😆 🙄 সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সম্মানীত ভিজিটর বন্ধুরা আপনারা সবাই ভাল আছেন। আজকের আলোচনাতে আমি প্রযুক্তি বিষয় তথারুপ ব্যবহারিক কোন টিউটোরিয়াল পর্ব নিয়ে আলোচনা করব না। বাট প্রযুক্তি মূলক সম্পর্কেই কথা বলব তবে সেটা রিভিউ হিসাবে। যাইহোক অবশ্য আমার টিউনের শিরোনাম দেখেই অনেকেই ব্যপারটা বুঝতে পেরেছেন। হ্যা বন্ধুরা এবার আমি যে কখা বলতে যাচ্ছি-
বিশ্বের অন্যান্য দেশের প্রযুক্তির সাথে বিশেষ করে কম্পিউটার প্রযুক্তি তাল মিলিয়ে আমাদের প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশও বেশ এগিয়ে চলেছে। তবে এই এগিয়ে চলাটা আরো বেগবাণ করতে হবে। মাঝ পথে গিয়ে যদি শ্লথ হয় তাহলে কি অবস্থা দাড়াবে! বর্তমান হাল সময়ের যুগে কম্পিউটার প্রযুক্তি এমন একটা আবশ্যিক বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে যেখানে অন্য প্রযুক্তি কম্পিউটার প্রযুক্তিকে টেক্কা দিতেই বাধ সারবে। বিগত ৩/৪ বছর হতেই বাংলাদেশে কম্পিউটার প্রযুক্তি ছেলে-বুড়ো হতে শুরু করে সকলের কাছেই গুরুত্বতা লাভ করেছে। তাইতো আমরা আখ্যায়িত করছি ডিজিটাল তথা থ্রিজি বাংলাদেশ।
থ্রিজি বাংলাদেশ গড়তে/বেগবাণ করতে বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী পূর্বেই যেমন গুরুত্বতা দিয়েছিলেন বর্তমানেও তার থেকে অারো বেশী পদক্ষেপ নিচ্ছেন। তথাপি আমরা অনেকেই জানি যে, তিনি হাল সময়ে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ও ইতিবাচক পদক্ষেপ নিয়েছেন এবং এই ব্যাপারে তার প্রশাসনকে নিতিমালা/নির্দেশনা প্রয়োগ করেছেন। সেই জন্য মাননীয়া প্রধান মন্ত্রীকে টেকটিউনসর পক্ষ হতে অসংখ্যক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি।
কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তিতে আমাদের এখনো উন্নত দেশের সাথে তুলনা করা ঠিক হবেনা। কিন্তু তার পরেও অনেক উন্নয়নশীল দেশের থেকেও বেশ কিছু দিক দিয়ে এগিয়ে আছি এবং যে সুবিধা গুলো পাচ্ছি তথারুপ-
এতক্ষণ বকবক করলাম তথ্য প্রযুক্তির ব্যবহার এবং তথ্য প্রযুক্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে। এবার আসি তথ্য প্রযুক্তিতে কোন বিষয়গুলো আমাদের অতীব প্রয়োজন এবং যে গুলোর প্রতি বন্ধকতা দূরীকরনের প্রয়োজন।
➡ ১। যতই আমরা ঢাকঢোল পিটাই না কেন ইন্টারনেটের দাম যদি হাতের নাগালে না পাই তাহলে কিন্তু স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলা স্বপ্নের মধ্যেই থেকে যাবে। এই জন্য অবিলম্বে ইন্টারনেটের দাম কমানো প্রয়োজন। আপনারা সবাই জানেন যে, দেশে ৩ জি/৪ জি চালু হয়েছে কিন্তু ইন্টারনেটের দাম তেমন কমেনি। সেই একই অবস্থানে রয়েছে। বেশ কিছু দিন পূর্বে একটি জাতীয় দৈনিকের প্রতিবেদন পড়েছিলাম, ইন্টারনেটের দামের বৃদ্ধির কারনে ইন্টারনেটের ব্যবহার অনেক কমেছে।
➡ ২। অবশ্য দেশী কোম্পানী টেলিটক বর্তমানে অল্প দামে ইন্টারনেট ব্যবহারের সুযোগ করে দিয়েছে। সেই জন্য বাংলাদেশ সরকার ও টেলিটক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জ্ঞাপণ করছি। আশা করি তারা আরো চমকপ্রদ কিছু দেখাবেন। তাদের উদ্দেশ্য বলতে চাই শুধু ইন্টারনেটের দাম কমালে হবেনা ডিজিটাল বাংলা গড়তে হলে অবশ্যই টেলিটকের অবকাঠামো বৃদ্ধি করতে হবে। দেশের সকল স্থানে নেটওয়ার্ক সহ ৩ জি অবকাঠামোতে দ্রুতগতিতে আসতে হবে। তাহলেই বাংলাদেশের সকল জনগণ ইন্টারনেটের আওতার মধ্যে আসতে পারবেন। ভারতের যেমন এয়ারটেল বিশ্বের ১৫ টি দেশে ব্যবসা করছে, সেখানে আমাদের টেলিটক যদি নিজের দেশের গন্ডি পার হয়ে অন্য দেশে ব্যবসা করে তাহলে তো বাংলাদেশে আয়ের রেমিট্যান্স আসবে। প্রযুক্তির দিক দিয়েও বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। এই জন্য টেলিটকের সদিচ্ছার প্রয়োজন। শুধু ভাবলে হবে না, করে দেখাতে হবে। যাই হোক বিষয়টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে ভেবে দেখার অনুরোধ রাখছি।
➡ ৩। অন্য সকল কোম্পানীর দেখছি ভীম রতিতে ধরছে। ইন্টারনেট দাম কমানোর কোন ব্যবস্থাই দেখছি না। ১ জিবি নিতে সেই ২০০ টাকার উপরে যেতে হচ্ছে। সরকারের কাছ হতে ব্যান্ডউইথ ক্রয় করছে ১ পয়সা দিয়ে অপর দিকে ব্যবসা করে জনগণের ফায়দা লুটছে ১ টাকা করে। অপরদিকে যা ইন্টারনেটের দাম হ্রাস করছে তাতে নানান শর্ত আরোপ থাকছে যেমন- রাতের বেলা ব্যবহার, ১দিন কিংবা ৩ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে ইত্যাদি। আবার আপনাকে বেশী ব্যবহার করতে দিবে না। ফেয়ার ইউসেজ পলিসি কিংবা কেবিবিএস পদ্ধতি দেখাবে।
➡ ৪। যাই হোক ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে এবং ইন্টারনেট ব্যবহার বৃদ্ধি করতে হলে সকল কোম্পানীকে ১ জিবি ইন্টারনেটের দাম ৫০ টাকার মধ্যে করতে হবে। তাও ২৪ ঘন্টা ব্যবহারের সুযোগ দিতে হবে। আনলিমিটেড ব্যবহার ৩০০/- মধ্যে করতে হবে।
➡ ৫। পুরানো ডেটা থাকলে তাহা নতুন ডেটার মধ্যে যোগ করে দিতে হবে।
➡ ৬। দেশের গুরুত্ব পূর্ণ এলাকাতে ফ্রিভাবে ওয়াইফাই জোন করতে হবে।
বর্তমানে বাইরে থেকে টাকা পাবার বা কনভার্ট করার একটি গেটওয়ে পেমেন্ট হচ্ছে পেইজা। যাহা বাংলাদেশ সাপোর্ট করছে এবং বাংলাদেশে প্রতিনিধি দল আছে। অপর দিকে পেওনিয়ার নাকি বাংলাদেশে কাজ শুরু করেছে। যাইহোক বিষয়গুলো ইতিবাচক। এখন কথা হল বিষয় গুলো আরো ইজি হওয়া দরকার। যেমন-এখানে টাকা পাওয়া কিংবা কনভার্ট করার দ্বায়িত্ব ব্যাংক অব এশিয়ার। তবে ব্যাংক এশিয়া তো বাংলাদেশের সকল জেলাতে নাই। এই ক্ষেত্রে সরকারী মালিকানাধীন যে কোন একটি ব্যাংকের দ্বায়িত্ব দিলে ভাল হই। হয়ত মনিটরিং এর দ্বায়িত্বে থাকবে এশিয়া ব্যাংক। এখানে মালিকানাধীন ব্যাংকের আওতাতে এলে কষ্ট করে অন্যকে অনেক দূরের জেলাতে যেতে হবে না।
এতক্ষণ আমরা জানলাম বিদেশ হতে দুটি ভাবে আপনি পেমেন্ট পাচ্ছেন। মূলত যারা ফ্রিল্যান্সের কাজ করেন তারা পেইজা, স্কীল এবং পেওনিয়ারের মাধ্যমে টাকা উত্তোলন করে থাকেন। কিন্তু কথা হল আমার আপনার মত যারা সাধারন লোক তারা কি করবেন? হ্যা এটি একটি অনেক বড় সমস্যা। যেমন: আপনি ভাবলেন বিদেশ হতে ডোমেইন/হোস্টিং নিবেন? এই ক্ষেত্রে তাদেরকে মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ডের মাধ্যমে পেমেন্ট দিতে হবে। বাংলাদেশে বসে আপনি তা পারবেন না। কারন আমাদের যে মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড দেওয়া হয় সেটা দেশের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। ফলে বিদেশ হতে ইচ্ছা থাকলেও তথ্যপ্রযুক্তি সেবা নিতে পারছিনা।
পৃথিবীর কিন্তু প্রায় সকল দেশে মাস্টারকার্ডের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে কেনাকাটার সুযোগ আছে। আমাদের দেশে এটি বন্ধ হবার কারন হল সরকারের মানি লন্ডারিং এর ভয়। কখন, কোথায় টাকা বিদেশে পাচার হয়ে যায়। হ্যা বিষয়টি ভাবার প্রয়োজন আছে। কিন্তু তাই বলে একদম নিস্ক্রিয়তা থাকাটা কেমন দেখায়!! এই ক্ষেত্রে সরকার বেশ কয়েকটি ব্যবস্থা চালু করতে পারেন সেটি আমার মত দিয়ে বলছি-
➡ ১। মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে দেশে-বিদেশে লেনদেন করার পদ্ধতি কিছুটা শিথিলতা করা হোক। যেমন যারা মাস্টার কার্ড ব্যবহার করবেন তারা যেন বছরে ১০০ ডলারের বেশী লেনদেন না করতে পারেন। এর বেশী হলে আবেদন বা অন্য কাজ ভেরিফাই করা যেতে পারে।
এর কারন হল বিদেশ হতে অত দাম দিয়ে আমাদের মত গরীবের পণ্য ক্রয় করার সাধ্যে নাই। যারা করবেন তারা তো ধনীর দুলাল-দুলালী। এখানে যারা ১০০ ডলারের মধ্যে লেনদেন করবেন তারা ফ্রিল্যান্সার বা ইন্টারনেট ব্যবসার জড়িত।
➡ ২। উদাহরন হিসাবে বলছি যদি বিদেশে মাস্টার কার্ড ব্যবহারের সুযোগ থাকত তাহলে নিজেই হোস্টগেটর হতে হোস্টিং এর ব্যবসা দেয়া শুরু করতাম। তাছাড়া আমার আপনার মত প্রযুক্তি প্রেমীরা নামি দামী বিদেশী ভেন্ডর তথা গোড্যাডি, ইনম, নেমসিলো হতে ডোমেইন ক্রয় করতে পারতেন। কিন্তু ক্রয় করতে পারছি না কেন তা বোধ হয় আর বিস্তারিত বলার দরকার নাই। সুতরাং এখানে মাস্টার কার্ড ব্যবহারের সুযোগ দেয়া উচিত।
➡ ৩। এখন যদি সরকার হতে বলা হয় মাস্টার কার্ড ব্যবহারের তবুও ফাক থেকে যাচ্ছে। তাহলে বলব মাস্টার কার্ড ব্যবহারের (বিশষত বিদেশী গেটওয়ে পেমেন্ট)যদি সমস্যা থেকে থাকে তাহলে আপনারা প্রতিটি জেলা শহর কিংবা বিভাগীয় শহরে আপনাদের মনোনীত প্রতিষ্ঠান চালু করুন সেখানে গিয়ে না হয় পেমেন্টটা পরিশোধ করে দিব। কিংবা আপনারই আমাদের ক্রয় করে দিবেন। তাহলে তো সহজেই ভেরিফাইড হয়ে যাচ্ছে কোথায় কি কাজে গেটওয়ে পেমেন্ট কাকে দিতে হচ্ছে।
পূর্বে যখন আমরা একটি নতুন পিসি ক্রয় করতাম সেখানে বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ৩ বছরের মত ওয়ারেন্টি প্রদান করা হত তথারুপ মনিটর, হার্ডডিস্ক, প্রসেসর, মাডারবোর্ডের ক্ষেত্রে। কিন্তু ১লা ডিসেম্বর হতে কম্পিউটারের সকল যন্ত্রাংশের ১ বছরের মত ওয়ারেন্টি প্রদান করা হচ্ছে যা দেশের উন্নয়ন এবং ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে বলে মনে করি। কেননা, প্রায় ৩০ হাজার টাকা খরচ করে অনেকেই নতুন পিসি ক্রয়ের ঝুকি নেবেন না। কারন ১ বছর হলেই পটাশ! বিষয়টি ভাবতে কেমন গা ছমছম করছে!! তাছাড়া এই কারনে পিসি ক্রয়ের হারও অনেক হ্রাস পেয়েছে। পৃথিবীর যেখানে অন্যান্য দেশে কম্পিউটার যন্ত্রাংশের ৩-৫ বছরের ওয়ারেন্টি থাকে। সেখানে বাংলাদেশে ১ বছর করার কি যৌক্তিকতা থাকতে পারে তা আমার-আপনার মত প্রযুক্তিপ্রেমীদের নিকট বোধগম্য নই। আশংকা করা হচ্ছে এই ক্ষেত্রে চায়না হতে আমদানীকারকেরা নরমাল যন্ত্রাংশ নিয়ে এসে আমাদের কাছে সেই অধিক দামে বিক্রয় করবেন। সেখানে তাদের ঠিকই লাভ হবে বাট মরন কিন্তু আমার-আপনার।
আমিও নিজেও ভেবে ছিলাম এই বছর এএমডি ৮ কোরের ফেনম প্রসেসর সিস্টেমের পিসি ক্রয় করব। বাজেট রেখছিলাম প্রায় ৪,০০০/-টাকা মত। কিন্তু এক বছরের কথা শুনে ১০ পা পিছিয়েছি। আর হয়ত কবে ক্রয় করা হবে কে জানে!! আসলে ক্রেতা/ভোক্তাদের বিড়ম্বনা এড়াতে এমন সিদ্ধান্ত গ্রহন করা হয়েছে বোধ হয়।
যেখানে সরকার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন সেখানে সরকারের মধ্যে এমন কিছু ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান আছেন যারা ভূল ভাল সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন। এবং তার প্রভাব আমাদের মত সাধারনের মাঝে পড়ে। যেখানে প্রযুক্তি খাত এগিয়ে নিতে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বিদেশ হতে আগত সকল কম্পিউটার যন্ত্রাংশের কর আওতামুক্ত করেছেন। সেখানে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে কেন কম্পিউটার পন্যের ওয়ারেন্টি ৩ বছর কমিয়ে ১ বছর করা হল।
তথাপি প্রতিবেশী দেশ ভারতেও কিন্তু কম্পউটার পন্যের ৩ বছর ওয়ারেন্টি দেওয়া হচ্ছে। যাইহোক উপরোক্ত বিষয়গুলো সমস্যার প্রেক্ষিতে টেকটিউনসের সকল লেখক/ভিজিটরের পক্ষ হতে আমি মাননীয়া প্রধানমন্ত্রীর নিকট আশু সমস্যা সমাধানের জন্য বিনীত নিবেদন রাখছি।
যাতে ইন্টারনেট ব্যবহারের জন্য ইন্টারনেটরে দাম হ্রাস করা, মাস্টার কার্ড ব্যবহারের কিছুটা শিথিলতা করা এবং কম্পিউটার পন্যের ওয়ারেন্টি পূর্বের ন্যায় ৩ বছরের করা হলে আমাদের মত সকল প্রযুক্তি প্রেমীসহ আরো অনেক পেশাজীবিদের সুবিধা হবে, দেশে তথ্যপ্রযুক্তির মান বিকশিত হবে, কম্পিউটার ব্যবহার আশাতীতভাবে বৃদ্ধি পাবে এবং সেই সাথে সোনার ডিজিটাল বাংলাদেশ আরো এক ধাপ এগিয়ে নেওয়া সম্ভবপর হবে ইনশা আল্লাহ্।
সম্মানীত ভিজিটরগণ টিউনটি আলোচনা করতে করতে অনেক দীর্ঘতর হয়ে গেল। তাছাড়া এতক্ষণ ধৈর্যের সাথে যারা টিউনটি পড়েছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করছি। অপরদিকে টিউনটি পাবলিশ করতে গিয়ে ভূল-ত্রুটি, অলংকরণ, ছন্দের বুলি থাকাটাই স্বাভাবিক। কেননা এই টিউনটি লিখতে এবং তা পাবলিশ করতে প্রায় ৩ ঘন্টার বেশী লেগেছে। সেইজন্য কারোর কাছে মন্দ লাগলেও তাহা ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখার আহবাণ রাখছি।
অপরদিকে এই টিউনটি আপনারা যে কোন জায়গাতে শেয়ার করতে পারেন। সামাজিক যোগাযোগ সাইট সহ অন্যান্য ব্লগেও শেয়ার করতে পারেন। আসলে এই লেখাটি করেছি সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত ধারনা উপর থেকে। যাইহোক লেখাটি ভাল লাগলে আপনারা প্রমোট করতে পারেন এবং সেই সাথে টিউমেন্ট পাবার প্রত্যাশা ব্যক্ত করছি। আজ এই পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকুন, দেখা হবে পরবর্তী টিউনে।
আমি এএমডি আব্দুল্লাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 157 টি টিউন ও 1046 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
সম্মানীয় ভিজিটর বন্ধুগন! সবাইকে আন্তরিক সালাম ও ভালবাসা। আশা করি ভাল আছেন। পর সংবাদ যে, আমরা একটি ব্লগ সাইট তৈরি করেছি। সাইটটি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম শিক্ষা ও প্রযুক্তি নির্ভর। প্রযুক্তি, শিক্ষা, কম্পিউটার বিষয়ক যেমনঃ অনলাইন ইনকাম, ফ্রিল্যান্স, টিউটোরিয়াল, মুভি, গেমস, সফটওয়্যার, ভ্রমন, ইতিহাস, ভূগোল, কার্টুন, ধর্ম, টেক সংবাদ, এবং সংবাদপত্র ফিউচার...
দারুণ লেখা তথ্য বহুল। 🙂