সাথে আছে নানা রকম ওয়েব ভিত্তিক প্রতারণা থেকে বেঁচে থাকার অব্যার্থ উপায় সহ আরো কিছু ...........
ইমেল + স্ক্যাম ÷ আমার বন্ধু × আমি = ?
সকল বয়সের মানুষেরই সুন্দর ওয়েব ব্রাউজ করতে টিউনটির অন্তত ময়না তদন্ত অংশ পড়া উচিত।
আপনি ১৬+ না হলে, ফোনে কথপোকথন অংশ না পড়ে, ময়না তদন্ত অংশ থেকে পড়ুন।
আনুমানিক রাত ৮:১৫ আমি রাতের খাবার খাচ্ছি। টিভিতে ইংল্যান্ড বনাম দক্ষিন আফ্রিকা খেলার শেষ ২২ বল বাকি টান টান উত্তেজনা।
বিরক্তিকর নোকিয়া টোন বেজে উঠল। বাজতে বাজতে চুপ হয়ে গেল। মোবাইলটা আবার চিল্লাতে শুরু করলে উঠতে বাধ্য হলাম। হ্যালো বলতেই, বিদ্যুৎ মামা (electricity) রাতের খাবার খেতে গেল।
আমিঃ হ্যালো
অরন্যঃ দোস্ত, আমারে ভুইলা গেলি? ফোন ছিল অফ ক্যান?
আমিঃ মামা এসেছিলেন। তুই নিশ্চয় জানিস গ্রাম থেকে কেউ আসলে.....
অরণ্যঃ দারুণ একটা দূর্ঘটনা ধটেছে.....
আমিঃ“ দেয়ার ইজ নো এক্সিডেন্ট”..............
অরন্যঃ তোর জ্ঞানের কথা থামা। কথার মধ্যে খালি বাঁও হাত দেস! আগে শোন পরে ক ব্যাটা।
আমিঃ ঠিক আছে।
আরণ্যঃ বুচ্চস, আমি সন্ধ্যা বেলা কোচিং থিকা আইতাছি। গলিতে আমার এক বন্ধুর লগে দেখা.........
আমিঃ জেন্ডার কি?
অরণ্যঃ কি কস কিছু বুঝিনা বাল!
আমিঃ ছেলে না মেয়ে?
অরণ্যঃ সেক্স?
আমিঃ হুম।
অরণ্যঃ তোর মাথায় ওইটাই আইল? মাইয়া অইলে ভালাই হইত।
আমিঃ হিজড়া নাকি?
অরণ্যঃ ধুর! তুই কামের কথা হুনবি? পোলা পোলা হইছে?
আমিঃ হুম।
অরণ্যঃ এহন ও কইল যে অর একটা ইমেল পইড়া দেওয়া লাগব। আমি অত বড় পড়তেই পারিনা! অনেক কষ্টে পড়লাম। দেহি আফ্রিকার একটা দেশের থন এক বেডি পাঠাইছে।
আমিঃ ও পড়তে পারে না?
অরণ্যঃ আহ! চুপ থাক না বাল!
আমিঃ ওকে ওকে
অরণ্যঃ অহন অইছে কি, ওই বেডির জামাই এক্সিডেন্টে কয়দিন আগে মইরা গেছে......... অই হাসস ক্যা? ফাইজলামি পাইছস? মড়া মাইনষের কথা হুইনা কেউ হাসে?
আমিঃ না তুই বলতে থাক।
অরণ্যঃ আর ডিস্টাব দিবিনা কিন্তু।
আমিঃ ঐ আমি কি তোর মত ইঞ্জিন হব যে ডিস্টাব দিব?
অরণ্যঃ চুপ থাকবি? না কি?
আমিঃ ওকে ওকে
অরণ্যঃ এহন, বেডির আবার ক্যান্সার ধরা পরছে। হ্যাগো (তাদের) ৮ মিলিওন ডলার সম্পত্তি আছে। এডার লেগা বেডি তার আত্মীয় সজন গো বিশ্বাস করতে পারতাছে না। এহন লেখছে যে এই সম্পত্তি তোমাকে দিব। এর ৭০% গরীব গো দিতে হবে আর ৩০% নিজের লেইগা।
আমিঃ আর তোরা চিন্তা করছস দুইজন পুরাটা ফিফটি ফিফটি করতে।
অরণ্যঃ না বাল! চুপ থাক না!
আমিঃ বি কুল ম্যান, বি কুল, বি কুল
অরণ্যঃ রাজি থাকলে ইমেল পাঠাইতে কইছে। এহন আমার বন্ধু তাড়াতাড়ি রিপ্লাই পাঠাইছে। কইছে হ্যা আমি রাজি।
আমিঃ হ্যা, শুভ কাজে দেরি করতে নাই!
অরণ্যঃ আরে শোন ব্যাটা, তারপর বেডি আমার থ্যাংকইউ ট্যাঙ্কিউ লেইখা ইমেল পাঠাইছে। কইছে, আহ! তুমি আমারে বাচাইলা (!) এই, সেই। তাইলে এই লও ব্যাংকের মানেজারের ইমেল অ্যাড্রেস আর ফোন নং। তারে বলা আছে। তুমি যোগাযোগ করলেই হবে।
তারপর ব্যাডারে ফোন দিলাম। আরে জানস না ৩০৳ কইরা মিনিট কাটছে!
আমিঃ হায়! এত!
অরণ্যঃ হ, ব্যাটা। তারপর ব্যাডা হ্যালো কইয়া কয় যে “I will call you later” কিন্তু আর ফোন দেয় নাই। পরে আমরা আবার দিলাম কয় ইমেল পাঠাইছে ওইডা রিপ্লাই দিতে। আমরা সাইবার ক্যাফে যাইয়া ইমেলে দেহি পাসপোর্ট আর কি সব কাগজ পত্র চাইছে। লগে একটা ফর্ম দিছে কইছে ফিলাপ করতে। আর কইছ না বালের এমন এক সাইবার ক্যাফে ওনে আবার প্রিন্টার নাই। সারা এলাকা খুইজ্জা একটা পাইছি তাও কয় রঙ্গিন হবে না। ব্যাটা ১৫ টাকা লইছে প্রিন্ট করতে।
আমিঃ কি? সাদা কালো? ১৫৳? ব্যাটা রঙ্গনিই তো ১০৳!
অরণ্যঃ আরে কইছ না ঠকাইয়া দিছে। তারপর শোন, ঐ ব্যাডা কইল যে সাবধানে থাইকেন ভাই এডি কিন্তু অনেক সময় ভুয়া অয়। আমরা তো ট্যাকার খুশিতে বাচিঁ না! ওই পোলা ওর দুলা ভাইয়ের কাগজ পত্র লইয়া আইছে।
আমিঃ তারপর স্ক্যান করতে গিয়া আবার ডলা খাইছস?
অরণ্যঃ না, ঐ দোকানেই আছিল। এহন কিছুতেই এটাচ করতে পারি না! দোকানের ব্যাডাও কিছু বুজেনা। দেড় ঘণ্টা লাগাইয়া জিমেইলে এটাচ করছি। আবার সেন্ড অয় না! আবার ইয়াহুতে গেলাম এনে এটাচ হয় না!
আমিঃ হ্যা, ইয়াহুতে আগের স্টাইলে এটাচ করতে গিরিঙ্গি আছে।
অরণ্যঃ আবার জিমেলে গিয়া দেহি ইমেল আবার লেহা লাগব।
আমিঃ ড্রাফটে পাইতি তো।
অরণ্যঃ না বাল! কয়েক লাইন আছিল। এটাচ মেটাচ সব গেসেগা। এত বড় ইমেল লিখতে কত কষ্ট! এটাচ করলাম এবার গেল। কি সব ওয়ার্নিং দিল। দেখ্যা আইয়া পরলাম।
আমিঃ ঘরের ছেলে ঘরে আয়!
অরণ্যঃ ও কইছিল কাউরে কইতে না। কিন্তু আমি আমার আব্বারে কইলাম। পরে আব্বা অফিস থন ফোন দিয়া কইল, “যেন আচস হেনে থাক। আর আওগানের দরকার নাই। এডি ভুয়া কোন ট্যাকা দিব না”।
হুইনা তো আমি শ্যাষ। এ কি কয়? ওই পোলারে আমি কইলাম ও ও থ হয়ে গেল।
আমিঃ আহারে ভাবছিলি বিল্লু মামার (বিল গেটস) সাথে এক প্লেটে পান্তা খাবি! তা আর হোলো না গো!
অরণ্যঃ তুই মজা করস ব্যাটা? আমার মন চরম খারাপ। আমি বিশ্বাসই করতে পারতাছিনা।
আমিঃ শোন, যখন কেউ ৮ মিলিয়ন মানে ৮০ লাখ টাকা......
অরণ্যঃ ৮০ লাখ ডলার।
আমিঃ আরে একি কথা, একটা টাকাও তো পাস নাই!
অরণ্যঃ হ
আমিঃ তখনি সন্দেহ করা উচিত ছিল। আরে আমাকে কেউ যদি ১০০০ ডলার বলে আমি জীবনেও বিশ্বাস করব না। এমনি এমনি কেউ ১ টাকাও দেয়না। কেন আমাকে ১ লাখ দিবে?
অরণ্যঃ আমার এহনও বিশ্বাস হয় না!
আমিঃ হুম... তাহলে আমাকে তোর কম্পিউটারের..........
অরণ্যঃ ভাল কথা কইছস তো! এখন কি করমু? কিছু করা যায় না? ইয়াহুতে রিপোর্ট করা যায় না? যে এই বেডি এই করছে?
আমিঃ তারপর? সে আরেকটা ইমেল এড্রেস খুলবে।
অরণ্যঃ হ ঠিক ই কইছস। গালা গালি কইরা ইমেল পাডাই?
আমিঃ না। দেখ ,আফ্রিকার দেশ গুলো গরীব। ওদের জাতীয় আয়ই ৮ মিলিয়ন ডলার না! আমাদের মত ফকিরনির দেশ থেকেও ধার নেয়! যা করেছে পেটে দায়ে । বরং ভাল কথা লিখে ইমেল পাঠা। যে, আমরাও গরীব দেশ কিন্তু চুরি করি না। এই সেই। আবার সৃষ্টি কর্তার কথাও লিখবি।
অরণ্যঃ কি করা যায়? কতো যাতে মানুষ প্রতারনা না হয়?
আমিঃ ইন্টারনেটে পাবলিশ কর।
অরণ্যঃ আমি হেইয়াও পারিনা বাল!
আমিঃ আমি করে দেব? টিটি তে?
অরণ্যঃ টিটি কি?
আমিঃ বাংলাদেশের সবথেকে বড় সাইট।
অরণ্যঃ ওঁ। দে
আমিঃ তোর নাম কি আসলটাই দিব? সাথে ফেসবুকের লিংক? কিছু বন্ধুও পাবি।
অরণ্যঃ না বাল! পরে কইব এই পোলা কি চুবানি খাইছে! তারচে তুই ছদ্দনামে প্রকাশ কর। মাইনষেরে জানা। দেশবাসীর সেবা কর।
আমিঃ ঠিক আছে।
অরণ্যঃ আচ্ছা ঐসব কাগজ দিয়া কি করত?
আমিঃ ব্যাংক একাউন্ট খালি করে দিত।
অরণ্যঃ কস কি! ওর দুলা ভাই ব্যাবসায়ি। একাউন্টে লাখ লাখ টাকা থাকে...
আমিঃ মজা হত!
অরণ্যঃ আরেকটা আইছে। এডা কয় যে আমি ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। এক ব্যাডা মইরা গেছে তার একাউন্টে অনেক টাকা....
আমিঃ থাম।
অরণ্যঃ আরে শোন বাল! কয়, আমি চাইনা আমার চাকরির কিছু হোক। তাই কাগজ উল্টে........
আমিঃ থামবি তুই?
অরণ্যঃ আচ্ছা ওরা এত বড় ব্যাংকের নাম ক্যামনে ভাংগায়!
আমিঃ লেখলে কেউ হাত ধরে রাখবে?
আমার কাছেও বহুত আছে......... একটা মজার স্প্যাম আসছিল। যে, “আমি এশিয়া ব্যাংকের ম্যানেজার। আপনার দাদা (grandfather) ভ্রমণ কালে কিছু টাকা রেখেছিলেন। তা আজ ১০০০০০০০ ডলার ............ “
অরণ্যঃ হি হি । আচ্ছা রাখি দোস্ত। পারলে একটু ফোন টোন দিস। বাইচা আসস কিনা জানাইস।
আমিঃ শোন, নানা রকম ইমেল, সাইট, ছবি ইন্টারনেটে পাবি। টাকা দিব দেখলেই উলটা দিকে দৌড় দিবি আমার মত। ওকে, আল্লাহ হাফেয।
অরণ্যঃ বায়
বিশেষ দ্রব্যষ্টঃ
১. আমার বন্ধুর আসল নাম ব্যাবহার করিনি।
২. ভাষাগত কোন এডিট হয় নি। যে যে ভাবে কথা বলেছে। তাই লেখার চেষ্টা হয়েছে।
৩. কথপোকথন থেকে ১৮+ কন্টেন্ট ও অহেতুক কথা সরানো হয়েছে।
আমার এক বন্ধু ইমেলে ৮০ লাখ টাকার প্রস্তাব পায়। সে কথা মত কাজ করে। একটুর জন্য প্রতারণা থেকে বেঁচে যায়। যদিও বেশ কিছু টাকা সে খরচ করে ফেলে। সে আমাকে প্রসতাব করে, নেটে পাবলিশ অন্যদের সতর্ক করতে।
স্প্যাম V স্ক্যামঃ
¤ বাংলাদেশের কোন শ্রেনী বেশী আক্রান্ত হচ্ছেন?
ð নিম্ন মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চ মধ্যবিত্তরা।
¤ কারা আক্রান্ত হচ্ছেন?
ð মূলত ইন্টারনেটে নতুন কিংবা এদের মত জ্ঞানী। বেকার সমস্যা, আয়ের তীব্র ইচ্ছা, প্রেমিকার বসনায় বিভোর কিশোররা।
¤ কোণ লিঙ্গের মানুষ বেশি সাড়া দেন?
ð অভিয়াসলি ছেলেরা। (স্প্যাম ফোল্ডারটাই মেয়েরা চিনে না!)
¤ কোণ বয়সের মানুষ সাড়া দেন বেশি?
ð ১৫-২০ বছরের রক্ত গরম....
¤ আমিও কি ঝুকির মধ্যে?
ð ইমেল এড্রেস, ফেসবুক একাউন্ট, ওয়েব সাইট একাউন্ট কিংবা যেকোন ফিক্সড ওয়েব ঠিকানা থাকলেই আপনিও আক্রান্ত হতে পারেন।
¤ কি ভাবে স্প্যাম/স্ক্যাম বুঝব?
ð কেউ টাকা দিতে চাইলেই গুগলিং করুন। তা যত ছোট বা বড় এমাউন্ট হোক না কেন কিংবা যে এড্রেসই হোকনা কেন। এমন কি আপনার বন্ধুর হলেও।
¤ শুধুই কি ইমেলে আর কোন ভাবে হতে পারে?
ð ফোনকল, মেসেজ, নানা রকম চাটুকার ওয়েব সাইট, ফেসবুক, টাকার প্রলোভন দেখানো মানুষ। একটা ইমেল পড়লে ১০০০০ টাকা দেওয়া হয় বিশ্বাস করেন?
¤ এমন ভাবে বলছেন যেন ইন্টারনেটে আয়ের কোন উপায়ই নেই!
ð আবার এর মাঝে সত্য গুলিয়ে ফেলবেন না যেন! ফ্রিল্যান্সিং ও স্পন্সরড ব্লগিং ছাড়া ইন্টারনেটে আয়ের কোন উৎস নেই বললেই চলে।
¤ শুধু টাকার বিষয়েই নাকি অন্য কোন কিছুতেও হতে পারে?
হা হা ভাল প্রশ্ন।
যে কোন বিষয়েই হতে পারে। কয়েকটাঃ
ð অন্যের একাউন্ট হ্যাক করতে গিয়ে নিজেরটা........
ð কেনাকাটা করলেন, টাকা দিলেন, মাল কই? আসেনা কেন?
ð সাইটে লেনদেন করেছেন। একাউন্টের/কার্ডের টাকা শুন্য হয়ে গেল...
ð তুমি কাজটা করে দাও আমি টাকা দেব। কিন্তু কাজ শেষে আর দেখা নেই
ð ফ্রিল্যান্স কাজ পাবার আশায় সাইটের বাইরে লেনদেনে স্বীকার হওয়া।
¤ এত প্রতারণা? বাচঁব কিভাবে?
ü লেনদেন করার আগে, মানুষ কিংবা সাইট সম্পর্কে সার্চ করে দেখুন। এ ক্ষেত্রে URL কপি পেস্ট করতে ভুলবেন না!
ü HTTPS:// আছে কিনা দেখে নিন
ü সাইটের বানান চেক করুন।
ü বড় কোম্পানি হলে ইভি এসএসএল থাকবে। অর্থাৎ সাইটের কোম্পানির নাম আগে পরে এড্রেস দেখাবে। যেমন
ü ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর এড্রেসবার সবুজ থাকবে। যেমন
ü অন্তত বড় বড় সাইটে লগইন করার সময় ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার এর এড্রেসবার সবুজ থাকবে। কমপক্ষে HTTPS:// থাকবে এবং সেটা সবুজ থাকবে।
মজিলা কিংবা গুগল ক্রোমে এড্রেসবার সাইটের কোম্পানির নাম আগে পরে এড্রেস দেখাবে। কোম্পানি নামে বা HTTPS:// এ ক্লিক করলে ডিটেলস দেখাবে।এবং সেটা সবুজ থাকবে।
এক প্রতারিত বালক ও তার কীর্তি জানতে এই টিউন দেখুন।
কোন কোন সাইটের ব্যাবহারকারীরা বেশি প্রতারিত হয় তা দেখতে এই টিউনে স্ক্রল করুন
উইন্ডোজ ৮ কেমন হবে? জানতে চান? তাহলে এই টিউনে চোখ বুলান!
হাতে সময় আছে? সায়েন্স ফিকশান পড়বেন? তাহলে এই টিউনে সচিত্র সায়েন্স ফিকশান পড়ে নিতে পারেন
৭-৮ ঘণ্টা ব্যায়ে লিখলাম। কমেন্ট না দিয়ে যাবেন কিনা সেটা আপনার বিবেকের কাছে প্রশ্ন।
ভুল ত্রুটি নিজ গুনে ক্ষমা করবেন।
নতুন ব্যাবহারকারিদের জন্য লেখা। তাই যারা বড় তারা জানি, ফাও, ধুর অমুক তমুক ........
প্রশ্ন থাকলে যে ভাবে পারুন সেভাবে লিখুন (যেমনঃ ইংরেজি বা বাংলিশ। আমি অনুবাদ করে বাংলায় এডিট করে দেবার চেষ্টা করব। আশা করি মডারেটরগন কিছু বলবেন না।)
আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। আমার এই আজাইরা প্যাচাল পাঠ করার জন্য।
আমি নতুন পন্ডিত। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 12 টি টিউন ও 1165 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি ঢাকার ছেলে,ইমরান।দশম শ্রেণীর শিক্ষার্থী। ফ্রীল্যান্স আর পড়ালেখা নিয়ে জীবন।বাংলাদেশের নাগরিক হতে পেরে আনন্দিত। অন্যদের উৎসাহ দিতে ভাল লাগে। ইন্টারনেটে বাংলা লিখতে দারুন ভালোবাসি। CMS জুমলা জানতে, সমস্যায় সাহায্য করতে পারলে খুশি হব। ফোনঃ ০১৭৫১৭২৬০৩৪ আমার ফেসবুক প্রোফাইল অথবা আমার সাথে যোগাযোগের সকল সম্ভাব্য উপায়
ধন্যবাদ