আমরা যারা এয়ার কন্ডিশান রুমে থাকি তাদের জন্য এই বিষয়টি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ণ। এয়ার কন্ডিশান রুমে বাহিরের বাতাস চলাচলে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয় তাই মোমবাতি বা প্রজ্জলিত যেকোনো আগুন দির্ঘ সময় জালিয়ে রাখলে প্রথমে রুমের অক্সিজেন পুড়ে কমে যায় এবং অক্সিজেনের ঘাটতি থাকার কারনে আগুন কার্বোন ডাই অক্সাইড থেকে অক্সিজেন গ্রহন করে এবং কার্বোন মনোঅক্সিইড গ্যাস উপন্ন করে।
কার্বোন মনোঅক্সাইড মানুষের ফুসফুসে অক্সিজেন আদান প্রদানে রোধ করে দেয় এবং এতে মানুষ গভির তন্দ্রচ্ছন্ন বা সংজ্ঞা হারিয়ে ফেলে পারেন, ফলে সে বিপদগ্রস্থ হয়েও কারো কাছে সাহায্য চাইতে পারে না। সে অবস্থাতে থাকলে রুমের আয়তন অনুযায়ী সর্বোচ্চ ১ ঘন্টা সময়ের মদ্ধে তার মৃত্যু ঘটতে পারে।
আবার আমাদের দেশের অনেক ফ্ল্যাটে রান্নাঘর ভিতরদিকে থাকে এবং বাহিরের বাতাস সেখানে যাবার ব্যাবস্থা থাকে না। আমাদের অনেকের অলসতার কারনে অনেকেই গ্যাসের চুলা নিভাই না। ফলে একি ভাবে রান্ন ঘর বিষাক্ত গ্যাসপূর্ণ হয়ে যেতে পারে। এবং সে ঘরে কেউ প্রবেশ করলে তিনি সংজ্ঞা হারিয়ে ঘন্টাখানেকের মদ্ধে মৃত্যু বরণ করতে পারেন। বিষয়টি সম্পর্কে আপনি হয়তো সচেতন, কিন্তু আপনার ঘরে যিনি কাজ করেন তার শিক্ষার জন্য তিনি বিষয়টি নাও জানতে পারেন। তাই সবার কাছে অনুরোধ আপনি বিষয়টি সম্পর্কে সচেতন হোন এবং আপনার ঘরের সবাইকে (কাজের মানুষ সহ) সচেতন করুন।
ধন্যবাদান্তে
ডি এস এন হীরা
খুব সুন্দর টিউন, সুন্দর জীবন যাপনের জন্য খুবই প্রয়োজন।
ভাই আপনি আরো টিউন করুন। ধন্যবাদ ।