1. ফ্রিল্যান্সিং: ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম যেমন Upwork, Freelancer, এবং Fiverr-এ বিভিন্ন কাজের জন্য প্রোফাইল তৈরি করে আয় করা যায়। কন্টেন্ট রাইটিং, গ্রাফিক ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, এবং ডাটা এন্ট্রি ইত্যাদি কাজে দক্ষতা থাকলে কাজ পেতে সুবিধা হবে।
2. ইউটিউবিং: ভিডিও কনটেন্ট তৈরি করে ইউটিউবে আপলোড করা এবং চ্যানেলের ভিউ, সাবস্ক্রাইবার, এবং বিজ্ঞাপণ থেকে আয় করা যায়। ভিডিওর বিষয় হতে পারে যেমন ভ্রমণ, শিক্ষা, রেসিপি, বা টেক রিভিউ।
3. ব্লগিং: নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লিখে Google AdSense বা Affiliate Marketing থেকে আয় করা যায়। জনপ্রিয় বিষয় যেমন প্রযুক্তি, স্বাস্থ্য, বা শিক্ষা নিয়ে ব্লগ করলে বেশি ভিজিটর পাওয়া যেতে পারে।
4. ই-কমার্স: ই-কমার্স সাইট যেমন Amazon, Etsy, বা নিজের ওয়েবসাইটে প্রোডাক্ট বিক্রি করে আয় করা যায়। হস্তশিল্প, পোশাক, বা ডিজিটাল পণ্য যেমন ই-বুক, ডিজিটাল আর্ট বিক্রির জন্য জনপ্রিয় মাধ্যম।
5. অনলাইন টিউশনি বা কোর্স বিক্রি: বিভিন্ন শিক্ষা সংক্রান্ত প্ল্যাটফর্ম যেমন Udemy, Skillshare, বা নিজের ওয়েবসাইটে কোর্স আপলোড করে টিউশন বা কোর্স বিক্রি করে আয় করা সম্ভব। শিক্ষামূলক ভিডিও তৈরি বা সরাসরি লাইভ ক্লাস নেওয়া যায়।
আমি জোবাইদা সুমাইয়া। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 19 ঘন্টা 21 মিনিট যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।