যারা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার চিন্তা ভাবনা করছেন কথাগুলো তাদের মোটিভেশনের জন্যই। পড়াশোনার পর সবার প্রথম লক্ষ্য থাকে একটা ভাল চাকরী। সরকারী চাকরী হলো তো কোন কথাই নেই। ঘোষ দিয়ে হলেও চাকরীতে ঢুকতে প্রস্তুত (সবার ক্ষেত্রে সত্য না)। আবার কেউ কেউ আছে কোনরকম একটা চাকরী হলেই হল। কিছু চাকরী করলে অন্তত অভিজ্ঞতা হবে। পরে এই অভিজ্ঞতা দিয়ে অন্য কোথাও আরো ভাল স্যালারিতে জব করা যাবে। বর্তমানে শতকরা ৯০ থেকে ৯৫ ভাগ লোকের চিন্তাভাবনা এমন। আমি চাকরী প্রার্থীদের ব্যপারে কোন কথা বলতে চাচ্ছি না।
কেউ কেউ এর ব্যতিক্রম আছে যারা চিন্তা করে চাকরী না করে কিভাবে নিজে কিছু করা যায়। তাদের কেউ ব্যবসা করে, কেউ উদ্যোক্তা হয়, আর যাদের পূঁজি নেই তারা ফ্রিলান্সিং করে।
যাদের পছন্দ ব্যবসা তাদের অবশ্যই ভাল মূলধন থাকতে হয়। কেননা ব্যবসার মূল হাতিয়ার হল মূলধন বা টাকা। যার যত বেশী টাকা খাটানোর সামর্থ্য এবং অভিনব কৌশল অবলম্বন করে ব্যবসা পরিচারনার যোগ্যতা যত বেশী তার ব্যবসায় সফল হবার চান্স তত বেশী।
যারা চাকরী মুখাপেক্ষী না হয়ে নিজে কিছু করতে চায় তাদের লক্ষ্য উদ্যোক্তা হওয়া। তবে উদ্যোক্তা হিসেবে সফল হতে হলে আপনি যে সেবাকে কেন্দ্র করে উদ্যোগ গ্রহন করবেন সেই বিষয়ে দীর্ঘদিন কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। সেই সাথে অর্থ খাটানোর এবং রিস্ক নেওয়ার মত সাহস থাকতে হবে।
কেউ আছে ফ্রিলান্সিং করে। এক্ষেত্রে আপনাকে এক বা একাধিক বিষয়ের উপর দক্ষ হতে হবে। ফ্রিলান্সিং এ যে কাজ গুলো বেশী পরিমানে হয়ে থাকে তার মধ্যে... গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভলাপমেন্ট, ভিডিও এডিটিং, ইন্টারনেট মার্কেটিং (এসইও, সোশ্যাল মার্কেটিং, ভিডিও মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং ইত্যাদি), মোবাইল এপলিকেশন ডেভেলাপমেন্ট (এন্ড্রয়েড, আইফোন, উইন্ডোজ), সফটওয়্যার ডেভলাপমেন্ট, সাইবার সিকিরিটি মেনটেইনেন্স, ভার্চুয়াল এসিস্টেন্ট, সিস্টেম এডমিনিষ্ট্রিশন সহ আরো অনেক কাজ। ফ্রিলান্সিং এ কাজ করতে হলে ভাল দক্ষ হতে হবে। কারন, ফ্রিলান্সিং মার্কেটপ্লেসে অনেক প্রতিযোগী। এই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকতে হলে আপনাকে অবশ্যই কোন একটি বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। যার কাজের মান, আকর্ষনীয় পোর্টফলিও হবে, বাস্তব কাজের অভিজ্ঞতা এবং নিজে করা প্রজেক্ট থাকবে তাকেই বায়ার কাজ দিবে। আমিও এক সময় ফ্রিলান্সিং করতাম। তবে এখন লক্ষ্য শুধু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
কেন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বেছে নিলাম?
চাকরী বলেন, ফ্রিলান্সিং বলেন যতদিন কাজ করব ততদিন স্যালারি পাব বা টাকা উপার্জন করতে পারব। কাজ করলাম না, টাকা উপার্জন হবে না। এটা একটা মূর্খ লোকও বুঝে। কিন্তু এমন কিছু কি আছে যা একবার করব আর বাকী সময় এর থেকে শুধু আয় হবে? অবশ্যই আছে। শহরে বা উপশরে একটা বাড়ি তৈরী করা যেতে পারে। একবার তৈরী করলাম। তৈরী করার সময় পরিশ্রম এবং অর্থ ব্যয় করলাম। এর পর থেকে শুধু টাকা আর টাকা। কিন্তু শহরে বা উপশহরে একটা বাড়ি তৈরী করা মামুর বাড়ির আবদার না যে চাইলেই করতে পারব। তাহলে অন্য কোন উপায়? হ্যা আছে... "অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং"। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংই একমাত্র মাধ্যম যেখানে অল্প পুজি এবং একবার পরিশ্রম করার মাধ্যমে লাইফটাইম প্যাসিভ ইনকাম সম্ভব।
এবার প্যাসিভ ইনকাম সম্পর্কে কিছু কথা বলব। প্যাসিভ ইনকাম কি?
যে সব ইনকাম করতে হলে আমাকে কাজের সাথে সর্বদা যুক্ত থাকতে হয় এমন সব ইনকাম হচ্ছে একটিভ ইনকাম। যেমনঃ চাকরী করা, অফিস-আদালতে কাজ করা, ফ্রিলান্সিং করা, দৈহিক পরিশ্রমের কাজ করা ইত্যাদি সকল কাজ হচ্ছে একটিভ ইনকাম। একটিভ ইনকাম না এমন সকল ইনকামই প্যাসিভ ইনকাম। অর্থাৎ যে সকল ইনকাম করতে হলে আমাকে কাজের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত থাকতে হবে না সেটাই হচ্ছে প্যাসিভ ইনকাম। যেমনঃ বাড়ি বাড়া দেওয়া, গারি ভাড়া দেওয়া ইত্যাদি ধাচের কাজগুলোই মূলত প্যাসিভ ইনকাম।
প্যাসিভ ইনকাম হিসেবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেমন?
বর্তমানে যত প্যাসিভ ইনকামের মাধ্যম আছে তার মধ্যে সবচেয়ে কম মুলধন বিনিয়োগ করে আয় করার মত মডেল হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে, অন্য কারো কোন প্রডাক্টকে কমিশনের বিনিময়ে বিক্রি করে দেওয়া/লিড পাইয়ে দেওয়া। বর্তমানে বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস আছে যারা ফিজিক্যাল ও ডিজিটাল প্রডাক্ট অ্যাফিলিয়েট মার্কেটারদের প্রমোশনের মাধ্যমে তাদের পণ্য বিক্রি করার সুযোগ দিয়ে থাকে। আমাদের মাঝে এমন লোক নেহায়েত কমই আছে যারা Amazon.com এর নাম শুনে নি। অ্যামাজন হচ্ছে বর্তমান সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় অনলাইন কেনাকাটার মাধ্যম। ইউরোপ-আমেরিকার অধিকাংশ লোক বর্তমান সময়ে Amazon.com থেকে তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য অর্ডার করে থাকে। তাদের এই পণ্যগুলো কোন থার্ডপার্টি মাধ্যম বিক্রি করে দেওয়াই হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট প্রোগ্রামের কাজ। এছাড়াও ক্লিক ব্যাংক, সিপিএ এম্পায়ার, শেয়ার এ সেল, কমিশন জাংশন ইত্যাদি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করে থাকে।
তবে আমার কাছে সবচেয়ে ভাল লাগে অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। কারণ, অ্যামাজনের রয়েছে কিছু সতন্ত্র বৈশিষ্ট্য।
যেসকল কারণে আপনিও অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পছন্দ করবেনঃ
১. Amazon.com এই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ই-কমার্স সাইট। ২৫০ বিলিয়ন ডলারের একটি কোম্পানি যার প্রতি মিনিটে গড়ে ৮৬ হাজারও বেশি ডলারের পণ্য বিক্রি হয়। পৃথিবীর প্রায় সবধরনের পণ্য Amazon.com এ পাওয়া যায়। গ্রাহকরাই তাই কোনকিছু কেনার জন্য অ্যামাজনকে খুবই বিশ্বাসযোগ্য মনে করে।
২. অধিকাংশ অ্যামাজন প্রোডাক্টের নিজের নামেই ‘সার্চ ভলিউম’ আছে যার কারনে আপনি আপনার ব্লগের কন্টেন্ট রিলেটেড কিওয়ার্ডে ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন, পাশাপাশি স্পেসিফিক কোন ব্র্যান্ডের নাম দিয়েও ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন। আর ইন্টারনেটে যত ট্রাফিক, তত টাকা এটা তো গ্লোবাল রুল!
৩. ইন্টারনেটে কেনাকাটার জন্য আমাজন হল পৃথিবীর সবচেয়ে বিশ্বস্ত নাম যে কারনে যখনই কেউ আমাজন ডটকমের কোন প্রোডাক্ট রিকমেন্ড করে, তখন ভিজিটররা সেটি অনেক বেশি বিশ্বাস করে এবং কেনার প্রবণতা অনেক বেড়ে যায়।
৪. আমাজনে যেহেতু ফিজিক্যাল প্রোডাক্টই বেশি, অনেক ক্ষেত্রেই ক্রেতারা একের অধিক পণ্য কিনে থাকেন। যেমন, কেউ একটা ল্যাপটপ কিনলে সঙ্গে মাউস, এক্সটারনাল কীবোর্ড, স্পীকার, গ্যামিং বক্স ইত্যাদি সরঞ্জামও কিনেন। আপনি কেবল ল্যাপটপের অ্যাফিলিয়েট করলেও উক্ত ক্রেতার কেনা সব প্রোডাক্টের কমিশনই আপনি পাবেন!
৫. আপনি যদি কোন ভিজিটরকে আমাজন ডটকমে পাঠান, তাহলে উক্ত ভিজিটর যে প্রোডাক্টই ক্রয় করুক না কেন আপনি সেই অ্যামাউন্টের উপর ভিত্তি করে কমিশন পাবেন।
৬. একজন ক্রেতা বায়িং ডিসিশন নেয়ার জন্য সাধারণত যে ধরণের তথ্যগুলো প্রয়োজন তা আমাজন ডটকমের প্রোডাক্ট পেইজগুলোতে রয়েছে যেমন ইউজার রিভিউ, রেটিং থেকে শুরু করে প্রোডাক্টের একাধিক ছবি কিংবা ভিডিও যা ভিজিটরদের সহজেই বায়ারে কনভার্ট করতে পারে।
এবার আসুন কয়েকটি পয়েন্টের মাধ্যমে জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে হলে কি কি করতে হবেঃ
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ করতে হলে আপনাকে যে কোন একটা নিশ নিয়ে কাজ করতে হবে। তাহলে আগে জেনে নেই নিশ কি! নিশ হচ্ছে কোন নির্দিষ্ট ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট মার্কেট। যেমনঃ আমরা যদি ফুটবল রিলেটেড আইটেম নিয়ে কাজ করি তাহলে ফুটবলের সাথে সম্পর্কিত সব প্রোডাক্টই হচ্ছে একটি নিশ প্রোডাক্ট। এরকম ভিন্ন ভিন্ন প্রোডাক্ট ক্যাটাগরী হচ্ছে এক একটা নিশ। প্রত্যেকটি নিশের অধীনে অনেকগুলো সাব নিশ থাকতে পারে।
অ্যামাজন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংএর মূল ওয়ার্কিং মডেল হচ্ছে প্রথমে একটা নিশ ওয়েবসাইট তৈরী করা। এর পর এই নিশ সাইটে অ্যামাজন প্রোডাক্ট এবং প্রোডাক্ট সম্পর্কিত আর্টিকেল লিখে একটি সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করা। উক্ত সাইটে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এস.ই.ও) প্রয়োগ করে সাইটটিকে গুগলের এবং ইয়াহুর প্রথম/দ্বিতীয় পেইজে নিয়ে আসতে হবে। গ্রাহক যখন আপনার কাজ করা প্রোডাক্ট লিখে সার্চ দিবে তখন আপনার সাইট সার্চ রেজাল্টে উপরে দেখাবে। সেখান থেকে প্রচুর ভিজিটর আসবে। সেখান থেকে আপনার সাইটের মাধ্যমে ২৪ ঘন্টার মধ্যে অ্যামাজনের কোন প্রোডাক্ট কিনলে আপনি তার কমিশন পাবেন।
নিশ নির্বাচনঃ নিশ নির্বাচন হচ্ছে মূলত প্রোডাক্ট নির্বাচন। আমরা যে পণ্য বা সেবা নিয়ে কাজ করব সেটাই হচ্ছে নিশ। যেমন একটি নিশ হতে পারে ফুটবল বা ফুটবল রিলেটেড (জার্সি, ফুটবলারদের জুতা, মৌজা ইত্যাদি) কোন প্রোডাক্ট।
কিওয়ার্ড রিসার্সঃ আমরা google.com বা yahoo.com এ কোন কিছু খোঁজার সময় যে সকল শব্দ লিখে সার্চ করি সেগুলো হচ্ছে কিওয়ার্ড। আর এই কিওয়ার্ড নিয়ে কাজ করে যোগ্যতম কিওয়ার্ড খুঁজে বের করাই হচ্ছে কিওয়ার্ড রিসার্চ। কিওয়ার্ড রিসার্চের মাধ্যমে আমরা নিশ সাইটের প্রাথমিক কাজটি শুরু করব।
প্রোডাক্ট রিসার্সঃ প্রোডাক্ট রিসার্চ হচ্ছে যে প্রোডাকটি নিয়ে আমরা কাজ করব সেই প্রোডাক্টের উল্লেখযোগ্য দিকগুলো খুঁজে বের করা যার মাধ্যমে আমরা প্রোডাক্টিকে আরো আকর্ষনীয়ভাবে উপস্থাপন করতে পারি। একটা প্রোডাক্টকে ক্রেতার কাছে এমনভাবে তুলে ধরতে হবে যেন সে কেনার জন্য আগ্রহী হয়।
ওয়েব সাইট তৈরির যাবতীয় প্রসেসঃ একটা ওয়েবসাইট তৈরীর জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনতে হয়। এর পর ওয়েবসাইটটিকে ডিজাইন ও ডেভ্লাপ করে একে আকর্ষনীয় ও দৃষ্টিনন্দন করে তুলতে হয়। কারন একটা ওয়েবসাইট দেখতে যত সুন্দর হবে ক্রেতাগন ততবেশি কেনাকেটার জন্য স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবে।
কন্টেন্ট ডেভেলপমেন্টঃকন্টেন্ট ডেভেলাপমেন্ট হচ্ছে ওয়েবসাইটটিকে আর্টিকেল দিয়ে সমৃদ্ধ করা। গুগুল একটা সাইটের আর্টিকেলের উপর ভিত্তি করে ঐ সাইটটিকে সার্চ রেজাল্ট প্রথম পেইজে নিয়ে আসে। এছাড়া ক্রেতাগন সুন্দর, গুচালো এবং মানসম্মত লেখা পড়েই কোন পন্য কেনার জন্য আগ্রহী হয়।
লিংক বিল্ডিংঃ ওয়েবসাইট ডিজাইন এবং কন্টেন্ট সমৃদ্ধ করার পরবর্তী কাজ হচ্ছে ওয়েবসাইটের জন্য ব্যকলিংক তৈরী করা। গুগল দুইটা জিনিসের উপর ভিত্তি করে একটা সাইটকে সার্চ রেজাল্টে সামনের দিকে নিয়ে আসে। একটা হচ্ছে মানসম্মত আর্টিকেল। যা আগের পয়েন্টে আলোচনা করেছি। দ্বিতীয়টা হচ্ছে ব্যকলিংক। আপনার সাইটের ব্যকলিংক যত বেশী হবে গুগলের কাছে তার গুরুত্ব তত বাড়তে হবে। এই ব্যকলিংক তৈরীর কাজকেই বলা হয় লিংক বিল্ডিং।
কনভার্সন রেট অপটিমাইজেশনঃ যখন আপনার সাইটে নিয়মিত ভিজিটর আসতে থাকবে তখন কাজ হবে ভিজিটর যেন এই পণ্য কিনতে আগ্রহী হয়। এভাবে ভিজিটরদের পণ্য কিনায় আগ্রহী করে সেল বৃদ্ধি করার মাধ্যমে কনভার্সন রেট অপটিমাইজ করা যায়।
সাইট স্কেল আপঃ স্কেল আপ হচ্ছে একটা সাইট নির্দিষ্ট লক্ষ্য অর্জনের পর তাকে আরও সফলতার দিকে নিয়ে যাওয়া। সাইট একবার র্যাংক হয়ে গেলে এবং নিয়মিত আয় শুরু করলে এর পর কাজ হবে নিয়মিত স্কেল আপ করা এর মান ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা যাতে আপনার আয় আরো বৃদ্ধি পায়।
এতক্ষণে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে মোটামুটি একটা ধারনা পেয়েছেন। আমি নিজেও টিমে কাজ করি। আমার সাথে টিমে কাজ করতে চাইলে গ্রুপে যুক্ত হতে পারেন। গ্রুপের লিংকঃ https://web.facebook.com/groups/LatentAffiliateTeam
আমি Mahabub Rajj। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 3 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 15 টি টিউন ও 95 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।