ছবিগুলার নামকরণ দেখেই তো আমার . . . . .! দ্যা আই! এইটা চ্যানেল আই না! এটি একটি সুপারন্যাচরাল হরর ফিল্ম। ছবিটি ২০০২ সালের এই নামের একটি জাপানি ছায়াছবির রিমেক। ছবিটি ২০০৮ সালে ১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের ছোট্ট বাজেটে মুক্তি পায় আর আয় করে নেয় ৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।
পরিচালকঃ
ডেভিট মোরিআউ
জাভিয়ার পালুদ
প্রযোজকঃ
ডন গ্রানজার
মাইকেল ম্যানিং
পওলা ওয়ানার
চিত্রনাট্যঃ
সাবাস্টিয়ান গুটিরেজ
ভিক্তিঃ
দ্যা আই (২০০২)
মিউজিকঃ
মার্কো বেলট্রামি
স্টুডিওঃ
ভারটিগো এন্টারটেইমেন্ট
ডিস্ট্রিবিউটরঃ
প্যারামাউন্ট ভ্যানটেইজ
মুক্তি পেয়েছেঃ
ফেব্রুয়ারী, ২০০৮
দৈর্ঘ্যঃ
৯৮ মিনিট
দেশঃ
আমেরিকা
ভাষাঃ
ইংরেজি
বাজেটঃ
১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
বক্স অফিসঃ
৫৬ মিলিয়ন মার্কিন ডলার
সিডনি ওয়েলস। পাঁচ বছর বয়সে সে তার চোখের দৃষ্টি হারায়। ১৫ বছর পর বর্তমানে তিনি একজন সফল ভায়োলিনিষ্ট।
অন্ধত্বের প্রায় ১৫ বছর পর তিনি তার চোখের কর্নিয়া ট্রান্সপ্ল্যাট করাচ্ছেন এবং এর মাধ্যমে ডাক্তারা আশা করছেন যে তিনি তার দৃষ্টি শক্তি ফিরে পেতে পারেন যেহেতু তিনি জন্মগত অন্ধ নন। হ্যাঁ! তিনি প্রথম প্রথম ঝাঁপসা দেখলেও কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি ক্লিয়ার দেখতে পান সবকিছু।
কিন্তু হাসপাতাল থেকেই তিনি তার চোখে এমন কিছু অদ্ভুত জিনিস দেখলে লাগলেন যেগুলো অন্যরা দেখতে পারে না । সে স্বপ্নে বার বার দেখতে থাকে আগুন এবং মানুষ আগুনে পুড়ে মারা যাচ্ছে।
কিন্তু তার কথা কেউই বিশ্বাস করে না এবং তাকে সবাই পাগলী ভাবতে লাগলো এবং সিডনি একজন মনোবিজ্ঞানী পাউলের সাহায্য নেয়।
একদিন আয়নায় নিজের চেহারা দেখে ভয় পেয়ে যায় সিডনি। কারণ চেহারটি তার নয়! সিডনি খোঁজ নিয়ে জানতে চায় তার চোখ কে দান করেছে। তবে ডাক্তারা তাকে জানাতে চায় না কারণ এটি নাকি বলা হয় না রোগীদের।
যাই হোক, অনেক কষ্টের পর সিডনি জানতে পারে যে, তার চোখটি মেক্সিকোর একজন নারী আত্মহত্যার করার পর তাকে দান করে দেয় ওই নারীর মা।
মেক্সিকো তে ওই নারীর বাসায় যেতে থাকে সিডনি। তবে সেখানে গিয়ে সে দেখে আরেক দৃশ্য! মেক্সিকোর ওই গ্রামের সবাই ওই নারীকে ডাইনি বলে ডাকতো। কারণ উনি সবার মৃত্যুর আগেই বলে দিতে পারতেন কে কে মরবে। পরে এই অপমান সহ্য না করতে পেরে তিনি আত্মহত্যার পথ বেঁছে নেন।
সিডনি কি পারবে তার এই রহস্যের উন্মোচন করতে? জানতে হলে এখনই দেখে ফেলুন চমৎকার ছায়াছবিটি। পরিবার সহ দেখতে পারেন কোনো আপত্তিকর দৃশ্য নেই ছায়াছবিতে।
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!