?

ফেসবুক তো অবশ্যই ব্যবহার করেন। ফেসবুক ব্যবহার করে থাকলে ফেসবুক পেইজের ব্যাপারেও নিশ্চয় ভাল ধারণা রাখেন? গুগল প্লাস লোকাল পেইজটাও একপ্রকার ফেসবুক পেইজের মত অর্থাৎ গুগল প্লাসেও আপনি আপনার কোম্পানির নামে একটি পেইজ তৈরি করতে পারবেন যেখানে আপনার কোম্পানি বা প্রোডাক্টের ব্যাপারে ডিটেইলস সবকিছু থাকবে। এটাই হচ্ছে গুগল প্লাস লোকাল পেইজ। কোম্পানিটির পরিচয় অর্থাৎ কিসের উপর ভিত্তি করে কোম্পনিটি গড়ে তোলা হয়েছে, কি ধরণের প্রোডাক্ট সার্ভিস দেওয়া হয়, কোম্পানিটির প্রোডাক্ট ব্যবহার করলে কি ধরণের সুবিধা উপভোগ করা যায়, কিভাবে কোথায় কোম্পানির প্রোডাক্ট পাওয়া যাবে ইত্যাদি অনেক কিছু এই লোকাল পেইজের ইন্ট্রোডিউশন অপশনে যোগ করে নিতে পারবেন।

কেন তৈরি করবেন গুগল প্লাস লোকাল পেইজ

জরিপে দেখা গেছে ৯৭% ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ব্যবসাসংক্রান্ত খবরাখবর জানার জন্যে সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ দেয় এবং সার্চ ইঞ্জিনগুলোর মধ্যে তাদের প্রথম পছন্দ হচ্ছে গুগল। গুগল অনেক বেশি জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিন এবং ফায়ারফক্স বা গুগল ক্রোম ব্রাউজারগুলোতে এটিকে ডিফল্ট সার্চ ইঞ্জিন হিসেবে প্রি-লোডেড পাওয়া যায়। যে কারণে ইউজাররা গুগলের প্রতি বেশি আস্থা রাখে।

আপনি যদি আপনার কোম্পানির গুগল প্লাস লোকাল পেইজে কোম্পানির প্রোডাক্ট সম্পর্কে নিয়মিত ভাল কিছু শেয়ার করতে পারেন সেগুলো ইউজারদের কাছে দৃষ্টগোচর হবে এবং রেগুলার পোস্ট, প্রোডাক্টগুলোর ছবি, ভিডিও দেখতে দেখতে তাদের মধ্যে কোম্পানি সম্পর্কে ভাল ধারণা তৈরি হবেই। যে কারণে তারা কোম্পানির প্রোডাক্ট গুলোর ব্যাপারে আগ্রহ ফিল করবে এবং আপনার পেইজেরও ফলোয়ার সংখ্যা বাড়ার সাথে সাথে পেইজের র‍্যাংকিংও বেড়ে যাবে। এখন চিন্তা করে দেখেন গুগল প্লাস হচ্ছে গুগলের নিজস্ব সাইট এবং এখানে গুগলের ক্রেডিটের ব্যাপারটা অবশ্যই অনেক কিছু! তাহলে আপনার কোম্পানি গুগল প্লাস লোকাল পেইজে এত ঝড় তুফান, টর্নেডো সৃষ্টি করলো আর গুগল আপনাকে ট্র্যাক করলোনা! এটা কোনো কথা?

কাজেই বুঝতেই পারছেন গুগল প্লাস লোকাল পেইজে নিয়মিত কোম্পানির প্রোডাক্টগুলোর আকর্ষণীয় পোস্ট শেয়ার করে একদিকে যেমন অনেক ভাল কাস্টমার পাওয়ার সম্ভাবনা আছে অন্যদিকে কোম্পানির ওয়েবসাইটটিকে গুগল র‍্যাংকিংয়ের টপে নিয়ে যাওয়ারও যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে।

আসুন দেখে নিই গুগল প্লাস লোকাল পেইজ ব্যবহার করার সুবিধাগুলোঃ

১. প্রথম যে সুবিধা সেটি হচ্ছে এই পেইজটি তৈরি করতে আপনার আলাদা কোনো খরচের প্রয়োজন হচ্ছেনা। বিনা খরচেই আপনি ভালো একটি পেইজ বানাতে পারছেন।

2. গুগল আপনার ওয়েবসাইটটিকে তাড়াতাড়ি ক্রল করতে পারছে এবং আপনিও সাইটে ভাল ট্রাফিক পাচ্ছেন।

৩.  এই পেইজটি বিজনেস কম্পেটিশনে টিকে থাকতে কোম্পানির জন্যে যথেষ্ট সহায়ক হবে।

৪. পেইজের মাধ্যমে যে কোনো প্রোডাক্টের জন্য স্পেশাল অফার দিতে পারবেন। এটি প্রডাক্টগুলোর বিক্রি বাড়িয়ে দিবে।

৫. পেইজে আকর্ষণীয় পোস্ট,ছবি, ভিডিও শেয়ার করার মাধ্যমে টার্গেটেড কাস্টমারদের সহজে আকৃষ্ট করতে পারবেন।

কিভাবে তৈরি করবেন আকর্ষণীয় গুগল প্লাস লোকাল পেইজ

প্রথমে পেইজটি তৈরি করার জন্য আপনার গুগল প্লাস একাউন্ট থেকে লগ ইন করে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন। এবার পরের নির্দেশনা অনুযায়ী আপনার পেইজটি তৈরি করে নিতে পারবেন।

পেইজটি তৈরি করা শেষ? এবার পেইজটির মাধ্যমে আপনার কোম্পানির প্রোমোশনের ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তা করুন, কিভাবে এটিকে ইউজারদের কাছে আকর্ষণীয় করে তুলবেন? এই বিষয়টি আপনার জন্য অনেক জরুরি। পেইজটাকে ইউজারদের কাছে যত বেশি আকর্ষণীয় করে তুলতে পারবেন, সাইটের কনটেন্টগুলো পেইজের মাধ্যমে যত ইফেক্টিভ ভাবে নিয়মিত শেয়ার করতে পারবেন তত বেশি আপনার রেগুলার কাস্টমার পাওয়ার সম্ভাবনা থাকবে এবং গুগলের কাছে আপনার সাইটটিকে ভাল মানের একটি সাইট হিসেবে উপস্থাপন করতে পারবেন।

আপনার পেইজটাকে আকর্ষণীয় একটি পেইজ হিসেবে তৈরি করতে চাইলে নিচের টিপসগুলো ফলো করতে পারেনঃ

১. স্বয়ংসম্পূর্ণ একটি পেইজঃ অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার পেইজটি যেন ১০০ ভাগ স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়। এক্ষেত্রে পেইজটি তৈরি করার সময় আপনার কোম্পানি সম্পর্কে ডিটেইলস সবকিছু তুলে ধরার চেষ্টা করবেন। অবশ্যই প্রয়োজনীয় যে ইনফরমেশনগুলো দিতে হবে সেগুলোতো দিবেনই, সেগুলো ছাড়াও বাড়তি আরো অনেককিছু যোগ করবেন  যাতে ইউজাররা কোম্পানির ব্যাপারে যথেষ্ট আগ্রহ অনুভব করে। কোম্পানির প্রতি ইউজারদের ভাল আগ্রহ তৈরি করে দিতে পারলে তাদেরকে আপনার পেইজের সাথে সংশ্লিষ্ট রাখতে পারবেন এবং এভাবে পেইজের ভিজিটর সংখ্যাও অনেক বেড়ে যাবে।

২. কন্ট্যাক্ট ইনফরমেশনঃ পেইজের মধ্যে কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করার জন্যে যাবতীয় কনট্যাক্ট ইনফরমেশন দিয়ে দিবেন। যেমন ফোন নাম্বার, ইমেইল এড্রেস, অফিসের ঠিকানা ইত্যাদি অনেক কিছু যাতে প্রয়োজনে যে কোন সময় কাস্টমাররা যোগাযোগ করতে পারে।

৩. ছবি, ভিডিও শেয়ার করুনঃ আপনার কোম্পানির অফিস থেকে শুরু করে প্রোডাক্টগুলোর ভাল ভাল ছবি, ভিডিও নিয়মিত শেয়ার করার চেষ্টা করবেন। এই ধরণের ভাল ছবি বা ভিডিও শেয়ার করার মাধ্যমে টার্গেটেড কাস্টমারদের কাছে প্রোডাক্টগুলোকে গুরুত্ত্বপূর্ণভাবে উপস্থাপন করা যায় যা দেখে কাস্টমাররাও আপনার পণ্য ব্যবহারের চিন্তাভাবনা করতে পারে।

৪. কাস্টমারদের মতামত নিনঃ কাস্টমারদের মতামতগুলোকে গুরুত্ত্বসহকারে নিন এবং সেগুলোর নিয়মিত রিপ্লাই দিন। তাদের মতামতগুলোর উপর ভিত্তি করে পেইজে পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করুন। এতে করে তারাও শেয়ারকৃত পোস্ট, ছবি বা ভিডিওগুলোতে কমেন্ট করার উৎসাহ পাবে।

৫. অফারের ব্যবস্থা করুনঃ বিভিন্ন গুরুত্ত্বপূর্ণ ওকেশান বা হলিডে গুলোতে স্পেশাল কিছু অফার দেয়ার ব্যাবস্থা করুন। মাঝে মাঝে এই ধরণের ভাল অফার দেয়ার মাধ্যমেও নতুন নতুন কাস্টমার পাওয়া যায় এবং দেখা যায় তারাও একসময় আপনার রেগুলার কাস্টমার হিসেবে  পরিণত হয়েছে।

৬. রেগুলার পোস্ট দিতে থাকুনঃ আপনার জন্যে সর্বশেষ যে টিপসটি দিতে চাই সেটি হচ্ছে পেইজের সাথে রেগুলার কানেক্টেড থাকার চেষ্টা করুন। কোনোভাবেই গ্যাপ তৈরি করবেননা। আপনি যদি পেজে নিয়মিত পোস্ট না দেন, শেয়ার না করেন তাহলে কিন্তু পেইজের ভিজিটররা তেমন আগ্রহ বোধ করবেনা এবং আপনার নতুন কাস্টমার পাওয়ার সম্ভাবনাও থাকবেনা। কাজেই সবসময় পোস্ট দেয়ার মাধ্যমে কাস্টমারদের উৎসাহিত করার চেষ্টা করুন।

আমাদের দেশে অন্যান্য স্যোসিয়াল মিডিয়া সাইটগুলোর চাইতে সবাই ফেসবুক বেশি ব্যবহার করেন। ফেসবুক আমাদের দেশে যেরকম জনপ্রিয় বাইরের দেশে গুগল প্লাস, টুইটার, লিংকড ইনের মত স্যোসিয়াল সাইটগুলোও সমানভাবে জনপ্রিয়। তবে তারা হয়ত আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষদের মত শুধুমাত্র টাইম পাস করার জন্য এগুলো ব্যবহার করে না বরং তাদের কোম্পানির জন্য আলাদা পেইজ তৈরি করার মাধ্যমে প্রোডাক্ট শেয়ার করার জন্যে বা যারা ফ্রিল্যান্সিং করেন তারা তাদের ক্লায়েন্ট ধরার জন্যে এমনকি ক্লায়েন্টের সাথে নিয়মিত যোগযোগ রক্ষা করার জন্যে এগুলোতে বেশি সময় দেন। আপনি যদি আপনার কোম্পানির প্রোডাক্টটি ওয়ার্ল্ডওয়াইড সার্ভিস দিতে চান বা বাইরের দেশেও রেগুলার কাস্টমার পেতে চান তাহলে শুধু ফেসবুক কেন, ফেসবুক ছাড়াও অন্যান্য সব স্যোসিয়াল সাইটগুলোকে সমানভাবে গুরুত্ত্ব দিন। এবং অবশ্যই আপনার কোম্পানির যে কোন ধরণের প্রমোশনের ব্যাপারে গুগল প্লাসকে ফলো করতে ভূল করবেন না।

এই লেখাটার অন্য একটি কপি আমাদের নিজেদের ব্লগসাইট  Genesisblog এও পোস্ট করেছি।

জেনেসিস ব্লগের আমার সব পোস্ট পড়তে চাইলে  এই লিংকে ক্লিক করুন

Level 0

আমি Antar Chakma। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 14 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

আমি অন্তর চাকমা। পড়াশুনা করি পাশাপাশি এস ই ও রিলেটেড কাজ করি । নিত্য নতুন অনেক কিছু আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করব। ফেইসবুকে আমি http://www.facebook.com/antar.looser


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

খুবই সুন্দর হয়েছে। আমার খুব কাজে লাগবে। আপনার লেখা স্বার্থক। পাঠক হিসেবে আমি খুশি। আরো পোষ্ট চাই।

ধন্যবাদ আপনাকে Shahriat Karim ভাই।

nice post carry on

thanks alone boy

🙂 tnx