গত কয়েক দশকে চিকিৎসা বিজ্ঞানে এসেছে বৈপ্লবিক পরিবর্তন। আবিষ্কার হয়েছে বিভিন্ন উপকারি সব চিকিৎসা যন্ত্র। যা বিশ্বের বেশির ভাগ মানুষের পক্ষেই দেখা সম্ভব হয়নি।
সৃষ্টিকর্তার কৃপা ও এসব চিকিৎসাযন্ত্রের সাহায্যে অনেকে ফিরে পান তাদের জীবন। অনেকেই ফিরে আসেন সুস্থ সবল জীবন ধারায়। এসব চিকিৎসা যন্ত্রের অবয়ব অনেকটাই ভয়ঙ্কর ও উদ্ভটও বটে।
এরকম ১০ আশ্চর্যজনক চিকিৎসা যন্ত্রের মুখোমুখি করতেই এ আয়োজন।
ইলেকট্রিক বাথ। এ যন্ত্রটি ১৯০০ সালের দিকে তৈরি করা হয়। যার ভিতরে সম্পূর্ণ মানুষকে ঢুকিয়ে চিকিৎসা করা হয়। ছবি সে কথাই বলছে ।
প্রি-পেট হেডগিয়ার। এটি ১৯৬১ সালে মার্কিন ‘ব্রুকহেভেন ন্যাশনাল ল্যাবোরেটরি’ কর্তৃক আবিষ্কার করা হয়েছে। যন্ত্রটি ব্রেইনের ছোট ছোট টিউমারের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়।
ইলেক্ট্রো নেটিনেগোরাম। চোখের রেটিনায় থাকা ইলেকট্রিক ক্ষমতার সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে এ যন্ত্রটি ব্যবহার করা হয় ।
সারভিকাল ডায়ালেটর। এটি কাজের সময় নারীদের জরায়ুর প্রতিক্রিয়া জানতে ব্যাবহার করা হয়।
বুলেট এক্সট্রাক্টর। এটি মানব দেহ থেকে বুলেট বের করতে ব্যবহার করা হয় ।
অস্টেটোম। ১৮৩০ সালের দিকে বারনারড হেইন কর্তৃক আবিষ্কার। মাথার খুলির চিকিৎসায় এ যন্ত্রটি ব্যবহার করা হত।
ট্রিপাইন। এটিও মানুষের মাথার খুলির চিকিসায় ব্যবহার করা হত।
ফেইক লিচ। মানব দেহ থেকে রক্ত নেয়ার জন্য এ যন্ত্রটি ব্যবহার করা হত।
হিস্টেরোটম। এ চিকিৎসা যন্ত্রটি মহিলাদের খৎনার জন্য ব্যবহার করা হয় ।
স্কাল স। নামই বুঝা যাচ্ছে এর কার্যকরিতা। এটি মাথার খুলির ভেতরে দেখার জন্য ব্যাবহার করা হয়।
ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করে পোস্টটি করা ... ভুল হলে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন ।
আর ভালো লাগলে আমার এই ওয়েবসাইটটি থেকে ঘুরে আসতে পারেন - http://pic13.net
আমি বিস্ময় বালক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 39 টি টিউন ও 68 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
হে হে মজা পাইছি… 😀