এই কয়েক বছরের কথা যখন প্রযুক্তির তেমন কোন ব্যবহার ছিলনা। মানুষ তেমন কিছু বুঝতেও না এবং তেমন কোন ধারণাও ছিলনা। মানুষ ভাবতেও পারেনি যে, তার জীবনকে এত বদলিয়ে দিবে। কিন্তু আজ আর তেমন ভাবনার বিষয় নয়। বর্তমান পৃথিবীর প্রতিটা জায়গায় প্রযুক্তির ছোয়া কোন না কোন ভাবে পড়েছে। এই ধরুন গ্রামের বাবুটাকে যে ভালোকরে কথা বলতে পারেনা তার হাতে উন্নত মানের টাচফোন। কিযেন টিপছে। যার দিকে তাকলেই মনে হয় আমরা এ এক ভিন্ন জগতে বসবাস করছি। এইতো তখন এটা ছেলে আমার কাছে ফোন নিয়ে এসে বলল যে, দেখ সারা পৃথিটা এখন হাতের মূঠই। শুধুকি তাই মানুষকে নাকি আর আগের মত কাজ করতে হবেনা। সব কাজ নাকি করে দিবে রোবটে। কি অদ্ভুত বিষয়।
আমাদের দৈনদিন জীবনে প্রযুক্তি নানা ভাবে সহযোগিতা করে চলেছে। বিংশ এবং একবিংশ শতকের প্রারম্ভে দেখা যায় যে, মানুষের কার্যক্রমকে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছে যোগাযোগ মাধ্যম। প্রথমে উনবিংশ শতকে মানুষের যোগাযোগ ক্ষমতাকে উন্নত করে টেলিগ্রাফের উন্নয়নের মাধ্যমে। এর পরই বিংশ শতাব্দীতে অবদান রেখেছে এবং এক প্রকার মহা বিপ্লব এনেছে রেডিও, টেলিভিশন, ফ্যাক্স মেশিণ। শুধু এখানেই থেমে নেয় এর পরই যে জিনিস সবচেয়ে বেশি অবদান রেখেছে তা হল কম্পিউটার ইন্টারনেট।
মানুষ অতিতে যে কাজ অনেক সময় ধরে করত আজ সে কাজ কয়েক মূহর্তে করে ফেলছে।
যোগাযোগ প্রযুক্তিতে যে আবিষ্কার গুলো অবদান রেখেছে সেগুলোর মধ্যে রেডিও প্রযুক্তিই মানুষকে নতুন ধারা এনে দিয়েছে। প্রযুক্তির প্রথম পর্যায়ে মানুষ এতটা অগ্রগতি করতে পারেনি। যখন বেতার ব্যবস্থা আবিষ্কার করে ফেলল তখন নতুন ধারা তৈরি করে ফেলল। কারন রিমট অঞ্চল থেকে মানুষ সহযেই যোগাযোগ করতে পারে। রেডিও একটি একমুখি ব্যবস্থা যা শুধু খবর, গান বাজনা, নাটক, আলোচনা, বিতর্ক এবং বিভিন্ন পণে্যর বিজ্ঞাপণ প্রচার করে। তার পরেই আবিষ্কার হল টেলিভিশন। এটা অডিও প্রচার ছাড়াও ভিডিও ইমেজ প্রদর্শন করতে পারে। যা পরবর্তিতে মানুষকে অনেক শুবিধা দিতে থাকে। এটাও একটি এক মুাখি যোগাযোগ মাধ্যম। প্রচার স্থান থেকে প্রচার করা হয়।
এভাবে কম্পিউটার, ফ্যাক্স, মোবাইল, ইন্টারনেট মানুষের যেন হাতের মুঠই এনে দিয়েছে পুরো পৃথিবীটাকে। চাইলেই যে কোন সময় যা কিছু করতে পারছে। কম্পিউটাতো যেন পুরো পৃথিবীটাকে মিনেশেই বদলে দিচ্ছে। দিনকে রাত আর রাতকে দিন বানাতে যেন সময়ের ব্যাপার মাত্র। আপনি যাই করেন না কেন প্রায় সব কিছু্ই কম্পিউটার দিয়ে করা সম্ভাব হয়েছে। মানুষ কোথাও নাযেয়ে ঘরে বসে অনেক কাজ কলে ফেলছে।
যখন আমাদের ঘরে আলো জ্বালাতে প্রয়োজন হত তেল তখন আমর পেরেছি বৈদ্যুতিক আলো। যখন আমাদের হাতে কিছুই ছিলনা তখন আমরা কম্পিউটার- ইন্টারনেটের মত বিপ্লব সৃষ্টি করা প্রযুক্তি অাবিষ্কার করে ফেললাম। অার আমরা বাধাহীন ভাবে চলতে চলচে মনে হয় অতিতের কষ্টেকোটা দিন গুলি ভুলতে বসেছি। জানিনা এরকম ভাবে কতদিন চলবে এই পৃথিবী।
আমি ইসকান্দার আলী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 8 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
নির্দেশনা [০১]
প্রিয় টিউনার,
আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।
কারণ:
আপনার টিউনটি, লিস্ট বেইসড টিউনে ফরমেটিং করা হয়নি। ‘টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন’ অনুযায়ী এধরনের প্রকাশিত টিউন, লিস্ট বেইসড টিউন বা ‘Listicle’ (লিস্টিক্যাল) বা List Post (লিস্ট Post) ফরমেটিং করতে হয়।
লিস্ট বেইসড টিউনকে কন্টেন্ট রাইটিং এর ভাষায় ‘Listicle’ (লিস্টিক্যাল) বা List Post (লিস্ট Post) বলা হয়। লিস্ট বেইসড, ‘Listicle’ (লিস্টিক্যাল) বা List Post (লিস্ট Post) ফরমেটিং এর টিউন এর উদাহরণ হিসেবে টিউন ১ ও টিউন ২ লক্ষ করুন।
লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের
খেয়াল রাখুন
১. টিউনে H2, H3 বা H4 সহ যে কোন হেডিং কখনও বোল্ড করা যায় না ও লিংক করা যায় না।
২. লিস্ট বেইসড টিউনে প্রতি আইটেমের ক্রমিক নম্বর থাকতে হয়।
লিস্ট বেইসড টিউনে প্রতি আইটেমের ক্রমিক নম্বর বাংলা নিচের ফরমেটে থাকতে হয়।
১. আইটেম ১
২. আইটেম ২
এখানে প্রথমে বাংলা ক্রমিক নম্বর, তারপর একটি ডট, ডটের পর স্পেস তারপর আইটেমের নাম।
লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের প্রতি আইটেমে হুবহু এই ফরমেটে ক্রমিক নম্বর থাকতে হয়।
উদারহরণ সরূপ টিউন ১,টিউন ২, টিউন ৩ লক্ষ করুন।
এখানে লিস্ট বেইড টিউনে লিস্টের
করণীয়:
আপনার টিউনটি লিস্ট বেইসড টিউন ফরমেটিং এ ফরমেট করুন।
খেয়াল করুন: আপনার এই টিউন সংশোধনের জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৫ বার নির্দেশনা দেওয়া হবে। এই ৫ বার নির্দেশনার মধ্যে আপনি যদি টিউন সঠিক ভাবে ও নির্ভুল ভাবে সংশোধনে ব্যর্থ হোন তবে এই টিউন টি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হবে না এবং ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য বাতিল হবে। নির্দেশনার ক্রমিক নম্বর নির্দেশনার শুরুতে নির্দেশনা [০১], নির্দেশনা [০২] এভাবে দেওয়া থাকে।
উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।
খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।