নীলাভ আকাশ bluish Sky (scientific tune)

আমার টিউন টি আমার বাবার লেখা আর্টিকেল থেকে নেয়া।আশাকরি ভালো লাগবে।

সূধী পাঠক,সরৎকালের বিকেলে খোলা আকাশের দিকে তাকিয়ে তন্ময় হয়ে ভাবেনি এমন লোক হয়তোবা খুঁজেও পাওয়া যাবেনা। নীল সামীয়ানায় ঢাকা দিগন্তে যখন সন্ধ্যা নামে, গোধূলীর ধূসরাভা পশ্চিমের নীলাকাশকে যখন কলুসিত করে তোলে তখন পূর্ব দিগন্তে নামে আঁধার। সেই সাথে ফুটে উঠে দু’একটি তারা। কখনোবা পূর্ণিমার চাঁদ এসে উকি দেয় পূর্ব দিগন্তের কাল রেখায়। কবিমন ভাবে আকুল হয়, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য পিপাসুদের মন উদ্ভেল হয়ে উঠে। শুধু কি পূর্ণিমার চাঁদই সুন্দর! না! কৃষ্ণপক্ষের অন্ধকার আকাশটা যে আরো সুন্দর,সুশোভিত তারার মেলায় দিগন্ত ব্যপ্রিত ছায়াপথ যেন চোখের সামনে নিয়ে আসে কোটি কোটি কুসুমের ঢালি। তাইতো দয়াময় বলেছেন,

১৫:১৪  وَلَوْ فَتَحْنَا عَلَيْهِم بَابًا مِّنَ السَّمَاء فَظَلُّواْ فِيهِ يَعْرُجُونَ

১৫:১৫  لَقَالُواْ إِنَّمَا سُكِّرَتْ أَبْصَارُنَا بَلْ نَحْنُ قَوْمٌ مَّسْحُورُونَ

১৫:১৪,১৫‘যদি আমরা আসমানের কোন দরজা খুলিয়া ধরিতাম এবং তাহারা উহাতে আরোহণ করিত তাহা হইলে তাহারা বলিত,আমাদের চক্ষু বিভ্রান্ত হইয়াছে মোহাচ্ছন্নতায়। বরং আমরা সকলে যাদুগ্রস্ত হইয়াছি।’-

অত্যান্ত সহজ ভাবধারা,‘যদি’ অব্যয় দিয়ে শুরু যার মধ্যে একটা দূর্বল সম্ভাবনার ইঙ্গিত-অর্থাৎ যদি হত,তবে দেখতে পেতে,আসলে হওয়ার নয়। এমনি একটি বাক্য দিয়ে দয়াময় আসলে কি বুঝাতে চেয়েছেন,তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে। সেই আদিকাল থেকে আমরা আকাশের দিকে তাকিয়ে সাদাবর্ণে হরেক রকম তারা দেখি আর ভাবি কত তারা দয়াময় সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু একবারও ভাবতে পারিনা,কত বর্ণের মুখচ্ছবি নিয়ে ভেসে আছে আকাশের গায়ে। তারাদের দিকে তাকিয়ে মানুষ একসময় ভাবত এগুলো বেহেশ্‌তী প্রদীপ। তখন মানুষ দেখতে পায়নি তাদের প্রকৃত রূপ,জানতনা তাদের প্রকৃতি, ভাবাবেগে মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি অবনত মস্তকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েই ও কথা বলতো। কিন্তু আজকের বিজ্ঞান তার যন্ত্র চোখে দেখে,সবকিছু জেনে শুনে বলছে সত্যি এ গুলো যেন বেহেশ্‌তী প্রদীপ। নিজের চোখে না দেখলে এদের প্রকৃত রূপ বর্ণনা করা যায়না। এ্যাপোলো-৮ এর দলপতি ফ্রেঙ্ক বোরম্যান পৃথিবীর  অপরূপ রূপ দেখে বলেছেন,অনন্ত ও শাশ্বত নীরবতার রাজ্যে ভাসমান আমাদের পৃথিবীটি একটি নীল ও হাল্কা সাদা সংমিশ্রনের রূপসী গ্রহ। সূধী পাঠক আসুন,অন্তত আমাদের সৌরপরিবারের সদস্যদের রূপ সম্পর্কে কিছুটা অবহিত হই।

সৌর পরিবারে সূর্যের পরে তার পরিবারের বাকি সদস্যরা হল- বুধ,শুক্র,পৃথিবী, মঙ্গল,বৃহস্পতি,শনি,ইউরেনাস,নেপটুন,প্লুটু। আমাদের মাতৃ ছায়াপথে ২০০ বিলিয়ন নক্ষত্রের মধ্যে সূর্য একটি নগন্য নক্ষত্র। তবুও পৃথিবী থেকে খালি চোখে দৃশ্যমান ৬০০০ নক্ষত্রের মধ্যে এটি উজ্জলতম নক্ষত্র। প্রতি মুহুর্তে সূর্যের উৎপন্ন শক্তির পরিমান ৩৮৬ বিলিয়ন বিলিয়ন মেঘা ওয়াট যার মধ্য থেকে প্রতিদিন আমাদের পথিবী ৯৪ বিলিয়ন মেঘা ওয়াট তাপশক্তি পেয়ে থাকে। তার নিকটতম নক্ষত্র প্রক্সিমাসেন্টেরাই সূর্য থেকে তার দূরত্ব প্রায় ৪.৩ আলোক বর্ষ। সৌরপরিবারে সূর্যের সবচাইতে নিকটতম গ্রহ বুধ,এর রং,উজ্জ্বলতা হুবহু চাঁদের মত মনোমুগ্ধকর। ইউ এস মেরিনার-১০, ১৯৭৪ সনে বুধের অনেক ছবি তুলে পাঠিয়েয়েছে। তা থেকে জানা যায় বুধ গ্রহটি রং, চেহারা ও উজ্জ্বলতায় একেবারে চাঁদের মতই। আকৃতিতে চাঁদর চেয়ে কিছু ছোট কিন’ পদার্থের পরিমান প্রায় দ্বিগুণ। রোমানীয় পৌরাণিক গল্পে বুধকে বলা হয়েছে দেবতাদের সংবাদ বাহক

শুক্র (ভেনাস)সৌর মণ্ডলে দ্বিতীয় গ্রহ,রূপে অপরূপা। সকাল সন্ধ্যায় এর উপস্থিতি সত্যি খুব দৃষ্টি নন্দন। উজ্জল গ্রহ যেন নক্ষত্রকেও হার মানায়। চন্দ্র সূর্য বাদে শুক্রই আকাশে সবচেয়ে উজ্জ্বল তারকা। আমাদের কাছে তার পরিচয় শুকতারা ও সন্ধ্যাতারা নামে। গ্রীক জ্যোতির্বিদরা একে ‘লুসিফার’ নামেও অভিহিত করে। প্রাচীন ব্যবিলীয়নরা তাকে ‘মিষ্ট্রেস অব হেভেন’ বলে আখ্যায়িত করেছিল। তারা ভাবতো শুক্র ভালবাসা ও সৌন্দর্যের দেবী। একে কখনো কখনো পৃথিবীর সহোদর হিসাবেও আখ্যায়িত করা হয়,কারণ পৃথিবীর সাথে এর প্রচুর সাদৃশ্যতা রয়েছে। নভোচারীরা এর রূপের বর্ণনা করতে গিয়ে বলেছেন,প্রকৃতিতে শুক্রের অবস্থান আরেকটা সুন্দর মনোহর চাঁদের মত। এর দৈহিক গঠন মেয়েলি বলেই এর নাম হয়েছে ভেনাস।

তৃতীয় গ্রহটি হল আমাদের এই অপরূপ সুন্দর পৃথিবী। এই পৃথিবীর আকাশীয় রূপ তার সীমানা ছেড়ে না গেলে দেখা সম্ভব নয়। নভোচারীগণ তাদের অভিযান কালে এই পৃথিবীর আকাশীয় রূপ দেখে বিমোহিত হয়েছেন। এ্যাপোলো-৮ এর দলপতি ফ্রেঙ্ক বোরম্যান পৃথিবীর এই রূপ দেখে বলেছেন,অনন্ত ও শাশ্বতনীরবতার রাজ্যে ভাসমান আমাদের পৃথিবীটি একটি নীল ও হাল্কা সাদা সংমিশ্রনের রূপসী গ্রহ। আবেগে আপ্লুত হয়ে এক নভোচারী বলেছিলেন, রূপে রঙে এক অচিন্তনীয় সুন্দর জগৎ। নীল সাদা,লাল,বেগুনী,কাল ও হাল্কা সবুজের উপর সামান্য হলদে ছোয়ায় এক মায়াময়ী রূপে অপরূপা আমাদের এই পৃথিবী।

চতুর্থ গ্রহটি হল রেড প্লানেট বা মঙ্গল। এটি পৃথিবীর পরবর্তী প্রতিবেশী। এটি একটি উজ্জ্বল গ্রহ। মঙ্গলের আকাশ ও তার গ্যাসীয় বলয় হাল্কা পীত,কমলা ও মলিন লাল বর্ণের।

পঞ্চমে বৃহস্পতির স্থান। সৌন্দর্যের এক অপূর্ব নিদর্শন। দূরবীণ যন্ত্রের মাধ্যামে বৃহস্পতিকে নানা রঙে দেখা যায়। হরেক রকমের রঙের মিশ্রনে মিশ্র সৌন্দর্যের বলয় গ্রহটিকে ঘিরে রাখে। মিথেন ও এ্যামোনিয়া গ্যাসের কারণে একে মূলত হলুদ কিংবা সবুজাব হলুদ দেখায়। এ ছাড়াও এর মধ্যে রয়েছে লাল বাদামী,বেগুণি ও নীল বর্ণের মিশ্র সৌন্দর্য। আমাদের তিনটি পৃথিবীর সমান এই বৃহস্পতি। এর চারিদিকে এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত ১৪ টি ছাঁদ অবস্থান করছে। এদের মধ্যে চারটি অদ্ভূত দর্শনের,অপূর্ব সোণালী-রূপালী আলোর সংমিশ্রনে জ্বল জ্বল করে জ্বলছে।

তারপরে শনির অবস্থান,এটি সৌর মণ্ডলে ষষ্ট গ্রহ। বিজ্ঞানী ঈন রিডপাত শনি প্রসঙ্গে তার অনুভূতি তুলে ধরতে গিয়ে লিখেছেন‘শনির লাল ছোপে কমলা রং-এর মিশ্রনে লেগে থাকা অপরূপতার সাথে গ্রহটির প্রান্তিক ভাগে একটু কালচে-সাদা ও নীল রং এর লেপন দেয়া আছে। তার বিষ্ময়কর রিংগুলো ধূসর,রক্ত-বর্ণ,কমলা,বেগুনি এবং কাল এর সমন্বয়ে অপরূপ সৌন্দর্যের স্বাক্ষর বহন করছে।

সপ্তম গ্রহ ইউরেনাস যাকে দেখতে সবুযাভ থালার মত দেখায়। গ্রহটিতে হাইড্রোজেন হিলিয়াম ও মিথেনের উপস্থিতির কারণে তাকে সবুজ দেখায়।

অষ্টম গ্রহ নেপচুন একটি নীল গ্রহ এতেও আলো বিশোষক মিথেনের প্রাধান্য রয়েছে।

নবম গ্রহ প্লুটো,জানামতে এটা সবচেয়ে দূরবর্তী গ্রহ। বরফায়িত মিথেন গ্যাস তাকে নীলাভ সবুজতা প্রদান করছে।

গ্রহ উপগ্রহ হতে প্রতিফলন জনিত আলোর বিচ্ছুরন সৌন্দর্য ছাড়াও আরেকটি রূপের পশরা রয়েছে গ্রহদের অরোরাতে। উষা বা সন্ধ্যালগ্নে আলোর বিভিন্ন রকম প্রতিফলনের মিশ্রনে তৈরী হওয়া আলোকশয্যাই হল অরোরা। উষাকালে পূর্বাকাশে ও পোধূলিতে পশ্চিমাকাশে আমরা যে আভামণ্ডল দেখে থাকি তা প্রকৃত সৌন্দর্যের যৎসামান্যই দেখে থাকি। পূর্ণ রূপটি দেখতে হলে পৃথিবী হতে কয়েকশ মাইল দূরে গিয়ে দেখতে হবে এ রূপটি। আর তখনি উপলব্দিতে আসবে ১৫:১৪,১৫ আয়াতের মর্মার্থ।

কেন এই রঙের বৈচিত্রতা? আমরা এতক্ষণ সৌর পরিবারের সদস্যদের রূপের যে বর্ণনা পেলাম তা হল আলোর খেলা। আমরা জানি আমাদের এই গ্রহগুলির মধ্যে কারোরই কোন আলো নেই। মহাকাশের এক কোণে পড়ে থাকা যেন নিছক মাটির পিণ্ড। তাহলে এই রূপ পেল কোথায়? এ সবই সূর্য দেবতার অবদান। যেন মাটির প্রদীপ থেকে আপতিত আলো ছোট্ট গোলাকার আর্সি থেকে প্রতিফলিত হয়ে আমাদের চোখে আর্সিটিকেই প্রদীপ্ত করে তুলছে। প্রকৃতির কি বিধান-আলো যত কোণে আপতিত হয় ঠিক তত কোণেই প্রতিফলিত হয়, আর এই গুণটি দিয়েই কতগুলি মাটির ঢিবিকে করে তোলে প্রদীপ সম। সূর্য চলে গেল অস্তাচলে-চোখের আড়ালে,এর এদিকে জ্বল জ্বল করে জ্বলে উঠল আমাদের অতি পরিচিত এই গ্রহগুলি। শুধু জ্বলে উঠাই নয়-ক্ষণে ক্ষণে রঙের পশরা লয়ে রূপ পাল্টায় আপন মনে। কেন এমনটা হয়,হয় আলোর প্রতিফলন ও বিক্ষেপণের গুণে। আমরা এও জানি আপতিত আলো যখন বিক্ষিপ্ত হয়,তখন তা সাত রঙে ভেঙে যায়। তখন এই বিক্ষিপ্ত প্রতিফলন আমাদের চোখে নানা বর্ণ ও বর্ণের মিশ্রন ধরা পরে। আবার কোন নির্দিষ্ট স’ান থেকে তা আমাদের দৃষ্টিগোচর হওয়া নির্বর করে তার আপতন তির্যকতার উপর। ঘূর্ণায়মান গ্রহগুলির এই আপতন তির্যকতা ক্ষণে ক্ষণে পাল্টে যায় আর সে কারণেই নানা বর্ণের প্রতিফলন চোখে পড়ে।

এতো হল মহাকাশের অতি নগন্য ১০ সদস্যের সৌর পরিবারের রূপ সম্পর্কে মানুষের জানা ইতিহাস। তার পর রয়েছে আমাদের মাতৃ ছায়াপথ ও তার চতুস্পার্শীয় ছায়াপথ সমুহ ও উন্মুক্ত মহাবিশ্ব। এই সবই ১৯শতকের শেষের দিকে এসে মানুষ উন্নত প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যামে জানতে শুরু করেছে। এই সময়ে স্পেক্ট্রোস্কোপি জ্ঞান মানুষের কৌতুহলের সমাধান দিতে শুরু করল-খুলে গেল বিজ্ঞানের আবদ্ধ দুয়ার। তাইতো গেল শতাব্দীর সত্তর দশকে এসে বিজ্ঞানী J.B.Haldane অবাক বিষ্ময়ে উক্তি করেছিলেন, ÔÑThe Universe is not onlY queerer than we suppose,but queere than we can suppose.’তিনি হয়ত কোরআন পড়েননি,পড়লে অবাক বিষ্ময়ে জানতে পেতেন প্রায় দেড় হাজার বছর পূর্বে মহাজ্ঞানী প্রজ্ঞাময় বিধাতা নিরক্ষর এক মরু বালকের মুখ দিয়ে শতভাগ সঠিকতায় বর্ণনা করিয়েছেন মানুষের এতদিনের কষ্টের ফল।

উপরে আলোচিত এই তথ্যজ্ঞান গুলি আজকের বিজ্ঞানের অত্যাধুনিক প্রযুক্তিতে পরীক্ষালব্দ জ্ঞান,শুধু তাই নয় সবই অত্যান্ত উন্নত প্রযুক্তিতে পরিমাপকৃত। যেমন বর্ণালী বিক্ষণ যন্ত্রের পরিমাপ-সেতো নিতান্তই হালে আবিস্কৃত যন্ত্রের হিসাব। অথচ প্রায় দেড় হাজার বছর আগে অশিক্ষিত মরুচারীর মুখ থেকে কি করে অবলীলায় বেড়িয়ে এল এত উন্নত তথ্য? কোনক্রমেই বলা যায়না এই সব পরীক্ষা লব্দ ফলাফল, এ অবশ্যই কোন মহাজ্ঞানীর বিধিত বাণী। এত পরিস্কার ভাবে বুঝতে পারার পরেও মেনে নিতে কেন আমাদের এই কৃপণতা! এখানে লক্ষ্যণীয় হল উপরে প্রস্তাবিত ১৫:১৪,১৫ আয়াতে ব্যবহৃত দু’টি শব্দ-মোহাচ্ছন্নতা ও যাদু গ্রস্ততা। মানুষ কখন মোহাচ্ছন্ন হইয়া পড়ে- যখন সৌন্দর্যের অসীমতায় নিমগ্ন হয়,যে সৌন্দর্য আগে কখনো উপলব্দি করেনি- এমন অবস্থায়। আর যাদুগ্রস্ততাতো আরও অভাবনীয় ব্যপার। মানুষ যখন অকল্পনীয় কোন কিছু দেখে বা অনুভব করে তখনই এ কথা আসতে পারে। দয়াময় সম্ভবত এ কথাই জানাতে চেয়েছেন যে,মহাকাশ অসীম সৌন্দর্যের স্থান যা মানুষ জানেনা। এছাড়াও মহাকাশে রয়েছে আরো এক বিষ্ময়কর সৃষ্টি ওয়ারর্মেহোল। এ ইবষেয় আমরা ভিন্ন প্রবন্ধে আলোচনা করেছি তাই এখানে আর বিষদ কিছু বলা হলনা। নভোচারীদের অবলোকন প্রকৃত সৌন্দর্যের সামান্যই,বাকি রয়ে গেছে আরও অপরিমেয় রূপ সৌন্দর্য,মূলতঃ যা দেখার জন্যে মানুষের চেষ্টাকে অনুপ্রাণিত করাই দয়াময়ের এই বর্ননা।

আমরা উপরে সৌরমণ্ডলের রূপের যে বর্ণনা পেলাম তা হল আমাদের মহারাজা সূর্যের রাজত্ব। আসলে সৌন্দর্যের বেলাভূমিতে এ হল নিতান্ত উপল,প্রবাল নয়। সৌন্দর্যের প্রকৃত ধারাই শুরু হয়েছে এই সৌরপরিবারের সীমানা ছাড়িয়ে। আমাদের জানা মতে সৌর জগতের সীমানা প্লুটো পর্যন্ত। তার পরে আর সূর্যের আধিপত্য নেই বটে,তবে এক বিশাল শূণ্যতার মাঝে মহাকাশের অতি বিষ্ময়-সৌর দুনিয়ার প্রেত হিসেবে পরিচিত কোটি কোটি ধূমকেতু ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। এদের গড়ন যেমনি অবাক করা আচরণও তেমনি বিষ্ময়কর। ঘন শির থেকে পুচ্ছের দিকে ক্রমান্বয়ে সৃষ্টিগত উপাদান গ্যাস-মেঘ-ধূলির ঘনত্ব কমতে থাকে। তাদের এই লম্বাকৃতি সর্পিল দেহের উপর সূর্যের আলোর বিভিন্ন কৌণিক আপতনে বিভিন্ন রং ও সৌন্দর্যের সৃষ্টি করে। লম্বা এই পুচ্ছের আঁকে বাঁকে বিক্ষিপ্ত প্রতিসরণে সৃষ্টি হয় রঙধনুর সাত রঙ। তাদের চমৎকার এই হাসির ছটায় প্রেতরাও যেন হার মানে। ধূমকেতুদের সীমানা পেরুতে চলে যেতে হয় সহস্র সহস্র কোটি মাইল। ধীরে ধীরে সূর্যের আলো মৃয়মান হতে হতে শুরু হয়ে যায় অন্ধকারের রাজত্ব। শুরু হয় মহাবিশ্বের নিকষ কালো অন্ধকারের মহা ব্যাপ্তি-তারই স্থানে স্থানে জ্বলে থাকা তারা পুঞ্জ। এত বিশাল ব্যপ্তিতে এদের আস্তানা যে একটার আলোকীয় প্রভাব আরেকটার উপর পড়ার সুযোগই হয়না। আবার এক এক পুঞ্জে তারাকাগুলির নিজেদের মধ্যেও দূরত্ব এত বেশী যে, প্রায় সকলেই যেন মিটি মিটি করে জ্বলছে হয়ত এক ফুৎকারেই নিবে যাবে সব। মহাকাশের আসল সৌন্দর্যই লুকিয়ে রয়েছে সেই মহাব্যপ্তিতে। সেখানেও রয়েছে নানা বর্নের নানা আকৃতির বিশাল বিশাল নক্ষত্র। তাদের রূপ সৌন্দর্যের শেষ নেই। আমাদের এই দৃশ্যমান মহাজগৎটি আমাদেরই মতৃ ছায়াপথ মিল্কিওয়ে। বাকী কোটি কোটি ছায়াপথের রূপ সৌন্দর্য ও এমনিতর। বিজ্ঞানীগন মহাবিশ্বের স্থানে স্থানে সজ্জিত এই সকল নক্ষত্র সমুহের রূপ রঙ ও উজ্জলতার ভিত্তিতে বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত করেছেন। কত বিশাল বিশাল নক্ষত্র আমাদের সূর্যের তুলনায় কোটি কোটি গুণ উজ্জ্বল হওয়া সত্যেও দূরত্বের কারণে রয়ে গেছে আমাদের চোখের আড়ালে। যাদের রূপ সৌন্দর্য কখনোই মানুষের পক্ষে খালি চোখে অবলোকন করা সম্ভব নয়। তাইতো মহাপ্রভু ‘যদি’ অব্যয়টি দিয়ে এই অসম্ভাব্যতাকেই তুলে ধরেছেন আমাদের কাছে,শুধু তাই নয় এই অসম্ভাব্যতাকে সম্ভব করে তোলার প্রচেষ্টায় সচেষ্ট হতে মানুষকে অনুপ্রেরনা জোগিয়েছেন উপরিউক্ত আয়াত দু’টিতে। তাছাড়াও দয়াময় আরো বলেছেন,        صِبْغَةَ اللّهِ وَمَنْ أَحْسَنُ مِنَ اللّهِ صِبْغَةً وَنَحْنُ لَهُ عَابِدونَ

২:১৩৮‘আল্লাহ্‌র রং এবং আল্লাহর রং অপেক্ষা কাহার রং উত্তম হইবে?’

২৪:৩৫ আয়াতাংশ ‘আল্লাহ্‌ আকাশ সমুহ ও ভ’মণ্ডল সমুহের আলো।’

একবার চোখ মেলে তাকিয়ে দেখুন আয়াত ১৫:১৪-১৫ এর সর্থক প্রয়োগ হয়েছে কিনা-

Capture

The Helix Nebula, a planetary nebula in the constellation Aquarius also known as the “Eye of God.” CREDIT: NASA, ESA, and C.R. O’Dell (Vanderbilt University)View full size image

উপরের ছবিটি হেলিক্স নীহারিক নামে পরিচিত, একে বিধাতার চক্ষু বলেও অভিহিত করা হয়। নাসার তোলা প্রকৃত ছবি। নিজের চোখেই দেখুন প্রকৃতিতে রঙের ব্যাবহার।

সূধীপাঠক আসুন,আমরা এবার ছায়াপথের রূপ সৌন্দর্য নিয়ে একটু আলোচনা করি।

Capture2

This massive, young stellar grouping, called R136, is only a few million years old and resides in the 30 Doradus Nebula, a turbulent star-birth region in the Large Magellanic Cloud, a satellite galaxy of the Milky Way.

নীচের ছবিটির দিকে তাকিয়ে দেখুন কত বর্ণের সমাহার। এটি আমাদের মাতৃ ছায়াপথ মিল্কিওয়ের একটি উপ ছায়াপথ।

Hubble captures view of “Mystic Mountain”

দূর্বোধ্য পাহাড়- এই এবড়ো-থেবড়ো উদ্ভট পাহাড় চূড়াটি আচ্ছাদিত হয়ে আছে রাশিকৃত মেঘ দ্বারা,যা দেখতে কিম্ভুতকিমাকার আকৃতি ধারন করেছে। এটি একটি ধূলিগ্যাসের স্তম্ভ যা তিন আলোক বর্ষ পর্যন্ত বিস্তৃত। পার্শ্ববর্তী তারার বিকট আলো যেন তাকে গিলে খাচ্ছে। এছাড়াও স্তম্ভটির চূড়াভাগ অভ্যান্তরীণ নবতারার অগ্নি গোলক থেকে বিচ্ছুরিত গ্যাস দ্বারা তীব্র ভাবে আক্রান্ত হচ্ছে। এই দূর্দান্ত মহাজাগতিক শৃঙ্গটি অবস্থান করছে উন্মত্ত নাক্ষত্রিক বাগানে যাকে বলা হয় কারিনা নিহারীকা (Carina Nebula)। এটি কারিনা তারামণ্ডলের দক্ষিন অংশে  পৃথিবী থেকে ৭৫০০ আলোকবর্ষ দূরে অবসি’ত। নিহারীকাস্থিত অতি উত্তপ্ত নতুন তারা জ্বলন্ত বিকিরণ ও আহিত কণার তীব্র স্রোত স্তম্ভটিকে প্রতিনিয়ত সঙ্কুচিত ও প্রসারিত করছে। নবতারা জন্মের উন্মত্ততা থেকেই এমনটা হচ্ছে। স্তম্ভটির পৃষ্ঠদেশ ও ধূলিগ্যাস উপত্যকা  থেকে উত্তপ্ত আহিত কণার স্রোত চূড়ার চারিদিকে তারা কর্তৃক আলোকিত অঞ্চলে বইতে দেখা যাচ্ছে। স্তম্ভটির ঘন অঞ্চলে বিকিরণ দ্বারা আহিত কণার স্রোতকে প্রতিহত করছে। চিত্রের চূড়ায় স্তম্ভমূল অঞ্চলে দীর্ঘ গ্যাস তল রয়েছে যেখানে গ্যাস স্রোত বিপরীত দিক থেকে অনবরত আঘাত করছে,আর এমনটা হচ্ছে নতুন তারা জন্মেও কারণে।এই বিচিত্র স্তম্ভটির নাম Carina Nebula, HH 901, HH 902, এটি আমাদের মাতৃছায়াপথে  পৃথিবী থেকে মাত্র ৭৫০০ আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত।

Capture3

দেখুন দয়াময়ের সৃষ্ট আকাশের রং, এটি একটি নিহারীকা, ‘নাম ঈঘল নেবুলা’ আমাদের মিল্কিওয়ে ছায়াপথে  একটি সাধারন নিহারীরকা। ছবিতে মহাজাগতি বস্তুটি আসলে নাক্ষত্রিক বাগান থেকে উৎপন্ন একটি ঠাণ্ডা গ্যাস ও ধূলির তরঙ্গায়িত স্তম্ভ। এটিকে দেখতে অনেকটা পাখাযুক্ত উড়ন্ত বস্তুর মত মনে হয়। এই উড্ডয়নশীল স্তম্ভটি পায় ৯.৫ আলোকবর্ষ পর্যন্ত বিস্তৃত,যা আমাদের মাপে ৯০ ট্রিলিয়ন কিলোমিটার উচু-অর্থাৎ আমাদের সূর্যের নিকটবর্তী কোন তারার দ্বিগুণ দূরত্ব। এই নিহারীকায় সৃষ্ট তারারা ঠাণ্ডা হাড্রোজেন মেঘ থেকে উৎপন্ন। ছবিটির উপরের অংশ থেকে বুঝা যায়, বিশালকায় নবতারার পঞ্জ থেকে অতিবেগুণী রশ্নির( ultraviolet light ) স্রোত যেন স্তম্ভটিকে গিলে ফেলছে। স্তম্ভটিকে তারাপুঞ্জ থেকে বিচ্ছুরিত বিপুল অতিবেগুণী রশ্মি উজ্জ্বল করে তুলেছে। উপরের নীল রং উৎপন্ন হচ্ছে জ্বলন্ত অক্সিজেন থেকে। নিম্ন দেশের লাল রঙ উৎপন্ন হচ্ছে জলন্ত হাইড্রেজেন থেকে। এই ছবিটি ২০০৪ সালের নভেম্বর মাসে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ থেকে পাঠানা হয়েছে। এটি আমাদের মাতৃছায়াপথে পৃথিবী থেকে প্রায় ৭০০০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত।

বিভিন্ন ছায়াপথের রং বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে তন্মধ্যে,কোন কোনটি বিভিন্ন রং এর মিশ্রন ও হয়ে থাকে। এক একটি গ্যালাক্সি এক একটি দ্বীপ জগৎ। উপরের ছবিটি দেখুন, একটা বিশাল তারার জগৎ লাল, হলুদ, ধূসর, কালো, সবুজ কত বর্ণের সমাহার। অথচ তার কিছুই আমরা দেখতে পাইনা। কত সৌন্দর্যইনা আমাদের দৃষ্টির আড়ালে আকাশের গহিণ কন্দরে লুকিয়ে আছে কোটি কুসুমের ঢালি। তাইতো দয়াময় বলেছেন,

১৫:১৪,১৫‘যদি আমরা আসমানের কোন দরজা খুলিয়া ধরিতাম এবং তাহারা উহাতে আরোহণ করিত তাহা হইলে তাহারা বলিত,আমাদের চক্ষু বিভ্রান্ত হইয়াছে মোহাচ্ছন্নতায়। বরং আমরা সকলে যাদুগ্রস্ত হইয়াছি।’

وَمِنْ آيَاتِهِ خَلْقُ السَّمَاوَاتِ وَالْأَرْضِ وَاخْتِلَافُ أَلْسِنَتِكُمْ وَأَلْوَانِكُمْ إِنَّ فِي ذَلِكَ لَآيَاتٍ لِّلْعَالِمِينَ

৩০ঃ২২‘আল্লাহ্‌র অন্যতম নিদর্শন হল যে তিনি আকাশসমুহ ও পৃথিবী সমুহ সৃষ্টি করিয়াছেন। তিনিই সৃষ্টি করিয়াছেন বিভিন্ন ভাষা ও রং। নিশ্চই উহাতে জ্ঞাণী সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শনাবলী রহিয়াছে।’ এখানে বিশেষভাবে, আকাশের রঙের সাথে ভাষার কি সম্পৃক্ততা। আবার রঙের জগৎ বিধাতার আরেক সৃষ্টি। কেন রঙের সৃষ্টি হয় আবার আমাদের চোখে তা কিভাবে অনুভূতি জাগায়। সে আরেক জটীল সৃষ্টি তত্ত্ব। মহান রাব্বুল আলামীন আমাদের প্রতি সদয় হলে আমরা পরে তার আলোচনা করবো।

قَالَ عِلْمُهَا عِندَ رَبِّي فِي كِتَابٍ لَّا يَضِلُّ رَبِّي وَلَا يَنسَى  -

২০:৫২‘ইহার জ্ঞান আমার প্রতিপালকের কাছে লিপিবদ্ধ আছে,আমার প্রতিপালক ভুল করেননা এবং বিস্মৃত হননা।’

يَا أَيُّهَا النَّاسُ قَدْ جَاءكُم بُرْهَانٌ مِّن رَّبِّكُمْ وَأَنزَلْنَا إِلَيْكُمْ نُورًا مُّبِينًا -

৪:১৭৪ ‘হে লোক সকল,তোমাদের উপর তোমার প্রতিপালকের এক সনদ আসিয়াছেএবং আমি তোমাদের প্রতি সুস্পষ্ট জ্যোতী অবতীর্ণ করিয়াছি।’

সূধী পাঠক, উপরের চিত্র দু’টি দেখার পরেও কি মনে কোন সন্দেহ ঘোরাফেরা করে,একবারও কি মনে হয় কোরআনের বাণী মানব রচিত?

সূত্র- আলকোরআন দ্যা চ্যালেঞ্জ,বিভিন্ন ওয়েভসাইট।

____________________________________________________________________

_____________________________________________________________________

চাইলে আমার বাবার ব্লগটি ঘুরে আসতে পারেন।

http://sciencewithquran.wordpress.com

অথবা,

hccme.tk

________________________________________

আমি ফেসবুক এ ,

https:www.facebook.com/hridoy.khandakar1

Level 0

আমি হৃদয় খন্দকার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 35 টি টিউন ও 60 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Dhormogronthe Biggan :O
Nim Gache Amer Sondhan 😀

    Level 0

    @Caffeteriya: Techtunes -এ নাস্তিক,
    -এ ঘটনা বড়ই স্বাভাবিক!

কমেন্ট করার জন্ন ধন্নবাদ।কিন্তু আপনার সাথে একমত হতে পারলাম্না।

Bhai Apnarai Bolen Eita Ki Biggan O Projuktimulok Post,
Naki Dhormer Marketing ???..
Techtunes e Eishob Post Na Korai Bhalo.
Eita Projuktimulok Site.
Eikhane Projuktimulok Post Korai Bhalo.

Apni Chaile Kono Dhormio Site e Apnar Dhormio Post Den.

Eita Ki Prostor Juug?
Ekhono Apnara Manusher Toiri Kora Dhormo Grontho Guloke
Mone Prane Bissash Kore
Mitthe Ashay Dhormer Free Marketing Kore Jacchen.

Eita 2014…
Manoshikota Change Koren.

Amar Arekta Proshner Uttor Din.

Shob Dhormo Grontho Gulotei Jodi Eto Prokar Biggan Lukay Chilo Tahole Hujur/Thakur/Padri Pop era Keno Dhormo Gronther Pondit Hoyeo Hajar Bochoreo Ekta Shui o Abiskar Korte Pareni Keno?

Bigganira Bochorer Por Bochor Kosto-Medha Aar Srom Diye Ekta Theory Discover Korbe
Tarpor Moris Bukhaily/Dr.Jakir Nayeker Moto Dhormo Ponditera
Bolbe Eita Aagei Omuk Dhormo Gronthe Xilo.
Eita Tomuk Dhormo Grontho Theke Churi Kora.
Bla…Bla…Bla…

Eishob Post Biggan-Biggani ebong Biggan o Projukti Premider Jonno Chorom Opoman Mulok…

Mone Prane Vranto/Oloukik Kushongskarer Monovab Bojay Rekhe Biggan Premi Ba Biggan Mona Howa Jayna.

Apni Kono Prokar Oloukikotar Proman Ki Amake Dite Parben?
Biggan Proman O Jukti Chay.
Ondho Bissas Biggan Grohon Korena.

Kosto Kore Comment Gulo Porbar Jonno Apnadero Dhonnobad.

    Level 0

    @Caffeteriya: tui nastik……….. and u will be confused till ur death……
    “Without religion science is blind and without science religion is lame”– Albert Einstein

Level 0

@Caffeteriya তোর যদি মুরোদ থাকে তাহলে একটা পিপড়া সৃষ্টি করে দেখা………।। কুরআন মানব রচিত গ্রন্থ এই কথা বলার কোন অধিকার তোর নাই।

Ami Biborton Bisshashi…
Apnar Moto Ondho Bissashi Noi.
Bibortoner Pokkhe Onek Proman Ache,
Ja Dhormer Nei…

    Level 0

    Bibotton er madhome manush theke apni kishe poribortito hoben amader aktu dharona diben pls.

    Level 0

    Al -quran -a Gan-orjon-ke foroj kora howeche Jene bujhe biswas korer jonno. Akhane ondho biswas er ki holo…?

Aar Freak…
Apni Kokhono Banglay Koran Porechen?
Jani Porennai.
Aage Banglay Koran Pore Dekhen…

    Level 0

    ami bangla holy quran porechi. somossa ki bolun ?

Aar Freak…
Apni Kokhono Banglay Koran Porechen?
Jani Porennai.
Aage Banglay Bhalo Kore Koran Pore Dekhen…

    Level 0

    @Caffeteriya: bangla, english, arabic sob language e porsi…

Freak Apni Amake Chinen Na,
Janen Na Hotath Tui Bollen.
Ei Bebohar Apnake Ke Shikhaiche Bhai?
Apnar Family?
Na Apnar Dhormo?

Ekta Bhalo Dharmik Hobar Aage Ekta Bhalo Manush Hote Sikhun…

    Level 0

    @Caffeteriya: কুকুরকে কুকুর বলতে পছন্দ করি।

আপনি বাংলা/ইংলিশ/আরবি কুরান যখন পরছেন তাহলে তো এই ভুল গুলো আপনার চোখে পড়ার কথা!
নাকি বাহাত্তর হুরের সপ্নে কোন ভুল চোখে পড়েনাই?

প্রশ্ন – ১
খারাপ কিছু কি আল্লাহ থেকে আসে ? – হ্যা (Quran 4:78) এবং না (Quran 4:79) !

প্রশ্ন – ২
আল্লাহ কি খারাপ কোন কিছুর নির্দেশ দেন ? – না (Quran 7:28, 16:90, 6:131) এবং হ্যা (Quran 17:16) !

প্রশ্ন – ৩
শেষ বিচারে সময় কি সুপারিশ গৃহিত হবে? – না (Quran 2:123, 2:47) এবং হ্যা (20:109, 10:3) !

প্রশ্ন – ৪
জান্নাতের বিস্তৃতি কয় আসমান সমান ?– এক (Quran 57:21 singular, sama) নাকি বহু (Quran 3:133 plural, samawaat) !

প্রশ্ন – ৫
সকল মুসলিম কি কিছু সময়ের জন্যে দোজখে যাবে ? – হ্যা (Quran 19:71) এবং না (Quran 47:12) !

প্রশ্ন – ৬
দোজখের খাবার কি হবে ? – শুধুই বিষাক্ত কাটাগাছ (Quran 88:6), শুধুই পুঁজ (Quran 69:36) নাকি বিস্বাদ যাকুম ফল (Quran 37:66) !

প্রশ্ন – ৭
মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি ? – শূধু আল্লাহর উপাসনা করা (Quran 51:56) নাকি সেই সাথে মুহম্মদের সুন্নাহ অনুসরন করা (Quran 7:158) !

প্রশ্ন – ৮
মানুষের সকল জাতিই কি সমান বিবেচিত হবে ? – না (Quran 3:33, 2:47) এবং হ্যা (49:13) !

প্রশ্ন – ৯
সবাই কি তার নিজের বোঝাই বহন করবে ? – হ্যা (Quran 6:164, 35:18, 2:286) এবং না (Quran 16:25) !

প্রশ্ন – ১০
মানুষের কি নিজস্ব ইচ্ছে বলে কিছু আছে? – না (Quran 10:100) এবং হ্যা (Quran 81:28) ?

১১
সবাই কি আল্লাহ কি মান্য করে চলে ? – হ্যা (Quran 30:26) এবং না (Quran 2:34) !

প্রশ্ন – ১২
মানুষের প্রাণ হরন করে কে ? – একজন ফেরেস্তা (Quran 32:11), কয়েকজন ফেরেস্তা (Quran 47:27) নাকি আল্লাহ (39:42) !

প্রশ্ন – ১৩
প্রথম মুসলিম কে ? – মুহম্মদ (Quran 6:14, 6:163, 39:12), আদম (Quran 3:33), ইব্রাহিম (Quran 2:132, 3:67), মুসা (Quran 7:143) নাকি মিশরীয়রা (Quran 26:51) !

প্রশ্ন – ১৪
একজন মুসলিম কয়জন অবিশ্বাসিকে পরাস্ত করার ক্ষমতা রাখে ? – ১০ জন (Quran 8:65) নাকি ২ জন (Quran 8:66) !

প্রশ্ন – ১৫
মদ খাওয়ার ব্যাপারে কুরান কি বলে ? –খাওয়া যাবে (Quran 16:67) তবে প্রার্থনা না করা অবস্থায় (Quran 4:43), খুবই খারাপ জিনিস (Quran 5:90) যার জন্যে রয়েছে গুনাহ (Quran 2:219) !

প্রশ্ন – ১৬
মুসলিমদের পবিত্র মাস কত গুলো ? – চারটা (Quran 9:36) নাকি একটা (Quran 5:2) !

প্রশ্ন – ১৭
ইসলামে কি ভিন্ন ধর্মালম্বিদের ওপর বল প্রয়োগ করা যাবে ? – না (Quran 2:256, 109:6) এবং হ্যা (Quran 8:12, 9:29) !

প্রশ্ন – ১৮
আল্লাহ কি অমুসলিমদের ভালো কাজের পুরস্কার দেবেন ? – হ্যা (Quran 99:7) এবং না (Quran 9:17) !

প্রশ্ন – ১৯
অবিশ্বাসিদের ভুল পথে চালিত করার মূলে কে ? – আল্লাহ (Quran 6:25, 35:8, 10:100), শয়তান (Quran 15:39, 114:5, 4:119) নাকি তারা নিজেরাই (9:70, 6:12, 30:9) !

প্রশ্ন – ২০
কাদের জন্যে রয়েছে দোজখ থেকে পরিত্রান ? – যেকোন ধর্মপ্রাণ আস্তিকের জন্যে (Quran 5:69, 2:62) নাকি শুধুই মুসলিম দের জন্যে (Quran3:85, 3:19) !

প্রশ্ন – ২১
যারা পরকালে বিশ্বাসী নয় তাদের সাথে কেমন আচরন করতে হবে ? – দয়াপূর্ণ (Quran 45:14, 25:63) নাকি হিংসাত্মক (Quran 9:29) !

প্রশ্ন – ২২
অবিশ্বাসী পরিবারের সাথে কি বসবাস করা যাবে ? – হ্যা (Quran 31:15) এবং না (Quran 9:23) !

প্রশ্ন – ২৩
একজন মুসলিম কি অমুসলিমদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করতে পারবে ? – হ্যা (Quran 5:82, 57:27) এবং না (Quran 5:51) !

প্রশ্ন – ২৪
খৃষ্টান আর ইহুদিরা কি পরস্পরের বন্ধু (Quran 5:51) নাকি ঘৃণার পাত্র (Quran 5:64) ?

প্রশ্ন – ২৫
একজন মুসলিম কি কোন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে ? – না (Quran 2:221) এবং হ্যা (Quran 5:5) !

প্রশ্ন – ২৬
মুসলিম আর অমুসলিমরা কি একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে ? – না (Quran 109:1-3) এবং হ্যা (Quran 29:46) !

প্রশ্ন – ২৭
সকল মুসলিম নবীই কি সমান ? – হ্যা (Quran 2:285) এবং না (Quran 2:253) !

প্রশ্ন – ২৮
নবীরা কি অলৌকিকত্ব দেখাতে পারে ? – না (Quran 29:50) এবং হ্যা (Quran 2:253) !

প্রশ্ন – ২৯
সকল নবীই কি ইব্রাহিমের বংশধর ? – হ্যা (Quran 29:27) এবং না (Quran 16:36) !

প্রশ্ন – ৩০
ইব্রাহিম কি পৌত্তলিক ছিলেন ? – হ্যা (Quran 6:76) এবং না (Quran 2:135) !

প্রশ্ন – ৩১
নবী ইউনুস কি সমুদ্র তীরে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ? – হ্যা (Quran 37:145)এবং না (Quran 68:49) !

প্রশ্ন – ৩২
পরকিয়া (Adultery) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 24:33) এবং হ্যা (Quran 23:6, 4:24) !

প্রশ্ন – ৩৩
অগম্যাগমন (Incest) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 4:23) এবং হ্যা (Quran 7:172) !

প্রশ্ন – ৩৪
নারী পুরুষ কি সমান ? – হ্যা (Quran 3:195) এবং না (Quran 4:34, 2:228)!

প্রশ্ন – ৩৫
কোন ব্যক্তি নিষ্কলঙ্ক নারীর ওপর মিথ্যা আরোপ করলে তার কি ক্ষমা হবে ? – হ্যা (Quran 24:5) এবং না (Quran 24:23) !

প্রশ্ন – ৩৬
কুরান কিভাবে নাজিল হল ? – এক পবিত্র রাতে (Quran 44:3, 97:1) নাকি পুরো রমজান মাস জুড়ে (Quran 2:185, 17:6, 25:32) !

প্রশ্ন – ৩৭
কুরান কি সহজ বোধ্য ? – হ্যা (Quran 11:1) এবং না (Quran 3:7, 2:1) !

প্রশ্ন – ৩৮
কুরান কি বিশুদ্ধ আরবি তে ? – হ্যা (Quran 16:103) এবং না (Quran 17:35 Qistas – foreign word, Quran 15:74 al-sijjil – foreign word) !

প্রশ্ন – ৩৯
আল্লাহ কি তার কথার পরিবর্তন করেন ? –না (Quran 6:115, 10:64, 18:27) এবং হ্যা (Quran 2:106, 16:101) !

প্রশ্ন – ৪০
আল্লাহর প্রেরিত উঠকে কতজন মেরেছিল ?– একজন (Quran 54:29) নাকি কয়েকজন (Quran 7:77) !

প্রশ্ন – ৪১
মক্কার পৌত্তলিকদের মাঝে কি কোন নবী পাঠানো হয়েছিল ? – হ্যা (Quran 10:47) এবং না (Quran 34:44) !

প্রশ্ন – ৪২
আল্লাহ প্রকৃত পক্ষে কতজন ? – একজন (Quran 40:62) নাকি অনেক (Quran 21:7, 23:14) !

প্রশ্ন – ৪৩
ফেরাউন কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 10:90-92) এবং হ্যা (Quran17:102-103) !

প্রশ্ন – ৪৪
আদ জাতিকে হত্যা করতে কত সময় লেগেছিল? – একদিন (Quran 54:19-21) নাকি এক সপ্তাহ (Quran 69:6-7) !

প্রশ্ন – ৪৫
গর্ভে ধারন আর লালন-পালন করতে কত সময়গিয়েছিল ? – ৩০ মাস (Quran 46:15) নাকি ২৪ মাস (Quran 31:14) ?

প্রশ্ন – ৪৬
আল্লাহর কত গুলো cardinal point রয়েছে ? – এক (Quran 2:115) নাকি দুই (Quran 55:17) ?

প্রশ্ন – ৪৭
কত জন ফেরেস্তা মেরির সাথে কথা বলেছিল? – একজন (Quran 19:16-19) নাকি তার বেশি (Quran 3:42, 3:45) !

প্রশ্ন – ৪৮
একজন মানুষ কি ইচ্ছে মত তার বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে ? – হ্যা (Quran 2:256, 18:29, 109:6) এবং না (Quran 3:32, 30:45, 18:29, 3:85, 3:28, 4:89, 4:144, 5:51, 60:1, 4:101, 9:123) !

প্রশ্ন – ৪৯
মহা প্লাবনে নূহ নবীর কোন পুত্র কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 21:76,37:75-77) এবং হ্যা (Quran 11:42-43) !

আরো আছে।
লাগবে?
জ্বিন/পরি/হুর/
মদের নদি এইসব কি সব বিজ্ঞান?
যার কোন প্রমান নাই ভিত্তি নাই?
হুর-গেল্মান/মদের নহরের লোভে আপনাদের মত ছাগুরাই চোখ কান বন্ধ করে এইসব কুসংস্কার বিশ্বাস করতে পারেন।
আমি নই।

আর হ্যা পারলে যুক্তির বদলে যুক্তি দিতে শিখুন।
গালাগাল দিয়ে নিজের জানোয়ার ও অসভ্য মানসিকতার প্রকাশ ঘটাবেন না।

আর হা ফৃক আপনে যে এক্টা উচ্চ মাপের ছাগু তা প্রমান দেবার জন্য ধন্যবাদ।
আমি ছাগুকে ছাগুই বলি।
আর ছাগু তাদেরি বলি যারা কুসংস্কারের সাথে বিজ্ঞানকে মিশিয়ে জগা-খিচুরি বানিয়ে সবার সামনে উপস্থাপন করে।

    Level 0

    Are cafe babu, Aa..ge Quran & hadith valo kore janun , bujun nijei apner prosner uttor peye jaben. Quran & hadith-a eto halka gan niye to bacha der moto prosno kora savabik. Apnar elakar mosjider Imam/mufty -er kache ektu kosto kore jan khooo..b sohojei apner prosner uttor peye jaben. Ami aper kollan chai. Allah apnar hedayet korun.

Level 0

হা হা আপনার question গুলো খুবই দুর্বল। যাই হোক আমি আপনার ৪৯ টা প্রশ্নেরই উত্তর দিব। আশা করি ধৈর্য ধরে পরবেন। আজকে প্রথম প্রশ্নের উত্তর দিলামঃ
তোমরা যেখানেই থাক না কেন; মৃত্যু কিন্তু তোমাদেরকে পাকড়াও করবেই। যদি তোমরা সুদৃঢ় দূর্গের ভেতরেও অবস্থান কর, তবুও। বস্তুতঃ তাদের কোন কল্যাণ সাধিত হলে তারা বলে যে, এটা সাধিত হয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে। আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে, বলে দাও, এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে। পক্ষান্তরে তাদের পরিণতি কি হবে, যারা কখনও কোন কথা বুঝতে চেষ্টা করে না। (সূরা নিসা:৭৮)
আপনার যে কল্যাণ হয়, তা হয় আল্লাহর পক্ষ থেকে আর আপনার যে অকল্যাণ হয়, সেটা হয় আপনার নিজের কারণে। আর আমি আপনাকে পাঠিয়েছি মানুষের প্রতি আমার পয়গামের বাহক হিসাবে। আর আল্লাহ সব বিষয়েই যথেষ্ট-সববিষয়ই তাঁর সম্মুখে উপস্থিত। (সূরা নিসা:৭৯)
সূরা নিসার ৭৯ নং আয়াতে স্পষ্ট বলা আছে মানুষের যে কল্যাণ হয় (শুধু কল্যাণ না সকল নিয়ামত ) তা আল্লাহর তরফ হতে আসে, আর যে অকল্যাণ হয় তা মানুষের নিজের অসৎ কর্মের কারণে হয়।
এখন সূরা নিসার ৭৮ নং আয়াত পড়লে ৭৯ নং আয়াতের বিপরীত মনে হতে পারে। এখানে মনে রাখতে হবে মানুষের অকল্যাণ বা শাস্তির কারন তার পাপ কিন্তু সেই পাপের শাস্তি দেবার মালিক আল্লাহ।
এখন আল্লাহ ইচ্ছা করলে শাস্তি কম দিতে পারে আবার বেশি দিতে পারে বা নাও দিতে পারে। ৭৮ নং আয়াতে “এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে” এই কথাটা নিয়ে মূল সমস্যা। আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় কল্যাণ এবং অকল্যাণ
দুটাই আল্লাহর তরফ হতে (!!!!)। কিন্তু আপনি আয়াত লক্ষ্য করলে দেখবেন বলা আছে–“আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে”।
আসলে সূরা নিসার ৭৮ এবং ৭৯ নং আয়াতের পিছনে একটা ইতিহাস আছে—-
মককা বিজয়ের পর মুসলমানরা যখন মদীনায় আসল এবং তাদেরকে যখন জিহাদের ডাক দেয়া হল তখন কিছু মুনাফিক জিহাদে পরাজয়ের ভয় এবং মৃত্য ভয়ে ভীত হয়ে গেল অথচ জিহাদে ডাক আসার আগ
পর্যন্ত তাদের উৎসাহে কোন কমতি ছিল না। আসলে তারা মনে মনে জিহাদ থেকে বিরত থাকতে চেত। কিন্ত রাসুল(সাঃ) যখন জিহাদের ডাক দিলেন তখন তারা মৃত্য ভয়ে ভীত হয়ে পড়ল এবং বলতে লাগল
যুদ্ধে যদি পরাজয় আসে বা আমরা যদি মারা যাই তার জন্য নবী করিম (সাঃ) ই দায়ী।
এই জন্য সূরা নিসার ৭৮ নং আয়াতে বলা হয়েছে –“আর যদি তাদের কোন অকল্যাণ হয়, তবে বলে, এটা হয়েছে তোমার পক্ষ থেকে”। অর্থাৎ তারা নবী করিম (সাঃ) কে মিথ্যা দোষ দিছছিল। আল্লাহ এর প্রেক্ষিতে বলেন–
“এসবই আল্লাহর পক্ষ থেকে” অর্থাৎ যুদ্ধের ব্যার্থতা বা মৃত্যুর জন্য নবী করিম (সাঃ) দায়ী নন এটা আল্লহর তরফ থেকে দেয়া শাস্তি তাদের (মুনাফিকদের) অসৎ কর্মের প্রতিদান সরুপ।
সিদ্ধান্তঃ সূরা নিসার ৭৮ নং আয়াত এবং ৭৯ আয়াতের ভিতর কোন বৈপরীত্য নেই। মানুষের কল্যাণ বা নিয়ামত আল্লাহর তরফ হতে হয় (আল্লাহ চাইলে তার সৎ কাজের চেয়েও তাকে বেশি নিয়ামত দিতে পারেন দুনিয়ায়) ।
আর মানুষের অকল্যাণ হয় তার নিজের অসৎ কর্মের জন্য অর্থাৎ কেউ পাপ করলে আল্লাহ তাকে শাস্তি দিবেন।***
(অনেক সময় আল্লাহ মুমিন বান্দাদের ঈমানের কঠিন পরীক্ষা নেন। যা হয়ত শাস্তির অন্তর্ভুকত নাও হতে পারে— যেমন হযরত আইয়ুব (আঃ) কে আল্লাহ ৭০ বছর ব্যাধি দিয়ে ধৈর্য পরীক্ষা করেন।)
——-সুত্রঃ তাফসিরে মা-আরেফুল কোরআন (মুফতি মুহাম্মাদ শফি (রঃ), ২য় খন্ড, পৃঃ ৪৩৭-৪৪০)

Level 0

Blindly agree with net_freak.

No bokajhoka, only “Tafseer”.

Ya Allah Bidhormee “Caffeteriya” ke hedayaat koro;Ameen.

Level 0

@ Net_freak,khubee valo bangla Tafseer soho Al-Quran er sondhan dite parben ki?

    Level 0

    @tanzim79: তাফসিরে মা-আরেফুল কোরআন (মুফতি মুহাম্মাদ শফি (রঃ) etai sobcheye valo… kintu onek boro boi total 8 part