বিআরটিসি বাসে করে নারায়নগঞ্জ থেকে ঢাকা যাচ্ছিলাম । আমার পাশের দুই সীটে বসা ছিল স্কুল পড়ুয়া দুটি মেয়ে। বাস চলছে ....... এক সময় একটা মেয়ে অন্যজনকে প্রশ্ন করল -
১ম জন : কিরে এবার ফাইনাল পরীক্ষা কেমন হবে তোর ? প্লেস ঠিক রাখতে পারবি তো ?
২য় জন : পারব কিন্তু এস বি এ নিয়ে একটু টেনশনে আছি ।
১ম জন : কেন টেনশন কেন ?
২য় জন : আমিতো স্কুলের কোন স্যারের কাছে প্রাইভেট পড়িনা !!
১ম জন : তো কি হয়েছে ?
২য় জন : দেখিস না যারা ক্লাসে ঠিকমত পড়া পারেনা, ক্লাসে উপস্থিত থাকেনা কিন্তু স্যারের বাসায় প্রাইভেট পড়তে যায় বলে তারা ঠিকই এসবিএ তে বেশি নম্বর পায় ।
১ম জন : হুম ঠিক বলছস !!
২য় জন : S.B.A এর মানে যদি School Based Assessment না হয়ে Sirer Bashay Asho হইতো তাহলে ঠিক হইত !!!
১ম জন : ঠিক আছে এখন থেকে আমরা এটাই বলব ।
কথাগুলো শুনে মনটা একটু খারাপ হয়ে গেল । আমি মেয়েটাকে প্রশ্ন করলাম তোমরা কি জান এসবিএ কি? তারা উত্তর দিল জানিনা । আবার আমি জানতে চাইলাম তোমাদের বিদ্যালয়ে এসবিএ তে কি কি করানো হয়? একজন উত্তর দিল সাময়িক পরীক্ষার আগে একটি ক্লাশ টেষ্ট নেয়া হয় আর কিছু বাড়ির কাজ দেয়া হয়।
তখন আমি বুঝতে পারলাম আসলে কি হয় । এই মেয়ে দুটির বিদ্যালয়ের মত আমাদের দেশের অধিকাংশ বিদ্যালয়ে এসবিএ তে ক্লাশ টেষ্ট আর কিছু কাজ দিয়ে শেষ করা হয় আর যারা শিক্ষকদের সুনজরে থাকে তাদের বেশি নম্বর দেয়া হয় । এর কারণ গুলোর মধ্যে প্রধান কারণ হল -
০১। এসবিএ সম্পর্কে শিক্ষকদের অজ্ঞতা
০২। এসবিএ সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের অজ্ঞতা
০৩। এসবিএ সম্পর্কে অভিভাবকদের অজ্ঞতা
০৪। শিক্ষকদের অসততা, উদাসীনতা, ফাকিঁ দেয়ার প্রবণতা
০৫। অভিভাবকদের অসচেতনতা
আজ আমরা দেখব আসলেই কি এসবিএ মানে স্কূল বেজড্ এসেসমেন্ট না হয়ে স্যারের বাসায় আস হওয়া উচিত কিনা !!!
S.B.A কি এবং কেন :
এসবিএ এর পূর্ণ মিনিং হল স্কুল বেজড্ এসেসমেন্ট, যা একটি ধারাবাহিক মূল্যায় প্রক্রিয়া এবং বিদ্যালয়ে প্রতিটি সাময়িক পরীক্ষা পর্যন্ত সারা বছর ধরে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হয় । আমাদের দেশে আগে ৩টি সাময়িক পরীক্ষা ও ৩টি টিউটোরিয়াল পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখনকে যাচাই করা হত । প্রতিটি বিষয়ের ১০০ নম্বরের মধ্যে ৫০ রচনামূলক ও ৫০ নৈর্ব্যক্তিক পরীক্ষা নেয়া হত । এধরনের পরীক্ষা গুলোর সবই ছিল লিখিত পরীক্ষা যা দ্বারা শুধু মাত্র শিক্ষার্থীদের অধিকাংশ ক্ষেত্রেই মুখস্থ নির্ভর মেধা যাচাই করা যায় কিন্তু শিক্ষার্থীদের উচ্চতর দক্ষতার কোন মূল্যায়ন করা সম্ভব হত না ।
সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠার জন্য শিক্ষার্থীদের পাঠ্যপুস্তকনির্ভর জ্ঞানমূলক দক্ষতার বাইরে আরো নানা ধরনের দক্ষতা অর্জনের প্রয়োজন হয় । যেমন - সমস্যা সমাধানের দক্ষতা, ব্যক্তিক বিকাশ, যোগাযোগ দক্ষতা, সহযোগিতামূলক শিখন, সামাজিক মূল্যবোধ ও সামাজিক গুনাবলি । এ জন্য বিদ্যালয় ভিত্তিক মূল্যায়ন প্রয়োজন । শিক্ষক বিভিন্ন পরিস্থিতিতে শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন কর্মকান্ড পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে এ সকল দক্ষতা যাচাই করতে পারেন ।
সেই লক্ষ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন মাধ্যমিক শিক্ষাখাত মানোন্নয়ন প্রকল্প (সেসিপ) ২০০৪ সালে ৪৯ টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে নবম ও দশম শ্রেণীতে বিদ্যালয়ভিত্তিক মূল্যযাচাই পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করে। একই বছরে এস.সি.টি.বি ও মাউশি অধিদপ্তরের মাধ্যমে ৬০টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণীতে বিদ্যালয়ভিত্তিক মূল্যযাচাই পদ্ধতি পরীক্ষামূলকভাবে প্রয়োগ করা হয় । এরই আলোকে শিক্ষামন্ত্রণালয় ১২/০৭/২০০৫ খ্রী: তারিখে ষষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণীর জন্য জন্য বিদ্যালয়ভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি কার্যকর হবে মর্মে প্রজ্ঞাপন জারী করে । প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী ১০ টি পরিমাপকের ভিত্তিতে ৩০% নম্বরে একজন শিক্ষার্থীকে প্রতিটি বিষয় প্রতি সেমিষ্টারে র্কোসওয়ার্কের মাধ্যমে মূল্যায়ন করতে হবে এবং ৭০% নম্বরে সেমিষ্টারভিত্তিক পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন করতে হবে । ১০ টি পরিমাপকের ভিত্তিতে মূল্যায়ন ও সেমিষ্টরভিত্তিক পরীক্ষার মাধ্যমে মূল্যায়ন একত্রিত করে চুড়ান্ত ফলাফল নির্ধারিত হবে ।
সরকারি প্রজ্ঞাপনে বর্ণিত ১০ টি পরিমাপক হল :
০১। ক্লাসে উপস্থিতি ও শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহ
০২। শ্রেণীভিত্তিক মূল্যায়ন
০৩। অ্যাসাইনমেন্ট
০৪। আচরণ, মূল্যবোধ ও সততা
০৫। বক্তব্য উপস্থাপন
০৬। নেতৃত্বের গুণাবলি
০৭। নিয়মানুবর্তিতা
০৮। সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহণ
০৯। খেলাধূলায় কৃতিত্ব
১০। বিজ্ঞান বিষয়ক ব্যবহারিক ক্লাশ
এই ১০টি পরিমাপকের উপর ভিত্তি করে মোট ৩০ নম্বরে ৬ষ্ঠ থেকে ৯ম শ্রেণী পর্যন্ত এসবিএ এর জন্য শিক্ষার্থীদের কোর্সওয়ার্ককে ৬টি ক্ষেত্রে চিহ্নিত করা হয়েছে । যা শিক্ষার্থীর উচ্চমাত্রার দক্ষতার মূল্যযাচাই করতে সাহায্য করে । যেমন -
০১। শ্রেণী অভীক্ষা ০৫ নম্বর
০২। শ্রেণীর কাজ ও ব্যবহারিক কাজ ০৫ নস্বর
০৩। বাড়ির কাজ ০৫ নম্বর
০৪। নির্ধারিত কাজ ০৫ নম্বর
০৫। মৌখিক উপস্থাপনা ০৫ নম্বর
০৬। দলগত কাজ ০৫ নম্বর
০১। শ্রেণী অভীক্ষা : শ্রেণী অভীক্ষা বলতে লিখিত পরীক্ষাকেই বুঝায় । সাধারণত : সিলেবাসের কোন পরিচ্ছেদ শেষে, পাঠ্যপুস্তকের অধ্যায় শেষে বা কোন ইউনিটের কাজ শেষে এই পরীক্ষা নেয়া হয় । ক্লাস চলাকালে বিষয় শিক্ষকগণ শ্রেণী অভীক্ষা নিয়ে থাকেন। শ্রেণী অভীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর স্মরণ করার দক্ষাতা থেকে শুরু করে অনুধাবন ও উচ্চ মাত্রার যৌক্তিক দক্ষতার অগ্রগতি মূল্যায়ন করা হয়। ৬ষ্ঠ-৯ম শ্রেণীর প্রতি সাময়িকে কমপক্ষে ২টি শ্রেণী অভীক্ষা নিতে হবে এবং সেগুলোর নম্বর অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে ।
০২। শ্রেণীর কাজ ও ব্যবহারিক কাজ : শ্রেণীর কাজ হচ্ছে শ্রেণীতে সম্পাদিত কাজ । যেমন - শোনা, পড়া, লিখা, আঁকা, চিত্রাংকন ইত্যাদি । শ্রেণীর কাজ একক হতে পারে আবার দলীয় ও হতে পারে।
শ্রেণীর কাজ কি কি হতে পারে :
১। প্রশ্নের উত্তর লিখা
২। গাণিতিক সমস্যার সমাধান
৩। রচনা লিখন
৪। পাঠ্যপুস্তক পড়ে টীকা প্রস্তুতকরণ
৫। মানচিতত্র, ডায়াগ্রাম, চার্ট অথবা চিত্র অংকন
৬। হিসাব-নিকাশের অনুশীলন
০৩। বাড়ির কাজ : বাড়ির কাজ হল বাড়িতে সম্পন্ন করার জন্য শিক্ষক কর্তৃক প্রদত্ত পাঠ সম্পর্কিত কাজ । এটি শ্রেণীর বাইরে অতিরিক্ত কাজ যা শিক্ষার্থীগণ নিজে একাকী করবে । বাড়ির কাজ এমন হতে হবে যাতে শ্রেণীকক্ষে অর্জিত ধারণা সমূহ চিন্তা ও প্রয়োগের ক্ষেত্রে কাজে লাগাতে পারে । প্রতিটি বাড়ির কাজ হবে এমন যাতে তারা ২০-৩০ মিনিটের মধ্যে তা সম্পন্ন করতে সমর্থ হয় । বাড়ির কাজ প্রতি সাময়িকে কমপক্ষে ২ বার মূল্যায়ন করতে হবে ।
০৪। নির্ধারিত কাজ : নির্ধারিত কাজ হল দীর্ঘ পরিসরে বাড়ির কাজ যাতে শিক্ষার্থীকে পাঠ্যপুস্তকের বাইরের বিভিন্ন তথ্য ব্যবহার করতে হয় । নির্ধারিত কাজ সাধারণত কয়েকটি দিবসের মধ্যে সম্পন্ন করতে হয় এবং শেষে একটি প্রতিবেদন পেশ করতে হয় । প্রতিবেদনে শিক্ষার্থী অর্পিত কাজ সম্পর্কে বিশদ বর্ণনা প্রদান করবে অথবা উক্ত কাজ পর্যবেক্ষণে কি পেয়েছে তা উল্লেখ করবে । একটি নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করতে কী করতে হবে এবং প্রতিবেদনে কি লিখবে সে সম্পর্কে শিক্ষক পূর্বেই জানিয়ে দিবেন । ৬ষ্ঠ শ্রেণীর নির্ধারিত কাজ হবে খুবই সাধারণ মাণের এবং ২/৩ ধাপের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে । ৯ম শ্রেণীর নির্ধারিত কাজ একটু জঠিল হবে । প্রতি সাময়িকে বিদ্যালয় ভিত্তিক মূল্যায়নের জন্য অবশ্যই একটি নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করবে ।
নির্ধারিত কাজের কিছু নমুনা :
১। খবরের কাগজ কিংবা বই থেকে তথ্য নির্বাচন করা ।
২। স্থানীয়ভাবে উপকরণ সংগ্রহ ও তৈরি করা এবং সেগুলিকে শ্রেণীবিভাগ করা
৩। প্রশ্নমালা তৈরি করে অন্য শিক্ষার্থী এবং তাদের পরিবারের সদস্যগেদর জিজ্ঞাসা করা এবং উত্তর লিপিবদ্ধ করা
৪। স্থানীয় পরিবেশ বা সমাজের বৈশিষ্টগুলির লক্ষ্য করা এবং তা লিপিবদ্ধ করা
৫। সংলাপ, নাটক বা অন্য কোনভাবে ধারণা উপস্থাপন করা
৬। অনুসন্ধানের জন্য একটি সমস্যা সনাক্ত করা, পরিকল্পনা প্রণয়ন করা, উপাত্ত সংগ্রহ, সংগঠন এবং বিশ্লেষণ করা এবং একটি প্রতিবেদন তৈরি করা
০৫। মৌখিক উপস্থাপনা : শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ কাজ সম্পর্কে শ্রেণীকক্ষে কথা বলার সুযোগ এবং উৎসাহ। শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন দলে বিভক্ত করে অর্পিত কাজ সম্পর্কে আলোচনা করার বা দলগত সিদ্ধান্ত উপস্থাপন করার সুযোগ দেওয়া । প্রতি সাময়িকে কমপক্ষে ৩ বার মূ্ল্যায়ন করতে হবে ।
মৌখিক উপস্থাপনার কিছু বিষয় :
১। বাংলায় কবিতা আবৃত্তি ও গদ্য পাঠ
২। ইংরেজীতে কবিতা পাঠ বা কোন অংশ পড়া
৩। ইংরেজীতে কোন চলতি বিষয়ের উপর একটি সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিক উপস্থাপনা
৪। বিতর্কে অংশগ্রহণ অথবা সামাজিক বিজ্ঞান বিষয়ে ভূমিকাভিনয়ে অংশগ্রহণ
৫। বিজ্ঞানের ব্যবহারিক কাজে অনুমৃত প্রক্রিয়ার পউপর শিক্ষকের প্রশ্নের উত্তর প্রদান
৬। গণিতের বিশেষ বিশেষ টার্মের ব্যাখ্যা করা
৭। ধর্মীয় বিষয় থেকে দ্রুত পঠন
৮। অতিথি বক্তাকে কৃষি শিক্ষা বা গার্হস্থ্য অর্থনীতি বিষয়ে প্রস্তুত প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা
৯। ছবি, চার্ট, মডেল, নমুনা, গ্রাফ ইত্যাদির বৈশিষ্ট্য নিয়ে মৌখিকভাবে বর্ণনা করা
০৬। দলগত কাজ : অধিক সংখ্যক শিক্ষার্থীর শ্রেণীতে সবাইকে পাঠে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ করে দেওয়ার উত্তম উপায় হচ্ছে দলগত কাজের ব্যবস্থা করা । কোন একটি সমস্যা চিহ্নিত করে শিক্ষার্থীদের দলগত ভাবে সমাধান করতে দেয়া । দলগত কাজ চলাকালীন শিক্ষক তার সুবিধা অনুযায়ী ঘুরে ঘুরে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষণ করবেন । দলগত কাজের উপস্থাপনের মাধ্যমে মৌখিক উপস্থাপনাও মূল্যায়ন করা যাবে । প্রতি সাময়িকে কমপক্ষে ৩ বার মূল্যায়ন করতে হবে।
এসবিএ এর ফলে যেসব দক্ষতার উন্নয়ন ঘটে :
১। চিন্তন দক্ষতা
২। সমস্যা সমাধান দক্ষতা
৩। ব্যক্তিক দক্ষতা
৪। যোগাযোগ দক্ষতা
৫। সহযোগিতামূলক দক্ষতা
৬। সামাজিক দক্ষতা
অতএব দেখা যাচ্ছে শিক্ষাথীদের উচ্চতর দক্ষতার উন্নয়নে এস বি এ এর গুরুত্ব অনেক । কিন্তু আমাদের দেরশের অধিকাংশ বিদ্যালয়ে এসবিএ ঠিক মত করা হয়না । তাই এসবিএ যাতে ঠিকমত হয় সেজন্য সচেতন হওয়া প্রয়োজন । এজন্য -
* শিক্ষকদের এসবিএ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে এবং বিদ্যালয়ে এর প্রয়োগ করতে হবে ।
* শিক্ষার্থীদের এসবিএ সম্পর্কে ধারণা দিতে হবে যাতে তারা এর প্রয়োজনীয়তা অনুধাবন করতে পারে এবং এসবিএ কার্যক্রমে গুরুত্বের সাথে অংশগ্রহন করে ।
* অভিভাবকদের ও সচেতন হতে হবে । বিদ্যালয়ে এসবিএ কার্যক্রম ঠিকভাবে হচ্ছে কিনা এবং নিজেদের সন্তানেরা ঠিক মত অংশগ্রহণ করছে কিনা তা খেয়াল রাখতে হবে ।
সূত্র :
০১। প্রশিক্ষণে অর্জিত নিজের জ্ঞান
০২। শিখন, মূল্যযাচাই ও প্রতিফলনমূলক অনুশীলন, ড. শেখ আমজাদ হোসেন
০৩। শিখন, মূল্যযাচাই ও প্রতিফলনমূলক অনুশীলন, মডিউল - ১ এবং ৩
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার, টিচিং কোয়ালিটি ইমপ্রুভমেন্ট ইন সেকেন্ডারী এডুকেশন প্রজেক্ট
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর
শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মডুদের কাছে অনুরোধ পোষ্টটির সচেতনতামূলক গুরুত্ব বিবেচনা করে পোষ্টটি যেন সরিয়ে ফেলা না হয় ।
আমি ছাত্র ও শিক্ষক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 54 টি টিউন ও 1010 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
তুমি যদি শিক্ষিত হও,অশিক্ষিতকে আলো দেবে। না পারলে তুমি অহংকার করবেনা,তুমি দূর্ব্যবহার করবেনা,বিনয়ের সঙ্গে কথা বলবে,তুমি শিক্ষিত বলেই এ তোমার অতিরিক্ত দায়।
JOTIL SIR 😀