প্লাস্টিক বডির দারুন এই ডিভাইসটি বাজারে পাওয়া যাবে তিনটি কালারে। এগুলো হচ্ছেঃ কালো, লাল এবং নীল। স্মার্টফোনটিতে পাবেন ৫ ইঞ্চির এফ-ডাব্লিউভিজিএ ডিসপ্লে প্যানেল। প্রিমো ই১২ ডিভাইসটিতে ব্যবহার করা হয়েছে ১.৪ গিগাহার্জ ক্লকস্পীডের কোয়াড কোর প্রোসেসর। আর স্মার্টফোনটির সিস্টেমকে ব্যাকআপ দিবে ১ জিবি র্যাম। প্রিমো ই১২ ডিভাইসটিতে পাওয়া যাবে ৮ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। যার মধ্যে ব্যবহারকারীরা ৪ জিবির মতন জায়গা ফাকা পাবেন। প্রিমো ই১২ এর রিভিউ লিংক।
চিপ এন্ট্রি লেভেল বাজেট স্মার্টফোনের জন্য ওয়ালটনের এফ সিরিজ বরাবরই বেশ জনপ্রিয়। স্মার্টফোনটি বাজারে পাওয়া যাবে দারুন কিউট চারটি কালারে। আর এগুলো হলঃ নীল, সবুজ, কালো এবং সোনালি। অনলাইন ক্লাসের জন্য প্রিমো এফ১০ পারফেক্ট, কেননা এই স্মার্টফোনে আপনি পাচ্ছেন ৫.৯৯ ইঞ্চি বা ৬ ইঞ্চি ডিসপ্লে। ফোনটিকে ওয়ার্ক এফিসিয়েন্ট রাখছে একটি ১.৪ গিগাহার্জ বাজ-স্পিডের কোয়াড কোর প্রসেসর; যার সাথে বান্ডেল হিসেবে মিলবে মালি টি-৮২০ জিপিইউ। আগে চিপ ফোনগুলোতে ১ জিবি র্যামের সাথে ৮ জিবি পর্যন্ত ইন্টারনাল স্টোরেজ পাওয়া যেত, তবে এই ফোনে আপনি পাবেন ১৬ জিবি ইন্টারনাল স্টোরেজ। মজার ব্যাপার হচ্ছে আপনি চাইলে ১২৮ জিবি পর্যন্ত অতিরিক্ত স্টোরেজ এক্সপান্ড করতে পারবেন, এসডি কার্ড ব্যবহার করে। সুতরাং যারা মুভি ফ্রিক আছেন তারা অফুরন্ত মুভি ডাউনলোড করে রাখতে পারবেন। প্রিমো এফ১০ এর রিভিউ লিংক।
স্মার্টফোনটি সম্পূর্ণ প্ল্যাস্টিক বিল্টের হলেও এর রিয়ার প্যানেলের গ্লসি ফিনিস একে দূর থেকে একটু প্রিমিয়াম ভাব দিবে; আর কাছে থেকেও খারাপ বলার মোটেও কোন প্রশ্নই আসেনা! এই ডিভাইসটি বাজারে পাওয়া যাবে ৪ টি আকর্ষণীয় কালারে। এগুলো হল ব্ল্যাক, স্কাই ব্লু, অসিয়েন গ্রিন এবং ডিপ ব্লু। প্রিমো জিএইচ৯ এর সাথে পাচ্ছেন ৬.১ ইঞ্চি ইনসেল আইপিএস ডিসপ্লে প্যানেল। এই স্মার্টফোনটিতে আপনার দৈনন্দিন সকল কার্যকলাপ পরিচালনা করার জন্য সিস্টেম ব্যাকআপ হিসেবে পাবেন ৩ জিবি/২ জিবি র্যাম, আর ইন্টারনাল স্টোরেজ ৩২ জিবি/১৬ জিবি। প্রিমো জিএইচ৯ এর রিভিউ লিংক।
স্মার্টফোনের ক্ষেত্রে বর্তমান সময়ের জনপ্রিয় একটি বিষয় হচ্ছে গ্র্যাডিয়েন্ট কালার প্যাটার্ন। আর ৬৩৯৯ টাকা বাজেটে জি৯ স্মার্টফোনটিতেও ওয়ালটন ব্যাকগ্রাউন্ড গ্র্যাডিয়েন্ট কালার অফার করছে। এর ব্লু, পারপেল এবং রেড তিনটি মডেলই দেখতে অনেক সুন্দর এবং বাজেট হিসেবে প্রিমিয়াম দেখাবে। স্মার্টফোনটির ডিসপ্লের পাশ দিয়ে থাকবে দারুন রাউন্ড ফিনিস, আর সাইড দিক দিয়ে বেজেলও খুব মিনিমাম তেমন একটা বেশি নয়। ফোনটিতে পাওয়া যাবে ১৪৪০*৭২০ পিক্সেল এর ৫.৪৫ ইঞ্চি আইপিএস ডিসপ্লে। প্রিমো জি৯ ফোনটিতে থাকছে করটেক্স-এ৫৫ অক্টাকোর ১.৬ গিগাহার্জ প্রসেসর। এই দামে এর একটি ভালোদিক হচ্ছে, এর ২ জিবি র্যাম। ইন্টারনাল স্টোরেজ হিসেবে এতে পাওয়া যাবে ১৬ জিবি জায়গা, যার ভেতর ১১ জিবি এর মতন ফাঁকা পাওয়া যাবে। তাছাড়াও ডিভাইসটিতে ৬৪ জিবি পর্যন্ত এসডি কার্ড সাপোর্ট করবে। প্রিমো জি৯ এর রিভিউ লিংক।
ওয়ালটনের এই ফোনটিতে থাকছে ডুয়াল রিয়ার ক্যামেরা, রিয়ার মাউন্টেড ফিঙ্গার প্রিন্ট স্ক্যানার, ৩ জিবি র্যাম ও ৩২ জিবি স্টোরেজ। স্মার্টফোনটিতে পাওয়া যাবে ১৯ঃ৯ রেশিও সমৃদ্ধ ৬.১ ইঞ্চি এইচডি+ আইপিএস ডিসপ্লে। সম্পূর্ণ ডিভাইসকে স্পিড দিবে ARM Cortex-A55 স্ট্রাকচারের ১.৬ গিগাহার্জ অক্টাকোর প্রোসেসর। সাথে থাকছে ডিডিআর৪ ‘’৩ জিবি র্যাম’’ এবং ৩২ জিবি রম। স্মার্টফোনটির ডেডিকেটেড এসডি কার্ড স্লটে আপনি ১২৮ জিবি পর্যন্ত এসডি কার্ড ব্যবহার করতে পারবেন। প্রিমো এইচ৯ এর রিভিউ লিংক।
আপনার বাজেট যদি কম হয়, তবে আপনি আজকের এই তালিকায় আলোচিত স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে আপনার পছন্দেরটি কিনতে পারেন। সবগুলো স্মার্টফোনের সাথেই পাবেন ওয়ালটনের নিয়মিত ওয়ারেন্টিসহ বাকি সকল সুবিধা। স্মার্টফোনগুলো দেখতে কিংবা কিনতে ঘুরে আসতে পারেন, আপনার নিকটস্থ ওয়ালটন প্লাজা, ওয়ালটন স্মার্টজোন কিংবা যেকোনো রিটেইল স্টোরে।
আমি ফাহাদ ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 3 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।