প্রারম্ভিকতাঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরাতন বিশ্ববিদ্যালয় । এটি একটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়। এ বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা শহরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। এখানে প্রায় ৩০ হাজার ছাত্রছাত্রী এবং প্রায় ১৩০০ শিক্ষক রয়েছে। এটি ১৯২১ সালে স্থাপিত হয়। প্রতি বছর এখানে প্রায় ৫,০০০ ছাত্র ভর্তি হয়। বাংলাদেশের উচ্চ শিক্ষিত সম্প্রদায়ের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী।
অবস্থানঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকার প্রায় কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এর উত্তর দিকে নিউ এলিফ্যান্ট রোড। পশ্চিমে ইডেন কলেজ, দক্ষিণে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, পূর্বে কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউ।
ইতিহাসঃ ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনকালে স্বাধীন জাতিসত্ত্বার বিকাশের লক্ষ্যে বিশ শতকের দ্বিতীয় দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া শুরু হয়। ব্রিটিশ ভারতে তৎকালীন শাসকদের অন্যায্য সিদ্ধান্তে পূর্ববঙ্গের মানুষের প্রতিবাদের ফসল হচ্ছে এই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। পূর্ববঙ্গ শিক্ষাদীক্ষা, অর্থনীতি সব ক্ষেত্রেই পিছিয়ে ছিল। বঙ্গভঙ্গ হওয়ার পর এ অবস্থার খানিকটা পরিবর্তন হয়েছিল, বিশেষ করে শিক্ষার ক্ষেত্রে। বঙ্গভঙ্গ রদ হওয়ার পর ঢাকার স্থানীয় মুসলিম নেতৃবৃন্দ বিশেষ করে ঢাকার নবাব স্যার সলিমল্লাহ, ধনবাড়ীর নবাব সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের দাবীর প্রেক্ষিতে ১৯১২ সালের ২ ফেব্রুয়ারি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন তৎকালীন ব্রিটিশ ভারতের ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ।
১৯১৩ সালে প্রকাশিত হয় নাথান কমিটির ইতিবাচক রিপোর্ট প্রকাশিত হয় এবং সে বছরের ডিসেম্বর মাসেই সেটি অনুমোদিত হয়। ১৯১৭ সালে গঠিত স্যাডলার কমিশনও ইতিবাচক প্রস্তাব দিলে ১৯২০ সালের ১৩ মার্চ ভারতীয় আইন সভা পাশ করে ‘দি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যাক্ট (অ্যাক্ট নং-১৩) ১৯২০’। সৃষ্টির শুরুতেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় নানা প্রতিকূলতার মুখে পড়ে। কলকাতার তৎকালীন একটি শিক্ষিত মহল ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করে। এ ছাড়া ১৯১৪ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দেয়। এর ফলে পূর্ব বাংলার মানুষ হতাশা প্রকাশ করে। ১৯১৭ সালের মার্চ মাসে ইম্পেরিয়াল লেজিসলেটিভ কাউন্সিলে সৈয়দ নওয়াব আলী চৌধুরী সরকারের কাছে অবিলম্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিল পেশের আহ্বান জানান। ১৯২০ সালের ২৩ মার্চ গভর্নর জেনারেল এ বিলে সম্মতি দেন। এ আইনটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠার ভিত্তি। এ আইনের বাস্তবায়নের ফলাফল হিসেবে ১৯২১ সালের ১ জুলাই যাত্রা শুরু করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।
ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বার উন্মুক্ত হয় ১৯২১ সালের ১ জুলাই। সে সময়ের ঢাকার সবচেয়ে অভিজাত ও সৌন্দর্যমন্ডিত রমনা এলাকায় প্রায় ৬০০ একর জমির উপর পূর্ববঙ্গ এবং আসাম প্রদেশের পরিত্যক্ত ভবনাদি এবং ঢাকা কলেজের (বর্তমান কার্জন হল) ভবনসমূহের সমন্বয়ে মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। প্রতিষ্ঠার এই দিনটি প্রতিবছর “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস” হিসেবে পালন করা হয়।
শুরুর কথাঃ তিনটি অনুষদ ও ১২টি বিভাগ নিয়ে একটি আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এর যাত্রা শুরু হয়। কলা, বিজ্ঞান ও আইন অনুষদের অন্তর্ভুক্ত ছিল সংস্কৃত ও বাংলা, ইংরেজী, শিক্ষা, ইতিহাস, আরবী, ইসলামিক স্টাডিজ, ফারসী ও উর্দূ, দর্শন, অর্থনীতি ও রাজনীতি, পদার্থবিদ্যা, রসায়ন, গণিত এবং আইন।
প্রথম শিক্ষাবর্ষে বিভিন্ন বিভাগে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ছিল ৮৭৭ জন এবং শিক্ষক সংখ্যা ছিল মাত্র ৬০ জন। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ছাত্রী লীলা নাগ (ইংরেজী বিভাগ; এমএ-১৯২৩)।
দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধকালীন অস্থিরতা ও ভারত বিভক্তি আন্দোলনের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অগ্রযাত্রা কিছুটা ব্যাহত হয়। ১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান নামক দুইটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হয়। তৎকালীন পূর্ববঙ্গ তথা পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত প্রদেশের একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে এ দেশের মানুষের আশা উজ্জীবিত হয়। নতুন উদ্যমে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকান্ড শুরু হয়। তৎকালীন পূর্ববাংলার ৫৫ টি কলেজ এ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয়। ১৯৪৭-৭১ সময়ের মধ্যে ৫টি নতুন অনুষদ, ১৬টি নতুন বিভাগ ও ৪টি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৫২'র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে
১৯৭১ এর স্বাধীনতা যুদ্ধ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে গৌরবময় ভূমিকা। স্বাধীনতা যুদ্ধে এ বিশ্ববিদ্যালয় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর আক্রমণের শিকার হয়। এতে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং ছাত্র-ছাত্রী সহ শহীদ হয়েছেন বহুজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ছাত্রছাত্রীদের কঠোর নিয়ন্ত্রণে রাখার লক্ষ্যে ১৯৬১ সালে স্বৈরাচারী আইয়ুব খানের সরকার প্রবর্তিত অর্ডিন্যান্স বাতিলের জন্য ষাটের দশক থেকে শিক্ষকদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে স্বাধীনতার পর গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ উক্ত অর্ডিন্যান্স বাতিল করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্ডার-১৯৭৩ জারি করে। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয় এই অর্ডার দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত প্রতিষ্ঠান দেশের সর্ব প্রাচীন এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে
১৩ টি অনুষদ, ৫১ টি বিভাগ (বর্তমানে আরও বেড়েছে),
১১ টি ইনস্টিটিউট এবং
৩৩ টি গবেষণা কেন্দ্র রয়েছে। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের থাকার জন্যে রয়েছে ২০ টি আবাসিক হল ও হোস্টেল।
অনুষদ এবং অন্তর্গত বিভাগঃ বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৩ টি অনুষদ, ৫১ টি বিভাগ রয়েছে। আপনাদের সুবিধার জন্য নিচে এগুলোর বর্ণনার পাশাপাশি ইন্টারনেট লিঙ্ক জুড়ে দেয়া হয়েছে।
বাংলা, ইংরেজী, ফারসী ও উর্দূ, দর্শন, ইতিহাস, আরবী, ইসলামিক স্টাডিজ, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, সংস্কৃত ও পালি, তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা, ভাষাবিজ্ঞান, নাট্যকলা ও সঙ্গীত, বিশ্ব ধর্মতত্ত্ব বিভাগ ।
বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগ সমূহ
পদার্থ বিজ্ঞান, গণিত, রসায়ন, পরিসংখ্যান বিভাগ।
আইন অনুষদের বিভাগ
আইন বিভাগ
বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের বিভাগ সমূহ-
ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ, একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস, মার্কেটিং, ফিন্যান্স, ব্যাংকিং, হোটেল এন্ড টুরিজ্যাম ও ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের বিভাগ সমূহ-
অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, সমাজ বিজ্ঞান, লোক প্রশাসন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা, নৃবিজ্ঞান, পপুলেশন সায়েন্সেস, শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন, উইমেন্স স্টাডিজ ও ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ।
জীববিজ্ঞান অনুষদের বিভাগ সমূহ-
মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ, উদ্ভিদ বিজ্ঞান, প্রাণিবিদ্যা, প্রাণ রসায়ন ও অনুপপ্রাণ বিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, অণুজীব বিজ্ঞান, মৎস বিজ্ঞান, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড বায়োটেকনোলজি বিভাগ।
ফার্মেসি অনুষদের বিভাগ সমূহ
ফার্মাসিউটিকাল কেমিস্টি, ক্লিনিকাল ফার্মেসি এন্ড ফার্মাকোলজি, ঔষধ প্রযুক্তি বিভাগ।
ভূগোল ও পরিবেশ এবং ভূতত্ত্ব বিভাগ
এই অনুষদের অন্তর্ভূক্ত বিভাগগুলো হচ্ছে:
ফলিত পদার্থবিজ্ঞান, ইলেকট্রনিক্স এবং কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রযুক্তি, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ।
চারুকলা অনুষদের বিভাগ সমূহ-
অংকন ও চিত্রায়ন, গ্রাফিক্স ডিজাইন, প্রিন্ট মেকিং, প্রাচ্যকলা, ভাষ্কর্য, কারুশিল্প, মৃৎশিল্প, শিল্পকলার ইতিহাস বিভাগ।
স্নাতকোত্তর চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুষদ
ইনস্টিটিউটঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমান ইন্সটিটিউটের সংখ্যা ১১ টি। একটি সম্পূর্ণ নতুন বিধায় তার ইন্টারনেট লিঙ্ক দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। বাকিগুলো আশা করি আপনাদের কাজে লাগবে।
আবাসিক হলঃ
বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রীকে কোনো না কোনো হলের সাথে আবাসিক/অনাবাসিক ছাত্র-ছাত্রী হিসেবে যুক্ত থাকতে হয়। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদের জন্য ১৩ টি এবং ছাত্রীদের জন্য ৪ টি আবাসিক হল রয়েছে। এছাড়া চারুকলা ইনস্টিটিউট ও ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রয়েছে আলাদা হোস্টেল এবং বিদেশী ছাত্রদের জন্য আন্তর্জাতিক ছাত্রাবাস।
হলের নামঃ
১। সলিমল্লাহ মুসলিম হল
২। শহীদুল্লাহ হল
৩। জগন্নাথ হল
৪। ফজলুল হক মুসলিম হল
৫। সার্জেন্ট জহুরুল হক হল
৬। রোকেয়া হল
৭। মাস্টারদা সূর্যসেন হল
৮। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল
৯। অমর একুশে হল
১০। কবি জসিম উদ্দিন হল
১১। স্যার এ. এফ. রহমান হল
১২। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল
১৩। মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল
১৪। বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল
১৫। শামসুন নাহার হল
১৬। বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল
১৭। নওয়াব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছাত্রী নিবাস
১৮। স্যার ফিলিপ হার্টগ ইন্টারন্যাশনাল হল
১৯। শাহনেওয়াজ ছাত্রাবাস
২০। আই.বি.এ. হোস্টেল
বিশেষ অর্জনঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র বাংলাদেশের বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীন ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস ২০০৬ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যঃ
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ যাবৎ মোট ২৭ জন উপাচার্য দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান ও ২৭ তম উপাচার্য অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। নিচে উপাচার্যদের নামের তালিকা সাজিয়ে দেয়া আছে।
| ছবি | নাম | দ্বায়িত্ব্ব গ্রহণ | দ্বায়িত্ব হস্তান্তর |
১ | | স্যার পি. জে. হার্টগ | ডিসেম্বর ১ ১৯২০ | ডিসেম্বর ৩১ ১৯২৫ |
২ | | অধ্যাপক জর্জ হ্যারি ল্যাংলি | জানুয়ারি ১ ১৯২৬ | জুন ৩০ ১৯৩৪ |
৩ | | স্যার এ. এফ. রাহমান | জুলাই ১ ১৯৩৪ | ডিসেম্বর ৩১ ১৯৩৬ |
৪ | | অধ্যাপক রমেশচন্দ্র মজুমদার | জানুয়ারি ১ ১৯৩৭ | জুন ৩০ ১৯৪২ |
৫ | | অধ্যাপক মাহমুদ হাসান | জুলাই ১ ১৯৪২ | অক্টোবর ২১ ১৯৪৮ |
৬ | | অধ্যাপক সৈয়দ মোয়াজ্জেম হুসাইন | অক্টোবর ২২ ১৯৪৮ | নভেম্বর ৮ ১৯৫৩ |
৭ | | অধ্যাপক ডাব্লিউ. এ. জেনকিন্স | নভেম্বর ৯ ১৯৫৩ | নভেম্বর ৮ ১৯৫৬ |
৮ | | বিচারপতি মোহাম্মদ ইবরাহিম | নভেম্বর ৯ ১৯৫৬ | অক্টোবর ২৭ ১৯৫৮ |
৯ | | বিচারপতি হামুদুর রহমান | নভেম্বর ৫ ১৯৫৮ | ডিসেম্বর ১৪ ১৯৬০ |
১০ | | অধ্যাপক মাহমুদ হুসেইন | ডিসেম্বর ১৫ ১৯৬০ | ফেব্রুয়ারি ১৯ ১৯৬৩ |
১১ | | অধ্যাপক ওসমান গণি | ফেব্রুয়ারি ২০ ১৯৬৩ | ডিসেম্বর ১ ১৯৬৯ |
১২ | | বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী | ডিসেম্বর ২ ১৯৬৯ | জানুয়ারি ২০ ১৯৭২ |
১৩ | | অধ্যাপক মোজাফফর আহমেদ চৌধুরী | জানুয়ারি ২১ ১৯৭২ | এপ্রিল ১২ ১৯৭৩ |
১৪ | | আব্দুল মতিন চৌধুরী | এপ্রিল ১৩ ১৯৭৩ | সেপ্টেম্বর ২২ ১৯৭৫ |
১৫ | | অধ্যাপক এম. শামসুল হক | সেপ্টেম্বর ২৩ ১৯৭৫ | ফেব্রুয়ারি ১ ১৯৭৬ |
১৬ | | অধ্যাপক ফজলুল হালিম চৌধুরী | ফেব্রুয়ারি ২ ১৯৭৬ | মার্চ ২০ ১৯৮৩ |
১৭ | | এ কে এম সিদ্দিক | মার্চ ২১ ১৯৮৩ | আগস্ট ১৬ ১৯৮৩ |
১৮ | | অধ্যাপক এম. শামসুল হক | আগস্ট ১৭ ১৯৮৩ | জানুয়ারি ১২ ১৯৮৬ |
১৯ | | অধ্যাপক আব্দুল মান্নান | জানুয়ারি ১২ ১৯৮৬ | মার্চ ২২ ১৯৯০ |
২০ | | অধ্যাপক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান মিঞা | মার্চ ২৪ ১৯৯০ | অক্টোবর ৩১ ১৯৯২ |
২১ | | অধ্যাপক এমাজউদ্দিন আহমেদ | নভেম্বর ১ ১৯৯২ | আগস্ট ৩১ ১৯৯৬ |
২২ | | অধ্যাপক শহিদ উদ্দিন আহমেদ(ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য) | আগস্ট ৩১ ১৯৯৬ | সেপ্টেম্বর ২৯ ১৯৯৬ |
২৩ | | অধ্যাপক এ. কে. আজাদ চৌধুরী | সেপ্টেম্বর ৩০ ১৯৯৬ | নভেম্বর ১১ ২০০১ |
২৪ | | অধ্যাপক আনোয়ারউল্লাহ চৌধুরী | নভেম্বর ১২ ২০০১ | জুলাই ৩১ ২০০২ |
২৫ | | অধ্যাপক এ. এফ. এম. ইউসুফ হায়দার (ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য) | আগস্ট ১ ২০০২ | সেপ্টেম্বর ৯ ২০০২ |
২৬ | | অধ্যাপক এস. এম. এ. ফায়েজ | সেপ্টেম্বর ৯ ২০০২ | জানুয়ারি ১৫ ২০০৯ |
২৭ | | অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক | জানুয়ারি ১৫ ২০০৯ | বর্তমান নাগাদ |
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্রঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ওয়েব ও উইকিপিডিয়া
চাইলে আমার সবে শুরু করা ব্লগটি (আপনি জানেন কি?) দেখে এসে আমাকে দিকনির্দেশনা দিলে খুশি হব।
মজার এবং সুন্দর ও কাজের একটি টিউন ভাই। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।