হ্যাঁ সত্যিই বলছি। বাংলাদেশ ধীরে ধীরে প্রযুক্তির শিখরে উন্নীত হচ্ছে। আর এইটা বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় পাওয়া। আর আই অবদানের পিছনে রয়েছে বাংলাদেশের হাজারো যুবক। যারা প্রযুক্তি কে এগিয়ে যেতে সর্বোপরি চেষ্টা করে যাচ্ছে। বাংলাদেশের অনেক মানুষ প্রযুক্তি সম্পর্কে নতুনভাবে জানছে। প্রযুক্তি কে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করছে বিভিন্ন আই টি সংস্থাগুলো। বিভিন্ন ধরনের অনুষ্ঠান আর প্রোগ্রাম এর মাধ্যমে মানুষ কে কিভাবে প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় তার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
স্কুল প্রতিষ্ঠানে, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় বিভিন্ন জায়গাতে প্রযুক্তি প্রেমী যুবকরা শিক্ষার্থীদের কে প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করছে। সেটা যেকোনো মাধ্যমে। একটি ফ্রেন্ড তার অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপস এর মাধ্যমেও কিন্তু অপর ফ্রেন্ড কে প্রযুক্তির দিকে আকৃষ্ট করে তুলছে। যেহেতু বাংলাদেশের মানুষ এই প্রজন্মের সাথে কখন পরিচিতি ছিল না তাই এত সমস্যা। তারপরও প্রতিনিয়ত বাংলাদেশে সৃষ্টি হচ্ছে নতুন নতুন প্রযুক্তি। বাংলাদেশ আস্তে আস্তে একটি প্রযুক্তি নির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে উঠছে। সত্যি এইটা আমাদের জন্য অনেক বড় পাওয়া। কারন আগামী প্রজন্মের কাছে মাথা উচু করে বলতে পারব এই প্রজন্মের দাবীদার আমরাই।
আমি যখন শুরু করে ছিলাম তখন আমার বয়স বেশি না ১৬ ছিল। কিন্তু আজ ১০ বছরের একটি ছেলে আমার সমান জানে এই প্রযুক্তির বিষয়ে। আমাদের আগে ছিল ৩০ বছর বয়সেও কেউ প্রযুক্তির ধারে বারে যেত না। এই উন্নতির দাবীদার শুধুমাত্র আমাদের এই প্রজন্মের যুবকরা। আজ যুবকরা একের পর বিভিন্ন দেশ কে প্রযুক্তিত দিকে হারিয়ে শীর্ষে চলে আসছে। আমরা স্বপ্ন দেখি একটি প্রযুক্তি নির্ভর বাংলাদেশ গড়ার। একদিন এই সফলতা আসবে। তবে আমার মনে হচ্ছে আর বেশি দেরি নেই সেই সময়ের।
আমাদের দেশের এই দ্রুত এগিয়ে যাওয়াটা টা আমি নিজে দেখেছি। দেখছি সবার চেষ্টা। আমার সত্যি গর্ব হয় এই কারনে যে আজ বাংলাদেশ অনেক উপরে উঠেছে। এখন অনেক মানুষ জীবিকা নির্বাহ করে এর উপর। প্রযুক্তির এই অগ্রগতি সত্যি একদিন অবাক করে দেবে সব দেশ কে। এই বিশ্বাস আমার বাংলাদেশের যুবকদের । তবে এই প্রচেষ্টা থেমে গেলে আর কখন সোনার বাংলা প্রযুক্তি নির্ভর দেশ হিসেবে গড়ে উঠবে না। এই চিন্তা মাথাই রেখে বাংলার দামাল ছেলেরা প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
প্রত্যেক কে এগিয়ে আসতে হবে । গড়ে তুলতে হবে নিজের হাতে। বাংলাদেশ একদিন শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিনত হবে। পরিনত হবে একটি শক্তিশালী প্রযুক্তি রাষ্ট্র। সবাইকে এই কাজে এগিয়ে আসতে হবে। মানুষের ভিতর প্রবেশ করাতে হবে প্রযুক্তির চিন্তা। মানুষ যেন নিজিকে চিন্তা করতে পারে। একজন তরুন উদ্যোক্তা হিসেবে সবার মাঝে পৌছাই যেতে হবে। ধরতে হবে উপরের সিঁড়ি।
আমরা সর্বদা চেষ্টা করে যাচ্ছি মানুষকে এই দিকে আকৃষ্ট করার জন্য। প্রযুক্তি প্রেমীদের একটি আড্ডাখানা তৈরি করেছি। যেখানে প্রযুক্তির সবকিছু একদম খোলামেলা আলোচনা করা যাবে। জানান যাবে নিজের প্রতিভার কথা। নিজের গল্প শুনিয়ে গড়ে তুলা যাবে আরও প্রযুক্তিপ্রেমী কে। আমরা বিভিন্ন ধরনের আয়োজনের মধ্য দিয়ে এই প্রজন্ম কে আরও প্রযুক্তির দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চেষ্টা করছি।
আমি হ্যারি পটার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 20 টি টিউন ও 46 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
hmmm