* একটা কম্পিউটারের অন্তত দশ লক্ষাধিক শক্তিশালী হ্ওয়া লাগবে মানব মস্তিস্কের সমান কাজ করতে হলে ।
* একটা নয়া মডেলের শক্তিশালী কম্পিউটার একটা .১ গ্রাম ওজনের গোল্ডফিসের মস্তিস্কের সমানও কাজ করতে সক্ষম নয় ।
* ১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
*বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে। আর কুকুর পারে মাত্র ১০ রকম।
* মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০% ।
* প্রতিদিন মহিলারা গড়ে ৭০০০ বাক্য বলে থাকে, আর পুরুষরা বলে থাকে ২০০০ বাক্য ।
* পৃথিবী যদিও নিজ অক্ষে ঘন্টায় ১০০০ মাইল বেগে ঘোরে, কিন্তু অবিশ্বাস্য গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলে, ঘন্টায় প্রায় ৬৭০০০ মাইল বেগে ।
* বাচ্চা বিড়াল চোখ বন্ধ অবস্থায় জন্মায়। ৭ থেকে ১৪ দিন এভাবে চোখ বন্ধ অবস্থাতেই থাকে।
পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।
* প্রাচীনকালে গ্রীক ও রোমানরা শুকনো তরমুজকে মাথার হেলমেট হিসেবে ব্যবহার করতো।
* চোখ খুলে হাঁচি দেখা সম্ভব নয়। আয়নায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন!।
* মাথা কাটা পড়লেও তেলাপোকা বেঁচে থাকে কয়েক সপ্তাহ! ঐ কয়দিন কিভাবে সে খানাপিনা করে কে জানে?
* পৃথিবীতে একটি প্রাণীর নাম বলেন তো?, যার কোনো মগজ বা মস্তিস্ক অর্থাৎ ব্রেইন নেই? ভাবছেন যাহ, মগজ ছাড়া প্রাণী তা আবার হয় নাকি? আরে সত্যিই তাই! স্টার ফিশ নামের একধরনের সামুদ্রিক মাছের নাকি কোনো মগজই নেই। মগজের বদলে এক ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমেই তারা তাদের যাবতীয় কাজ করে থাকে। প্রশ্ন করতেই পারেন যে তাদেরকে কেনোই বা মাছ বলা হয়? তাহলে শোনেন, তারা আসলে মাছ নয়। পানির নিচে থাকে বলেই তাদেরকে তারা মাছ বা স্টার ফিস বলে ডাকা হয়।
* প্রথিবীতে কতই না প্রাণী। এতো বড় থেকে শুরু করে চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীও রয়েছে। তবে আমাদের পৃথিবীতে ৯৫% প্রাণীই একটা মুরগীর ডিমের চেয়েও ছোট।
* অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক শোনার সময় তারা দ্বিগুণ গতিতে কাঠ কাটতে পারে।
* পৃথিবীতে বছরে প্রায় ১০০০০০০ এরও বেশী ভুমিকম্প হয়ে থাকে ।
* প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০ বজ্রপাত পৃথিবীতে হয়ে থাকে ।
* এযাবৎকালের সবচেয়ে উচুতম গাছটি হল একটি অস্ট্রেলিয়ান ইউক্যালিপটাস গাছ, যার উচ্চতা ৪৩৫ ফুটের মতো ।
* ইলেকট্রিক ঈল মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট শক দিতে পারে ।
*সারা শরীর ঘুরে আসতে একটি রক্ত কোষের ৬০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে ।
* একজন পুরুষ দেহে এক সেকেন্ডে প্রায় ১০০০ কোষ শুক্র তৈরী হয়, প্রায় ৮৬০০০০০০ এক দিনে ।
* আকার অনুযায়ী গুবরে পোকা (বিটল) হল পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পোকা, একটা রাইনোসোরাস গুবরে তার নিজের ওজনের চেয়ে প্রায় ৮৫০ গুন বেশী বইতে পারে ।* মানব হৃৎপিন্ডদিনে প্রায় ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হয় ।
* শিকারের কারনে বিলুপ্ত হবার প্রায় ১০০ বছর পর ১৫০৭ সালে ডোডো আবিস্কার হয় ।
* ৪,৮০০ বছর আগে মিশরীয়রা ৩৬৫ দিনের বছর সম্পর্কে জানতো ।
তথ্য ও সূত্র ইন্টারনেট
আরও অনেক তথ্য জানুন এই লিংক এবং এই লিংকে
টিউনটি দেখার জন্য আপনাদেরকে অসংখ্য ধন্যবাদ
সবাই ভাল থাকুন সুস্থ থাকুন এই শুভ কামনায়
আমি মুহাম্মদ মঈনউদ্দিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 8 টি টিউন ও 207 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি: মোঃ মঈনউদ্দিন জীবনের লক্ষ্য :মানুষের মাঝে বেঁচে থাকা। ভাল লাগে :সুন্দর কিছু দেখলে। খারাপ লাগে :যখন কেউ দেশের বিরুদ্দে কথা বলে, যখন নিজেকে ছোট মনে হয়, যখন ধর্ম নিয়ে কেউ বাজে কথা বলে। আনান্দ পাই :উপহার দিতে। কষ্ট পাই :অবাঞ্চিত কথাতে। শ্রদ্ধা করি :বাবা-মাকে। ঘৃণা করি :অভিশাপ দেওয়া, আত্মহত্যা...
valo lekhsen vaia