১লা এপ্রিল— (এপ্রিল ফুল) মুসলমানদের বেদনার দিন(আপডেটেড)

ইসলামের শাশ্বত সৌন্দর্য ও কল্যাণে আকৃষ্ট হয়ে বিশ্বের দেশে দেশে ইসলামী শাসন ব্যবস্থা কায়েমের যে জোয়ার ওঠে সেই ঢেউ ছড়িয়ে পড়ে ইউরোপের মাটিতেও ৷ অষ্টম শতাব্দীতে স্পেনে কায়েম হয় মুসলিম শাসন ৷ মুসলমানদের নিরলস প্রচেষ্টায় স্পেন জ্ঞান-বিজ্ঞান, সাহিত্য-সংস্কৃতি ও সভ্যতার ক্ষেত্রে বিস্ময়কর উন্নতি লাভ করে ৷ দীর্ঘ ৮০০ বছর একটানা অব্যাহত থাকে এ উন্নতির ধারা ৷ স্পেনে মুসলমানদের ৮০০ বছরের গৌরবময় শাসনের ফলে দেশটিতে তখন অর্থসম্পদ, বিত্ত-বৈভবের অঢেল জোয়ার ৷ মুসলমানরা ভোগ-বিলাসে মত্ত হয়ে ভুলে যায় কুরআন ও সুন্নাহর শিক্ষা ৷ নৈতিক অবক্ষয় ও অনৈক্য ধীরে ধীরে গ্রাস করে তাদের ৷ এ দুর্বলতার সুযোগ গ্রহণ করে খ্রিষ্টান জগত্‍ ৷ তারা মেতে উঠে কুটিল ষড়যন্ত্রে ৷ সিদ্ধান্ত নেয়, 'স্পেনের মাটি থেকে মুসলমানদের উচ্ছেদ করতে হবে ৷' এ চিন্তা নিয়েই পর্তুগীজ রাণী ইসাবেলা চরম মুসলিম-বিদ্বেষী পার্শ্ববর্তী খ্রিষ্টান সম্রাট ফার্দিনান্দকে বিয়ে করে ৷ বিয়ের পর দু'জন মিলে নেতৃত্ব দেয় মুসলিম নিধনের ৷ খ্রিষ্টানদের সম্মিলিত বাহিনী হাজার হাজার নারী-পুরুষকে হত্যা করে গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়ে উল্লাস করতে করতে ছুটে আসে রাজধানী গ্রানাডায় ৷

এতদিনে টনক নড়ে মুসলিম বাহিনীর ৷ কখনো সম্মুখ যুদ্ধে মুসলমানদের পরাজিত করতে পারেনি বলে চতুর ফার্দিনান্দ পা বাড়ায় ভিন্ন পথে ৷ তার নির্দেশে আশপাশের সব শস্যখামার জ্বালিয়ে দেয়া হয় ৷ আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়া হয় শহরের খাদ্য সরবরাহের প্রধান কেন্দ্র ভেগা উপত্যকা ৷ অচিরেই দুর্ভিক্ষ নেমে আসে শহরে ৷ দুর্ভিক্ষ যখন প্রকট আকার ধারণ করলো তখন প্রতারক ফার্দিনান্দ ঘোষণা করলো, মুসলমানরা যদি শহরের প্রধান ফটক খুলে দেয় এবং নিরস্ত্র অবস্থায় মসজিদে আশ্রয় নেয় তবে তাদের বিনা রক্তপাতে মুক্তি দেয়া হবে ৷

সেদিন ছিল ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল ৷ দুর্ভাগ্য তাড়িত গ্রানাডাবাসী অসহায় নারী ও মাসুম বাচ্চাদের করুণ মুখের দিয়ে তাকিয়ে খ্রিষ্টানদের আশ্বাসে বিশ্বাস করে খুলে দেয় শহরের প্রধান ফটক ৷ সবাইকে নিয়ে আশ্রয় নেয় আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদে ৷ শহরে প্রবেশ করে খ্রিষ্টান বাহিনী মুসলমানদেরকে মসজিদের ভেতর আটকে রেখে প্রতিটি মসজিদে তালা লাগিয়ে দেয় ৷ এরপর একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়েনারা ৷ লক্ষ লক্ষ নারী-পুরুষ-শিশু অসহায় আর্তনাদ করতে করতে জীবন্ত দগ্ধ হয়ে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারায় মসজিদের ভেতর ৷ প্রজ্জ্বলিত অগ্নিশিখায় দগ্ধ অসহায় মুসলমানদের আর্তচিত্‍কার যখন গ্রানাডার আকাশ-বাতাস ভারী ও শোকাতুর করে তুলল তখন রাণী ইসাবেলা হেসে বলতে লাগলো, 'হায় এপ্রিলের বোকা! শত্রুর আশ্বাস কেউ বিশ্বাস করে?' সেই থেকে খ্রিষ্টান জগত্‍ প্রতি বছর ১লা এপ্রিল আড়ম্বরের সাথে পালন করে আসছে- April Fool মানে 'এপ্রিলের বোকা' উৎ‍সব ৷

দুঃখের সাথে বলতে হয় "এপ্রিল ফুল" এর প্রকৃত ইতিহাস সর্ম্পকে না জানার কারনে আমরা আমাদের পূর্বসূরীদের দুর্ভাগ্যকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে এপ্রিল ফুল পালন করছি।

কর্দোভা, এই সেই মসজিদ যেখানে বন্দি করে নিরিহ মানুষদেরকে আগুন পুড়িয়ে মারা হয়েছিল।

এপ্রিল ফুল করার খেসারত

তারিখ: ০৭-০৪-২০১০(প্রথম আলো)

এপ্রিলের ১ তারিখে বোকা বানানোর রীতি দুনিয়াজুড়েই কমবেশি প্রচলিত। ১ এপ্রিল বন্ধুবান্ধব একে অন্যকে বোকা বানালেও এ বছর এ কাজে নেমেছিল জর্ডানের একটি পত্রিকা। এতে সফলও হয়েছিল পত্রিকাটি। ভিনগ্রহের প্রাণীর ভয় দেখিয়ে অনেক লোককে ঘরছাড়া করে পত্রিকাটি। আর এখন এ কাজের মাশুল গুনছে তারা। মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য ওই পত্রিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা চিন্তা করছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। খবর বিবিসির।
জর্ডানের আল ঘাদ পত্রিকা ১ এপ্রিল প্রথম পাতায় একটি খবর প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, দেশের পূর্বাঞ্চলীয় মরুশহর জাফরে তশতরি আকৃতির বিশেষ আকাশযানে চেপে ভিনগ্রহের কিছু প্রাণী অবতরণ করেছে। এরা আকৃতিতে বিশাল। একেকটির উচ্চতা কম করে হলেও ১০ ফুট। পত্রিকার এ খবরে ভয় পেয়ে যায় জাফর শহরের বাসিন্দারা। ভিনগ্রহের প্রাণীগুলো হামলা করতে পারে—এমন আতঙ্কে তারা শহর ছাড়তে শুরু করে।
শহরের মেয়র মোহাম্মদ মেলিহান জানান, এ খবর পড়ে ভয়ে অভিভাবকেরা বাচ্চাদের স্কুলে পাঠানো বন্ধ করে দেন। রাস্তাঘাট ফাঁকা হয়ে যায়। যোগাযোগব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। শহরের ১৩ হাজার লোককে তিনি নিজ তত্ত্বাবধানে অন্যত্র সরিয়ে নেন। এরপর বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য নিরাপত্তা বাহিনীকে নির্দেশ দেন। তারা খোঁজখবর নিয়ে জানতে পারে, বিষয়টি পুরোপুরি ভুয়া। মরুভূমিতে ভিনগ্রহের কোনো প্রাণীর নামগন্ধ নেই।
পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক মুসা বাহুমি জানান, ১ এপ্রিল উপলক্ষে তাঁরা মজা করেছিলেন মাত্র। এ জন্য যা ঘটেছে, এর জন্য তাঁরা ক্ষমাপ্রার্থী। এত শহর থাকতে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য ওই শহরকে কেন বেছে নেওয়া হলো, সে ব্যাপারে অবশ্য তিনি কিছু বলেননি।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো বলছে, জাফর শহরে একসময় মার্কিন সেনাদের ঘাঁটি ছিল।

পরিশেষে আলোচ্য বক্ষমান নিবন্ধে সকল মুসলমানদের প্রতি উদাত্ত আহ্বান এই যে, সঠিক ইতিহাস-ঐতিহ্য শিক্ষা করত: প্রচলিত কু প্রথাকে উৎখাত করুন। এবং প্রকৃত ইসলামী আদর্শে উদ্বুদ্ধ জীবন গঠন করুন। তবেই আমরা সত্যিকার মুসলমান হিসেবে বেঁচে থাকার সার্থকতা খুঁজে পাব।

লেখাটি মূলত এই লিঙ্ক থেকে সংগ্রহিত এবং বিভিন্ন উৎস হতে সংকলিত করা হয়েছে

Level 0

আমি সাইবার ডন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 125 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

আর এইটা না জেনে এখন অনেক মুসলমানেরা আন্দের সহিত পালন করে এই দিনটি । নাউযুবিল্লাহ

    নাউযুবিল্লাহ

    যে জাতি তার ইতিহাস ভুলে যায় তার ধ্বংস অনিবার্য। সামনে পথ খুঁজে না পেয়ে পথ আকড়েঁ পড়ে থাকে।

নাউযুবিল্লাহ।

ভাই তথ্যটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।আমরা কোন মুসলিম ভাই জেন আর এই দিন পালন না করি,আল্লাহ আমাদের শয়তান এর প্রতারনা থেকে বাচার তৌফিক দান করুন আমিন।

    আমিন

    আল্লাহ তাওবাকারীকে ক্ষমা করেন। এর যুক্তি হল: একটা প্রবাদ আছে, কোন কিছু না জানা অজ্ঞতা নয়, বরং না জেনে সন্তুষ্ট থাকার নাম অজ্ঞতা। তেমনি না জেনে ভুল করলে তা ক্ষমারযোগ্য কিন্তু জেনেও করলে তা আর আল্লাহ সহজে ক্ষমা করবেন না। আমরা সকলে ইহুদি-খ্রিস্টানদের চক্রান্ত থেকে বেঁচে থাকার চেষ্টা করি। ধন্যবাদ।

এটা জানতাম না। এমন একটা দেশে থাকি যে "এপ্রিল ফুল " এ উৎসব করা হয়। এসব থেকে ১০০ হাত দূরে থাকতে হবে।

    NY ভাই, আপনি জানতেন না বলছেন। একটু ভেবে দেখুন তো একদিন আপনার থেকেও হয়তো ভুলে এরকম উৎসব পালিত হয়েছে। কী মারাত্মক অধপতন আজ মুসলিম জাতির। ভাবতে অবাক লাগে। এরকম আরো অনেক কিছুই হয়তো আমরা না জেনে করে থাকি। তাই আমাদেরকে আজ নিজেদের প্রয়োজনেই জানতে হবে বাস্তবকে।
    বিশেষ করে ইসলামের ইতিহাস জানাটা আমাদের একান্ত দরকার। উপরোক্ত পোস্টের জন্য ধন্যবাদ সাইবার ডন ভাইকে।

    আমি Details জানতাম না। আপনি তো পুরো উল্টো বুজলেন।

আল্লাহ আমাদের কে এইসব ইতিহাস জানার,বোঝার তৌফিক দান করুন।

Level 0

আমরা অনেকে এ ঘটনা জানার পরও দিনটি একটা আনন্দ দিবস হিসেবে পালন করে থাকি ।এসব মানুষের প্রতি ঘ্রিনা ও ধিক্কার জানায় ।

বেপারটা জেনে খুব উপকৃত হলাম । আর জেনে শুনে ভুল করবনা । আল্লাহ মাফ করুন ।

    আপনার জন্য আমারও শুভ কামনা রইল

Level 0

vai, Ai kahani jantam na… tobe life e april fool palon korsi kina jani na……. (Information er source ta janale valo hoito)

Thank u and main writer……

ভাই তথ্যটি শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।আমরা কোন মুসলিম ভাই জেন আর এই দিন পালন না করি,আল্লাহ আমাদের শয়তান এর প্রতারনা থেকে বাচার তৌফিক দান করু।

ধন্যবাদ বেপারটি share করার জন্য। আমরা অনেকেই এই বেপারটিকে জানতাম্না। Life এ আর কখনও এই দিনটি পালন করবোনা।

আজকে বাইরে বের হবনা। মনটা খারাপ হয়ে গেল।

ভাই আপনাকে হাজারও ধন্যবাদ।আগে না জেনে অনেকেই ভুল করেছি আল্লাহ আমাদের ক্ষমা করুক।

beparta onek agei jana ache.but eta ki jonno je manush anondo kore palon kore tai bujhina.

😥 😥 😥 😥 😥 😥 😥 😥 😥

এই টিউনটির জন্য আপনাকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি ।
আল্লাহ আপনাকে উত্তম প্রতিদান দান করুন ।

I need 80 Alertpay dollar URGENT. please mail me your rate…. [email protected]

ভাই এ কাহিনী টা আমি কোথায় পেতে পারি…। নেট এ খোঁজাখুজি করলাম…। কিন্তু এ দিন টির এমন কোন ইতিহাস পেলাম না…।। কোন সাইট এ পাব বলতে পারেন………।।???

    ভাই আপনার পাসের মসজিদের ইমাম সাহেব কে জিজজাস করোন তাহলেই জানতে পারবেন

Level 0

Valo Tunes koresen. Aponake Donnobad

ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
জানিয়ে দেয়ার জন্য।

Level 0

সবাই শেয়ার করেন।

Level 0

Confused, bro, er Sokto kono vitti elam na, tobe Thik ar bethik hok Amader ekjon onnojonke boka bananor udsob aloner kono jukty emniy nei..
eta dekhun, im so confuseddddd….
http://www.answering-islam.org/Hoaxes/aprilfool.html

    বাংলায় এপ্রিল ফুল লিখে গুগলে সার্চ করেন। তাহলে অনেক কিছু বুঝতে পারবেন।
    আমি "ইনকিলাব" পত্রিকায় পরার পর এটা নিয়ে টিউন করেছি। এই পত্রিকায় ৩০ মার্চ তারিখে এটা নিয়ে বিস্তারিত লেখা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে এখন এটা নাই তাই লিঙ্ক দিতে পারলাম না।
    আপনি যেসব লিঙ্ক দিসেন এরকম আরো অনেক লিঙ্ক পাওয়া যাবে। কিন্তু এগুলোর ভিত্তি কি?

সাইবার ডন ভাই,
আপানাকে অশেষ ধন্যবাদ এই টিউনের জন্য।
টেকটিউনস কর্তৃপক্ষকে অশেষ ধন্যবাদ এই টিউনটিকে পিনাপ করার জন্য।

Level New

Thanks for sharing……..keu zodi april fool kore tahole thabra maira daat shob falaiya dimu

মহান আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুন। যেসমস্ত কার্যকলাপ আমাদের ধর্মীয় অনুভুতিতে আঘাত করে এরকম সব ধরনের কার্যাবলী থেকে আল্লাহ যেন আমাদের হেফাজত রাখেন।

Level 0

সবার দৃষ্টি আকর্ষন করছি..এপ্রিল ফুল..সত্যিই কি মুসলিমদের গনহত্যা করে তারা
পালন করে যাচ্ছে এপ্রিল ফুল??না..বরং এই কথা জেনে, সত্যটা না জানার চেষ্টা
করেই আমরা নিজেরা নিজেদের ফুল বানিয়ে রেখেছি..এক নজর দেখে নিন..অন্যকেও
জানান..এটা একটা অথেন্টিক সোর্স। যারা সত্যিই ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান রাখেন তারা বুঝবেন..আর যারা শুধু ব্লগে ব্লগে এসব সত্য খুজেঁ বেড়ান তারা না জানলেও চলবে কেননা তারা কখনো বুঝবে না।
http://www.themodernreligion.com/misc/hoax/april-fool.html

    "Noormohammad Bhuayan says:
    ২ এপ্রিল, ২০১১ at 10:17 পুর্বাহ্ন (Edit)
    ভাই আপনার পাসের মসজিদের ইমাম সাহেব কে জিজজাস করোন তাহলেই জানতে পারবেন"

    আর তাতেও যদি না হয় তাহলে বাংলাদেশে অনেক মুফতি, আলেম আছে তাদের কাছে যান।

সাইবার ডন ভাই কে ধন্যবাদ ।

Level 0

জিজ্ঞেস করে দেখেছি অনেক ঈমাম সাহেবকে…তারা সেটাই জানে, আপনি যেটা জানিয়েছেন সবাইকে। প্রশ্ন করেছিলাম কোন সূত্র বা বই এ এসব লেখা আছে কি? কোন উত্তর দিতে পারেনি। দেখুন..অনেক ঈমাম ই তো ফতুয়া দেন না জেনে বা না বুঝে..এক্ষেত্রে কি বলবেন ভাই? আমি যে লিঙ্ক টা দিয়েছি পুরোটা পড়ে দেখবেন ভালভাবে। সম্প্রতি আমি ইসলামিক ফাউন্ডেশনে প্রশ্নটা জানিয়েছি। যখনই তাদের কাছ থেকে জানতে পারব, আমি আপনাকে জানাব।ধন্যবাদ।

Level 0

আমি আপনার পিডিএফ ফাইল টা অত্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়লাম। আবারো বলব, আমার লিঙ্ক টা একবার পড়ে দেখেন..আশাকরি আপনার উত্তর পাবেন। ধন্যবাদ যুক্তিগত ভাবে আলোচনা করার জন্য। আমি একজন ছাত্র মাত্র..জানার অনেক আগ্রহ দেখেই বারবার পোস্ট দিচ্ছি। আশাকরি ভুল বুঝবেন না।

Level 0

আমি স্বপ্ন দেখি স্পেন আবার তার হারানো ঐতিহ্য ফিরে পাবে………ইনশাল্লাহ

Level 0

ভাই, দয়া করে মিথ্যা তথ্য দেবেন না। ইতিহাসে ১৪৯২ সালের প্রতিটি ঘটনাই আছে। সেখানে খুজে দেখেন এমন কোন তথ্য নেই। আপনি যে গল্প বলেছেন, একই ধাঁচের আরো কয়েকটা গল্প আপনি নেটে পাবেন যার একটাও সত্যি নয়।

আরো একটা তথ্য বলি, মুসলিম দেশ ইরানে পার্সি ক্যালেন্ডার অনুসারে নববর্ষের ১৩তম দিনে আনন্দ মজা করা হয়। যেটি পহেলা এপ্রিল অথবা কোন কোন সময় ২রা এপ্রিলেও পড়ে। খৃষ্টপুর্বাব্দ ৫৩৬ সালেও, অর্থাৎ আপনি যে ১৪৯২ সালের কথা বলছেন, তারও প্রায় দুই হাজার বছর আগে থেকেই এটি উদযাপন হয় ইরানে।

http://en.wikipedia.org/wiki/1492 এখানে দেখেন, ১৪৯২ সালের ৬ই জানুয়ারী স্পেনে মুসলিমরা পরাজিত হয়। এপ্রিলে নয়।

তাছাড়া, আপনি যে অভিযোগ করছেন, তা যদি সত্যিই হতো, তাহলে মুসলিম ইতিহাসবিদেরা চুপ করে বসে থাকতেন না। কই বিখ্যাত ইসলামের ইতিহাসবিদ কারো কাছ থেকেই তো এমন ঘটনার কথা জানতে পারা যায় না। যা পাওয়া যায়, সেগুলোর সবই, গুজবের মতো, এবং সবগুলোরই একাধিক ভার্সন আছে। দয়া করে পড়ুন এবং তারপর বলুন।