আসসালামু আলাইকুম।
সুপ্রিয় টেকটিউনস কমিউনিটি সাইটের সকলকে সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই এক প্রকার কুশলেই আছেন। আজকের টিউনে প্রাথমিক পর্ব হিসাবে বিট কয়েনের আয় বৃদ্ধি সম্পর্কে আলোচনা করব। আবারো রিপিট আকারে বলছি, বিট কয়েন সম্পর্কে নতুন ভাবে আলোচনা করে সময় নষ্ট করব না।কারন, বিট কয়েন সম্পর্কে অনেকেরই ধারনা আছে এই বিষয় নিয়ে একাধিক টিউন করা আছে। তাছাড়া আমি প্রমানাদিসহ বিস্তারিতভাবে টিটিতে এই বিষয়ে একটি টিউন করেছিলাম। টিউনের টিউমেন্টসহ অন্যান্য যোগাযোগ মাধ্যমে পাঠকেরা আমাকে প্রশ্ন করেছিলেন কিভাবে বিট কয়েনের আয় বৃদ্ধি করা যাবে? অবশ্য সেখানে উল্লেখ করেছিলাম পরবর্তীতে এই বিষয়ে টিউন করব যা আজকের পর্বতে আপডেট করছি।
বিট কয়েন সাইট এবং বিট কয়েন আয়ের প্রসঙ্গাদি নিয়ে টিটিতে বেশ কয়েকটি টিউন করেছিলাম। টিউনের টিউটোরিয়ালগুলো অনুসরন করে অনেকেই বেশ কিছু বিট কয়েন আয় করছেন যা জেনে অনেকটা ভাল লাগছে। এর মধ্য অনেকেই আমাকে জানিয়ে ছিলেন ভাই, বিট কয়েন আয়ের কি কোন রিলেটেড সাইট আছে? যেখান হইতে সামান্য কিছু আয় করা যাবে??
যাইহোক এই প্রশ্নটার জন্য আমাকে বেশ কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হয়েছে। অর্থাত পরীক্ষন, পর্যবেক্ষণ এবং পেমেন্ট পাবার পর টিউন করতে হচ্ছে। কারন অযথা কিংবা ভুইফোড় টিউন করে অন্যকে বিভ্রন্ত করতে চাইনা।হয়ত অনেকেই আছেন যারা স্ক্যাম টিউন করে অন্যকে বিভ্রাট সৃষ্টিতে মজা পান। অপ্রয়োজনীয় কথা বাদ দিয়ে এবার টিউনের মুল আলোচনাতে যাচ্ছি।
আজ আমি যে সকল সাইটের পরিচয় দিব। সেইগুলো মুলত বিট কয়েন ইনভেস্টমেন্ট সাইট। এই সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করব।
বিট কয়েন ইনভেস্টমেন্ট সাইট হলো বিট কয়েন আয় বৃদ্ধি করার অন্যতম কৌশল। অর্থাত এখানে আপনাকে যে কোন পরিমান বিট কয়েন জমা রাখতে হবে যেখানে ঐ সকল সাইট গুলো নিদিষ্ট পরিমান পার ডে হিসাবে লভ্যাংশ দিবে। এই লাভের পরিমান প্রায় ০.৫% হইতে ৩.৫০% পর্যন্ত হতে পারে। এখানে এমন কিছু সাইট আছে যেখানে আপনি প্রতিদিনের লাভ প্রতিদিনে উইথড্র করতে পারবেন।
আসলে যে সকল সাইটে এরুপ ধরা বাধা নিয়ম নাই সেখানে আপনি যে কোন পরিমাণ বিট কয়েন ডিপোজিত করতে পারবেন। তবে আমার পরামর্শ হল এখানে আপনি প্রতিবার ২ ডলার করে করে ডিপোজিত করতে পারেন। যাতে লাভের পরিমনটা উইথড্র করে পূনরায় ২ ডলার যোগ করতে পারেন। তবে যতবেশী ডিপোজিত করা যায় ততই লাভ। আমার মনে হয় অত লাভের হিসাব না করে মামুলি লাভ করাটাই ভাল। কথায় আছে না “অতি লোভে তাতিঁ নষ্ট!” সত্যিকার কথা বলতে কি আপনি আজকে যে ইনভেস্টমেন্ট সাইটে বিটিসি ইনভেস্ট করছেন সেটি যদি কোন কারনে তাদের সাইট বন্ধ করে দেই তাহলে যারা বেশী ডিপোজিত করেছেন তাদের কি হবে...!!
সুতরাং বুঝতেই পারছেন প্রথমত ২/১ ডলার ডিপোজিত করাটাই বুদিধমানের কাজ। তারপরেও যারা বেশী ডিপোজিত রাখতে চাইবেন সেটি তাদের ব্যক্তিগত ব্যপার।
এখানে একাউন্ট ওপেন/লগইন ব্যতিত তেমন কোন কাজ নাই বললেই চলে।তাছাড়া বিট কয়েন সাইটের মত ঘন্টা/মিনিটে ক্যাপচা পূরন করতে হয়না। তবে বিট কয়েন আয় বৃদ্ধি করতে হলে মূল সাইটের ক্যাপচা পূরন ব্যতিত কোন পন্থা নাই। এখানে যা ইনভেস্ট করবেন তার লাভ প্রতিদিনে/নিদিষ্ট সময়ে পাবেন, ফলে বিনাশ্রমে বিটকয়েন আয় আরেকটু বৃ্দ্ধি করতে পারছেন। তাছাড়া এখানে নিজের পকেটের কোন অর্থ খরচ করতে হচ্ছে না।
প্রায় সকল বিটিসি ইনভেস্টমেন্ট সাইটের কাজের কৌশল প্রায় একই রকম। এখানে নাম, ইউজার নেইম, ইমেইল ঠিকানা, বিট কয়েন একাউন্টের লিংক (মূলত কয়েন বেইজ একাউন্টের ৩৪ বর্ণের ঠিকানা) তথ্যাদি দিতে হয়। অাপনার মেইলটি ভেরিফাই করতে হবে। লগইন করার পর ড্যাশবোর্ড পাইবেন। সেখানে বিট কয়েন ডিপোজিত করার জন্য আপনাকে একটি বিট কয়েন ঠিকানা পাবেন। অতপর কয়েনবেইজ সাইট হইতে অাপনাকে উক্ত বিটিসি ইনভেস্টমেন্ট ঠিকানাতে বিট কয়েন ডিপোজিত করতে হবে।
বিট কয়েন সাইটের যে রকম ভূয়া সাইট অাছে, ঠিক তেমনি ইনভেস্টমেন্ট সাইটও ভূয়া থাকে। তাই ভূইফোড় সাইট বাদ দিয়ে এলিট সাইটে কাজ করতে হবে। আমি বেশ কয়েকটি সাইটের ঠিকানা পেয়েছি এবং পরীক্ষা করে ফলাফল পেয়েছি। নিম্নে সাইট গুলোর ঠিকানা
হ্যা এর মধ্যে হয়ত অনেকেই বুঝতে পেরেছেন বিট কয়েন হতে অল্প কিছু হলেও সত্যিকারভাবে আয় করা যায়। কিন্তু এই আয় খুব মামুলি। আসলে বিট কয়েন আয় বৃদ্ধি করার বেশ কয়েকটি পদ্ধতি রয়েছে তাহলো-
১। নিয়মিতভাবে একটু হলেও সেই সব সাইটে কাজ করা করা যেমন প্রতিদিনে ২৪ ঘন্টার মধ্যে অন্তত ৭-৮ বার ক্যাপচা পূরন।
২। একটি বিট কয়েন সাইটের পাশাপাশি আরো কয়কেটি লিগ্যাল বিট কয়েন সাইটে কাজ করা।
৩। বিট কয়েন সাইটে ইনভেস্ট করা। থুক্কু ডোল্যান্সার কিংবা পিটিসি নই যে, আপনার পকেটের টাকা খরচ করতে হবে। এখানে আপনার বিট কয়েন আয়কে অন্য কোন সাইটে ইনভস্টে করবেন যেখানে প্রতিদিনে ১-২.৫ পর্যন্ত লাভ পাবেন। তবে এখানেও স্মরন রাখতে হবে বিট কয়েন সাইটের মত ইনভেস্ট সাইটিও বৈধ হতে হবে।
অনেকেরই টিটিসহ নিজস্ব ব্লগে বিট কয়েন আয়ের প্রায় ডজনখানেক ঠিকানা শেয়ার করতে দেখছি। আমি নিজেও পরীক্ষা করে দেখেছি সেইগুলোর ২/১ টি ব্যতিত সবই ভূয়া। অবশ্য এখানো পর্যবেক্ষনে আছি। যাইহোক লিংক শেয়ার করতে দোষ নাই। কিন্তু ভূয়া ভাবে কাজ করে সবই হবে পন্ডশ্রম। তাই যে কোন সাইটে কাজ করার পূর্বে নিশ্চিত হওয়া কিংবা রিভিউ জেনে নেওয়া ভাল।
উপরের পয়েন্ট অনুযায়ী এটিও একটি অন্যতম পদ্ধতি। মানে আপনি যে বিট কয়েন আয় করছেন সেই বিট কয়েন আয়ের কিছু অংশ বিট কয়েন সাইটে ইনভেস্ট করে আয়কে আরেকটু ধাপে বৃদ্ধি করতে পারবেন। বিট কয়েন আয়ে ইনভেস্টের প্রায় অনেক গুলো সাইট রয়েছে। তবে সকল সাইটের সুবিধা সমান নই, কম-বেশী অসুবিধা আছে।
যেমন:
১। অনেক পরিমাণ বিট কয়েন ইনভেস্ট করতে হয় প্রায় ৫০ ডলারের উপরে।
২। ৩-৬ মাসের পূর্বে লাভের অংশ উইথড্র করা যাবে না।
৩। নিয়মিত কাজ না করলে মানে একাউন্ট লগইন করা না হলে লাভের অংশ কর্তন যাবে।
৪। রেফারেলের ব্যাপার-স্যাপার থাকে ইত্যাদি।
আমি প্রায় ৩ মাস যাবত বেশ কয়েকটি সাইট পর্যবেক্ষণ করে এমন একটি সাইট পেয়েছি যেখানে আপনি যে কোন পরিমান বিট কয়েন ইনভেস্ট করতে পারবেন। এই সাইটটি খুব অল্প সময়েই জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। কোন ফেক সাইচ নই ১০০% লিগ্যাল। এই সাইটের নাম হচ্ছে সাইয়্যানও।
১। বড় ধরনের কোন ঝুকি নাই।
২। বিট কয়েন গ্লোবাল ভেন্ডর কর্তৃক অনুমোদিত।
৩। একাউন্ট প্রটেকশনের দিক হতে ১০০% ঝুকিমুক্ত।
৩। যে কোন পরিমান বিট কয়েন ইনভেসট করতে পারবেন যেমন: ০.০০০০২৫ BTC।
৫। অন্য যে কোন সাইটের তুলনায় লাভের পরিমান বেশী। প্রতিদিনে প্রায় ২.৫%
৬। লাভের অংশ প্রতিদিনে কিংবা সাথেই সাথেই উইথড্র করতে পারবেন।
১। প্রথমে এই সাইটের একটি একাউন্ট ওপেন করতে হবে, ক্লিক করুন এখানে > Create Account এ-ক্লিক করুন > নিম্নরুপ চিত্র আসবে।
২। এখানে যাবতীয় তথ্য পূরন করে Create Account এ- ক্লিক করলে আপনার ইমেইলে একটি লিংক যাবে। সেটি ভেরিফাই করে একাউন্টে লগইন করুন।
৩। লগইন করলে নিম্নরুপ চিত্র আসবে
৪। আপনি যদি বিট কয়েন ইনভেস্ট করতে চান তাহলে বাম পাশের প্যানেল হতে Investment এ-ক্লিক করুন। সেখানে আপনি ডিপোজিত করার একটি ঠিকানা পাবেন। উক্ত ঠিকানাতে আপনাকে কয়েন বেইজ সাইট হতে বিট কয়েন Deposit/Sent করতে হবে নিচের চিত্রের মত।
৫। Deposit করার জন্য আপনাকে কয়েন বেইজ সাইটে লগইন করতে হবে (যদি একউন্ট করা থাকে) সেখান হতে কত পরিমান বিট কয়েন সেন্ড করতে চান তাহা উল্লেখ করে এই ইনভেস্টমেন্ট সাইটের ঠিকানাতে প্রেরন করুন।
এবং হ্যা কয়েন বেইজ সাইট হতে আপনার ৩৪ বর্নের বিট কয়েন এড্রেসটি টুকে নিন। কারন এটি আপনাকে ইনভস্টেমেন্ট সাইটের Profile অংশে আপডেট কিংবা সংযুক্ত করে নিন। যখন উক্ত সাইট হতে লাভের পরিমান Withdrawal করবেন তাহলে তা কয়েনবেইজ সাইটে জমা হয়ে যাবে। একটু ঘাটাঘাটি করলে ব্যাপারটি নিজেই বুঝতে পারবেন বলে আশা রাখি।
৬। আপনি এখানে কত বিট কয়েন ইনভেস্ট করেছেন, প্রতদিনে কত লাভ করেছেন কিংবা Withdrawal করেছেন তার সবই History অংশে ক্লিক করলেই জানতে পারবেন।
আপনি এখানে প্রাথমিক On test হিসাবে ১ ডলার কিংবা ০.৫০ ডলার সমপরিমান বিট কয়েন ইনভেস্ট করে দেখতে পারেন। লাভের ফলাফল ভাল হলে পরবর্তীতে ইনভেস্ট একটু একটু করে বৃদ্ধি করতে পারেন। যেমন প্রাথমিকভাবে আমি ২ ডলারের মত ইনভেস্ট করেছি এবং লাভের পরিমানও পেয়েছি। প্রমানচিত্র নিম্নরুপ-
বিট কয়েন সাইটের যে রকম ভূয়া সাইট অাছে, ঠিক তেমনি ইনভেস্টমেন্ট সাইটও ভূয়া থাকে। তাই ভূইফোড় সাইট বাদ দিয়ে এলিট সাইটে কাজ করতে হবে। আমি বেশ কয়েকটি সাইটের ঠিকানা পেয়েছি এবং পরীক্ষা করে ফলাফল পেয়েছি। নিম্নে সাইট গুলোর ঠিকানা
এই সাইটটি প্রতি ঘন্টাতে ০.১৫% রেটে প্রতিদিনে ৩.৬% পর্যন্ত প্রফিট দিয়ে থাকে। যদিও অন্য সাইট হতে এর রেট অত্যন্ত বেশী যা ভাবনা সৃষ্টি করে। যদিও এখানো সাইটটি সম্পর্কে স্ক্যাম পাওয়া যায়নি। এখানে মিনিমাম ฿0.001 ইনভেস্টমেন্ট করতে পারবেন। আরেকটি ব্যাপার এখানের ডিপোজিতের লাভ উত্তোলন করতে হলে আপনাকে ডিপোজিতের সম পরিমান বিটিসি অর্জন করতে হবে।
এই সাইটে কাজ করতে হলে ফলো করুন এখানে। >রেজি: এ-ক্লিক করুন>
নিম্নরুপ চিত্র আসবে- সেখানে নিজেই যাবতীয় তথ্যাদি পুরন করতে পারবেন।
এই সাইটে ইনভেস্টমেন্ট করার কয়েকটি প্যাকেজ আছে।বিশেষত এখানে ০.০০০১ বিটিসি হইতে শুরু করে ২৫০ বিটিসি পর্যন্ত ইনভেস্ট করা যায়। প্রতিদিনে ঘন্টাতে প্রায় ০.১৬% পর্যন্ত প্রফিট দেয়া হয়। কোন চার্জ কিংবা ডিপোজিত ফি নাই। এখানে ডিপোজিত করার টাকা যে কোন সময়ই উইথড্র করতে পারবেন। আরেকটি কথা ডিপোজিতের সাথে তো রেফারেল বোনাস সুবিথা আছে। আমি পরীক্ষা মুলক ভাবে ২ ডলার ইনভেস্ট করে প্রায় ৩ বার উইথড্র করেছি। কাজের প্রক্রিয়া এবং একাউন্ট ওপেন করার কৌশল উপরের নিয়মের মতই।
ক।
খ।
আলোচনা করতে করতে একদম টিউনের শেষ পর্যায়ে। আশা করি টিউনের আলোচনা অনুযায়ী নিজেই কাজগুলো করতে পারবেন এবং একটু হলেও বিট কয়েন আয়ের পরিমান আরেকটু ধাপে বৃদ্ধি করতে পারবেন। তবে উপরোক্ত সাইটের মধ্য আলোচনা অংশের ১নং সাইটটি ভাল লেগেছে ও কাজ করছি। এই সাইটদ্বয়ের অন্যতম বৈশিষ্ট হল এখানে ডিপোজিত করার পর অন্য কোন কাজ করা লাগে না কিংবা একাউন্ট কখনোই ডিজাবল হবে না। তবে কখনোই একের অধিক একাউন্ট ক্রিয়েট না করাটাই শ্রেয়। পরিশেষে আরেকটি নিবেদন, আমি বিট কয়েন আয় নিয়ে যতগুলো টিউন করেছি তা কখনোই ফ্রিল্যান্স আয়ের সমকক্ষ বলে মনে করবেন না! কারন আপনাকে অনলাইনে ভাল আয়ের পথ হিসাবে অবশ্যই ফ্রিল্যান্স (ইল্যান্স, ওডেস্ক, গুরু, ফাইভার) শিখতে হবে ও জানতে হবে। তাই ফ্রিল্যান্স বিষয়ে সত্যিকার অর্থে কাজ করার প্রবল আগ্রহ থাকলে অন্য সকল কাজের পাশাপাশি ফ্রিল্যান্স বিষয়ে জানা ও শেখার পরামর্শ রইল।
আমাকে পেতে পারেন...
আমি এএমডি আব্দুল্লাহ্। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 10 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 157 টি টিউন ও 1046 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 5 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
সম্মানীয় ভিজিটর বন্ধুগন! সবাইকে আন্তরিক সালাম ও ভালবাসা। আশা করি ভাল আছেন। পর সংবাদ যে, আমরা একটি ব্লগ সাইট তৈরি করেছি। সাইটটি সম্পূর্ণ ব্যতিক্রম শিক্ষা ও প্রযুক্তি নির্ভর। প্রযুক্তি, শিক্ষা, কম্পিউটার বিষয়ক যেমনঃ অনলাইন ইনকাম, ফ্রিল্যান্স, টিউটোরিয়াল, মুভি, গেমস, সফটওয়্যার, ভ্রমন, ইতিহাস, ভূগোল, কার্টুন, ধর্ম, টেক সংবাদ, এবং সংবাদপত্র ফিউচার...
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ.