পিসি বা কম্পিউটার ইত্যাদি ডিভাইস তো আমরা সবাই ব্যবহার করি প্রতিদিন। এখনকার যুগে হয়ত কম্পিউটার বা পিসি ছাড়া আমরা একটা দিনও ভালভাবে কাটাতে পারব না। কিন্তু অনেক আগে থেকেই পিসি সম্পর্কে মানুষের কয়েকটি ধারণা আছে যা প্রায় অধিকংশ পিসি ব্যবহারকারীরাই বিশ্বাস করেন এবং সেই ধারণা অনুযায়ী কাজ করেন। কিন্তু এসব ধারণাগুলোর মধ্যে কিছু কিছু সম্পূর্ণ ভুল এবং কিছু কিছু ধারণা সম্পূর্ণ ঠিক নয়।
এইসব ধারণা যদি আপনারও থাকে এবং আপনি যদি এই ধারণা অনুযায়ী কাজ করতে থাকেন তাহলে আপনার অজান্তে আপনার পিসির ক্ষতিও করে ফেলতে পারেন। তাই আমাদের উচিৎ যত দ্রুত সম্ভব এসব ভুল ধারণা থেকে বেরিয়ে আসা। আজকের টিউনে এমন কয়েকটি ভুল ধারণা সম্পর্কে আলোচনা করব যেগুলো হয়ত আপনি এবং আরো অনেক পিসি ইউজার বিশ্বাস করে আসছেন। এবার আর ভূমিকা না করে টিউনটি শুরু করা যাক।
হয়ত আপনাদের মধ্যে অনেকেরই এই ধারণাটি নেই। কিন্তু আপনি জানলে অবাক হবেন যে অধিকাংশ পিসি ইউজাররাই মনে করেন যে পৃথিবীর বিভিন্ন বড় বড় হ্যাকাররা আপনার পিসি বা আপনার অন্যান্য ডিভাইস হ্যাক করার জন্য সবসময় কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু এই ধারণাটি আসলে সঠিক নয়। হ্যাকাররা অনেক পিসি হ্যাক করে ঠিকই, কিন্তু তারা আপনার পিসিটিই হ্যাক করার জন্য সবসময় কাজ করে যাচ্ছে এমনটা ভাবার কোন কারন নেই। আপনি যদি হ্যাকারদের তৈরি করা কোন কি-লগার বা অন্য ধরনের কোন ম্যালওয়্যার ইন্সটল করেন তাহলে আপনার পিসি হ্যাক হতেই পারে।
কিন্তু তার মানে এটা নয় যে হ্যাকাররা আপনার পিসি হ্যাক করার জন্যই সবকিছু করছে। হয়ত হ্যাকাররা আপনার ক্রেডিট কার্ড ইনফো বা অন্যান্য কোন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার জন্য আপনার কাছে কিছু স্প্যাম ইমেইল পাঠাবে কিংবা আপনাকে কোন ফিশিং ওয়েবসাইটে নিয়ে যাবে, কিন্তু তার জন্য তাদেরকে সক্রিয়ভাবে আপনার সম্পূর্ণ পিসিটি হ্যাক করতে হবেনা। তাই আপনার পিসিটি হ্যাক করার জন্যই হ্যাকাররা সক্রিয়ভাবে কাজ করছে এমন ভাবার জন যুক্তি নেই।
আপনারা অনেকেই হয়ত প্রত্যেকদিন রাতে ঘুমানোর আগে নিয়মমাফিকভাবে ডেক্সটপ বা ল্যাপটপ অফ করে দেন। হয়ত অনেকে মনে করেন যে প্রতিদিন রাতে ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ শাট ডাউন না করলে তা আপনার ডিভাইসের উপর খারাপ প্রভাব ফেলবে বা হয়ত অনেকে এটাও মনে করেন যে সারা রাত ল্যাপটপ চার্জে কানেক্ট করে অন করে রাখলে আপনার ব্যাটারি বিস্ফোরিতও হতে পারে। কিন্তু আসলে এই ধারণাটি ঠিক নয়।
এখনকার ল্যাপটপ বা ডেক্সটপের পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট ব্যাবস্থা যথেষ্ট উন্নত এবং স্মার্ট। আপনার ল্যাপটপ বা কম্পিউটারটি যদি গত ৫-৭ বছরের মধ্যে তৈরি হয়ে থাকে, তাহলে আপনার এই বিষয়টি নিয়ে চিন্তা করার তেমন কোন কারন নেই। আপনার ল্যাপটপ এর চার্জ কমপ্লিট হয়ে যাওয়ার পরে সেটি চার্জ নেয়াই বন্ধ করে দেবে। তাই ব্যাটারি বিস্ফোরিত হওয়ার কোন চান্স নেই।
আমি স্বীকার করি যে ল্যাপটপ বা ডেক্সটপ অনেকক্ষণ অন করে রাখার পরে কিছুক্ষন বন্ধ রাখা ডিভাইসটির জন্য ভালো, কিন্তু তার খুব একটা প্রয়োজনীয়তা নেই। রাতে ল্যাপটপ বা পিসি শাট ডাউন না করে স্লিপ মোডে রাখতে পারেন। তাতে আপনার ডিভাইসটি খুব কম পাওয়ার ব্যবহার করবে এবং পরের বার অন করার পরে আপনি ঠিক যেখানে এসে বন্ধ করেছিলেন, ঠিক সেখানেই ফিরে যাবেন। এতে আপনার ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের কোন ক্ষতি হবেনা।
এই ধারনাটি প্রার ৮০% পিসি ব্যবহারকারীদের মধ্যেই আছে। অনেকেই মনে করেন যে র্যামের পরিমানই পিসির পারফরম্যান্স এর জন্য দায়ি। পিসি স্লো চলছে? কারন র্যাম কম। পিসি হ্যাং করছে? কারন র্যাম কম। প্রোগ্রাম ওপেন হতে দেরি হচ্ছে? কারন র্যাম কম। র্যাম বাড়াতে পারলেই পিসির সব সমস্যা দুর হয়ে যাবে। আসলে এই ধারণাটি আমারো ছিল ২/১ বছর আগে। কিন্তু আসলে এই ধারণাটি ঠিক নয়।
পিসির পারফরম্যান্স শুধুমাত্র পিসির র্যামের ওপরে নির্ভর করেনা। হ্যাঁ, পিসির পারফরম্যান্স এর জন্য র্যাম গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু পিসির পারফরম্যান্স স্লো/ফাস্ট হওয়ার জন্য শুধুমাত্র র্যামই দায়ী নয়। পিসির পারফরম্যান্স একইসাথে র্যাম এবং প্রোসেসরের ক্লক স্পিড, প্রোসেসরের ক্ষমতা, জিপিইউ ইত্যাদি সব ধরনের কম্পোনেন্টস এবং একই সাথে ওএস এর অপটিমাইজেশনের ওপর নির্ভর করে।
তাই আপনার পিসিতে যদি ৪ জিবি র্যাম থাকে এবং আপনি যদি আরো ৪ জিবি লাগিয়ে মোট ৮ জিবি করেন ভাল পারফরম্যান্স এর আশায়, তাহলে আপনি আশাহত হবেন যদিনা আপনার প্রসেসর এবং অন্যান্য কম্পোনেন্টস এই ৮ জিবি র্যামকে সম্পূর্ণ ব্যবহার করার মত যথেষ্ট শক্তিশালী হয়। পিসির পারফরম্যান্স নির্ভর করবে আপনার পিসির প্রত্যেকটি কম্পোনেন্টস একে অপরের সাথে কত ভালভাবে খাপ খাইয়ে নিতে পারছে এবং একে অপরকে ব্যবহার করার জন্য প্রত্যেকটি যথেষ্ট পরিমান শক্তিশালী কিনা। তাই আপনার পিসি স্লো হলে শুধুমাত্র র্যামের দোষ দেওয়া বন্ধ করুন।
এই ধারণাটি অনেক পিসি ইউজারদের মধ্যেই আছে। অনেকে মনে করেন যে পিসিতে কোন অ্যান্টিভাইরাসের দরকার নেই। অনেকে পিসিতে কখনোই কোন অ্যান্টিভাইরাস ইন্সটল করেন না। আর উইন্ডোজ ১০ আশাকরি যে উইন্ডোজ ডিফেন্ডার যথেষ্ট শক্তিশালী। কিন্তু তা থার্ড পার্টি পেইড অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামের মত এতটা শক্তিশালী নয়।
এছাড়া থার্ড পার্টি অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রামগুলোতে ভাইরাস কিল করা ছাড়াও আরো অনেক ধরনের এক্সট্রা ফিচারস আছে যেগুলো একটি পিসিতে থাকা ভালো। তাই, সবসময় উইন্ডোজ ডিফেন্ডারের উপরে ভরসা করে বসে থাকবেন না। পিসিতে একটি থার্ড পার্টি অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম ইন্সটল করে রাখুন।
থার্ড পার্টি অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করলে আমার মতে ফ্রি ভার্সন ব্যবহার না করাই ভাল। সম্ভব হলে সবসময় পেইড ভার্সন ব্যবহার করুন এবং শক্তিশালী অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করুন। যেমনঃ নরটন অ্যান্টিভাইরাস। আর ফ্রি ভার্সন ব্যবহার করলেও অ্যান্টিভাইরাস প্রোগ্রাম এবং ভাইরাস ডেফিনেশন নিয়মিত আপডেটেড রাখার চেষ্টা করুন।
আবার অনেক পিসি ইউজাররা বা হয়ত প্রায় ৯০% পিসি ব্যবহারকারীরা মনে করেন যে পিসিতে একটা ভাল অ্যান্টিভাইরাস ইন্সটল করলেই সব ধরনের চিন্তা শেষ। তারা মনে করেন যে, একটি শক্তিশালী অ্যান্টিভাইরাস ইন্সটল করতে পারলেই তাদের পিসি পৃথিবীর সব ধরনের ভাইরাস থেকে মুক্ত। কিন্তু এই ধারণাটিও সম্পূর্ণ সঠিক নয়। হ্যাঁ, অ্যান্টিভাইরাস আপনাকে ভাইরাস থেকে রক্ষা করবে ঠিকই, কিন্তু তার মানে এই নয় যে তা আপনাকে ১০০% প্রোটেক্ট করবে।
আমরা সবাই জানি যে প্রত্যেক দিনই আমাদের প্রযুক্তি একটু একটু করে উন্নত হচ্ছে। একই সাথে প্রত্যেকদিনই নতুন নতুন এবং আরো শক্তিশালী ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার তৈরি হচ্ছে। পৃথিবীতে এমনও অনেক শক্তিশালী এবং উন্নত ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার তৈরি হচ্ছে, যেগুলো আপনার পিসিতে আক্রমন করলে আপনার অ্যান্টিভাইরাস সেগুলোকে আটকানো তো দুরের কথা, সেগুলোকে চিনতেই পারবে না।
অ্যান্টিভাইরাস যদি পিসিকে ১০০% প্রোটেকশন দিতে পারত, তাহলে র্যানসমওয়্যার এর মত ম্যালওয়্যার এত সহজে এত বড় রুপ ধারন করতে পারত না কখনোই। তাই অ্যান্টিভাইরাস ইন্সটল করেই কখনোই ভাববেন না যে আপনার পিসি ১০০ ভাগ সুরক্ষিত।
এই ধারণাটি প্রায় সবারই আছে। আপনারও আছে সেটা আপনি অস্বীকার করতে পারবেন না। আমরা সবাই ছোটবেলা থেকেই শুনে আশাকরি যে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এখনো অন্যান্য সব ব্রাউজার থেকে অনেকটা পিছিয়ে আছে কিন্তু এটাকে ঠিক যতটা ছোট করে দেখা হয়, ঠিক ততটা খারাপ এটা নয়।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পুরাতন ভারশনগুলো একেবারেই খারাপ ছিল এটা সত্যি, কিন্তু নতুন ভারশনগুলো যেমন IE 10, IE 11 ইত্যাদি ভারশনগুলো যথেষ্ট উন্নত এবং ইম্প্রুভড এবং আগের তুলনায় অনেক ফাস্ট। আপনার বিশ্বাস না হলে একদিন কিছুক্ষনের জন্য হলেও উইন্ডোজ ১০ এর লেটেস্ট আপডেটের সাথে যে IE11 দেওয়া হয় সেটা ব্যবহার করে দেখবেন। আশা করি আপনার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার সম্পর্কে আগের কিছু কিছু ধারণা কিছুটা হলেও চেঞ্জ হবে।
এই ধারণাটি সবার না থাকলেও কিছু কিছু পিসি ইউজার বিশ্বাস করেন যে, এসব ডিস্ক ক্লিনার, পিসি ক্লিনার, রেজিস্ট্রি ক্লিনার বা র্যাম বুস্টার বা র্যাম ক্লিনার এসব প্রোগ্রাম সত্যিই কাজের এবং এসব প্রোগ্রাম ইন্সটল করলে এবং ব্যবহার করলে আপনার পিসি কখনো স্লো হবেনা এবং আগের থেকেও অনেক ফাস্ট কাজ করবে। কিন্তু এই ধারণাটি অনেকাংশেই ভুল।
আপনি হয়ত বলবেন যে আপনি লক্ষ্য করেছেন যে এসব অ্যাপ এর সাহায্যে পিসি বা র্যাম ক্লিন করার পরে পিসি আগের থেকে একটু ফাস্ট কাজ করে। হ্যাঁ, এই প্রোগ্রামগুলো কিছু টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করার মাধ্যমে এবং পিসির কিছু রানিং প্রোসেস কিল করার মাধ্যমে আপনার পিসিকে একটু ফাস্ট ঠিকই করে দেয়, কিন্তু পিসির টেম্পোরারি ক্যাশ ফাইল ডিলিট করা এবং রানিং প্রোসেস কিল করা মোটেই পিসির জন্য ভাল ব্যাপার নয়।
বরং এতে আপনার পিসির এবং র্যামের আরো ক্ষতি হবে। আর উইন্ডোজ/ম্যাক/লিনাক্স ওএস নিজে থেকেই পিসির র্যাম ম্যানেজ করতে পারে এবং টা যথেষ্ট স্মার্টলি। এসব কাজের জন্য আলাদা কোন থার্ড পার্টি প্রোগ্রামের দরকার হয়না। যদি টেম্পোরারি ফাইল ডিলিট করতেই হয়, তবে উইন্ডোজ এর ডিফল্ট ডিস্ক ক্লিনার ব্যবহার করুন।
সবশেষে বলি, অধিকাংশ পিসি ইউজারদের সবথেকে বড় খারাপ অভ্যাসের কথা। আপনিও হয়ত মনের অজান্তেই অনেকবার করেছেন এটা। আমরা অনেকেই পিসি অন করার পরেই অনেকক্ষণ ডেক্সটপে বসে বসে মাউসে রাইট ক্লিক করে রিফ্রেস করতে থাকি। কোন ফ্রি সময় পেলেই বসে বসে রিফ্রেস করি। কেন? কারন ছোটবেলা থেকেই সবার কাছে শুনে আসছি যে এমন করলে নাকি পিসি ফাস্ট হয়। পিসি ফাস্ট করতে হলে ডেক্সটপ রিফ্রেস করতে থাকতে হবে।
কিন্তু এই ধারণাটি একেবারেই ভুল। ডেক্সটপ রিফ্রেস করলে আপনার পিসি কখনোই আগের তুলনায় ফাস্ট হবেনা। রিফ্রেস জিনিসটা কি কাজের জন্য তৈরি করা হয়েছে জানেন? আপনি যখন রিফ্রেশ ক্লিক করেন তখন খেয়াল করে দেখবেন যে আপনার সব ফাইল এবং আইকনগুলো একবার ব্লিঙ্ক করে। ঠিক এইসময় উইন্ডোজ আপনার ঐ উইন্ডোতে থাকা সমস্ত ফাইল আবার চেক করে এবং ফাইলের বা ছবির বা কোন ভিডিওর থাম্বনেইল আবার নতুন করে লোড করে।
অর্থাৎ এই সময় উইন্ডোজকে আপনার ফাইলগুলো নিয়ে কিছুটা হলেও কাজ করতে হয়। আর এই রিফ্রেসটি যখন আপনি প্রত্যেক সেকেন্ডে ২/৩ বার করে করতে থাকেন পিসি ফাস্ট করার আশায়, তখন উইন্ডোজকে ঠিক কি পরিমান কাজ করতে হয় এবং এই কাজ এত দ্রুত করতে থাকলে আপনার পিসির প্রোসেসর এবং র্যামের ওপর কতটা চাপ পড়ে ধারণা করতে পারছেন? এতে আপনার পিসি তো ফাস্ট হবেই না, বরং আরো স্লো হয়ে যাওয়ার চান্স আছে।
তাই আপনার যত দ্রুত সম্ভব এই রিফ্রেশ করার অভ্যাসটি বাদ দেয়া উচিৎ। রিফ্রেস আপনি করতে পারেন, কিন্তু সেটা করবেন যখন দেখবেন যে আপনি একটি ফাইল রিনেম করেছেন কিন্তু টা এক্সপ্লোরারে শো করছে না বা কোন ছবি বা ভিডিওর থাম্বনেইল থাকা সত্ত্বেও শো করছে না এমন অবস্থায়। তখন রিফ্রেস করলে আপনার সমস্যাটি ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু পিসি ফাস্ট করার আশায় ডেক্সটপ রিফ্রেস করবেন না।
তো এগুলোই ছিল কম্পিউটার সম্পর্কে মানুষের কয়েকটি ভুল ধারণা যা হয়ত কোনদিনই শেষ হবেনা। এসব ভুল ধারণা থেকে যত দ্রুত বের হতে পারবেন ততই ভাল হবে আপনার এবং আপনার ডিভাইসের জন্য। আজকের মত টিউনটি এখানেই শেষ করছি। আশা করি টিউনটি আপনাদের ভাল লেগেছে। টিউন সম্পর্কে কোন ধরনের প্রশ্ন বা কোন মতামত থাকলে অবশ্যই টিউনমেন্ট করে জানাবেন। ভাল থাকবেন।
You can contact me on : Facebook
আমি সিয়াম একান্ত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 40 টি টিউন ও 82 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 12 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমার নাম সিয়াম রউফ একান্ত। অনেকে সিয়াম নামে চেনে আবার অনেক একান্ত নামে। যাইহোক, পড়াশুনা একেবারেই ভাল লাগেনা আমার। ভাল লাগার মধ্যে দুইটা জিনিস , ফটোগ্রাফি আর প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তির প্রতি ভাললাগা থেকেই টেকটিউন্স চেনা এবং টেকটিউন্সে আইডি খোলা। দেখা যাক কতদূর কি করা যায়......
অনেক উপকার হলো টিউনটি পড়ে, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।