ওয়েবসাইটের বাউন্সরেট কমানোর জন্য এবং রিটার্নিং ভিজিটর বৃদ্ধির জন্য ১১টি টিপস

টিউন বিভাগ এসইও
প্রকাশিত

যারা তাদের নিজেদের ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের হাই বাউন্সরেটের জন্য চিন্তিত কিংবা যাদের  ব্লগে প্রচুর নতুন ভিজিটর আছে কিন্তু রিটার্নিং ভিজিটর পাওয়া যায়না, তাদের জন্যই আমার আজকের এই লেখা।  এ লেখাটিতে আমি ১১টি বিশেষ টিপস দিব যা অনুসরণ করলে অবশ্যই পাঠক বার বার আপনার ওয়েবসাইটে ফিরে আসবে। আর ভিজিটর বার বার ফিরে আসলেই আপনার ওয়েবসাইট তৈরির উদ্দেশ্য সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

 ১)   ওয়েবসাইটের কনটেন্ট হতে হবে আকর্ষনীয়

ব্লগ কিংবা ওয়েবসাইটের কনটেন্ট হতে হবে ব্যতিক্রমী, উপস্থাপন হতে হবে চিত্তাকর্ষক, ভাষা হতে হবে সহজবোধ্য। কনটেন্টে খুববেশি পণ্যের গুণগান করা যাবেনা। এমনভাবে লিখতে হবে যাতে, লেখা পড়ে পাঠক নিজেই পণ্যটির ব্যাপারে জানার জন্য আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চায়।

একটি ভাল মানের লেখাতে বানান ভুল, গ্রামার ভুল কিংবা তথ্যের কোন ভুল থাকা উচিতনা। কনটেন্টের যতগুলো ব্যাপার বললাম, এগুলো অনুসরণ করলে আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাপারে ভিজিটরের আস্থা তৈরি হবে এবং বারবার আপনার ওয়েবসাইটে  ভিজিটরকে ফিরে আসতে আগ্রহ তৈরি হবে।

 ২)   ওয়েবসাইটটির ব্যবহারকারীদের জন্য সহজ করুন

ওয়েবসাইটের ভিতরের মেনু অর্থাৎ একপেজ থেকে অন্য পেজে যাওয়ার লিংক খুব সহজ হতে হবে। ওয়েবসাইট ডিজাইনে নতুনত্ব আনার জন্য এমনভাবে মেনু তৈরি করলেন যেটা সহজে খুজে পাওয়া যায়না, এটাও ভিজিটর কমে যাওয়ার অন্যতম কারন।  আবার আমি অনেক ওয়েবসাইট দেখেছি, যেখানে আমি কোন লিংক দেখে আগ্রহ বোধ করলাম। সেই লিংকে ক্লিক করলে আসে আরেক লিংক, সেটা ক্লিক করলে আবার লিংক। আমি যে পেজটি খুজছি সেটি খুজে পেতে এরকম ৫-৭টি লিংক পেজ ভিজিট করতে হয়। এটা খুব বিরক্তিকর ব্যাপার। এমনভাবে নেভিগেশন মেনু তৈরি করতে হবে যাতে খুব সহজে ভিজিটর তার প্রয়োজনীয় তথ্য খুজে পেতে পারে। এক্ষেত্রে অভিজ্ঞরা বলেন, ভিজিটরকে তার প্রয়োজনীয় তথ্য খুজে পেতে যাতে সর্বোচ্চ তিনটির বেশি লিংকে ক্লিক করতে না হয়।

আপনার ওয়েবসাইটকে আপনার পণ্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের ফানেল হিসেবে ভাবা উচিত। যখনই কোন ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে যে কোন পেজে ভিজিট করে সে যাতে খুব দ্রুত বুঝতে পারে ওয়েবসাইটটি করার উদ্দেশ্য কি, আপনার প্রোডাক্ট, সার্ভিস কিংবা আপনার অফার সম্পর্কে সহজভাবে যাতে একটা ধারনা সে পায়, সেদিকে বেশি নজর দিতে হবে। ভিজিটরকে কনফিউশনে ফেলা যাবেনা।

 ৩)  ওয়েবসাইটটির ডিজাইন আকর্ষণীয় করুনঃ

আপনার ওয়েবসাইটটিতে ঢুকেই যদি ভিজিটর ডিজাইন দেখে আকর্ষনবোধ না করে, তাহলে চলে যাবে। সেজন্য ডিজাইনটি গুছানো এবং আকর্ষণীয় হতে হবে। ওয়েবসাইটকে দেখতে আকর্ষণীয় করার জন্য ডিজাইনার হিসেবে আমি ৩টি পরামর্শ এখানে যোগ করতে পারি।

  • ক) ওয়েবসাইটে আকর্ষনীয়ভাবে ডিজাইন করা লোগো ব্যবহার করুন।
  • খ) ওয়েবসাইটের রং হবে লোগোর ডিজাইনের সাথে সমন্বয় করে অর্থাৎ আপনার কোম্পানীর ব্রান্ড কালার ব্যবহার করতে হবে পুরো ওয়েবসাইটে।
  • গ) ওয়েবসাইটে ছবি ব্যবহারের ক্ষেত্রে লক্ষ্য রাখুন যাতে ছবিটি খুব বেশি বড় সাইজের না হয় যার কারনে ওয়েবসাইটটির পেজ ওপেন হতে সময় লাগে। আর যে ছবিটি ব্যবহার করবেন সেটি যাতে অবশ্যই আকর্ষণীয় এবং লেখার সম্পর্কিত হয়।

এ তিনটি সাধারণ বিষয়ে নজর দিলেই ওয়েবসাইটটি দেখতে সুন্দর হয়ে যাবে। আরেকটি বিষয়ের দিকে নজর দেয়া দরকার। সাধারণ টেমপ্লেট ব্যবহারের চাইতে নিজের ডিজাইন করা ওয়েবসাইট অনেক বেশি উত্তম।

 ৪.  ওয়েবসাইটের সমস্যা খুজে বের করা ও সমস্যা দূর করা

ওয়েবসাইটে ডেড লিংক থাকাটা খুব বিরক্তির সৃষ্টি করে ভিজিটরদের কাছে। ডেড লিংক বলতে বোঝায়, এমন লিংক যেখানে ক্লিক করলে কোন লিংক পেজ ওপেন হয়না। আপনার ওয়েবসাইটে লিংক পেজ কিংবা অন্য কোন ত্রুটি খুজে বের করার দায়িত্ব গুগল ওয়েবমাস্টার টুলসকে দিয়ে রাখতে পারেন। গুগল ওয়েবমাস্টার টুলে আপনার ওয়েবসাইটের এড্রেস সাবমিট করে রাখেন। সেখানেই নিয়মিত আপনার ওয়েবসাইটের ত্রুটিগুলো সম্পর্কে জানা যাবে।

৫. কল টু অ্যাকশন বাটনের ব্যবহারঃ

আপনার ভিজিটরকে অন্য পেজে যেতে কিংবা কোন পণ্য কিনতে কিংবা আরও অন্য কোন সেবা আপনার ওয়েবসাইট থেকে নিতে উৎসাহিত করার জন্য কল টু অ্যাকশন বাটন ব্যবহার করা দরকার। কল টু অ্যাকশন বাটন বলতে বোঝায়‘Click here’, ‘Discover more here’, ‘Find out more’, ‘Buy now’ এ টাইপ লেখা সম্পর্কিত বাটন।  এসব বাটন ব্যবহারের ক্ষেত্রে  নিজের বুদ্ধিমত্তার সর্বোচ্চ ব্যবহার করা উচিত। ‘Click here’এর চাইতে ‘Discover more here’ ব্যবহার করাটা ভাল মনে হয়। কারন ভিজিটর বোঝতে পারবে, কেন তাকে এ বাটনে ক্লিক করতে হবে। অর্থাৎ এ বাটনে ক্লিক করলে আরও অনেক তথ্য পাওয়া যাবে। . যদি ভিজিটরের সাথে পরবর্তীতে আবার যোগাযোগ করতে চান কিংবা ভিজিটরের সাথে কন্টাক্ট করার তথ্য আপনার ডাটাবেসে সংগ্রহে রাখতে চান তাহলে ‘Call me back’ বাটন ব্যবহারের মাধ্যমে ভিজিটরকে তার তথ্য দিয়ে যেতে উৎসাহিত করতে পারেন। এ বাটনে ক্লিক করে যেই পেজে যাবে সেখানে একটি ফরম থাকবে যেখানে ভিজিটর তার তথ্য পূরন করবে।

৬. অডিও ভিডিও ব্যবহারঃ

বর্তমান বিশ্বের প্রায় সবজায়গাতেই ইন্টারনেট স্পীডের অবস্থা ভাল। ইংল্যান্ডের ইন্টারনেট স্পীড গড়ে ১০ এমবিপিএস। বাংলাদেশের স্পীডও ধীরে ধীরে ভালোর দিকে যাচ্ছে। সেজন্য ওয়েবসাইটে অডিও কিংবা ভিডিও ব্যবহারের সুযোগ আছে এখন। আপনার পণ্য সম্পর্কিত কোন ভিডিও ওয়েবসাইটে থাকলে ভিজিটর আপনার পণ্য সম্পর্কে বেশি আগ্রহবোধ করবে। ভাল কোয়ালিটির ভিডিও আপনার পণ্যের বিক্রি অনেক গুণ বাড়িয়ে দেয়।

৮. ওয়েবসাইটের পোস্টের ভিতরে প্রশ্ন উত্থাপন করুনঃ

যদি আপনার ওয়েবসাইটটি ব্লগ টাইপ হয়, তাহলে আপনার পোস্টের পর প্র্শ্ন উত্থাপন করুন, তাতে ভিজিটর আপনার লেখা সম্পর্কে চিন্তা করবে। মানুষকে আপনার পোস্টটির সাথে সরাসরি সম্পর্কিত করতে প্রশ্ন করার মাধ্যমে তাদের সাথে কথোপকথনের সুযোগ করে দিন। তাদেরকে আপনার লেখা সম্পর্কে ভাবতে উৎসাহিত করবে, এরকম প্রশ্ন করুন। কিছু প্রশ্নের ধরণ এখানে দিয়ে দিলাম।

“Would these help you?”

“Are you looking for a solution to this problem?”

“Are there any other ways to do this?”

“Is this the best product on the market?”

৯. আপনার বিজনেস রিলেটেড সফল ব্যক্তিদের সাক্ষাৎকার প্রকাশ করুনঃ

প্রতিযোগীতার বাজারে অন্য প্রতিযোগী কোম্পানীর কর্তৃপক্ষের সাথে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা করলে বিশেষ সুবিধা আদায় করা সম্ভব হয়। সম্ভব হলে আপনার ওয়েবসাইটের ব্লগ বিভাগে কিংবা আপনার ওয়েবসাইটের প্রোডাক্ট পেজে সেইসব ব্যক্তির সাক্ষাৎকার পোস্ট করতে পারেন। এ পদ্ধতিতেও আপনার ওয়েবসাইটের জন্য অনেক ভিজিটর পাবেন এবং আপনার কোম্পানীর ব্রান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি করতে পারবেন। শুধুমাত্র আপনার নিজের পণ্য সম্পর্কে সেই পণ্যের সাথে জড়িত জনপ্রিয় কোন ব্যক্তির মতামত সংগ্রহ করে সেটি আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করলে আপনার কোম্পানীর সুনাম অনেক বৃদ্ধি পাবে। সুনাম বৃদ্ধি পেলে ব্রান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পাবে আর ব্রান্ড ভ্যালু বৃদ্ধি পেলে আপনার  প্রোডাক্ট যেটির জন্য ওয়েবসাইটটি তৈরি করেছেন, তার বিক্রিও বেড়ে যাবে।

১০. নিয়মিত কুইজ অথবা প্রতিযোগীতার মাধ্যমে ভিজিটরকে আকর্ষণঃ

অনেক ওয়েবসাইটে দেখা যায় নিয়মতি কুইজ কিংবা প্রতিযোগীতা চলতে থাকে। এটি ভিজিটরকে আপনার ওয়েবসাইটে বার বার ফিরে আসতে বাধ্য করে। তবে এ কাজ করার আগে স্থানীয় কোনো বাধা নিষেধ আছে কিনা জেনে নেয়া উচিত, না হলে কোন সমস্যা হলে সেটা আপনার ব্রান্ডের জন্য ক্ষতির কারন হবে।

 ১১.  ওয়েবসাইটের ভিজিটরদের তথ্য সংগ্রহ

সাধারণত গুগল এ্যানালিটিকস, ওয়েবমাস্টার টুলস এবং অন্যান্য প্রোগ্রামের ওয়েবসাইটের ভিজিটরদের আগ্রহ সম্পর্কে জানতে পারবেন।  এসব রিপোর্টের মাধ্যমে ভিজিটর কোন পেজে বেশি প্রবেশ করে সেটি জানা যায়, সেজন্য তাদের আগ্রহ সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এসব রিপোর্টের বাইরেও ওয়েবসাইটে পোল কিংবা বিভিন্ন সার্ভে প্রোগামের মাধ্যমে ভিজিটরদের চাহিদার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়। ভিজিটরদের আগ্রহ সম্পর্কে ধারণা নিয়ে সে অনুযায়ি ভাল পরিকল্পনা করে পোস্ট দিলে ওয়েবসাইটে ভিজিটর বাড়বে অবশ্যই।

ওয়েবসাইট শুধুমাত্র অ্যাডসেন্স, অ্যাফিলিয়েন্সের জন্য না। বর্তমান যুগে সকল কোম্পানীর একটি ওয়েবসাইট থাকে ব্যবসার প্রসারের জন্য। এখানে যেই ১১টি টিপস দিলাম, এগুলো অনুসরণ করলেই সফলতা পাবেন, আশা রাখি। যারা এসইও করেন তাদের জন্য যেমন এই টিপসগুলো জরুরী, তেমনি যারা ওয়েবসাইটের মালিক কিংবা নিজের কোম্পানীর জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করেছেন, তাদের সবার জন্য এ টিপস কাজে লাগবে।

সৌজন্যে: ক্রিয়েটিভ আইটি

Level 0

আমি মোঃ ইকরাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 102 টি টিউন ও 130 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

নিজেকে অনলাইন ব্রান্ড এক্সপার্ট হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করলেও গ্রাফিকস, ওয়েবডিজাইন এবং অ্যানিমেশন বিষয়েও প্রচুর কাজের অভিজ্ঞতা রয়েছে। লার্নিং এন্ড আর্নিং ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের প্রধান সমন্বয়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছি। ব্লগিংটা নেশার কারনে করি। নিজের ব্লগের লিংকঃ http://genesisblogs.com/


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

প্রিয় টিউনার,

আপনি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান প্রচারণার ও টিউডার ও টিউজিটর রিডাইরেক্টের উদ্দ্যেশে টিউনে লিংক স্থাপন করছেন।

যা সম্পূর্ণ টেকটিউনস নীতিমালা রিরোধী। আপনার বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক সংঘ ও বাণিজ্যিক কমিউনিটির সুষ্ঠু প্রচারণার জন্য টেকটিউনস এডভার্টাইজিং [email protected] এর সহয়তা নিন।

আপনার সাইটের লিংক দেবার জন্য টিউনের নিচে ব্লককোট করে “সৌজন্যে:” লিখে সাইটের লিংক দিন। এই টিউনটি https://www.techtunes.io/internet/tune-id/188009 লক্ষ করুন টিউডার ও টিউজিটরদের কোন প্রকার অযাচিত আকৃষ্ট না করে টিউনের শেষে; নিচে কীভাবে ব্লককোট করে “সৌজনে:” লিখে লিংক দেয়া হয়েছে। এতে আপনার টিউনের টিউডার ও টিউজিটরা আপনার প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস স্থাপন করবে।

টেকটিউনস থেকে আপনার টিউনের নীতিমালা ভঙ্গের বিষয় সংশোধন করে দেওয়া হলো। আপনার পরবর্তী সকল টিউনে টেকটিউনস নীতিমালা মেনে চলার জন্য অনুরোধ করা হলো।

টেকটিউনস দ্বারা সংশোধিত অংশ পুনরায় পরিবর্তন করে আবার নীতিমালার ভঙ্গের বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হলে এবং আপনার পরবর্তী টিউনে এ বিষয়ের পুনরাবৃত্তি হলে পুনরায় কোন প্রকার সতর্ক বিজ্ঞপ্তি না দিয়েই টিউন অপসারণ/মুছে ফেলা এবং বারংবার নীতিমালা ভঙ্গের জন্য টিউনারশীপ সাময়িক বা স্থায়ি ভাবে বরখাস্ত করা হতে পারে।

আগামী যে কোন টিউনে এর পুরাবৃত্তি হলে আপনার পূর্বের সকল টিউন স্থগিত ও আপনার টিউনার শীপ স্থগিত করা হবে।

হ্যাঁ, ভালো বলেছেন, তবে আমি একটু অন্য রকম কিছু করি যার কারনে বাউন্স রেট সব সময় খুব কম হয় । আমার ব্লগ দেখুন…
Make money online

ভালো লাগলো।

ami o cesta ucommon kichu korte..

English language e site baniyechi jate bideshi visitor pawya jay… amar site ta kmn ektu dekhun…

https://www.btecho.com

ami o cesta ucommon kichu korte..

English language e site baniyechi jate bideshi visitor pawya jay… amar site ta kmn ektu dekhun…

http://www.btecho.com