ইভটিজিং : ব্যক্তিস্বাধীনতা ও ভোগবাদি ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ফসল
আসসালামুআলাইকুম,
বর্তমানে বাংলাদেশে ইভটিজিং ভয়াবহ রুপ ধারন করছে। মাত্র দুই সপ্তাহের ব্যবধানে নাটোরের লোকমানপুরে মিজানুর রহমান নামের এক কলেজ শিক্ষক ও ফরিদপুরের মধুখালিতে এক মাকে মোটর সাইকেলে চাপিয়ে হত্যার রেশ যেতে না যেতেই সিরাজগন্জে রুপালি নামের এক স্কুল ছাত্রির অকাল-প্রয়াণ ও ঈদের দিনে ইভটিজিং এর প্রতিবাদ করায় এক বয়োজোষ্ঠের মরণের খবর প্রমাণ করছে বাংলাদেশের ইভটিজিং এর ভয়াবহতা , যেখানে প্রতিনিয়ত ইভটিজিং ও ধর্ষনের শিকার হচ্ছে স্কুল, কলেজ , বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া অসংখ্য ছাত্রী। নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে মেয়েরা ও তার অভিভাবকগণ। সমস্যাটি দিন দিন আরো প্রকট হচ্ছে।
ইভটিজিং এর কারণ ও তার প্রতিকার সম্পর্কে আমাদের দেশের ইসলাম-বিদ্বেষী তথাকথিত বুদ্বিজীবিরা প্রতিনিয়ত মিডিয়াতে তাদের মতামত দিয়ে যাচ্ছে। তাদের কারো মতে, যথাযথ আইনের অভাবেই এটা ঘটছে এবং কঠোর আইন ও তার প্রয়োগের মাধ্যমেই এ সমস্যার সমাধান করা সম্ভব। কেউ একে "যৌন সন্ত্রাস" বলে আখ্যায়িত করে পশ্চিমা বিশ্বের মত জিরো টলারেন্স আইন প্রনয়ন ও তার প্রয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন। আবার কারো কারো মতে , এ সমস্যার মূলে রয়েছে "বেকার সমস্যা"। কেউ আবার আমাদের দেশে তথাকথিত পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার জন্য একে দায়ী করেছেন। আর তাই তারা এক্ষেত্রে "অল্টারনেটিভ কালচারের" কথা বলছে ! তাদের মতে , সমাজের ছেলে-মেয়েদের সম্পর্ক স্বাভাবিকিকরন, সামাজিক ও ধর্মীয় মূল্যবোধ বাদ দিয়ে ছেলে-মেয়েদের মাঝে সহযোগিতাপুর্ন মনোভাব ও নারী-পুরুষের সম্পর্কের ব্যপারে খোলামেলা আলোচনাই এ সমস্যার সমাধান !
তাছাড়া সরকার ভ্রাম্যমান আদালতে ইভটিজিংয়ের বিচার করার লক্ষে আইন সংশোধন করছে। এর মাধ্যমে শুধু ইভটিজারকেই নয় , বরং তার অভিভাবক ও তার পিতামাতাকেও আইনের অতায় এনে বিচার করার কথা বলছে। সরকারের মন্ত্রীরা ইভটিজিং প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহবান জানাচ্ছে। তাছাড়া হাইকোর্ট ইভটিজিং রোধে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ প্রশাসকদের প্রতি হাই এলার্ট জারি করেছে ! হাইকোর্ট মেয়েদের "সুন্দরী" বলাকে নিষিদ্ধ করেছে !
দেশের নির্বোধ বুদ্ধিজীবি, তথাকথিত সুশিল সমাজ ও শাসকদের কথা শুনলে মনে হয় এরা ইভটিজিং নিয়ে হাশি-তামাশা করছে। আইন প্রনয়ণ করে ইভটিজিং বন্ধ করা গেলে , আইন প্রনয়ণ করে সন্ত্রাস ও দূর্নীতিও বন্ধ করা সম্ভব হতো! দেশের শাসকরা ভ্রাম্যমান আদালতে বিচার করে ইভটিজিং বন্ধ করতে চায় , কিন্তু তারা কি ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে আজ পর্যন্ত খাদ্যে ভেজাল বন্ধ করতে পেরেছে ?সামাজিক আন্দোলনের মাধ্যমে ঘুষ-দূর্নীতি-চাঁদাবাজি বন্ধ করা সম্ভব হয়নি , তাহলে ইভটিজিং কিভাবে বন্ধ হবে?
যারা উন্নত বিশ্বের জিরো টলারেন্স আইনের কথা বলছে , তারা পশ্চিমা বিশ্বের ইভটিজিংয়ের মানে কি , তাও জানে না। যারা অল্টারনেটিভ কালচারের প্রস্তাব রেখেছে , তারা হয়তো ভুলে গেছে দেশে পশ্চিমা কালচার কে বা কারা নিয়ে এসেছে এবং কারা এই ওয়েস্টার্ন কালচারের প্রচার ও প্রসার করছে। কারা এদেশে "বিশ্ব ভালবাসা দিবস" প্রবর্তন করেছে ? কারা বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে ও ফাল্গুন মাসের প্রথম দিনের নামে ছেলে-মেয়েদের অবাধ মেলামেশার করার সুযোগ করে দিয়ে ১৫ কোটি মুসলিমের দেশে যিনা, ব্যভিচার , পাশবিক যৌনাচার ও পাপাচারকে সহজ করে দিয়েছে ? এগুলো তারাই করছে , যারা বলছে "মেয়েরা ঘুরে দাড়াক"। এসব কুটিল চিন্তার বুদ্ধিজীবিরাই তাদের ব্যক্তিজীবনে ও সমাজে নারী নির্যাতনের এমন করুণ বাস্তবতার জন্য দায়ী।
এসব বুদ্ধিজীবিরা যে কর্মকান্ডকে ইভটিজিং হিসাবে আখ্যায়িত করছে , সেই একই কাজ অবিবাহিত ছেলে-মেয়ে উভয়ের সম্মতিতে করলে তাদের কাছে কেন সেটা সমস্যা নয় ? বিয়ে-বহির্ভুত নারী-পুরুষ সম্পর্ক কেন তাদের কাছে সমস্যা নয় ? স্কুল পড়ুয়া ছেলে-মেয়েরা যৌনাচার ও পাপাচরের দিকে ঝুঁকে পড়ছে , এটা কেন সমস্যা নয় ? বিবাহিত নারী-পুরুষের মাঝে পরকীয়া প্রেম কেন তাদের কাছে সমস্যা নয় ? মোবাইলের মাধমে ছেলে-মেয়েদের ঘন্টার পর ঘন্টার প্রেমালাপ বা সহপাঠি মেয়েদের সাথে যৌনালাপ কেন সেসব বুদ্ধিজীবিদের কাছে সমস্যা নয় ?
আসলে, ইভটিজিংয়ের সমস্যার মূল কারণ হচ্ছে , জীবন সম্পর্কে চিন্তাবোধে কাফের মুশরেক মার্কিন-ভারতের ওয়েস্টার্ন কালচারের অন্ধ অনুকরণ। পশ্চিমা সমাজে মানুষের জীবনের মূল উদ্দেশ্য হজ্ছে জীবনকে যত বেশি সম্ভব উপভোগ করা। নারী স্বাধিনতা , ব্যক্তি স্বাধীনতা তাদের জীবন দর্শনের মূল ভিত্তি। আর তাই আমরা দেখি পশ্চিমা বিশ্বে নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশা। ফলশ্রুতিতে আমেরিকার মত তথাকথিত নারী স্বাধীনতার অগ্রপথিক , ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক দেশে প্রতি ৪৫ সেকেন্ডে একজন করে নারী ধর্ষিত হয়, আর বছরে এ সংখ্যা গিয়ে দাড়ায় সাড়ে সাত লাখে। ইংল্যন্ডে প্রতি ২০ জনের মাঝে একজন নারী ধর্ষিত হয় এবং মাত্র ১০০ জনের মাঝে একজন ধর্ষক ধরা পড়ে। আরো জঘন্য বিষয় বিষয় হচ্ছে এই যে , যারা সারা বিশ্বে ব্যক্তি ও নারী স্বাধীনতার ধ্বজাধারী , সেই পশ্চিমা বিশ্ব তাদের মা-বোনদের সম্মানকে বিক্রি করে বছরে প্রায় ৫৭ বিলিয়ন ডলারের ব্যবসায় করে , যা বিশ্বের ১৩৮টি দেশের জিডিপির সমান। এই একটি পরিসংখ্যানই যথেষ্ট যে , পশ্চিমা বিশ্ব পশুর চাইতে অধম। এবং একই সাথে ইহা এটাও প্রমাণ করে যে , পুঁজিবাদি ধ্যান-ধারনার উপর প্রতিস্ঠিত এই "ব্যক্তি-স্বাধীনতার" নামক বিষয়টির বাস্তবতা কত জঘন্য। পশ্চিমা বিশ্বের সভ্যতা হল জারজ সন্তানের সভ্যতা। যেখানে বাবা-মাকে খুঁজে পাওয়া যায় না। না তাদের প্রয়োজন আছে বাবা মার। সুতরাং নারী স্বাধিনতা , ব্যাক্তি স্বাধিনতা , কঠোর আইন , গণসচেতনতা , সামাজিক আন্দোলন - নামের এই কনসেপ্ট গুলো পশ্চিমা বিশ্বে নারীর সম্মান দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
আর এমন ন্যাক্কারজনক বাস্তবতার পরো আমাদের দেশের মার্কিন-ভারত-ইংল্যন্ডের দালাল শাষক ও তথাকথিত বুদ্ধিজীবিরা দেশের মাঝে নগ্ন পশ্চিমা কালচারের প্রচার ও প্রসার ঘটাচ্ছে। এসব শাষকরা ভারতীয় মুশরিকদের অবাধ মেলামেশা , ব্যভিচার, পরকীয়া কালচারের বিভিন্ন টিভি সিরিয়াল, বিভিন্ন রিয়েলিটি শো, সিনেমা এ দেশের মাঝে উন্মুক্ত করে দিয়েছে। তাদের উদ্যোগে বা সম্মতিতে এদেশের বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া , টেলিভিশন ও রেডিও চ্যানেল প্রতিনিয়ত নানা ধরনের অশ্লিল , বেহায়াপনাসুলভ চিন্তা-চেতনার প্রোগ্রাম দিয়ে তরুণ সমাজকে পাপাচারের দিকে ঢেলে দিচ্ছে। এসব গণমাধ্যমে নারীকে যেভাবে উপস্থাপন করা হয় , তাতে নারীর প্রতি সমাজের সর্বস্তরে ভুল একটা ধারনার বিস্তার ঘটে। তারা এ দেশের মুসলিমদের আক্বিদার সাথে সম্পর্কিত চিন্তা-চেতনার পরিবর্র্তে পশ্চিমা এফেয়ার, লিভ টুগেদার, পরকীয়া কালচারকে গ্রহণযোগ্য করে তুলছে। এসব সগাসক ও বুদ্ধিজীবিরা বিবাহকে কঠিন করে পাপাচারকে সহজ করাকে প্রমোট করছে। মেয়েদের স্বাধীনতার নামে নানা ধরণের সুন্দরী প্রতিযোগিতা , রিয়েলিটি শো ইত্যাদি দিয়ে তরুণ সমাজের কছে মেয়েদেরকে পণ্য হিসাবে উপস্থাপন করছে। মেয়েদেরকে হিজাবের বদলে মিনি স্কার্ট, টি শার্ট, টাইট জিন্স পরে রাস্তায় চলাফেরা করাকে ব্যক্তি বা নারী স্বাধীনতার উদাহরন হিসাবে প্রমাণ করছে। আর এর ফলে আমরা দেখতে পাচ্ছি আজ মেয়েরা পথে-প্রান্তরে , ওলিতে-গলিতে, বিদ্যালয়, বাসায়, পাড়ায়-মহল্লায়, গ্রামে শহরে অপমানিত, ধর্ষিত ও নির্যাতিত হচ্ছে। নারীর প্রতি এ বিরুপ ধারনার ফলাফল হিসাবে শিক্ষিত নারীরাও কর্মক্ষেত্রেও তাদের পুরুষ সহকর্মির কাছে যৌন-হয়রানীর শিকার হচ্ছে। মূলত: সমাজের সর্বত্র নারীর প্রতি ধারনার অভাবে উঠতি বয়সের তরুনদের কাছে নারী হয়ে উঠেছে বিনা পয়সার বিনোদন। করছে ইভটিজিং। আর তাদের এ কুটিল বিনোদনের দুঃসহ ভার সইতে না পেরে রুমি, সিমি, রুপালির মত তরুণিরা বেছে নিয়েছে আত্মহননের পথ।
ইসলাম হচ্ছে সমগ্র মানবজাতীর কল্যাণে মহান আল্লাহ প্রেরিত এক জীবন ব্যবস্থা , যার মূলভিত্তি হচ্ছে আল্লাহর নিকট জবাবদিহীতা। এ জীবন ব্যবস্থায় সবকিছু পরিচালিত হয় আল্লাহর দেয়া বিধান অনুযায়ী। তাই, এ জীবন ব্যবস্থায় সেচ্ছাচারীতার পরিবর্তে মানুষকে শেখায় জবাবদিহিতা ও দায়ীত্বশীলতা। যার ফলশ্রুতিতে মুসলিম পুরুষেরা অন্য মহিলা তো দুরের কথা, এমনকি নিজের স্ত্রীর সাথে (রমজান মাসে রোজা রেখে) আত্মসংযম করে। এরই নাম তাকওয়া বা জবাবদিহিতা। ইসলাম নারীকে দিয়েছে তার প্রাপ্য মর্যাদা ও নিশ্চিত করেছে জীবনের সকল ক্ষেত্রে তার প্রাপ্য আধিকার। তাই, হাজার বছরের ইতিহাসে সমঅধিকরের প্রশ্নই আসেনি। আর ইসলাম নারী ও পুরুষের জন্য ভিন্ন ধরনের কিন্তু আল্লাহর নিকট সমমর্যাদার দায়ীত্ব নির্ধারণ করে প্রতিযোগিতার বদলে ব্যবস্থা করেছে সম্প্রীতি ও সৌহার্দে পরিপুর্ণ এক সমাজ।
ইসলামী খিলাফত রাস্ট্রে নারী হল রাস্ট্র ও সমাজের সম্মান। আর নারীর প্রতি সমাজের এই সম্মানজনক ধারণা বাস্তবায়ন করতে খিলাফত রাস্ট্র প্রত্যক্ষভাবে ভুমিকা পালন করে। যেখানে বর্তমান সমাজের ব্যক্তিস্বাধীনতার সেচ্ছাচারীতার থেকে মূল সমস্যার শুরু , ইসলাম সেখানে এ সমস্যার মূলেই কুঠারাঘাত করে। ইসলামী জীবন ব্যবস্থায় ব্যক্তি-স্বাধীনতার কোনো স্থান নেই। তাই ব্যক্তিস্বাধীনতার নামে নারীকে যেভাবে ইচ্ছা সেভাবে ব্যবহারের কোনো সুযোগ ইসলামে নেই। পুঁজিবাদী এ সমাজ নারীকে প্রতিনিয়ত উপস্থাপন করে যৌনতার প্রতিক হিসাবে। সুতরাং পুরুষরা তাকে এ আপ্রোচেই দেখতেই অভ্যস্থ হয়। ফলশ্রুতিতে সমাজে শিক্ষিত-অশিক্ষিত সকল নারীই হয় নির্যাতিত।
রাসুল(সা:) বলেছেন "এই দুনিয়া আর আর এর মধ্যস্থিত সকল কিছুই মূল্যবান। কিন্তু সবচেয়ে মূল্যবান হচ্ছে একজন পরহেযগার নারী"
এ সমাজ নারীদের সৌন্দর্য নিয়ে ব্যবসা করে। অথচ আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতালা বলেছেন ".....এবং তোমরা (নারীরা) জাহেলী যুগের মতো নিজেদের সৌন্দর্য এবং অলংকার সমূহকে প্রদর্শন করোনা।" (সুরা আল-আহযাব-৩৩) সর্বোপরি ইসলাম নারীকে দিয়েছে অর্থনীতি, শিক্ষা, রাজনীতি , সমাজনীতি বিষয়ক সকল ধরনের আইনগত অধিকার।
মূলত, আজ যারা ইভটিজিং করছে সমাজে বখাটে হিসাবে চিন্হিত হচ্ছে , যাদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন বা আইন প্রয়োগের কথা বলা হচ্ছে , তারা আমাদেরই কারো না কারোর ভাই বা ছেলেসন্তান। এদের নষ্টের মুলে দায়ী কে? কে এদের ওয়েস্টার্ন কালচারে উদ্বুদ্ধ করছে , যার ফলে তরুণ সমাজ জীবনকে চরমভাবে ভোগ করার লক্ষে অবাধ পাপাচারের দিকে ধাবিত হচ্ছে ? কে তাদের প্রেম করতে উৎসাহ দিচ্ছে ? কে তাদের পছন্দের নারীকে ভালোবাসার প্রস্তাব বিভিন্ন কলা-কৌশল শেখাচ্ছে ? কে তাদের নারী নির্যাতনের দিকে ধাবিত করছে ? ছেলেবেলায় পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায়কারী ছেলেকে কে আজ বখাটে ও ইভটিজার বানাচ্ছে ? অথচ এসব তরুণদের পূর্বসুরীরা তো পাশের বাড়ির মেয়েকে না , বরং পাশের ভূখন্ডে ইসলামে বিজয়কে নিশ্চিত করতে তাদের যৌবন ব্যয় করেছে।
তাই এ ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ ব্যবস্থা বাদ দিয়ে ইসলামী জীবন ব্যবস্থা ও খিলাফত রাস্ট্রের বাস্তবায়ন করাই এ সমস্যার সমাধানের একমাত্র ও চিরস্থায়ী পথ। এর ফলে আজকের ইভটিজাররা আগামী দিনের আলী(রা:), মুসাব-বিন-উমায়ের (রা:) , তারেক-বিন-জিয়াদ, মুহম্মদ-আল-ফাতেহ ও মুহম্মদ-বিন-কাসিমের মত বীরশ্রেষ্ঠ তরুণে পরিণত হবে এবং খিলাফত রাস্ট্রের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপি ইসলামের প্রচার ও প্রসার করবে।
সবাইকে সালাম।
আমি ইসলাম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 187 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
I am an Islamic personality. I have completed BBA and MBA from chittagong University. Now in Dhaka. I am employed in an Private University. Islam is only solution for mankind.Islam can only be properly implemented by Khilafah State. I am slave of ALLAH(SWT)