কেমন আছেন সবাই? আশাকরি ভালোই আছেন। টেকটিউনস এবং ব্লগ৭১.কম এ নিয়োমিত টিউন করে থাকি। আমার এখনকার পোষ্টের বিষয় হচ্ছে অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং নিয়ে। যারা অ্যাফেলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তারা আমার টিউনিটি পড়তে পারেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের ক্ষেত্রে আপনি দুইভাবে আপনার আয় শুরু করতে পারেন। একটি ব্লগ লিখে, অপরটি একটি নিশ সাইট তৈরি করে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে প্রথমত আপনাকে প্রোডাক্ট নিয়ে ভালো মত রিসার্স করে নিতে হবে, এমন পণ্য টার্গেট করতে হবে যেটি ভিজিটররা শুধু পছন্দ করেন এটি নয়, এটি তাদের কেনা প্রয়োজন এমন পণ্য। ইন্টারনেটে বিভিন্ন টুলস, অ্যাফিলিয়েট প্রোড্রাক্ট ডিরেক্টরি, অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনি আপনার কাংখিত পণ্যটি বাছাই করতে পারবেন, পাশাপাশি বুঝতে পারবেন বাজারের চাহিদা এবং যেটি ভালো সেলস এনে দিতে সক্ষম। এবার রেডি করতে হবে আপনার এফিলিয়েট সাইটটি, মাথায় রাখতে হবে সাইটটি যাতে এসইও ফ্রেণ্ডলি হয়। পেজ স্ট্রাকচার থেকে শুরু করে সবি যাতে থাকে অনুকূলে। এবার প্রয়োজন মাফিক সেলস পেজ তৈরি করতে হবে। এরপর আপনাকে যেই বিষয়ে ফোকাস করতে হবে তা হচ্ছে আপনার সাইটের ভিজিটরদের উপযোগি পণ্য আপনাকে প্রদর্শণ করতে হবে ও আপনার লেখনির মাধ্যমে ঐ পণ্য কেনায় তাদের উৎসাহিত করতে হবে যাকে আমরা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর ভাষায় বলে থাকি প্রডাক্ট রিভিউ (Product Review)। তারপর আপনাকে সাইটে ভালো ট্রাফিক আনার বিষয়ে গুরুত্ব দিতে হবে, ট্রাফিক না থাকলে প্রডাক্ট সেল করবেন কার কাছে! আমরা হয়তো অনেকেই জানি ট্রাফিক = টাকা (Traffic = Money)। যখন আপনার ব্লগ বা সাইটে ভালো ট্রাফিক আশাকরি.Click Bank (http://www.ClickBank.com)
Commission Junction (http://www.cj.com)
Amazon Affiliates (affiliate-program.amazon.com)
E-junkie (http://www.e-junkie.com)
AffiliateWindow (affiliatewindow.com)
Plimus
CPAempire
Google Affiliate Network Program
*কিওয়ার্ড রিসার্স*
-
সার্চ ইঞ্জিনের মাধ্যমে আপনার ব্লগে প্রমোট বা অ্যাফিলিয়েট করা পণ্য বা সেবা সম্পর্কে আপনার প্রকাশিত কনটেন্ট এ ভিজিটর আনতে পরোক্ষভাবে আপনার অ্যাফিলিয়েট পণ্য বিক্রি করতে কিওয়ার্ড রিসার্চ একটি জরুরী বিষয়। একটি প্রিন্সিপাল কিওয়ার্ড ছাড়া সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম দিকে আসা মুশকিল। এক্ষেত্রে আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলের মাধ্যমে আপনার পছন্দের পণ্যটির ভবিষৎ সম্ভাবনা সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা পেতে পারেন। কিওয়ার্ড রিসার্চের সবচেয়ে প্রধান বিষয় হলো একটি লাভবান কিওয়ার্ড খুঁজে বের করা যেটি সম্পর্কে আপনি ব্লগ বা সাইটের কনটেন্ট ডেভেলপ করবেন। আর এর জন্য একটু ভালো গবেষনা করা প্রয়োজন। কিছু কিওয়ার্ড লিস্ট তৈরি করা প্রয়োজন। এখানে কিওয়ার্ড লিস্ট তৈরি করার কয়েকটি ধাপের কথা উল্লেখ করা হলো-
আপনার পণ্য বা সেবা সংশ্লিষ্ঠ কিওয়ার্ড হতে হবে
ফ্রেজিয়াল সার্চ কিরম হয় সেটাও দেখা জরুরি
কিওয়ার্ডটির অনেক চাহিদা থাকতে হবে বিশেষ করে একশন কিওয়ার্ড
সার্চে ঐ বিষয়ে যত কম রেজাল্ট দেখাবে তত ভালো
কিওয়ার্ডটির কম্পিটীশন কম থাকা বাঞ্চনিয়
সার্চ ইঞ্জিনে প্রতিযোগিতায় অবশ্যই আপনাকে সহজভাবে জিততে হবে।
*ব্লগ বা ওয়েব সাইট রেডি করা*
এই পর্যায়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে প্লান করে নিন আপনি কিভাবে এফিলিয়েট করতে চান। ব্লগ লিখে নাকি নিশ সাইট তৈরি করে। সেই অনুযায়ী আপনাকে ব্লগ বা নিশ সাইট রেডি করতে হবে। আসুন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য ব্লগ বা নিশ সাইট কি তা জেনে নেই.
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য ব্লগঃ সাধারণত একটি ব্লগ বিভিন্ন ক্যাটাগরি বা বিষয়ে লেখা হয়ে থাকে। কিন্তু যখন আপনি কোনো টপিক নিয়ে লিখবেন সেক্ষেত্রে আপনাকে সংশ্লিষ্ঠ বিষয়টি নিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ ও গবেষনা করতে হবে। উদাহরণ স্বরুপ আপনি যদি ওয়েব হোস্টিং নিয়ে ব্লগিং করেন, সেক্ষেত্রে আপনি হোস্টিং কোম্পানির সাথে অ্যাফিলিয়েট হিসেবে সাইন-আপ করতে পারেন এবং ওয়েব হোস্টিং নিয়ে আপনার লেখার মধ্যে ঐ কোম্পানির অ্যাফিলিয়েট লিংকটি বসিয়ে দিতে পারেন। একইভাবে আপনি ওয়েব মার্কেটিং, কিওয়ার্ড রিসার্চ, বিশেষ কোনো দেশে ট্রাভেলিং বা এমন কোনো নিদ্দিষ্ট বিষয়ে লিখতে পারেন। আপনি ব্লগে এই সম্পর্কিত পণ্য বা সেবার রিভিউ লিখতে পারেন, যেটা পড়ে ভিজিটররা আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংকের মাধ্যমে পণ্য বা সেবা কেনার জন্য উৎসাহিত হতে পারেন।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য নিশ সাইটঃ নিশ সাইট তৈরি বা লেখালেখি ব্লগিং থেকে কিছুটা ভিন্ন। এক্ষেত্রে আপনাকে একটি নিদ্দিষ্ট বিষয়ের উপর সাইট তৈরি করতে হবে। উদাহরণস্বরুপ আপনি যদি ল্যাপটপের চার্জার নিয়ে লিখতে চান, সেক্ষেত্রে আপনাওে এ সাইটের সব কনটেন্ট ল্যাপটপের চার্জার সংশ্লিষ্ঠ কনটেন্ট লিখতে হবে।
*প্রোডাক্ট রিভিউ লিখা*
এই পর্যায়ে আপ্নাকে আপনার পন্যের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপনার সাইটে রিভিউ লিখতে হবে, আপনাকে জানাতে হবে কেন এই পণ্যটি একজন ক্রেতার জন্য উপযোগী। আপনি কোনো বিষয়ে ব্লগ আর্টিকেল, সাইট কনটেন্ট বা কোনো পণ্য বা সেবার রিভিউ লিখতে লিখে প্রমোট করতে পারেন। অথবা এ সংশ্লিষ্ঠ সেরা সাইটগুলো সম্পর্কে লিখতে পারেন। মোটকথা আপনার টপিকের উপর ভিত্তি করে লেখা হতে হবে, যেটি ভিজিটরদের ঐ পণ্য বা সেবা গ্রহণে আগ্রহী করবে।
*সাইটে টার্গেট ট্রাফিক আনা*
ব্লগ বা সাইটে ট্রাফিক আনার ক্ষেত্রে অনলাইন ও অফলাইন উভয় মাধ্যম রয়েছে। সাইটে ট্রাফিক আনার ক্ষেত্রে অনলাইন মার্কেটিংয়ের গুরুত্ব অনেক। এটি পেইড এবং ফ্রি দুইভাবেই হতে পারে। সুতরাং ট্রাফিক বৃদ্ধির জন্য উল্লেখযোগ্য স্টেপ গুলো নিচে দেখানো হোল.
সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন
পিপিসি
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
ইমেইল মার্কেটিং
আপনি যে মেথডটিই ব্যবহার করেন না কেনো সেটি যথার্থভাবে করতে পারলে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পাওয়া সম্ভব হবে। ট্রাফিক না থাকলে প্রডাক্ট সেল করবেন কার কাছে! আমরা হয়তো অনেকেই জানি ট্রাফিক = টাকা (Traffic = Money)। যখন আপনার ব্লগ বা সাইটে ভালো ট্রাফিক আশাকরি প্রতিটি বিষয়ে আলাদা লেখা নিয়ে এই ব্লগেই হাজির হবে খুব শিঘ্রই। নিজে নিজে এই মেথডগুলো সম্পর্কে ধারণা পেতে সংশ্লিষ্ঠ বিভিন্ন ব্লগ, বই, গ্রুপ ও ফোরামে যুক্ত হতে পারেন। এক্ষেত্রে ভালো ফলাফল পাবেন আশাকরি।
**Mail marketing:
ইমেইল মার্কেটিং বা সরাসরি বিপনন ব্যবস্থা হল মার্কেটিং-এর এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের ইমেইলে কোন পণ্য বা সেবার বিবরণসহ পণ্য সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্যাবলী প্রেরণ করা হয়, ফলে কোন কাস্টমার ওই পণ্য বা সেবা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাগুলো ইমেইলের ইনবক্সেই পেয়ে যান এবং তিনি পণ্যটি কিনতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। শুধুমাত্র আমেরিকাতে ২০১১ সালে ১.৫১ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয় ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য, যেটা বর্তমানে ২.৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌছেছে। আরেকটি মজার তথ্য আছে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে যত বিক্রি হয় তার ২৪ শতাংশই ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ইমেইল মার্কেটিং অনেক মার্কেটারের কাছে জনপ্রিয় পদ্ধতি। শুধুমাত্র ইমেইল মার্কেটিং রপ্ত করে বিভিন্ন অ্যাফেলিয়েট নেটওয়ার্ক থেকে (যেমন: Clickbank, Commission Junction, Plimus, One Network Direct) অ্যাফিলিয়েশনের প্রোডাক্ট সংগ্রহ করে ইমেইল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে প্রতি মাসে ৫০০ ডলার থেকে শুরু করে ২০ হাজার ডলার বা তারও বেশি আয় করছে অনেক মার্কেটার।
মজার ব্যাপার হল, ইমেইল মার্কেটিংয়ের মত এই শক্তিশালী টুলসের ব্যবহার জানা অত্যন্ত সহজ এবং স্বল্পমেধা সাপেক্ষ। যেকেউ ঘরে বসেই ইমেইল মার্কেটিংয়ের সব কাজ করতে পারেন, এর জন্য আলাদা কোন অফিস নেওয়ার প্রয়োজন নেই। নেই কোন অতিরিক্ত হার্ডওয়্যার কেনার ঝামেলাও।
ইমেইল মার্কেটিংয়ে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
একজন ইমেইল মার্কেটার ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে দু’ভাবে কাজ করতে পারে। ১. ঘন্টা হিসেবে এবং ২. নির্ধারিত মূল্যে। আর এখানে পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম কাজ করারও সুযোগ আছে। দক্ষ ইমেইল মার্কেটার হতে পারলে কাজের অভাব নেই। অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের যে কাজগুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে টেমপ্লেট ডিজাইনিং, ইমেইল নিউজলেটার তৈরি, ইমেইল প্লাটফর্ম মেইনটেইনেন্স, সাপ্তাহিক বা মাসিক নিউজলেটার পাঠানো, বিজনেস প্রোপোজাল লেটার ডিজাইন ও ইমেইল কনটেন্ট রাইটিং উল্লেখযোগ্য।
একজন ফ্রিল্যান্স ইমেইল মার্কেটারের আয়
ইমেইল মার্কেটিং এর পরিধি ব্যাপক। অ্যাফিলিয়েশন থেকে শুরু করে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য কিংবা অন্য প্রতিষ্ঠানে সার্ভিস প্রদান করে এবং ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করে হাজার হাজার ডলার আয় করছে অনেক ইমেইল মার্কেটার। এই ক্ষেত্রটিতে সৃজনশীল তরুণ-তরুণীরা খুব দ্রুত ভালো কিছু করতে পারে। ইমেইল মার্কেটিং কে ক্রিয়েটিভ সেক্টরও বলা চলে। আপনি আপনার ক্রেতাদের কাছে পণ্যকে কিভাবে উপস্থাপন করবেন, তা নিতান্তই আপনার উপর। তবে আপনি যত সৃজনশীল উপায়ে পণ্যকে উপস্থাপন করতে পারবেন আপনার বিক্রিও তত বেশি হবে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস ওডেস্কে যত কাজ রয়েছে তার ১৫ শতাংশই ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজ। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজে প্রতি ঘন্টায় ৮ থেকে ১০ ডলার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে নতুনরা ৪ থেকে ৫ ডলার পেয়ে থাকে। এছাড়াও নির্ধারিত মূল্যে কাষ্টম ইমেইল টেমপ্লেট ডিজাইনিং ও বাল্ক মেইল পাঠানোর কাজ রয়েছে। সর্বসাকুল্যে একজন সাধারণ ইমেইল মার্কেটার মাসিক ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা আয় করতে পারে।
*ক্যারিয়ার গড়ুন ইমেইল মার্কেটিংয়ে! Meds It আয়োজন করেছে প্রফেশনাল ইমেইল মার্কেটিং প্রশিক্ষণ
ইমেইল মার্কেটিং বা সরাসরি বিপনন ব্যবস্থা হল মার্কেটিং-এর এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে সরাসরি কাস্টমারের ইমেইলে কোন পণ্য বা সেবার বিবরণসহ পণ্য সম্পর্কিত অন্যান্য তথ্যাবলী প্রেরণ করা হয়, ফলে কোন কাস্টমার ওই পণ্য বা সেবা সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণাগুলো ইমেইলের ইনবক্সেই পেয়ে যান এবং তিনি পণ্যটি কিনতে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। শুধুমাত্র আমেরিকাতে ২০১১ সালে ১.৫১ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করা হয় ইমেইল মার্কেটিংয়ের জন্য, যেটা বর্তমানে ২.৪৮ বিলিয়ন ডলারে পৌছেছে। আরেকটি মজার তথ্য আছে, ইন্টারনেটের মাধ্যমে যত বিক্রি হয় তার ২৪ শতাংশই ইমেইল মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ইমেইল মার্কেটিং অনেক মার্কেটারের কাছে জনপ্রিয় পদ্ধতি। শুধুমাত্র ইমেইল মার্কেটিং রপ্ত করে বিভিন্ন অ্যাফেলিয়েট নেটওয়ার্ক থেকে (যেমন: Clickbank, Commission Junction, Plimus, One Network Direct) অ্যাফিলিয়েশনের প্রোডাক্ট সংগ্রহ করে ইমেইল মার্কেটিং-এর মাধ্যমে ক্যাম্পেইন করে প্রতি মাসে ৫০০ ডলার থেকে শুরু করে ২০ হাজার ডলার বা তারও বেশি আয় করছে অনেক মার্কেটার।
মজার ব্যাপার হল, ইমেইল মার্কেটিংয়ের মত এই শক্তিশালী টুলসের ব্যবহার জানা অত্যন্ত সহজ এবং স্বল্পমেধা সাপেক্ষ। যেকেউ ঘরে বসেই ইমেইল মার্কেটিংয়ের সব কাজ করতে পারেন, এর জন্য আলাদা কোন অফিস নেওয়ার প্রয়োজন নেই। নেই কোন অতিরিক্ত হার্ডওয়্যার কেনার ঝামেলাও।
ইমেইল মার্কেটিংয়ে ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার
একজন ইমেইল মার্কেটার ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে দু’ভাবে কাজ করতে পারে। ১. ঘন্টা হিসেবে এবং ২. নির্ধারিত মূল্যে। আর এখানে পার্ট টাইম এবং ফুল টাইম কাজ করারও সুযোগ আছে। দক্ষ ইমেইল মার্কেটার হতে পারলে কাজের অভাব নেই। অনলাইন মার্কেটপ্লেসে সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের যে কাজগুলো পাওয়া যায় তার মধ্যে টেমপ্লেট ডিজাইনিং, ইমেইল নিউজলেটার তৈরি, ইমেইল প্লাটফর্ম মেইনটেইনেন্স, সাপ্তাহিক বা মাসিক নিউজলেটার পাঠানো, বিজনেস প্রোপোজাল লেটার ডিজাইন ও ইমেইল কনটেন্ট রাইটিং উল্লেখযোগ্য।
একজন ফ্রিল্যান্স ইমেইল মার্কেটারের আয়
ইমেইল মার্কেটিং এর পরিধি ব্যাপক। অ্যাফিলিয়েশন থেকে শুরু করে নিজের প্রতিষ্ঠানের জন্য কিংবা অন্য প্রতিষ্ঠানে সার্ভিস প্রদান করে এবং ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করে হাজার হাজার ডলার আয় করছে অনেক ইমেইল মার্কেটার। এই ক্ষেত্রটিতে সৃজনশীল তরুণ-তরুণীরা খুব দ্রুত ভালো কিছু করতে পারে। ইমেইল মার্কেটিং কে ক্রিয়েটিভ সেক্টরও বলা চলে। আপনি আপনার ক্রেতাদের কাছে পণ্যকে কিভাবে উপস্থাপন করবেন, তা নিতান্তই আপনার উপর। তবে আপনি যত সৃজনশীল উপায়ে পণ্যকে উপস্থাপন করতে পারবেন আপনার বিক্রিও তত বেশি হবে।
বর্তমানে ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেস ওডেস্কে যত কাজ রয়েছে তার ১৫ শতাংশই ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজ। ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসে সাধারণত ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজে প্রতি ঘন্টায় ৮ থেকে ১০ ডলার পাওয়া যায়। এক্ষেত্রে নতুনরা ৪ থেকে ৫ ডলার পেয়ে থাকে। এছাড়াও নির্ধারিত মূল্যে কাষ্টম ইমেইল টেমপ্লেট ডিজাইনিং ও বাল্ক মেইল পাঠানোর কাজ রয়েছে। সর্বসাকুল্যে একজন সাধারণ ইমেইল মার্কেটার মাসিক ৩০ হাজার টাকা থেকে ১ লাখ টাকা আয় করতে পারে।
ঘুরে আসতে পারেন blog71.com থেকে
আমি রনি সেন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 4 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
Oshadharon tune.Khub valo.