আসসালামু আলাইকুম, কেমন আছেন টেকটিউনস কমিউনিটি? আশা করছি সবাই ভাল আছেন। আজকে আবার হাজির হলাম নতুন টিউন নিয়ে। আজকের এই টিউনটি আলোচনা করব বাজারের সেরা স্মার্টফোন গুলো নিয়ে।
আমরা যখন ফোন কিনতে চাই তখন গুলো বিষয় বিবেচনায় নিয়ে নির্দিষ্ট ফোন বাছাই করি। অধিকাংশ মানুষ যে বিষয়টিকে বেশি গুরুত্ব দেয় সেটা হল এর দাম। আপনার ফোনটি, এন্ট্রি লেভেল ফোন হবে নাকি ফ্ল্যাগ-শিপ হবে এটা নির্ভর করবে আপনার বাজেটের উপর।
আপনারদের সিদ্ধান্ত গ্রহণকে সহজ করে দিতে আজকের এই টিউনে নিয়ে এসেছি উল্লেখযোগ্য ব্র্যান্ডের বাজারের সেরা স্মার্ট ফোন গুলো। যেগুলো আপনার চাহিদা এবং বাজেটের মধ্যে সামঞ্জস্যতা আনতে পারবে বলে মনে করছি।
জেনে নিন: 'এই মুহূর্তে বাজারের' সেরা চেইন টিউনের লিস্টের প্রতিটি প্রোডাক্ট ইন্টারন্যাশনাল ও গ্লোবাল মার্কেটের উপর বেসিস করে করা। যেহেতু টেকটিউনস একটি গ্লোবাল Tech Social Network. বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর প্রায় ২৩০টি দেশে ও টেরেটরিতে টেকটিউনস কমিউনিটি বিদ্যমান। তাই আপনার পছন্দের প্রোডাক্টির Availability চেক করতে আপনার নিজ দেশের লোকাল শপ ও লোকাল শপের ওয়েবসাইট চেক করুন।
আই-ফোন মানেই আপনাকে ৯০০ (প্রায় ৭৬২২৮ টাকা) বা ১০০০ ডলার (প্রায় ৮৪৬৯৮ টাকা) খরচ করে একটি ফোন নিতে হবে এই ধারণাটি ভুল বলে প্রমাণ করেছে iPhone SE। মাত্র ৪০০ ডলারের (প্রায় ৩৩৮৭৯ টাকা) নিয়ে নিতে পারবেন দারুণ এই ফোনটি। মোটামুটি এন্ট্রি লেভেল অ্যান্ড্রয়েড ফোন গুলোর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতেই মূলত Apple এর এমন পদক্ষেপ। iPhone SE এর চমৎকার রাউন্ড ডিজাইন আপনাকে মুগ্ধ করতে পারে। তবে যাদের iPhone SE এর ফিচার যথেষ্ট নয় তাদের জন্য আছে OnePlus 7T ফোনটি যা আপনাকে দেবে বড় ডিসপ্লে অভিজ্ঞতা। তাছাড়া ভাল ক্যামেরার জন্য অন্য কনফিগারেশন গুলো একটু ছাড় দিয়ে নিতে পারেন দারুণ ক্যামেরার Google Pixel 4a স্মার্টফোনটিও।
মাত্র ৪০০ ডলারে আই-ফোন, ভাবতেই ভাল লাগে! এই iPhone SE ফোনে আছে iPhone 8 এর মত, 4.7-inch Retina HD (1, 334 x 750, 326ppi) LCD Display, 12MP ক্যামেরা। তবে অভ্যন্তরীণ বিষয় গুলোতে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে।
দারুণ ব্যাপার হল iPhone SE এ দেয়া হয়েছে iPhone 11 এর A13 SoC প্রসেসর। তার মানে মিড রেঞ্জের এই ফোনে আপনি পাচ্ছেন ফ্ল্যাগ-শিপ লেভেলের পারফরম্যান্স। ক্যামেরার ইমেজ প্রসেসিংকেও উন্নত করা হয়েছে। দারুণ ফটোগ্রাফির জন্য পাবেন, সেলফি ক্যামেরার জন্য Portrait Mod, Depth Control, এবং Smart HDR. এর মত ফিচার।
তাছাড়া অন্যান্য আই-ফোন গুলোর মত ইউনিক ফিচার গুলো তো পাচ্ছেনই যেমন, দুর্দান্ত বিল্ড কোয়ালিটি, ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স, ওয়্যারলেস চার্জিং, চিত্তাকর্ষক ডিসপ্লে (যদিও রেজুলেশন কম) এবং সফটওয়্যার অথবা OS আপডেট।
তবে মডার্ন এই স্মার্টফোনের যুগে ফোনটির 4.7-inch ডিসপ্লে অনেকের কাছেই পছন্দ হয় নি। তাছাড়া অন্যদিক গুলো বিবেচনায় ফোনটি আপনার জন্য চমৎকার হতে পারে। যারা কম টাকায় আই-ফোনের ইকো-সিস্টেমে ঢুকতে চাচ্ছেন তাদের জন্য iPhone SE ফোনটি সেরা হতে পারে।
আপনি যদি আরেকটু বাজেট বাড়াতে পারেন তাহলে ৪৪৯ ডলারে (প্রায় ৩৮০২৯ টাকা) নিতে পারবেন OnePlus 7T ফোনটি। ফোনটিতে আপনি পাবেন, 90Hz Refresh Rate এর 6.55-inch AMOLED ডিসপ্লে। যা সাধারণত প্রিমিয়াম ফোন গুলোতে থাকে।
OnePlus তাদের ফোন গুলোতে ইতিমধ্যে নিয়ে এসেছে মডার্ন ডিজাইন, স্ক্রিনের টপে দিয়েছে ছোট Teardrop Notch এবং রেখেছে মিনিমাল ব্যাজেল। ফোনটির প্রসেসর হিসাবে থাকছে, Snapdragon 855 Plus এবং 8GB RAM। ফোনটিতে দেয়া হয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের মডিফাইড ভার্সন OxygenOS।
ফোনটির ক্যামেরা সেটআপও চমৎকার পেয়ে যাবেন, 48-megapixel প্রাইমারি ক্যামেরা, দুইটি 12MP Telephoto এবং 16MP ultra-wide ল্যান্স। তবে অধিকাংশ সমালোচকরা বলছে এর ছবি কখনোই আই-ফোন এবং এই দামে Huawei এর মত ফোন গুলোকে বিট করতে পারবে না।
ফোনটিতে সিকিউরিটি হিসেবে পাবেন ইন-স্ক্রিন ফিঙার প্রিন্ট সেন্সর। স্টোরেজ 128 GB জিবি এখানে বাড়ানোর কোন সুযোগ রাখা হয় নি। আই-ফোনের ফিচার গুলোর সাথে তুলনা করলে এই ফোনটিতে ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স, ওয়্যারলেস চার্জিং, এর মত সুবিধা গুলো আপনি পাবেন না।
নতুন Google Pixel 4a আবার নিয়ে এসেছে সলিড প্যাকেজ দুর্দান্ত ক্যামেরা। ফোনটিতে পাবেন অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের সাথে দারুণ ব্যাটারি ব্যাকআপ।
রাউন্ড ডিজাইন এবং সেলফি ক্যামেরার এই ফোনটি আপনি ৩৫০ ডলার (প্রায় ২৯৬৪৪ টাকা) থেকে পেয়ে যাবেন। ফোনটির 5.8-inch OLED ডিসপ্লের রয়েছে 60Hz Refresh Rate। ফোনটিতে দেয়া হয়েছে, Snapdragon 730G SoC প্রসেসর এবং ১২৮ জিবি ইন্টারনাল মেমোরি।
এই ফোনেও আইফোনের মত ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স, ওয়্যারলেস চার্জিং, ফিচার পাবেন না। ফোনটি ভিন্ন কালারে আপনি পাবেন না, এটি শুধু মাত্র ব্ল্যাক কালারে বাজারে এসেছে।
আপনি যদি প্রিমিয়াম অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস চান তাহলে চোখ বন্ধ করে বাছাই করুন Samsung Galaxy S20 ফোনকে। ফোনটিতে পাবেন, 5G, একটি Triple অথবা Quad (S20+) ক্যামেরা সেটআপ, একটি 64MP Telephoto ল্যান্স, Snapdragon 865 SoC, 12GB পর্যন্ত র্যাম, ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর, এবং একটি AMOLED যা আপনাকে দেবে 120Hz Refresh Rate অভিজ্ঞতা।
Samsung Galaxy S20 ফোনটির দাম দুইবার কমিয়ে রাখা হয়েছে ৭৯৯ ডলার (প্রায় ৬৭৬৭৪ টাকা)। এখন পর্যন্ত এটি আমার চোখে পারফরম্যান্স ভ্যালু সব দিক থেকে সেরা প্রিমিয়াম ফোন যদিও আই-ফোন সহ এর বেশ কয়েকটি প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছে বর্তমান বাজারে।
ফোনটির মূল হাইলাইট হচ্ছে এর 120Hz OLED ডিসপ্লে যা আপনাকে দেবে 3, 200 x 1, 440 রেজুলেশনের সেরা অভিজ্ঞতা। তাছাড়া Samsung ফ্ল্যাগ-শিপের ডিসপ্লের কথা তো নতুন করে বলার কিছু নাই, বাজারের সেরা ডিসপ্লেই তাদের।
ফোনটির ক্যামেরা আপনাকে দেবে দুর্দান্ত 3x lossless অপটিক্যাল জুম ফটো যা 30x পর্যন্ত বাড়ানো যাবে। ফোনটিতে আছে ƒ/2.2 apertures এর 10 MP Front-Facing ক্যামেরা তাছাড়া 24 fps এর দিয়ে ধারণ করতে পারবেন 8K ভিডিও। S20 ফোনে আপনি পাবেন 4, 000 mAh ব্যাটারি এবং S20+ এ থাকবে 4, 500 mAh। দুটি ফোনই 5G সাপোর্টেড।
আপনি ২০০ ডলার (প্রায় ১৬৯৩৯ টাকা) বেশি দিয়ে নিতে পারবেন S20+ ফোনটি এবং অতিরিক্ত সুবিধা হিসাবে পাবেন, অতিরিক্ত ০.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে, অধিক ব্যাটারি ক্যাপাসিটি এবং VGA Time-OF-Flight সেন্সরের মত ফিচার।
বাজারের সেরা আই-ফোন ফ্ল্যাগ-শিপ হিসেবে আছে, iPhone 11 Pro (5.8-inch) এবং 11 Pro Max (6.5-inch) ফোন দুটি। ফোন গুলো এসেছে ত্রিপল ক্যামেরা সেটআপ নিয়ে সাথে থাকছে A13 Bionic প্রসেসর। একই সাথে দেয়া হয়েছে প্রো লেভেলের OLED স্ক্রিন (458 PPI) যা দেবে দারুণ, Bright এবং Vivid কালার অভিজ্ঞতা। HDR কন্টেন্ট দেখলে এর ব্রাইটনেস পৌছবে 1200 nits পর্যন্ত।
iPhone 11 Pro ফোনটিতে প্রথমবারের মত দেয়া হয়েছে ত্রিপল ক্যামেরা সেটআপ এতে যোগ করা হয়েছে, একটি 12-Megapixel Wide-Angle ক্যামেরা (26mm, f/1.8) যা OIS সাপোর্টেড, OIS এবং Focus Pixels এর সাথে একটি 12-Megapixel Telephoto ক্যামেরা (52mm, f/2.0), এবং একটি 12-Megapixel Ultra-Wide ক্যামেরা (13mm, f/2.4) যা দেবে 120-Degree Field View।
আপনি সব সময় যখন ভাবেন Samsung সবচেয়ে ভাল ক্যামেরা দেয় তখন আইফোন আপনাকে দেবে তার যে কয়েকগুণ বেশি চমৎকার প্রযুক্তি। ফোনটিতে আছে নাইট ভিশন এবং 4K@60fps ভিডিওর জন্য ফোনটিতে এক সাথে তিনটি ল্যান্সই কাজ করবে।
iPhone 11 Pro ফোনটির ব্যাটারি লাইফ কিছুটা উন্নত করা হয়েছে। ফোনটিতে পাবেন, Dolby Atmos, Wi-Fi 6, এবং Gigabit 4G। দুর্ভাগ্যবশত আপনি ফোনটিতে 5G পাচ্ছেন না, 5G চাইলে আপনার জন্য Galaxy S20 ফোনটিই ভাল হবে।
ফোনটির নেগেটিভ দিক বলতে গেলে অন্য আইফোন গুলোর মতই এতে নেই USB Type-C এবং স্টোরেজ বাড়ানোর কোন ব্যবস্থা। 64GB ভার্সনের দাম শুরু হবে ৯৯৯ ডলার (প্রায় ৮৪৬১৩ টাকা) থেকে। তবে অধিকাংশ প্রযুক্তি প্রেমীদের মতে ক্যামেরা বিবেচনায় এই মুহূর্তে সেরা ফ্ল্যাগ-শিপ ফোন এটিই।
আপনি হয়তো এই মুহূর্তে সেরা ফ্ল্যাগ-শিপ কিলার বলে আখ্যায়িত করতে পারেন OnePlus 7T ফোনকে তবে একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে দেখলে আইফোনকেও এর অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। গত বছরের লঞ্চ করা তিনটি আইফোনের দিকে তাকালে আপনি উত্তর পেয়ে যাবেন। অধিকাংশ ইউজাররা বিশ্বাস করে ছিল সেরা ভ্যালু এবং পারফরম্যান্স এর কম্বিনেশন হচ্ছে iPhone 11।
ফোনটিতে ৭০০ ডলারে (প্রায় ৫৯২৮৮ টাকা) দেয়া হয়েছে, A13 SoC প্রসেসর, Liquid Retina" LCD's 1, 792 x 828 রেজুলেশন ডিসপ্লে সহ আরও অনেক ফিচার। ক্যামেরা হিসেবে আছে, ডুয়েল সেটআপ, অতিরিক্ত পাবেন 12MP Ultra Wide এবং Wide ক্যামেরা, যাতে আছে 2x অপটিক্যাল জুম এবং 5x ডিজিটাল জুম। ক্যামেরা দিয়ে 60fps এ 4K ভিডিও ধারণ করা যাবে। ফোনটির সাথে আরও পাবেন নাইট মুড, তাছাড়া এর Face ID আগের চেয়ে ৩০% বেশি দ্রুত।
ব্যাটারি ব্যাকআপও ফোনটির দুর্দান্ত। ওয়ারলেস চার্জের সাথে একবার চার্জ দিয়ে পাওয়া যাবে ১৭ ঘণ্টার মত ভিডিও প্লেব্যাক।
তবে অন্যান্য আইফোন গুলোর মতই এর সাধারণ কিছু অসুবিধা রয়েছে যেমন, USB Type-C, এবং হ্যাডফোনের এর ঘাটতি, এবং ফিক্সড স্টোরেজ। তারপরেও ১০০০ হাজার ডলার খরচ না করে আইফোন ইকো-সিস্টেমে দারুণ একটি ফোনের সাথে প্রবেশ করা আপনার জন্য সেরা হতে পারে iPhone 11।
ফ্ল্যাগ-শিপ কিলার হিসেবে Apple iPhone 11 এর সেরা বিকল্প হতে পারে Samsung এর Galaxy S10 ফোনটি। ৬০০ ডলারে (প্রায় ৫০৮১৯ টাকা) ফোনটিতে পাবেন, 1, 200 nits স্ক্রিন যা একটি 6.1 inches (550 PPI), AMOLED ডিসপ্লে। ডিসপ্লেটি 3, 040 x 1, 440 পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে একই সাথে সাপোর্ট করে HDR 10+। ফোনটির ডিসপ্লেটি এই দামে আমার কাছে দারুণ লেগেছে।
অভ্যন্তরীণ বিষয় গুলোর দিকে দেখলে এতে পাবো, Snapdragon 855 SoC প্রসেসর, ক্যামেরা হচ্ছে ত্রিপল সেটআপের এবং আছে ইনস্ক্রিন ফিঙ্গার প্রিন্ট সেন্সর।
ফ্ল্যাগ-শিপ কিলার ফোন হিসেবে Apple iPhone 11 ভাল হলেও অন্য সব দিক বিবেচনায় ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স বডির, Galaxy S10 ফোনটিকে এগিয়ে রাখা যায়।
ফ্ল্যাগ-শিপ ফোন নিয়ে তো অনেক হল, এবার চলুন বাজেট ফোনের দিকে আসা যাক। সত্য কথা বলতে বাজারে ১০০ ডলারের (প্রায় ১০০ টাকা) নিচে কোন ভাল ফোন নেই। ভ্যালুর কথা বলতে গেলে ২০০ ডলারের নিচের ফোন গুলোর কথা বলা যায়। এই সেগমেন্টে আমি এগিয়ে রাখব Motorola Moto G8 Play ফোনটিকে।
মাত্র ১৩৫ ডলারের (প্রায় ১১৪৩৪ টাকা) ফোনটিতে আপনি পাচ্ছেন, USB Type-C, একটি Fingerprint Scanner, Face Unlock, microSD, একটি 3.5mm Headphone Jack, এবং 6.2-inch IPS LCD display এর মত ফিচার। ফোনটির ডিসপ্লে দেবে 720p রেজুলেশন অভিজ্ঞতা এবং এতে দেয়া হয়েছে Teardrop Notch। ফোনটিতে আপনি আরও পাবেন ত্রিপল ক্যামেরা সেটআপ (13MP Primary, 8MP Ultrawide, 2MP Depth)। ফোনটির প্রসেসর হিসাবে দেয়া হয়েছে Mediatek Helio P70, এবং রাখা হয়েছে 2GB RAM।
অন্যান্য বাজেট ফোন গুলোর মতই এই ফোনটিতেও দেয়া হয়েছে 4, 000mAh ব্যাটারি। যা মডারেট ব্যবহারে দুইদিন ব্যাক আপ দিতে পারবেন।
যেহেতু এটা বাজেট ফোন সুতরাং এটি দিয়ে মাল্টিটাস্কিং আশা করতে পারেন না। তাছাড়া ফোনটিতে দেয়া হয়েছে প্লাস্টিক বডি। তবে সব কিছু বাদ দিলে এই দামে আশা করছি ভাল ফিচার পাবেন ফোনটিতে।
আপনি কোন ফোন কিনবেন সেটা অবশ্যই আপনার ব্র্যান্ড চয়েস এবং বাজেটের উপর নির্ভর করবে তারপরেও এই মুহূর্তে বাজারে সেরা ফোন গুলো নিয়ে আলোচনা করে ফেললাম। এবার আপনার সিদ্ধান্ত নেবার পালা।
তো কেমন হল আজকের টিউন তা অবশ্যই জানান, টিউমেন্ট করুন আপনি এখান থেকে কোন ফোনটি বাছাই করলেন।
আজকে এই পর্যন্তই, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে সে পর্যন্ত ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেজ!
আমি সোহানুর রহমান। সুপ্রিম টিউনার, টেকটিউনস, ঢাকা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 627 টি টিউন ও 200 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 118 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
কখনো কখনো প্রজাপতির ডানা ঝাপটানোর মত ঘটনা পুরো পৃথিবী বদলে দিতে পারে।