কেমন আশাকরি সবাই ভালো আসেন। আজকে আমরা জানবো চাইনিজ ফোনের বিকল্প কেন এখনো তৈরি হয়নি বিশ্ব বাজারে! চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
চাইনিজ ফোনের বিকল্প নেই বিশ্ব বাজারে! কথাটি একদমই ঠিক! আর তার কারন হচ্ছে অ্যাপলের আইফোনে ফ্যাক্টরি কোথায়?
অনেকেই বলবেন, অ্যাপল আমেরিকান ব্র্যান্ড। তাই তাদের ফোনের কারখানাও সেখানে। কিন্তু না, অ্যাপলের আইফোনের বড় একটা অংশ তৈরি হয় চীনে। সেখানে রয়েছে আইফোনের ভেন্ডর। যারা আইফোন চীন থেকে বানিয়ে আমেরিকায় অ্যাপলের কাছে দিয়ে আসে। এতো গেলো আইফোনের কথা।
মার্কিন কম্পিউটার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডেলের কারখানাও কিন্তু চীনে। স্যামসাং নকিয়া, কিংবা এলজি। উৎপাদনকারী দেশ ভিন্ন হলেও এগুলো তৈরি হয় চীনে। তাই বলা যায় চাইনিজ ফোনের বিকল্প কেবল চাইজিন ফোনই।
বিশ্বের অধিকাংশ স্মার্টফোনই চীনা কোম্পানির তৈরি। বিশ্বের ফোনের বাজারের অর্ধেকেরও বেশি চীনাদের দখলে। শাওমি, অপো, ভিভো, হুয়াওেই, এর মতো চীনা কোম্পানির দখল বিশ্ব জুড়ে। কম দামে চাইনিজ স্মার্টফোন যা সুবিধে দেয়, অন্য কোম্পানি তা দিতে পারে না। ফলত বাজারে মোবাইল ফোন কিনতে গেলে ক্রেতার প্রথম পছন্দ চাইনিজ স্মার্টফোন। চীনা কোম্পানির ফোনকে একমাত্র টেক্কা দিতে পারে স্যামসাং। কিন্তু ইদানিং দক্ষিণ কোরিয়ার এই কোম্পানির ফোনের দাম শাওমি বা ভিভোর তুলনায় বেশি। অথচ দুই কোম্পানির ফোনের বিশেষত্ত্বে খুব বেশি ফারাক থাকে না, একজন ক্রেতার সমস্ত চাহিদা পূরণ করে চাইনিজ স্মার্টফোন। ’
মূলত এই সকল কারনেই চাইনিজ ফোনের বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি বিশ্ব বাজারে।
ভিডিও:
আমি আবির। Founder, EEE INFO BD বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 7 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।