১. ইন্টারনেট প্রতিদিন প্রায় ২৪৭ বিলিয়ন মেইল আদান-প্রদান করা হয়!! এর মাঝে ৮১% অর্থাৎ ২০০ বিলিয়নই হলো “স্প্যাম(Spam)”!!
২. ৫৯% আমেরিকানই ইন্টারনেট ব্যাবহার করার সময় টিভি দেখে থাকেন!!
৩. আমেরিকায় টিনেজাররা সপ্তাহে ৩১ ঘণ্টা সময় ইন্টারনেট ব্যাবহার করে থাকে!!
৪. ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীদের মধ্যে ৪৯% পুরুষ এবং ৫১% নারী!!
৫. টুইটারে মোট ১৫০ মিলিয়ন রেজিস্টার্ড ইউজার রয়েছে!!
৬. ফেসবুকে একটিভ ইউজারের সংখ্যা বর্তমানে ৪০০ মিলিয়ন!!
7. সবচেয়ে মারাত্মক তথ্যটি হচ্ছে বার্মাতে অনুমতি ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাবহার করা নিষিদ্ধ!! আপনি যদি অনুমতি ছাড়া ইন্টারনেট ব্যাবহার করেন তবে আপনাকে জেল খাটতে হবে!!
► সিংহ যখন হাঁটে তখন তাদের পায়ের গোড়ালি মাটি স্পর্শ করে না।।
► সিংহ সর্বোচ্চ ৩৬ মাইল/ঘণ্টা (৫৮ কিলোমিটার/ঘণ্টা) বেগে দৌড়তে পারে।। তবে তা খুব বেশি সময়ের জন্য নয়।।
► একসময় আফ্রিকা, দক্ষিন ইউরোপ, এশিয়াতে প্রচুর পরিমানে সিংহ দেখা যেতো।। তবে বর্তমানে তাদের মূল আবাস্থল হলো আফ্রিকা।। তবে কিছু কিছু এখনো ভারতের “গিরবনে” দেখা যায়।।
► একটি পূর্ণবয়স্ক সিংহের প্রতিদিন ১৫ পাউন্ড (৭ কেজি) মাংসের প্রয়োজন হয়।। তবে একটি সিংহ একবারে ৬০ পাউন্ড (২৭ কেজি) পর্যন্ত মাংস খেতে পারে।।
► একটি পূর্ণবয়স্ক সিংহের ওজন হতে পারে ৩৩০ থেকে ৫৫০ পাউন্ড পর্যন্ত (১৫০ থেকে ২৫০ কেজি)।।
১. ১৮৫০ সালের আগে, প্রায় প্রতিটি পরিবারই গরু পালন করতো!!
২. পৃথিবীর কোন দেশটিতে সবচেয়ে বেশি গরু আছে জানেন?? ইন্ডিয়াতে(ভারত)!!
৩. একটা গরুকে একা একা সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠতে পারে, কিন্তু নামতে পারে না।।
৪. একটা গাভী তার জীবনদশায় মোটামুটি ২০০০০০-৩৫০০০০ গ্লাস দুধ উৎপাদন করতে পারে।।(অবশ্যই সেটা নির্ভর করে ভালো/খারাপ জাতের গরুর উপর)
৫. একটা গরু একদিনে প্রায় ১৪ বার উঠাবসা করে!!
৬. একটা গরু দিনের ৬-৭ ঘণ্টা খাবার খেয়ে এবং প্রায় ৮ ঘণ্টা সেই খাবার যাবর কেটে কাটায়!!
৭. একটা গরু দিনে প্রায় ৩৫ গ্যালন পানি খেতে পারে!!
৮. গরুর গন্ধশক্তি প্রবল।। এটি প্রায় ৬ মাইল দূর থেকে কোনো কিছুর গন্ধ পেতে পারে!!
৯. একটা গাভীর একদিনে সবচেয়ে বেশি দুধ দেয়ার রেকর্ডটি(!!) রয়েছে Urbe Blanca নামক একটি গাভীর দখলে!! এটি একদিনে ২৪১ পাউন্ড দুধ দিয়ে রেকর্ডটি নিজের দখলে নেয়!!
১০. এযাবতকালে সবচেয়ে বেশি দিন বাঁচা গরুটির নাম হলো Big Bertha, যে তার ৪৯তম জন্মদিনের ৩ মাস আগে মৃত্যুবরণ করে।।
১. অ্যানাকোন্ডার মূলত চার প্রকারের প্রজাতি দেখতে পাওয়া যায়।। ডার্ক স্পটেড অ্যানাকোন্ডা, হলুদ অ্যানাকোন্ডা, সবুজ অ্যানাকোন্ডা, বলিভিয়ান অ্যানাকোন্ডা।।
২. সবুজ অ্যানাকোন্ডা (অ্যানাকোন্ডা সাপের প্রধান প্রজাতি) হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড় সাপ।। এটি সর্বোচ্চ ৩০ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতে পারে এবং এর ওজন হতে পারে ২২৭ কেজি পর্যন্ত!!
৩. অ্যানাকোন্ডার প্রধান খাদ্য তালিকায় রয়েছে ইঁদুর, ব্যাঙ, কচ্ছপ, শুকর, হরিণ, ইত্যাদি।।
৪. অ্যানাকোন্ডার শিকার ধরার পদ্ধতি অন্যান্য সাপের মত নয়।। এটি তার শিকারকে ছোবল দেয় না(যদিও ছোবল দেয়ার জন্য যথেষ্ট বড় বড় দাঁত রয়েছে)!! বরঞ্চ, এটি তার শিকারকে পেঁচিয়ে ধরে শ্বাসরুদ্ধ করে মেরে ফেলে।। এরপর আস্তে আস্তে পুরো শরীরটাই গিলে নেয়!!
৫. একটি পূর্ণবয়স্ক ভেড়া/ছাগল/শুকর খাওয়ার পর একটি অ্যানাকোন্ডা প্রায় এক মাস না খেয়ে থাকতে পারে।। এর মাঝে এর খাবারের প্রয়োজন পড়ে না!!
৬. যদি শিকার খুঁজে না পাওয়া যায় তবে একটি অ্যানাকোন্ডা বড় একটি শিকারের পর অন্যকিছু না খেয়েও প্রায় ১ বছর কাটিয়ে দিতে পারে!!
৭. অ্যানাকোন্ডা পানির নিচে একটানা ১০ মিনিট পর্যন্ত দম না নিয়ে থাকতে পারে!! এরপর অক্সিজেনের প্রয়োজনে একে পানির উপরিভাগে চলে আসতে হয়!!
৮. মেয়ে অ্যানাকোন্ডা পুরুষ অ্যানাকোন্ডার চেয়ে সাইজে বড় হয়!!
৯. অন্যান্য সাপের সাথে অ্যানাকোন্ডার আরো একটি জায়গায় অমিল রয়েছে।। অন্যান্য সাপ যেখানে ডিম পাড়ে(পাইথন, কোবরা, ইত্যাদি) সেখানে অ্যানাকোন্ডা সরাসরি বাচ্চা জন্ম দেয়!! একটা মেয়ে অ্যানাকোন্ডা একসাথে ২৫-৩০টি বাচ্চা প্রসব করতে পারে!!
১০. একটি বাচ্চা অ্যানাকোন্ডা জন্মের সময়ই ২ ফুট লম্বা হয়ে থাকে এবং সাতার কাটার পারদর্শী হয়(আমি এতো বুইড়া হয়ে গেলাম, তাও পারি না)!! শুধু তাই নয়, এরা জন্মের সাথে সাথে শিকার ধরা শুরু করতে পারে!!
১১. একটি অ্যানাকোন্ডা দিনে ২০ কেজি পর্যন্ত খাবার গিলতে(খেতে) পারে।।
১২. অ্যানাকোন্ডা মানুষকে এড়িয়ে চলে।। এমনকি মানুষের গাঁয়ের গন্ধ পেলেই তারা লুকিয়ে পড়ে!! উল্টো মানুষ তাদের চামড়া এবং দাঁতের দামের জন্য গভীর বনে ঢুঁকে অ্যানাকোন্ডা শিকার করে!!
জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য। (পর্ব-১)
জানার শেষ নেই। তাই অজানা কিছু তথ্য আপনার জন্য। (পর্ব-২)
বিঃদ্রঃ এই টিউনটির উদ্দেশ্য আপনাকে নতুন কিছু তথ্য জানানো, আপনাকে বাংলা বানান শেখানো নয়। তাই যদি কোন বানান ভুল হয়ে থাকে আশা করব ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। কারন কিছু কিছু অতি উৎসাহী লোক নতুন কিছু শিখে অনুপ্রাণিত করার চাইতে বানান ভুল নিয়েই বেশি কথা বলে। আপনি যদি এই টিউন টি পরে নতুন কিছু জানতে পারেন তাহলেই এই টিউনটির উদ্দেশ্য সফল হবে।
আমি জাহিদ হাসান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 71 টি টিউন ও 515 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
আমি জাহিদ হাসান। জন্ম ১৯৯১ সালের ১ এপ্রিল। যেদিন থেকে প্রযুক্তির সংজ্ঞা শিখেছি সেদিন থেকেই প্রযুক্তির সাথে আছি। প্রযুক্তিকে সবথেকে বেশি ভালোবাসি। ভালোবাসি নতুন শিক্ষামূলক সব বিষয়ের সাথে থাকতে। ভালোবাসি প্রযুক্তির সাথে থাকতে। নতুনের পেছনে ছুটতে খুব ভালো লাগে আমার। হাসি-খুশি থাকতে ভালোবাসি। সবাইকে নিয়ে আনন্দে থাকতে ভালো লাগে। সবার...
খুব সুন্দর ! চালিয়ে যান ।আনেক অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য !শুধু একটা সাজেশন – পারলে ছবি গুলির মধ্যে কিছু কিছু কমিক রিলিফ জাতীয় কার্টুন বা ঊইটি সেকশন রাখলে ,টিউনের স্বাদ আরো বদলে যাবে । আব্র অনেক অনেক ধন্যবাদ সুন্দর এই টিউন টি উপহার দেওয়ার জন্য ।