নতুন বছরে টেকটিউনসের সকল টিউনার, টপটিউনার, টিউমেন্টর, টিউডার, টিউজিটর সহ বিশ্বের এই অসধারণ প্ল্যাটফর্মের সাথে জড়িত সকলকে জানাই ট্রিলিয়ন শুভেচ্ছা!
২০১৩ তে টেক জগতে ঘটে গিয়েছে নানা উত্থান পতন। এসছে নতুন আর অধুনা চিন্তা চেতনার প্রতিষ্ঠান আবার অনেক ব্যর্থ প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। বছর শেষে টেক জগতের এই জয়ী আর পরাজিত কম্পানি গুলো নিয়েই আজকের আমার এই আয়োজন। 😆
বর্তমান টেক জগতের যে প্রান্তেই দেখেন না কেন বর্তমান প্রযুক্তির ছোঁয়া সব খানেই বিদ্যমান। পানির নিচের সাবমেরিন থেকে শুরু করে মহাশূন্যের স্পেসক্রাফট পর্যন্ত সব জায়গাতেই। আর কি টেক জগতকে বাঁচিয়ে রেখেছে সব বাঘা বাঘা সব কোম্পানি গুলো। তাদের এই অসামান্য অবদান আজকে আমাদেরকে প্রযুক্তির শীর্ষে নিয়ে গেছে। এই সব কোম্পানি প্রতিনিয়ত তাদের নিত্যনতুন আবিষ্কার আমাদের ধারনাকে পাল্টে দিচ্ছে।
তাদের এ সব প্রযুক্তি আমাদের গতানুগতিক জীবনযাত্রা আরও উন্নত করেছে। সাথে জীবনযাত্রা অনেক সহজ করে দিয়েছে। আর এ সব টপ লেবেল কোম্পানি গুলো এই প্রশংসিত কাজের মধ্যে দিয়ে বিশ্বে তাদের শক্ত অবস্থান ধরে রেখেছে। আবার বেশ কিছু কোম্পানি আবার তাদের পজিশন নিচে নামিয়ে পরাজিতদের খাতায় নাম লিখেছে। হ্যাঁ টেকি ভাইয়েরা, আজকের টিউনটি টেক জগতের সেই সব জয়ী সেই সাথে পরাজিত কোম্পানিদের নিয়েই টুকটাক আলোচনা করবো। তাহলে দেরি না করে শুরু করি-
টেক জগত ২০১৩ র জয়ী হিসেবে সবার আগে তুলে ধরেছি বাংলা ভাষায় পৃথিবীর ও বিশ্বের সবচেয়ে বড় সৌশল নেটওয়ার্ক ও কমিউনিটি ব্লগ টেকটিউনসকে (Techtunes)। এর পর প্রযুক্তির বিকাশ সাধন কারী অন্যান্য জয়ী কোম্পানি গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
বাংলা ভাষাভাষীর জন্য বিশ্বের যে কোন প্রান্তে অনলাইনে সবচেয়ে বড় কমিউনিটি কোনটি? এক কথায় তা টেকটিউনস! গত ৬ বছরের টেকটিউনস তৈরি করেছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও সক্রিয় সৌশল নেটওয়ার্ক। বাংলা ভাষায় এত সক্রিয় আর বৃহৎ কমিউনিটি আর নেই। দেশের প্রথম ক্লাউড সার্ভারে চালিত টেকটিউনস টেক মেধাবী ব্লগারদের এক অপূর্ব মিলনমেলা। টেকটিউনস লাখো তরুণের জীবন পরিবর্তনকারির মূল নিয়ামক হিসেবে সুপরিচিত। বিভিন্ন দক্ষ টিউনারদের শিক্ষামূলক ও টেকনিক্যাল টিউন চর্চা করে আজ কেউ ফ্রিলান্সার, কেউ আইটি পেশাজীবী আবার কারো কারো উদ্যোক্তা হিসেবে আত্মপ্রকাশ যার পুরো অবদান জুড়েই রয়েছে টেকটিউনস। বাংলা সৌশল নেটওয়ার্ক হিসেবে টেকটিউনস ই বিশ্বের সেরা ও সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্লগ যার সাথে কানেকটেড আছে প্রায় ২ কোটিরও বেশি মানুষ।
দেশের বিশ্বস্ত ও সর্ববৃহৎ অনলাইন কমিউনিটি হিসেবেও টেকটিউনস ব্যাপকভাবে জনপ্রিয়। দেশের সবচেয়ে জ্ঞানগর্ভ লেখার আর্কাইভ একমাত্র টেকটিউনস। প্রতিমাসে এর পেজ ভিউ হয়ে থাকে প্রায় ৭ মিলিয়নেরও বেশি এবং প্রায় ৫ লাখ ইউনিক ভিজিটর পদার্পণ এই টেকটিউনসকে করেছে আরও বেশি সমৃদ্ধ। শুধু তাই নয় এটি পৃথিবীর সবচেয়ে এক্সক্লুসিভ বাংলা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির কন্টেন্টশালাও বটে। দেশের সবচেয়ে মেধাবি টেকব্লগার তৈরিতে টেকটিউনস এর ভূমিকা অনবদ্য। আর তাই আমার জয়ী তালিকায় ১ম জয়ী Made in Bangladesh টেকটিউনস (Techtunes).
শেয়ার বাজার লঞ্চ এ অভূতপূর্ব সাফল্য টুইটারের জয় হিসেবে বড় অর্জন। জনপ্রতি ২৬ ডলার এ তার শেয়ারের ৭০ মিলিয়ন ডলারের মূল্য নির্ধারণ করে নিজেদেরকে আরও উপরের দিকে ধরে রেখেছে। এই জানুয়ারী তে একটি ছয় সেকেন্ডের ভিডিও অ্যাপস Vine তৈরির মাধ্যমে তাদের কোম্পানির বড় জয় নিশ্চিত করেছে যা iOS অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড চার্টের শীর্ষে রয়েছে এখনও।
সম্প্রতি হাই টেক "গুগল গ্লাস" গুগলের বড় সাফল্যের একটি। এখনো অফিসিয়াল ভাবে রিলিজ হয় নি। তারপরও ২০১৩ তে এটি সার্চ জায়ান্ট ইঞ্জিন গুগলে হট সার্চ লিস্টে জায়গা করে নিয়েছে। গুগল তাদের অ্যানড্রইড মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য প্রায় ৮০% শেয়ার মার্কেট ধরে রেখেছে এবং জনপ্রিয় সামাজিক ট্রাফিক অ্যাপ্লিকেশন কোম্পানী Waze কে নিলাম যুদ্ধে কিনে নেয় গুগল।
গেমিং জগতে প্লে-স্টেশন ৪ ও এক্সবক্স ওয়ান এর আগমন গেমিং অভিজ্ঞতাকে নতুন ভাবে তুলে ধরেছে। মাইক্রোসফট তাদের আগামী প্রজন্মের এই এক্সবক্স ওয়ান কে(Xbox one) গত নভেম্বরে রিলিজ করেছে যার বাজার মূল্য ধরা হয়েছে ৪৯৯ ডলার। এদিকে সনি তাদের প্লে-স্টেশন ৪(PlayStation 4) টি রিলিজ করছে এক্সবক্স রিলিজের এক সপ্তাহ আগে। উভয় কোম্পানি বলছে তারা মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে প্রায় ১ মিলিয়নের বেশি কনসোল বিক্রি করেছে।
এই বছরের অ্যাপলের প্রোডাক্ট পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে তাদের প্রোডাক্ট গুলোর আগমন বিপ্লবীর থেকে বেশী বিবর্তনীয় ছিল। তারপরও অ্যাপল তাদের প্রায় এর মধ্যে এক মিলিয়ন মোবাইল বিক্রি করে ফেলেছে। শুধু তাই নয় তারা ডিভাইসও তৈরি করছে অনেক। এছাড়াও অ্যাপলের নতুন দুটি প্রোডাক্ট আইফোন iPhone 5S এবং একটু সস্তার মধ্যে iPhone 5C বাজারে বেশ ভালো জায়গা করে নিয়েছে। এর পাশাপাশি নতুন ভাবে আত্মপ্রকাশ করা পাতলা ও মসৃণ iPad Air টি সকলের দৃষ্টি কেড়েছে। অ্যাপল তাদের এই সুসময়ে তাদের নতুন অপারেটিং সিস্টেম Mavericks রিলিজ করে তাদের জায়গা ধরে রেখেছে যা কিনা বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য।
সামাজিক মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট প্ল্যাটফর্ম HootSuite এই বছর তাদের কোম্পানির জন্য প্রায় ১ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি মূল্য নির্ধারণ করে এবং সেখান থেকে এই অর্থায়নের মাধ্যমে আগস্টে প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন ডলার গ্রহন করে। বর্তমানে প্রায় ৭ মিলিয়ন ব্যবহারকারী তাদের এই সার্ভিসের সাথে জড়িত। এর "freemium" মডেলটির আকর্ষণীয় দিক গুলো ব্যবহারকারীর কাছে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ফলে অনেকেই আরো ব্যাপক পরিসেবার জন্য তাদের ব্যবহৃত ফ্রী ভার্সনটি রেখে টাকা দিয়ে পেইড ভার্সনটি গ্রহন করছে।
অনলাইন ভিডিও স্ট্রিমিং মিডিয়া সাইট Netflix তাদের House of Cards সিরিজের জন্য তিনটি home Emmy অ্যাওয়ার্ড জিতে নিয়ে তুমুল রেকর্ড তৈরি করেছে। ২০১১ সালের কঠিন সময় পার করে সিইও রেড হাস্টিংস(Reed Hastings) Netflix কে অনেকটা প্রানচঞ্চল করে তুলেছে। এই বছর Netflix এর সাবস্ক্রিপশন সংখ্যা ও স্টক দুটিই বৃদ্ধি পেয়েছে। তাদের সফলতার বেশ কিছু সিরিজ যার মধ্যে অরেঞ্জ ইজ দ্যা নিউ ব্ল্যাক বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। আমেরিকা, কানাডা, মেক্সিকো সহ বেশ কয়েকটি দেশে এই সার্ভিস বিদ্যমান থাকলেও আমাদের দেশে এটি এখনও আসে নি। তাই তাদের এই সার্ভিসটি পেতে আমাদের আরও কিছু সময় অপেক্ষা করতে হবে।
মাইক্রোসফট এই বছর ইলেক্ট্রনিকস প্রস্তুতকারক কোম্পানি নকিয়ার মোবাইল ডিভাইস ও লাইসেন্স কিনার জন্য চুক্তি স্বাক্ষরিত করেছে প্রায় ৭.২ বিলিয়নের এক বিশাল মূল্যে। এই সফটওয়্যার জায়ান্ট কোম্পানি ৫ বিলিয়ন পে করবে নকিয়ার ডিভাইস ক্রয়ের জন্য এবং বাকি ২.২ বিলিয়ন দিবে তাদের লাইসেন্স ক্রয়ের ক্ষেত্রে। মাইক্রোসফট এর ঘোষণা মতে তারা ২০১৪ মধ্যেই তাদের সম্পূর্ণ লেনদেন পরিশোধ করবে বলে জানিয়ে দিয়েছে। এই সফটওয়্যার জায়ান্ট সর্বপ্রথম ২০১১ সালে নকিয়ার স্মার্টফোনে উইন্ডোজ ফোন অপারেটিং সিস্টেম চালুর মাধ্যমে পার্টনারশিপ তৈরি করে। এই প্লাটফর্মে কিছু জনপ্রিয় অ্যাপস instagram ও Vine এর আগমন নকিয়াকে ল্যাটিন আমেরিকা সহ বিশ্বের অন্যান্য অংশের দ্রুত বেড়ে উঠা শেয়ার মার্কেট গুলোতে প্রভাব ফেলতে সক্ষম হয়েছিল।
এই বছরের শুরুর দিকে ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম হিসেবে যুক্ত Tumblr ইয়াহুর একটি বড় অর্জন। আর এই অর্জন যে ব্যক্তির দ্বারা সম্ভব হয়েছে তিনি হলেন ২৭ বছর বয়সী Tumblr সিইও ডেভিড কার্প। তিনি তার কোম্পানিতে চার বছর থাকার চুক্তিতে ইয়াহু কাছ থেকে ১০ মিলিয়ন ডলারের বার্ষিক স্যালারি এবং ৪১ মিলিয়ন ডলারের স্টক নেয়। তিনি চার বছর পর তার কোম্পানি বিক্রির জন্য ইয়াহু কাছ থেকে আনুমানিক নগত ২৫০ মিলিয়ন ডলার ও ২৯ মিলিয়ন ডলারের স্টক গ্রহন করে।
এটি একটি ফটো ম্যাসেজিং অ্যাপস যার দ্বারা আপনি ছবি তোলা থেকে শুরু করে ভিডিও রেকর্ড, যে কোন কিছুর উপর লেখা বা আঁকা, তা অন্যদের সাথে শেয়ারও করতে পারবেন। এটির জনপ্রিয়তার জন্য ফেসবুক থেকে তাদের কোম্পানিকে ৩ বিলিয়ন ডলারে বিক্রির জন্য অফার করে এবং সম্ভবত গুগল থেকে প্রায় ৪ বিলিয়ন ডলারের অফার পায় এই কোম্পানি। Snapchat এ প্রতিদিন প্রায় ৪০০ মিলিয়ন ছবি প্রক্রিয়াজাত করে এবং শীর্ষ অ্যাপ্লিকেশন ডাউনলোড চার্টে সব সময় থাকে।
টেক জগতে পরাজিত কোম্পানিরা তাদের নতুন সব প্রযুক্তিকে সবার সামনে উন্মোচন করার চেষ্টা করলেও তা সফল হয়ে ধরা দেয় নি। যেমন উদাহরন হিসেবে স্যামসাং এর গালাক্সি গিয়ার স্মার্টফোন যা মার্কেট এ পুরোপুরি আস্থা অর্জন করতে পারে নি। নিচে বেশ কিছু পরাজিত কোম্পানির পরাজিত দিক গুলো নিয়ে আলোচনা করা যাক -
নতুন রূপে আগমন, নতুন ব্র্যান্ডিং কৌশল এবং সেলিব্রিটি জাস্টিন টিম্বারলেক থেকে সমর্থন থাকা সত্ত্বেও এই বছরে মাইস্পেস এর প্রচেষ্টা সফল ভাবে ধরা দেয় নি। তারা সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট হিসেবে তেমন সাফল্য আনতে পারে নি। তাই তারা স্থান পরিবর্তন করে নতুন মিউজিক ওয়ার্ল্ড এ আত্মপ্রকাশ করে।
ট্যাবলেটের মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধির ফলে Barnes & Noble এর তৈরিকৃত Nook ইবুক রিডার চাপের মধ্যে পরে যায়। ফলে এই বছর তাদের ১৫৩ মিলিয়ন ডলারের ২০% খুইয়ে বড় মাপের ধাক্কা খায় এই কোম্পানি। এই অক্টোবরে তাদের Nook এ আবার পরিবর্তন আনা সত্ত্বেও বর্তমান বাজারে টিকে থাকার জন্য কঠোর সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে।
অনলাইন ডিজাইন স্টোর কোম্পানি Fab প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ডলারের ঝুকিপূর্ণ তহবিল গঠন করলে সেখান থেকে ১০০ বেশি কর্মী তাদের চাকরি ছেড়ে দেয়। পরে Fab একটি জব ফেয়ার আয়জন করে যার ফলে তারা টোটাল কর্মীসংখ্যার প্রায় ১৪% তাদের কোম্পানিতে মুভ করাতে সমর্থ হয়। এছাড়া কোম্পানির কো-ফাউন্ডার হিসেবে কর্মরত Bradford Shellhammer র কোম্পানির সাথে মতামতের অমিল হওয়ায় এই নভেম্বরে কোম্পানি থেকে বিদায় নেয়।
স্যামসাং স্মার্টফোন বাজারে অধিপত্ত বিস্তার করলেও তাদের Galaxy Gear এর আগমন অনেকটা পরিবেশ বিরোধী ছিল। তারা এটির যে সম্ভাবনা গুলো দেখিয়েছিল তার মধ্যে ছিল সরাসরি আপনার ঘড়ি থেকে যে কোন অ্যাপস সিঙ্ক এবং ফোন কলের সুবিধা। কিন্তু এটি জনগনের সেই প্রত্যাশা পুরন করতে পারে নি। তাছাড়া প্রত্যাশার তুলনায় উচ্চ বাজার মূল্য(২৯৯ ডলার) কেনার চাহিদাকে কমিয়ে দেয়।
২০১২ সালের দিকে ৬৫০ মিলিয়ন ডলার ক্ষতির পর এপ্রিল এ তারা একটি বড় মাপের সাইবার আক্রমণের শিকার হয়। যার ফলে প্রায় ৫০ মিলিয়ন ইউজার তাদের সার্ভিস গ্রহন থেকে ক্ষতিগ্রস্থ হয়। অতি সম্প্রতি তাদের কোম্পানি মোট ক্ষতির ২৫% আয় করতে সক্ষম হয় যা কিনা তদের প্রতিবেদন অনুযায়ী এই বছরের শ্রেষ্ঠ উপার্জন।
ব্ল্যাকবেরি এই বছরও তাদের তৈরিকৃত মোবাইল ডিভাইস গুলো ব্রিক্রির জন্য তাদের সংগ্রাম অব্যাহত রেখেছে এবং তাদের সিইও Thorsten Heins কে কোম্পানি থেকে বহিস্কার করে। বিক্রয়ের জন্য নিজেকে তৈরি করা এই কোম্পানিটি হটাৎ করেই বাজার থেকে তাদের ডিভাইস গুলো উঠায়ে সিদ্ধান্ত নেয়।
আজকে আর আগাতে চাই না। টিউনটি কেমন লাগলো তা টিউমেন্ট এ জানান। আপনার জানা কোন অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন। টিউনে অনেক অজানা তথ্য ছিল যা আমি নিজেও আগে জানতাম না। আশা করছি আপনারা এই টিউন টি উপভোগ করবেন। সামনে এই রকম আরও কিছু টিউন লেখার ইচ্ছা আছে। ততদিন সবাই ভালো থাকবেন। সবাইকে আবারও নতুন বছরের উষ্ণ শুভেচ্ছা! আর আমাকে শুভেচ্ছা জানাতে অবশ্যই টিউমেন্ট করুন।
আমি রনি সাটিয়ার। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 16 টি টিউন ও 573 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
নাইচ টিউন।