নমস্কার.
সকলকে জানাই শারর্দীয় শুভেচ্ছ...............................
আমরা অনেক সময় হ্দিু ধর্মের বিভিন্ন ধর্ম গ্রহন্ত নেটে খুজা খুজি করি । তখন সব ধর্ম গ্রহন্ত এক জাগায় পায় না। সেটা আমদের জন্য খুবি বিব্রতকর হয়ে দাড়ায়। তাই আপনরা যাতে সহজে হিন্দু ধর্মের বিভিন্ন ধর্ম গ্রহন্ত নেটে পান তার জন্য আমরা কাজ করছি। আজ আমি আপনাদের কাছে কিছু হিন্দু ধর্ম গ্রহন্ত ই-বুক আকারে হাজির করলাম । আমরা আশা করি পরবর্তীতে আপনাদের সহযোগিতা পেলে অন্য আর যত হিন্দু ধর্ম , গ্রহন্ত আছে সেটা আপনাদের কাছে পৌছিয়ে দিতে পারব।আর সকলের কাছে অনুরধ আপনারাও এখানে লিখা,লিখি শুরু করেন। তাতে সকল হিন্দু ধর্মলম্বীদের তাদের ধর্ম সম্পর্কে জানর জন্য অনন্ত একটা জাগা পাবে। এমন কি, আমি এবং আপনি, হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে যা জানি না সেটাও জানা সুজগ পাব। এখানে আপনি আপনার লেখার মাধ্যমে ধর্মীয় যে কোন বিষয় তুলে ধরতে পারেন ।সাথে শাস্ত্রালোচনা , মন্ত্র , পূজাপার্বন , যাগ যজ্ঞ ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করতে পারেন । ব্লগটির পক্ষ থেকে সকলকে জানায় ধন্যবাদ ।আর একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয় এই ব্লগে লেখার সবচেয়ে বড় শর্ত হল অন্য ধর্মের অবমাননা করা যাবে না । কারন অন্যের সমালোচনা করে কেউ কখনো বড় হতে পারে নি ।আশা করি সবাই ব্লগটিতে নিয়মিত লিখবেন এবং পড়বেন এবং আমাদের সাহায্য সহযোগিতা করবেন। ই-বুক আকারে যে গ্রহন্ত গুল পাওয়া যাবে-
গীতা বাংলা, মহাভারত ,বিষ্ণু পুরাণ -দ্বিতীয় খন্ড,ব্রহ্মবৈবর্ত্তপুরাণম,কালিকা পুরাণ ইত্যাদি
আমি Sumon Sharma। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 3 টি টিউন ও 32 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
প্রথম পেজে “হিন্দু ধর্ম” নামের একটা লিন্ক আছে। লেখাটা ভাল হয়েছে । এখানে কে লিখেছ ?
আমি ভেবেছিলাম এই ব্লগে হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে ভালো ভাবে জানা যাবে।
কিন্তু আমি দেখলাম, এখানে হিন্দু ধর্মের খুটিনাটি জানা যায়, এমন লেখার চেয়ে সবাই খবর লিখতেই বেশী আগ্রহ বোধ করে।
আর খবর গুলোও এমন মনে হয়, ফিলিস্তিনে মুসলমানরা যেভাবে ইসরাইলের হাতে নির্যাতিত, বাংলাদেশেও সেভাবে হিন্দুরা নির্যাতিত। বড়ই অদ্ভুত ব্যাপার !
আপনি বলেছেন “আর একটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয় এই ব্লগে লেখার সবচেয়ে বড় শর্ত হল অন্য ধর্মের অবমাননা করা যাবে না ।”
কিন্তু ব্লগে এমন অনেক লেখাই আছে, যেটা দেখলে মনে হয়, মুসলমানরা কোথাও ক্ষতিগ্রস্থ হলে বা অমুসলিম দেশে আইনের বাধায় পড়লে, হিন্দুরা বড়ই তৃপ্তি পায়। আর সেই খবর গুলো তাদের জন্য তৃপ্তিদায়ক ভাবেই পোস্ট করা হয়।
এটা যেহেতু হিন্দু ব্লগ, তাই নিজেদের ধর্মের ভাল বা খারাপ গুলো লিখবে।
কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তারা মুসলমানদের খারাপ গুলো খুজে বের করার চেষ্টায় রত এবং তাতে তারা বেশ তৃপ্ত।
বেশ কিছু পোস্টে ইসলাম সম্পর্কে নানা ধরনের অপব্যাখ্যাও আছে।
এই ব্লগে ঢুকলে, ইসলাম সম্পর্কে খারপ ধরণা হবে এমন পোস্ট প্রচুর।
দেখে মনে হয় ব্লগটা হিন্দু ধর্মের জন্য না, ইসলামের প্রতি বিরুপ ধারণা তৈরি করাই যেন এই ব্লগের লক্ষ।
আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। যেহেতু এখানে বিভিন্ন ব্যক্তি পোস্ট করে থাকে, সেহেতু বিভিন্ন ব্যক্তি বিভিন্ন খবর দিয়ে থাকে । এখানে একজন বলেছেন যে একটি ধর্মের প্রতি থারপ পোস্ট আছে। তিনাকে আমি বলছি এধরনে লিখা কোথা থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে সেটা দিয়া থাকে। তবে ধর্ম ভিত্তিক কোন সত্য খবর থাকলে সেটা যদি কোন ধর্মের বিপক্ষ যাই সে বিষয়ে আমাদের কোন কিছু করণীয় থাকে না । আপনি যদি লক্ষ করে এমন খবর আছে,যেটা হিন্দু ধর্মের বিপক্ষে গেয়েছে। তবু তা সত্য ঘটনা হলে প্রকাশ পায়। তবু আমরা আপনাকে হতশ করছি না। আমরা এ বিষয় টা আরও বেশি নজর দেব। ধন্যবাদ
সাদমা ভাই, আপনাকে ধন্যবাদ মতামত দিয়ার জন্য। আমার মনে হয় আপনি(এইবার ইরানিরা আইন করেছে যে একজন লোক তার পালিত কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে!!!)এই খবরটার কথা বলছেন। আসলে এধরনের খবল আমরা লিং সহ সত্য থাকলে সেটা প্রকাশ করতে দিয়া হয়। আপনি যদি একটু খজ করেন এ থবরটা অনেক সাইটে এসছে দেখেত পাবেন। যিনি পোস্টা করেছেন তিনি দেখবেন লিংটা দিয়ে দিয়েছে।দেখেন http://www.theguardian.com/world/2013/sep/26/iran-lawmakers-men-wed-adopted-daughters
আপনার লিঙ্ক অনুসারে খবরটা হচ্ছে “Iran lawmakers pass bill allowing men to marry adopted daughters” তাহলে সেখানে ইসলামের কথা বলা হোল কেন হওয়া উচিত ছিল “এবার ইরানে পিতা বিয়ে করতে পারবে তার আদরের পালক কন্যাকে ও” প্রথম অংশের লিঙ্ক দিবেন আশা করি ওইটা কোথায় পাইসেন??? আর ইরানীয়ান আইন প্রণয়নকারী কখনই ইসলামের আইন প্রণয়নকারী হতে পারে না । তার উপর ইরান হচ্ছে শিয়া রাষ্ট্র । ইসলামের আইনের উৎস হচ্ছে কুরআন ও হাদিস । তাহলে এভাবে অপপ্রচারের মানে কি?? যেহেতু আপনি টেকটিউনস এ এইটা পোস্ট করেছেন কিছুটা responsibility আপনারও রয়েছে । আশা করি উপরের বিষয়গুলোর উত্তর দিবেন ।
আর বলবেননা ভাই কলেজে পড়াকালীন আমার হিন্দু বন্ধুদের প্রায় অর্ধেকই গোপনে মুসলমান নাম দিয়ে একাউন্ট চালাত। ১০% কাজটা করত প্রেমের জন্য আর বাকিদের কাজ ছিল ইসলামের অবমাননা। তাদের এ ব্যাপারে অসীম আগ্রহ। হিন্দু ধর্মগ্রন্হে যা আছে তারপর অন্য ধর্মের সমালোচনা সাজেনা তাই তারা মুসলিম সাজত।
আর ইরানের কোন সিদ্ধান্ত কিভাবে মুসলিমদের সিদ্ধান্ত হয়? তারা তো কোরানকেও বিকৃত বলে। তারা সর্বসম্মতভাবে কাফির
Junaid Ahmed Shawon,আমরা দু:খিত, ইরান যে আর মুসলিম দেশ নাই সেটা আমাদের জানা ছিল না। এই পোস্ট টি ইরানে যারা মুসলিম বলে দাবি করে তাদের জন্য ।আমর জানা মতে ইরানে বেশির ভাগ আইন কুরআন ও হাদিস অনুসারে।এটা যদি বাংলাদেশের মুসলিম হিসাবে আপনার কাছে খারাপ লাগে সেটার জন্য আমি ক্ষমপ্রাপ্তি । তবে আপনার কথা থেকে বুঝা যাচ্ছে যে আপনার কাছে এট খারাপ লেগেছে। আমি আপনার সাথে এক মত হয়ে বলতে চায়, এটা আমাদের কারর কছে কাম্য নয়। আর একটা কথা এসেছে আপনার হিন্দু বন্ধুরা মুসলিম নাম ব্যবহার করে । আসলে এটা দ্বারা কি বুঝিয়েছেন আমি ঠিক বুঝলাম না। এটা এখানে আসছে কেন? বর্তমানে বেশির ভাগ মুসলিম বন্ধুরা হিন্দু নাম ব্যবহার করে যেমন- আবির,সুমন, স্বপন, বাদল, কিশোর, আমিত, কাজল, বিপুল, ইত্যাদি এ শব্দ গুল বেশির ভাগ সাংস্কৃতি শব্দ থেকে এসেছে। অমি কি মনে করব? আসলে এটা কোন বিষয় নয় আপনার ভাষায় হিন্দুরা নাম দেয় গোপনে আর আমার ভাষায় মুসলিমরা সদরে ।আপনাকে আবার ধন্যবাদ যে আপনি খুব সুন্দর ভাবে আপনার মনে কথা ব্যক্ত করেছেন্। সাদমান ভাই এখানে আপনার প্র্শ্নের উ্ত্তর আছে। ধন্যবাদ
সম্পূর্ণ উত্তর না দিয়েই পাশ কাটিয়ে গেছেন । যাই হোক স্বীকার করলেন যে এই পোস্ট টা ইরানকে যারা মুসলিম বলে দাবি করে তাদের জন্য (আমি মনে করি না)।আর ইরান কোন দলিল হতে পারে ইসলামের দলিল হচ্ছে কেবল কুরআন ও হাদিস । আর প্রথম অংশ “ইসলামে ভাই-বোন বিয়ের রীতির পর” এইটা কোত্থেকে আসল? যৌক্তিক উত্তর আশা করছি ।”তবে আপনার কথা থেকে বুঝা যাচ্ছে যে আপনার কাছে এট খারাপ লেগেছে” এইটা এখন আমি বলতে পারব না কেননা এই সম্পর্কে আমার তেমন ধারনা নেই তার উপর পালক পুত্র না কন্যা কখনই আসল সন্তান হতে পারে না । ইসলাম কখনই পালক সন্তান কে আপন সন্তান হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না ।
আজ খুব ভাল লাগছে, এটা ধর্মও বিষয় নিয়ে এখানে এটা গঠন মূলক আলচনা হচ্ছে।
যেহেতু আপনি ইরানদের কে কাফির বলছেন এবং খবরটা ইরানের, সেহেতু ইরানের মুসলামারে কথা বলা হচ্ছে।
আমার মনে হয় আপনি দলিল বলতে সংবিধানের কথা বলতে চেয়েছেন্।হ্যা,ইরানে শাসন ব্যবস্থার বেশির ভাগ আইন বা সংবিধান কুরআন ও হাদিস নিয়া। আর যেহেতু কুরান ইসলামের প্রধান ধর্ম গ্রহন্ত, সেহেতু ইসলামের কথা এসেছে।আমার মনে হয় আপনি এবার লিখাটা মধ্যে ইসলাম শব্দটা আশার বিষেয়ে পরিস্কার হবেন।
যেহেতু ইসলাম কখনই পালক সন্তান কে আপন সন্তান হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না, সেহেতু আপনি শিকার করছে ইসলামে পালক সন্তান কে বিবাহ করা ইসলামে জাহির আছে?
দলিল বলতে সংবিধানকে বুঝাইনি বরং বুঝিয়েছি কুরআন শরীফের আয়াত কে । আপনি বার বারই ইরানকে সামনে তুলে ধরে পরক্ষ ভাবে প্রমান করতে চাইছেন । আবারও বলছি ইরান দলিল হতে পারে না বরং কুরআন বা হাদিসের নির্দিষ্ট আয়াত হচ্ছে একমাত্র দলিল । ইরান হচ্ছে শিয়া রাষ্ট্র তাই আমিও নিজেও তাদের মুসলিম বলে মনে করি না । আর প্রথম অংশ “ইসলামে ভাই-বোন বিয়ের রীতির পর” এইটা কোত্থেকে আসল?
আপনি ইরানকে মুসলিম রাষ্ট মনে করেনা, কিন্তু আন্তর্জীতিক ও সকল মুসলিম রাষ্টই ইরানকে মুসলিম রাষ্ট মনে করে।বর্তমান বিশ্বে ইরানকে মুসলিম শক্তিধর রাষ্ট হিসাবে সকলেই জানে, এমন কি বাংলাদেশের বেশির ভাগ মানুষ ইরান শক্তিধর মুসলিম রাষ্ট হিসাবে গর্ব করে। আমি বুঝতে পারছি না শিয়া দের কেন আপনি মুসলিম মনে করেন না, তাদেও কিন্ত প্রধান ধর্ম গ্রহন্ত কুরান। আমার বধগাম্য নয় আপনি কেন ইরানকে মুসলিম রাষ্ট মনে করেন না, আপনি যদি ইরানকে মুসলিম রাষ্ট না মনে কারেন, তাহলে এ বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নাই। “ইসলামে ভাই-বোন বিয়ের রীতির পর” এখানে ভাই বোনের বিবাহ বলতে কাকত,চাচাত,মামাত,খালাত ভাই বোনে বিবাহের কথা বল হয়েছে। ধন্যবাদ আপনাকে আশা করি আপনা উত্তর পেয়ে যাবেন।
@ স্মৃতিমা চ্যাটার্জী :
ইরানকে শিয়া মুসলিম রাষ্ট্র বলা হয়। তাকে নিয়ে সাধারণ মুসলিমরা গর্ব করে না। এরা মার্কিনিদের বিপক্ষে বলে অনেকে পছন্দ করে তার বেশী কিছু না। ইরানীরা সারা মুসলিম বিশ্বের প্রতিনিধিত্বও করে না। তারা সামরিক এবং অর্থনৈতিক শক্তিতে শক্তিমান। তাই তারা অন্য দেশে রাজনৈতিক প্রভাব বেশী ফেলতে পারে।
শিয়ারা পৃথিবীতে অসংখ্য জাল হাদীস তৈরি করেছে। তারা একই কোরান ব্যাবহার করলেও এর ব্যাখ্যা হিসেবে জাল হাদীস ব্যাবহার করে। তাই তাদের সব কিছু ইসলাম সম্মত হবে, এমন কথা নেই।
আপনি হটাৎ ইরানের প্রেমে পরলেন কেন।
ইসলাম কখনই পালক সন্তান কে আপন সন্তান হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না । অতএব বিয়ে জায়েজ।
কাজেই নিচের হেডিং -এ !!! চিন্হ দিয়ে হিন্দু ব্লগে এই খবর আনার মানে হলো ইসলাম নিয়ে তামাশা করা।
” এইবার ইরানিরা আইন করেছে যে একজন লোক তার পালিত কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে ” ।
হিন্দু ব্লগে এই খবর এনে আপনারা কি বুঝাতে চান। এখানে কি হিন্দুদের কোন কথা আছে।
উক্ত ব্লগে লিখেছে –
“ইসলামে ভাই-বোন বিয়ের রীতির পর এবার পিতা বিয়ে করতে পারবে তার আদরের কন্যাকে ও।”
এমন ভাবে লিখেছে, যে মনে হয়, “কাজিন এবং পালক সন্তান’ আর “সহোদর ভাই-বোন এবং পিতার আপন ঔরস জাত সন্তানের” মধ্যে পার্থক্য বুঝার মতো সাধারণ জ্ঞানও তার নাই ।
এই সব ফাউল ব্লগার দিয়ে মুসলিম বিদ্বেশী ব্লগ বানানো খুবই সহজ। ওই ব্লগে গেলে কে বলবে এটা হিন্দ ব্লগ।
আপনারা কোন অত্যাচারের খবর সত্য বাননোর জন্য যেই সব লিন্ক দেন, তারাই তো বড় মিথ্যুক এবং ইসলাম বিদ্বেশী।
কাজেই কোন মিথ্যুকের লিন্ক ব্যাবহার করে খবর সত্য বানানোর কোন মানে হয় না।
ভাল কথা ওখানেও আমি mahfuz08 দেয়ে একটা এ্যাকাউন্ট খুলেছিলাম। আজ দেখি ঢুকতেই পারছি না।
আপনারা কি এক পেশে মিথ্যা প্রচারের জন্যই এমনটা করলেন।
আপনি মূল বিষয় টা অন্য দিকে নিযে গিয়েছেন।
কোন লিং টা মৃত্যা আর কোনটা সত্য সেটা আমার মনে হয় আপনিও বুঝতে পারবেনা। দেখেন থারপ খবর দিয়ার বিদ্বেশী খবর দিয়া আমাদের উদ্দেশ্য নয় । যদি তাই হতো তা হলে এই লিং থেকে লিথা সংগ্রহ করে দিয়া হত।
http://bangarashtra.net/%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7/460-%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A6%B2%E0%A6%BF%E0%A6%AE-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AF%E0%A7%87%E0%A7%97%E0%A6%A8-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%83%E0%A6%A4%E0%A6%BF-%E0%A6%8F%E0%A6%AE-%E0%A6%8F-%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%A8
এটা একটা খবর ছিল আমি আবারও বলছি এ খবটা বাংলাদেশের কিছু অন লাইন সাইটেও এসছে।
mahfuz08 , hoto kon problame jono amon hoyacha., abar dekhn.
jodi problem hoy anno account khule dekhen.
আবারও ঢুকার চেষ্টা করেছি, পারিনি।
কেউ আমার এ্যাকাউন্ট ডিলিট করেছিলো। আবার রেজিষ্ট্রশন করে সেটা বুঝলাম।
আমি হিন্দু না বলেই আমার প্রতি হিন্দুদের এই বিদ্বেষ।
আমি মূল বিষয়টা অন্য দিকে নেইনি। বরং সামগ্রিক ভাবে আপনাদের সাইটে যে সব ইসলাম বিদ্বেষী অপকর্ম চলছে সেটা বুঝালাম।
এটা সত্যি, কোন লিন্ক সত্য বা মিথ্যা সেটা সব সময় বুঝা যায় না।
কিন্তু আমার কথা হলো ইসলামকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করা যায় বা ইসলাম বিরোধী কথা বলা যায় অথবা ইসলাম সম্পর্কে খারাপ ধারণা হয়, সেই সব খবরে আপনাদের এত আগ্রহ কেন।
আপনাদের সাইটের কাজ কি ইসলামকে নিয়ে ব্যাঙ্গ করা, নাকি হিন্দু ধর্মকে উপস্থাপন করা।
আপনি যে লিন্কটা দিলেন, তাতে বুঝাই যায় আপনারা কোথা থেকে সবক নিয়ে আসেন।
হিন্দু ব্লগাররা ঐ সব গিলে, আর কোন খবরের সাথে অর্জিত এই সব সবকের নির্যাসটুকু ঢুকিয়ে দেয়।
যেমন : নিচের হেডিং – এর ব্লগে এই কথাটাও লেখা আছে, ” ইসলাম কোন বাঁধায় মানে না। বৃদ্ধা,শিশু, নাবালিকা সবই ইসলামী উত্তেজনার খোরাক।”
হেডিং – “এইবার ইরানিরা আইন করেছে যে একজন লোক তার পালিত কন্যাকে বিয়ে করতে পারবে!!!”
এখন আপনিই বলুন উক্ত কথা এবং হেডিং কি ইসলামের পক্ষে যায় নাকি বিপক্ষে যায় ?
আপনার কি মনে হয় না, এটা ব্যাঙ্গ করে বলা?
নাকি জাত ভাই লিখেছে বলে বলবেন, অতি উত্তম, একে বারে নিরপেক্ষ?
আপনাদের সাইটে হিন্দু ব্লগাররা তাদের পছন্দ মতো কোন একটা সত্যি খবরকে এমন ভাবে ব্যাঙ্গ করে বর্ণনা করে,
যে তখন খবরে সত্যের মাধুর্যের বদলে ব্যাঙ্গ আর খারাপ ধারণাটাই ফুটে উঠে।
এই ধরণের মনোভাব থাকলে কি কোন দিন সম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি আসবে ?
বরং মুসলমানদের ভিতরে আরো বেশী বিরোধী মনোভাব আসবে।
আর এর জন্য কারা দায়ী। নাকি জাত্যভিমানের জন্য আপনি দোষীদের পক্ষ নিবেন ?
আমি হিন্দু ধর্মকে জানার জন্য কোন হিন্দু বিরোধী সাইটেও যাইনি এবং আপনাদেরকেও হিন্দু বিরোধী কোন সাইটের লিন্ক দেইনি।
যেহেতু আপনাদের দাবি অনুযায়ী আপনাদের সাইট হিন্দু সাইট, তাই এখানে হিন্দুদের পক্ষে বা বিপক্ষে একই সাথে লেখা যেতেই পারে।
আর আমি এবং অনেক মুসলমান হিন্দু ধর্মকে জানার জন্য হয়তো এই সাইটেই আসবে।
কিন্তু এই সাইটে ইসলামকে নিয়ে এতো টানাহেচড়া কেন?
হেডিং – ” রাশিয়ান কোর্টে কোরান চরমপন্থী গ্রন্থ হিসেবে ঘোষিত, ২০১৩ ”
রাশিয়ায় দখলে এমন অনেক মুসলিম অধুষিত এলাকা আছে যেটা অতিতে রাশিয়ার অংশ ছিলনা।
তখন সেদিনকার মুসলমানরা স্বাধীনতার জন্য জিহাদ করেছিলো। তারা ব্যার্থ হয়েছিল বলেই আজ তারা রাশিয়ার অংশ হয়ে আছে।
সেই জন্য রাশিয়ার পক্ষে কোরানকে ঘৃণা করা সাভাবিক। কারণ মুসলমানরা স্বাধীনতার জিহাদে কোরান থেকেই অনুপ্রাণিত হতো এবং আজও হয়।
তাই রাশিয়া কোরানকে নানা অজুহাতে নিষিদ্ধ করতেই পারে। রাশিয়া স্বাধীনতার সংগ্রামী মুসলমানদের সন্ত্রাসী বলবে এটাইতো সাভাবিক।
রাশিয়ায় কোরান নিষিদ্ধের খবরটা আপনাদের ব্লগে এমন ভাবে এসেছে, যে মনে হয় হিন্দুরা খুবই তৃপ্ত।
খবরটা যেমন সত্যি, আপনারাও তেমন তৃপ্ত।
আপনারা শুধু নাইরোবী মল-এ হত্যাযজ্ঞই দেখলেন কিন্তু যে কারণে এই হত্যাযজ্ঞ অর্থাৎ সেখানে মুসলিমরা নির্যাতিত সেটা দেখলেন না।
আপনি কি নির্যাতনকারীর পক্ষ নিলেন?
মার্কিনিরা ড্রোন হামলা করে জঙ্গি মারার নামে অসংখ্য বেসামরিক মানুষ হত্যা করেছে। কই, আপনারাতো সেটা চোখে দেখেন না।
মনে হয় মুসলমান মরলে আপনারা শান্তি পান।
পাকিস্তানের এক চার্চে সংঘটিত হত্যাযজ্ঞকে আপনারা অনেক বড় করে দেখলেন, কারণ তারা অমুসলিম।
আসলে জঙ্গিদের এত ক্ষমতা নেই, যে তারা আমেরিকায় পাল্টা ড্রোন হামলা করবে। তাহলে আমেরিকা কেন এই হামলা চালাচ্ছে।
আমেরিকা যদি পাকিস্তানে হামলা না চালাতো, তবে চার্চে হামলা করার কথা জঙ্গিরা কখনোই ভাবতো না।
আপনি যদি বলেন, আপনারা দুটোরই নিন্দা করেন। তবে সেটার দৃষ্টান্ত কোথায় ?
আপনাদের দৃষ্টি একদম একপেশে।
আপনার অনুভূতি থেকে বুঝলাম এটা আপনার কাছে খবু খারাপ দেখেছে। তার জন্য আমরা বিনয়ের সাথে দু:খ প্রকাশ করছি। আপনি যে হামলা উদাহরন গুল দিয়েছেন তার জন্য মুসলিম দেশ গুল আমিরেকাকে সাহায্য করছে। এমন কি পাকিস্তান নিজেও।আসছে মানুষ হিসাবে কোন মানুষে মানুষের মৃত্যু আমদের কাছে কাম্য নয় এমন কি আমার ধর্মও বিশ্বাস করে না।কিছু দিন আগেও বাংলাদেশে যে হিন্দু উপর নিরর্যান হল এটা জন্য বাংলাদেশের হিন্দুরা তো কোন দায়ী ছিল না । তবুও কেন এটা হয় বলতে পারেন? আজ পাকিস্তানে মুসলিম রা মুসলিমদের মারছে এটাকে আপনি কি বলবেন? কিছুদিন আগেও বাংলাদেশে যে তান্ডব চলও সেটা তো মুসলিম মুসলিম কে মারল ? আসছে আপনি কি বলতে পারেন কাকে মেরে ধর্মের পথে আনা যায়? আমি জানি যে সারা বিশ্বে আমিরেকা জুলুম করছে। কিন্তু আপনি লক্ষ করবেন এম অনেক দেশ আছে যে খানে আমিরেকা নাই, তবু মুসলিম মুসলিম কে মাছে এটা মানুষ হিসাবে আমাদের কাছে খুবি দু:খ জনক। কথা বলে অনেক কথা এসে যায, আমি আর এ বিষয়টা নিযে এগতে চায় না। আমরা আপনাকে আসস্থ করছি যেটা সত্য ঘটনা সেটা ছাড়া অন্য খবর এখানে প্রকাশ করতে দেওয়া হবে না।হিন্দু ধর্মের বিদ্বেশ নিয়ে এমন অনেক সাইট আছে,যে সেটা যেকোন হিন্দু দেখলে তার খারাপ লাগবে। আপনা নিজে ধর্মের খারপটা যেমন আপনার কাছে খারপ লাগেছে।যিনি পোস্টা করেছিলে তার সাথে ই-মেলে যোগাযোগ করা হয়েছিল তিনি আমাদের কে এটা লিং দিযেছেন।আর লিং https://www.facebook.com/nastik.hindu?ref=stream&hc_location=stream টা দেখে আমাদের মনে হয়েছে যে তিনি তার নিজের ধর্মের খারাপ কথা গুল দেখে ই পোস্টার মধ্যে নিজর কিছু কথা প্রকাশ করেছ। আমি আপনাকে আসস্ত করছি যে কথা গুল বির্তকীত সে কথা গুল স্পম করা হবে।
হ্যা আপনার কথা ধবে আমরাও বলতে চায় সম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি জন্য এধরনে লেখা আমাদের কারুর জন্য কাম্য নয়।অনুভুতি যেমন মুসলমানে আছে, তেমন হিন্দুর আছে, তেমন অন্যান ধর্মের মানুষের আছে।সুতরাং আমাদের সকলের মনে রাখতে হবে যে কাওকে আমি ঢ়িল মালে আামাকেও ঢ়িল খেতে হবে।অন্যের অনুভুতিকে সস্মান দিতে জানলে নিজর অনুভুতির সস্মান পাওয়া যায়। ধন্যবাদ আপনাকে
আমার একটা প্রশ্ন ছিল, মনে হয় আপনার চোখে পরেনি।
প্রথম পেজে “হিন্দু ধর্ম” নামের একটা লিন্ক আছে। লেখাটা ভাল হয়েছে । এখানে কে লিখেছ ?
আমারো প্রচুর বানান ভুল হয়।
যাই হোক, আমিও ওখানে প্রতিবাদের জন্য কমেন্টে একটা ছোট ভুল করে ফেলেছি, এখানে বললাম না।
যে সব দেশের ক্ষমতাসীনরা আমেরিকাকে সাহায্য করছে, তারা কিন্তু যে কোন ভাবেই হোক লাভবান হচ্ছে বা চাপে পরে এমন করেছে। এই দোষটা ওই দেশের ক্ষমতাসীনদের।
এর জন্য ওই দেশের সাধারণ মানুষকে দোষ দেয়া যায় না।
একজন মুসলিম আর একজন মুসলিমকে মারছে, এটাও সব ক্ষেত্রে ঠিক না।
বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ইহুদীদের গোপন এজেন্ট মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসীরা মুসলমানদেরকে মারছে।
এর জন্য সন্ত্রাসীরা অমুসলিমদের চেয়ে মুসলমানদের জন্য অনেক বেশী বিপদ জনক।
এদের হাতে যত না অমুসলিম মারা যায়, তার চেয়ে অনেক বেশী মুসলিমরা মারা যায়।
এই জন্য এই সব সন্ত্রাসীরা মূল মুসলিম সমাজ থেকেও একেবারে বিচ্ছিন্ন।
মুসলিম বিদ্বেষীদের বড় একটা চাল হলো, মুসলমানদের নিজেদের মধ্যে গোলমাল লাগানো, যাতে তারা নিজেরাই নিজেদের মেরে ফেলে।
এর জন্য তারা নানা ধরণের ধোকার আশ্রয় নিয়ে এমন ভাবে কাজ করে, যেটা মুসলমানরাও বুঝতে পারে না, আর বুঝলেও কিছু করার থাকে না। যেমন : ক্ষমতার লড়াই, ইগোর লড়াই, শিয়া-সুন্নীর লড়াই, গোষ্টির লড়াই, নৃতাত্ত্বিক লড়াই ইত্যাদি।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্থাপনায় যারা হামলা চালায়, তারা হচ্ছে বিভিন্ন ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক দল, ইহুদীদের গোপন এজেন্ট মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসী, ভুমিদস্যু ইত্যাদি।
বাংলাদেশ সাধারণ মুসলমানরা কখনোই এদের সাথে মিলেমিশে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় স্থাপনায় হামলা চালায় না।
যদি চালাতো তবে বাংলাদেশেও বাবরী মসজিদ ধংসের মত বড় ধরনের রায়ট লেগে যেত।
ভারতে বাবরী মসজিদ ধংসে রাজনৈতিক দল আর শিবসেনা ছাড়াও সর্ব স্তরের হিন্দুরা এমন কি সন্নাসীরা পর্যন্ত অংশ নিয়েছিল।
উপরের কথা বলার জন্যও আমি দুঃখিত।
“আসছে আপনি কি বলতে পারেন কাকে মেরে ধর্মের পথে আনা যায়?”
একদমই ঠিক, কাওকে মেরে ধর্মের পথে আনা যায় না।
আমি যেটা পছন্দ করি, সেটা হলো আগে নিজের ধর্মকে ভাল ভাবে জান।
কারণ আমার বিশ্বাস সব ধর্মই হিংস্রতা এবং হিংসাকে দুর করতে বলে।
তারপর অন্য ধর্মকেও ভাল ভাবে জান।
এর ফলে অন্য ধর্ম সম্পর্কে ভুল ধরণার অবসান হবে এবং শ্রদ্ধাবোধ জন্ম নিবে।
সম্প্রদায়ীক সম্প্রীতি জন্য ভুল ধরণার অবসান এবং শ্রদ্ধাবোধ জন্ম নেয়া অত্যন্ত জরুরী।
তাহলেই আমরা যেমন নিজের ধর্মকে বিশ্বাস করতে পারবো এবং তেমনি অন্য ধর্মকে গ্রহণ না করলেও শ্রদ্ধা কারতে পারবো।
নানা, এখানে দুঃখিত হবা কিছু নাই, দেখেন বাররী মসজিদ ছিল একাটা বিতরর্কীত স্তান আর এর জন্য বাংলাদেশের হিন্দুরা যে ক্ষতি গ্রহস্থ হয়নি সেটা নয়। ভারত পাকিস্থান হবার পর থেকে বাংলাদেশের হিন্দুরা ভাল নাই , আপনি নিরপক্ষ ভাবে দেখলে,দেখতে পাবেন। তারা প্রতি দিন দেশ ছাড়ছে কেউ, মার খেয়ে, আরার কে ভয়ে।আর ইহুদীদের গোপন এজেন্ট মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসী, বাংলাদেশ সহ বিশ্বের সব কাজ যদি ইহুদীদের কাজ হয় এমন বলটা কেমন বুঝায়, তাহলে মুসলিমদের তো, নিজর সহ কোন বোদ নাই এমনি মনে হবে না? আসলে আপনি যে মন,মানুকতা নিয়ে কথা বলছেন, এই বুঝ সকল মসলমানে মধ্যে থাকলে পৃথিবীর কোন মুসলি আর ক্ষগ্রহস্থ হত না। আমি বিশ্বাস করি আপনি আমার এই মতের সাথে এক মত হবেন যে, আপনার ভাষায় এই কিছু ভণ্ড, সার্থপর মুসলিরে কারনে আজ মুসলিম ধর্মকে সন্ত্রাসবাদী ধর্ম বলার সুজগ তৈরি করে দিচ্ছে।
কথাতো সেই একই হলো,
মানে, ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক দল + ভুমিদস্যু = কিছু ভণ্ড, সার্থপর, হুজুগে মাতাল মুসলমান
এই কিছু ভণ্ড, সার্থপর, হুজুগে মাতাল মুসলমানের পাশাপাশি, ইহুদীদের গোপন এজেন্ট মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসীরাও কাজ করছে।
মূলত ইহুদীরা মার্কিন ক্ষমতাসীনদের মধ্যে লবিং করে অনেক কাজ উদ্দার করছে।
আপনি নিশ্চই জানেন ইহুদীদেরকে ইউরোপ থেকে বের করেছে দেয়া হয়েছে।
কারণ, এদের কাজই হলো অন্যের পিছনে লেগে থাকা।
তারা শুধু মুসলিমদের জন্যই বিপদ না অন্য ধর্মের জন্যও বিপদ । কারণ অন্যান্য ধর্মে নাস্তিকতা আনা তাদেরই কাজ।
আর মুসলিমদের বোধের কথা বললে ফিলিস্তিনি মুসলমান, বার্মার মুসলমান, কশ্মীরি মুসলমান ইত্যাদি অনেক মুসলিম জাতির কথা আসে, যারা আজ পরাধীন এবং নির্যাতিত ।
বাংলাদেশ যেমন স্বাধীন হয়েছে, তেমনি তাদেরও স্বাধীন থাকার অধিকার এবং আত্মরক্ষার অধিকার আছে।
এর জন্য অস্ত্র ধরলে তাদেরকে সন্ত্রাসী বলা কতটা ঠিক?
তবে, আমি যেটা ভীষন ঘৃণা করি, সেটা হলো নিরীহ মানুষকে মেরে ফেলা।
মুসলিমদের পক্ষে বা বিপক্ষে যে কোন দল হোক না কেন, নিরীহ মানুষকে মেরে ফেলা বা ক্ষতি করা অবশ্যই নিন্দার কাজ।
ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক দল + ভুমিদস্যু = কিছু ভণ্ড, সার্থপর, হুজুগে মাতাল মুসলমান
আপনি যদি যে কোন ধর্মের কিছু ভন্ড, সার্থপর, হুজুগে মাতাল লোকদের একটি জায়গায় ছেড়ে দেন।
তারা কিন্তু সহজে মসজিদ, মন্দির ভাঙ্গার চেষ্টা করবে না।
কেউ তাদেরকে এই পথে নিয়ে আসবে, তবেই তারা এটা করবে।
আর এই কেউটা হলো ক্ষমতালোভী রাজনৈতিক দল + ভুমিদস্যু
মিডিয়া এবং ইন্টানেটের উপর মুসলিমদের চেয়ে অমুসলিম এবং মুসলিম বিদ্বেষীদের দখল অনেক বেশী।
অমুসলিমরা এবং মুসলিম বিদ্বেষীরাই কিন্তু যেভাবেই হোক বর্তমানে বিজ্ঞানে মুসলিমদের চেয়ে অনেক বেশী অগ্রগামী।
কাজেই জাত্যাভিমানের কারণেই হোক অথবা মুসলিম বিদ্বেষী মনোভাবের কারণেই হোক,
বেশীর ভাগ জনগষ্ঠির নজর এক পেশে থাকে। এটাতো মানতেই হবে।
এর ফলও একটাই হবে। জোর যার মূল্লুক তার।
এই জন্যই মিডিয়ার কল্যানেই, আজ মুসলিম ধর্মকে সন্ত্রাসবাদী ধর্ম বলার সুযোগ তৈরি করে দিচ্ছে।
মার্কিনিরা যখন ড্রোন হামলা চালিয়ে নিরীহ মানুষ মেরে ফেলে, তখন কিন্তু মিডিয়া তাদের সন্ত্রাসী বলে না।
মুসলিমরা যখন পরাধীন এবং নির্যাতিত মিডিয়াতে সেটা তেমন গুরুত্ব পায় না।
কিন্তু এই মুসলিমরাই যখন আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্র হাতে নেয়, তখনই মিডিয়ার চোখে তারা সন্ত্রাসী হয়ে যায়।
এই জন্যই প্রশ্ন আসে, মুসলমানদের কি আত্মরক্ষার অধীকারও নেই। তারা কি শুধুই মরবে।
স্মৃতিমা চ্যাটার্জী, আমি দুটি প্রশ্নোত্তর ভিত্তিক বাংলা কমিউনিটি ওয়েব সাইটের সন্ধান পেয়েছি।
এখানে আপনি নিজেই হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন করতে এবং উত্তর দিতে পারবেন।
এখানে সব বিষয় প্রশ্ন করা যায়।
আমি আপনাকে অনুরোধ করবো, আপনি এখানে নিজেই হিন্দু ধর্ম নিয়ে প্রশ্ন করুন এবং উত্তর দিন।
এর ফলে সব ধর্মের মানুষই হিন্দু ধর্ম সম্পর্কে জানতে পারবে এবং ভুল ধারণার অবসানও হবে।
হিন্দুরাও ধর্মের নানা বিষয়ের সমাধান পাবে।
প্রশ্নগুলো এমন ভাবে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে করতে হবে যাতে উত্তর গুলো ছোট হয়।
একই প্রশ্নের মধ্যে বেশী প্রশ্ন ঢুকানো যাবে না এবং বিস্তারিত উত্তর চাওয়া যাবে না।
ওখানকার বিভিন্ন বিষয়ের প্রশ্ন দেখে একটা ধারণা নিতে পারেন।
১ নং সাইট – http://ans.sinhatalk.com/
২নং সাইট – http://helpfulhub.com/
হা আমি বিশ্বাস করি।
এই বিষয়টা আত্মরক্ষার জন্য না।
পাকিস্তানের বিষয়,
১/ শিয়া-সুন্নী, এটা শিয়াদের জন্ম থেকেই শুরু।
২/ পাকিস্তানি সরকারের মার্কিনিদেরকে সাহায্য করা, এর ফলে কিছু জঙ্গি সরকারের উপর ক্ষেপা।
৩/ জঙ্গি দমন অভিজান, এর ফলে পাল্টা-পাল্টি লড়াই।
বাংলাদেশে বিষয়টা এখন রাজনীতির সাথে জরিত।
এখানে রাজনীতির ভিতরে ধর্মকে নিয়ে আসা হয়।
ফলে ভিতরে ভিতরে রাজনীতি নিয়ে কামরা-কামরি আর উপরে উপরে ধর্মের নামে মারামারী চলে। যাকে বলে প্রক্সি।
আর আপনি যদি সামান্য অতীতে যান, তখন এই দেশের মুসলমানরা এক ভয়াবহ সন্ত্রাসীর হাতে পরেছিল।
বাংলাদেশ সরকার সফলতার সাথে তাদেরকে দমন করেছিল। যদিও এখনো মাঝে মাঝে তারা উকি ঝুকি মারে।
আমি যেই ইহুদীদের গোপন এজেন্ট মুসলিম নামধারী সন্ত্রাসীর কথা বলেছি, তারাই ছিল ওই সন্ত্রাসী।
প্রথম প্রথম কিছু জানা না গেলেও, পরে এ ব্যাপারে বাতাসে বেশ কিছু খবর ছড়িয়েছিল।
আপনার দেওয়া সাইটে গেলাম।মনে হল কোন উগ্রবাদী সন্ত্রাসী সাইটে ঢুকলাম।খালি খবরের লিংক দিয়ে ভরা।তাও ভুল ভাল খবরের লিংক দিয়ে আরও ভুল-ভাল লেখা দেওয়া।গোয়েন্দাদের উচিৎ ঐ সাইট এবং তার এডমিনদের উপরে নজর রাখা।আমি দেখি এই ধরনের কিছু সাইটের সন্ধানে আছি।মুসলিম ভাইদের দৃষ্টি এই দিকে আনার চেষ্টা করছি আমি।এই ধরনের আরও কিছু সাইটের ঠিকানা যদি আপনি দিতে পারতেন তাহলে খুব উপকৃত হতাম 🙂
আমার তরফ থেকেও সব হিন্দু ভাই ও দিদি দের প্রতি রইল “শারদীয় শুভেচ্ছা”