'প্রতিবছর আমাদের দেড় হাজার কোটি টাকা স্যাটেলাইট ভাড়া দিতে হচ্ছে
'এফ আর সরকার সাধারণ সম্পাদক, বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটি
মহাকাশ গবেষণার গুরুত্ব কেমন?
মহাকাশ গবেষণা ছাড়া ভবিষ্যৎ জীবন চালানো যাবে না। তেল, গ্যাসের মতো জ্বালানি দিয়ে বেশি দিন সম্ভব হবে না। আগামী দিনে সূর্যই হবে জ্বালানির উৎস। মোবাইল টেকনোলজি, টেলি এডুকেশন, টেলি মেডিসিন সবই কিন্তু মহাকাশনির্ভর।
আমরা মহাকাশ গবেষণা কেমন করেছি?
সত্যি বলতে, আমাদের দেশে সেভাবে মহাকাশ গবেষণা হয়নি। স্বাধীনতার পর স্পারসো (বাংলাদেশ স্পেস রিসার্চ অ্যান্ড রিমোট সেনসিং অর্গানাইজেশন) গঠিত হয়েছে, আগারগাঁওয়ে কার্যালয়। মহাকাশ গবেষণার উদ্দেশ্য নিয়ে তৈরি হলেও কাজ করেনি তেমন কিছুই। রিমোট সেনসিং নিয়ে কিছু কাজ করে, তাই আবহাওয়ার সংবাদটুকু দিতে পারে। এদের নিজস্ব কোনো স্যাটেলাইট না থাকায় গুগলের বা অন্য কারোর স্যাটেলাইট ভাড়া করে কাজ চালায়। বন্যার পূর্বাভাস, নদীভাঙনের আশঙ্কা ইত্যাদি বলতে পারছে না। ধরা যাক, নিম্নচাপের খবর পাওয়া গেল_নিজস্ব স্যাটেলাইট থাকলে এনলার্জ বা জুম করে গতিবিধি জানা যায়। প্রতিবছর আমাদের দেড় হাজার কোটি টাকা স্যাটেলাইট ভাড়া দিতে হচ্ছে।
আমরা কি পারব?
অবশ্যই পারব। আমাদের অনেক ছেলেমেয়ে নাসা বা ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থায় কাজ করে। জাপান ও চীন আমাদের মহাকাশ গবেষণায় সাহায্য দিতে প্রস্তুত। এখন আমরা যদি না নিই তবে দোষটা কার?
মহাকাশ গবেষণায় তো অনেক খরচ।
তা বটে। তবে ভাড়া তো দেড় হাজার কোটি টাকা এখনই দিচ্ছি, ভবিষ্যতে আরো বেশি দিতে হবে। তা ছাড়া আমরা মহাকাশবিষয়ক সফটওয়্যার তৈরি করেও প্রচুর আয় করতে পারি।
এখন আমরা কী করতে পারি?
আমাদের এখন প্রয়োজন একটি মহাকাশ সংস্থা। মহাকাশবিষয়ক শিক্ষাও প্রয়োজন। বিদ্যালয় পর্যায় থেকেই মহাকাশ বিষয়টিকে পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আমরা এখনই ফিল্ড, ল্যাবরেটরি ট্রেনিংগুলো করাতে পারব না। এসব সুবিধা জাপান বা ইউরোপের বিভিন্ন দেশ থেকে নেওয়া যেতে পারে। কিছু লোক ট্রেনিং নিয়ে এসে পরে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ট্রেনিং দিতে পারবে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন : রাহাতুল রাফি
পোস্ট টি কালের কন্ঠ থেকে নেয়া।
=================
সত্যি আমরা কোথায়। আমরা সব দিক থেকেই পিছিয়ে আছি। কিন্তু কেন???।
এর উত্তর খুজতে গেলে আমি বাংলাদেশের মূর্খ সরকার আর তাদের বুড়ো হাবলা নেতা-মন্ত্রীদেরই চোখে পড়ে - যাদের প্রযুক্তি সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই।
আমাদের দেশে যদি বাক স্বাধীনতা না থাকে এবং সত্য কথা তুরে ধরা অন্যায় হয় তাহলে শুধু এই পোস্ট-ই নয় আমাকেই ব্যান করে দিতে পারেন [এডমিন]
আমরা প্রযুক্তি ভালোবাসি । কিন্তু সরকার এই দিকটা কখনো দেখে না। সব কিছু নামে মাত্র। কি আছে এই দেশে? সবই ধার করা প্রযুক্তি। কেন?? এই দেশের সব মানুষের নিউরন কি আমেরিকার মানুষের চেয়ে কম?? নাকি আমাদের এই নিউরনের উপযুক্ত চর্চা করার স্থানের অভাব। ভুল করে কেউ যদি কিছু তৈরী করে ফেলে আমাদের সরকার তার কোন মূল্যায়ন করেন না।বস্তুত আমদেরকে বঞ্চিত করা হচ্ছে।অন্য রাষ্ট্র থেকে প্রযুক্তি ভাড়া করতে টাকা লাগে না শুধু আমাদের দেশে এসব সংস্থা গড়তে আর চর্চা করতেই অনেক খরচ। নিকুচি করি তাদের যারা মনে করেন মোইল বানোনোর চেয়ে ক্রয় করে লাভবান হওয়া যায় [উদাহরন]
===আমার এই বক্তব্য প্রযুক্তি প্রেমীদের "techtunes" কাছে যদি খারাপ লাগে আমার কিছুই করার নাই। কারন --
আশা করি আপনারাও চান আমাদের দেশেও গড়ে উঠুক প্রযুক্তির খেলা ঘর।
আমি মাইক্রো বট। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 6 টি টিউন ও 10 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
প্রযুক্তি এবং কম্পিউটার পাগলা । __---__ সত্য এবং বাস্তবকে তুলে ধরতে সর্বদাই স্বেচ্ছাসেবক
vai amader desh tare 2032 sal poronto jaite den. vat paite khobor hoi mohakash gobeshona………… delly bhot dur hai