গ্রাফিক রিভারের ১০টি হট সেলিং আইটেম-গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের আয়ের বিশাল ক্ষেত্র

অনলাইন মার্কেটপ্লেস হিসাবে এনভাটোর অবস্থান বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় ও শক্তিসালী অবস্থানে রয়েছে। গ্রাফিক রিভার এনভাটোর একটি বিশেষ মার্কেটপ্লেস যেখানে মূলতঃ গ্রাফিক ডিজাইন এলিমেন্ট ক্রয়-বিক্রয় হয়।

গ্রাফিক্সের কোয়ালিটি, ডিজাইনারদের ক্রমবর্ধমান আর্নিংস সিস্টেম, পেমেন্টের নির্ভরযোগ্যতা ইত্যাদি কারনে বায়ার ও ফ্রিল্যান্সারদের কাছে অত্যন্ত নির্ভরযোগ্য মার্কেটপ্লেস হিসাবে গ্রহনযোগ্যতা পেয়েছে। একজন প্রফেশনাল গ্রাফিক ডিজাইনার এ মার্কেটপ্লেস থেকে আয় করতে পারে হাজার হাজার ডলার।

অনেকেরেই গ্রাফিক রিভারে ডিজাইন জমা দিয়ে আয় করার তথ্য/পদ্ধতি সম্পর্কে জানা রয়েছে। কিন্তু আপনি জানেন কি, বর্তমানে গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমগুলো কি কি?
শেয়ার করছি গ্রাফিক রিভারের ১০টি হট সেলিং আইটেম।

১. স্যোসাল মিডিয়াঃ সারা বিশ্বে স্যোসাল মিডিয়া বর্তমানে একটি হটট্রেন্ড। ফেসবুক, টুইটার নিয়ে তোলপাড়। প্রয়োজন হয়ে পড়ছে এ সম্পর্কিত ডিজাইন। স্যোসাল মিডিয়া বাটন, আইকন ইত্যাদির তাই বড় কদর! নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন অথবা গ্রাফিক রিভার সার্চ বক্সে Social media লিখে সার্চ দিন. দেখুন অধিকাংশ ডিজাইন ৫০ থেকে কয়েক হাজার বার পর্যন্ত সেল হয়েছে।

২. ফেসবুক টাইমলাইন কভারঃ
স্যোসাল মিডিয়ারই একটি এলিমেন্ট। সবাই চায় তার একটি দৃষ্টিনন্দন টাইমলাইন কভার হোক। এজন্য পার্সোনাল, বিজনেস, কর্পোরেটসহ অসংখ্য ক্ষেত্রে প্রফেশনালমানের টাইমলাইন কভার ডিজাইনের চাহিদা বাড়ছে। নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন, বিক্রয়ের ভলিউম দেখেই অনুমান করুন-ফেসবুক টাইমলাইন কভারের চাহিদা!!

৩. বিজনেস কার্ডঃ
সবাই চায় তার একটি আইডেন্টি। মাত্র ৪/৫ ডলারে যদি পেয়ে যায় আই ক্যাচিং বিজনেস কার্ড, তবে সেটাইতো বেটার। ফলে প্রফেশনাল কোয়ালিটির একটি বিজনেস কার্ড একবার এপ্রুভ হলেই সেল বাড়তে থাকে হুড় হুড় করে। Business  card লিখে সার্চ দিন গ্রাফিক রিভারে; আইডিয়া পেয়ে যাবেন।

৪. বাটনঃ গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমের মধ্যে বাটন অন্যতম। এটি ১০ বার থেকে শুরু করে ৩০০০+ সেল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে। তো তৈরি করা শুরু করে দিন নয়ন জুড়ানো সব বাটন। জমা দিন গ্রাফিক রিভারে। আপনি ঘুমিয়ে থাকবেন আর আপনার একাউন্টে জমতে থাকবে $$$, সত্যি অভাবনীয়।

৫. ফটোশপ অ্যাকশনঃ গ্রাফিক রিভারের সর্বাধিক বিক্রয়ের তালিকায় রয়েছে ফটোশপ অ্যাকশন। একটি প্রিমিয়াম কোয়ালিটির অ্যাকশন তৈরি করে একজন অ্যাকশন ডিজাইনার এ পর্যন্ত আয় করেছে প্রায় ৭০০০ ডলার । এখানে ক্লিক করে দেখুন অ্যাকশনটির ধরন আর সেলের পরিমান।

৬. আইকনঃ ফটোশপ আইকন এমন একটি আইটেম যা্র সেল হয় না, এমনটি খুবই কম। অর্থাৎ, এপ্রুভ হলেই সেল!! নিচের স্ক্রিণশটটি দেখুন-

৭. ব্রশিউরঃ গ্রাফিক রিভারের হট সেলিং আইটেমের মধ্যে ব্রশিউর একটি। ৩০০০+ পর্যন্ত সেল হওয়ার রেকর্ড রয়েছে এটি।

৮. ব্যানারঃ ওয়েব ব্যানারের চাহিদা শুধুমাত্র গ্রাফিক রিভারে নয়; ফ্রিল্যান্সিং সাইট ওডেস্ক/ইল্যান্সেও রয়েছে এ সম্পর্কিত প্রচুর কাজ।

৯. স্টিকারঃ ৯৯% সেল হওয়ার সম্ভাবনা থাকে এমনি একটি আইটেম স্টিকার। কোয়ালিটি স্টিকার ডিজাইন করতে পারলে সেলের পরিমান বাড়তে পারে ৫০ বার থেকে ৩০০০ এর অধিক পরিমান।

১০. টেবিলঃ গ্রাফিক রিভারের সর্বশেষ হট আইটেম প্রাইসিং টেবিলের চাহিদাও প্রচুর।

উপরের ১০টি হট আইটেমে যদি আপনি কাজ করতে চান-তাহলে আনুমানিক কেমন ইনকাম হতে পারে-আসুন একটু ক্যালকুলেট করি।

ধরুন, প্রতিটি আইটেমে আপনার গড়ে ১০টি ডিজাইন এপ্রুভ হল, এবং প্রতিটি ডিজাইন গড়ে এক মাসে ২০ বার সেল হল (গড়ে বলছি, কোনটি ৫০, কোনটি ২০০ আবার কোনটি ৫ বার হতে পারে), তাহলে সে ১০০টি ডিজাইনে (এপ্রুভড) সর্বমোট ২০০০ বার সেল হল। প্রতিটি ডিজাইনের মূল্য যদি ধরা হয় গড়ে ৪ ডলার, আপনি পাবেন ২ ডলার। অর্থাৎ, আপনার প্রতি মাসের ইনকাম হবে ৪০০০ ডলার।

ভাবছেন, বলা যত সহজ, করা তত কঠিন!! হুম, তবে নীচের গাইডলাইন/টিপস্ ফলো করলে অাপনি শতভাগ সফল হবেন ইনশাল্লাহ এটা বলতে পারি। মুশকিল হল-গাইডলাইন ফলো করাটাই কঠিন, তবে যারা ডিটারমাইন তারাই লুফে নিতে পারে সফলতার চাবি।

১. প্রথমেই শিখতে হবে ভালমত। কিভাবে শিখবেন, ভিডিও টিউটোরিয়াল, বই, ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ইত্যাদি। শেখার পূর্বে যাচাই করে নিন-লার্নিং প্রজেক্টগুলো গ্রাফিক রিভারের ডিজাইন কোয়ালিটির অুনরুপ কিনা।

২. ভালমত শিখলেন-এরপর গ্রাফিক রিভারের এপ্রুভকৃত ডিজাইনগুলো নিজে নিজে প্র্যাকটিস করে চেষ্টা করুন অনুরুপ ডিজাইন তৈরি করতে। এছারা, বিহ্যান্সের ডিজাইনগুলো দেখেও ডিজাইনের আইডিয়া নিয়ে অনুরুপ ডিজাইন করার চেষ্টা করুন।

৩. গ্রাফিক রিভারে ডিজাইন এপ্রুভ হওয়ার পূর্বশর্ত হচ্ছে, ইউনিক ও ক্রিয়েটিভ ডিজাইন। ইউনিক ও ক্রিয়েটিভিটি তখনিই আসবে যখন আপনি বেশি বেশি প্র্যাকটিস করবেন (পরিক্ষিত)

৪. আপনার তৈরিকৃত ডিজাইন বিভিন্ন ডিজাইন গ্রুপ, বিহ্যান্স, ফ্লিকার, ডেভিয়েনআর্ট, ফেসবুক ইত্যাদিতে শেয়ার করুন এবং সবার মতামত নিন।

৫. সর্বোপরি, আপনার আত্ববিশ্বাস, দৃঢ়তা, লেগে থাকা সফলতার চূড়ান্ত সোপানে নিয়ে যাবে এ প্রত্যয় ব্যক্ত করে রাখছি।

আর হ্যাঁ, একটি কথা কখনোই ভুলবেন না কিন্তু, মহান আল্লাহতালাই একমাত্র রিজিকদাতা। আল্লাহপাকের সাহায্য ছারা আপনার কোন প্রচেষ্টাই সফল হবে না। অতএব, যে কোন কাজের শুরুতে তার সাহায্য প্রার্থনা করে শুরু করুন।

>> পূর্বে এখানে প্রকাশিত

Level 0

আমি ফরিদ আহম্মেদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 18 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

Level 0

ধন্যবাদ টিউনার ফরিদ আহমদ , খুবই সমৃদ্ধ একটি পোস্ট করেছেন। তবে বাংলাদেশ থেকে কয়জন ব্যাক্তি ফ্রিল্যান্সিং করে সংসার চালাচ্ছে সেই গ্রাফ টা দেখার বড় সাধ জাগে। বড় বড় নিউজ পোর্টাল সহ দেশের সরকার ফ্রিল্যান্সিংকে ছোট ছেলে মেয়ের পুতুল খেলায় পরিণত করেছে। মনে হয় ওডেস্ক, গ্রাফিক রিভার , ফরেক্স ট্রেডিং, ফাইভার আর এডসেন্স নিয়ে কাজ করলেই ডলার আর ডলার ৳ ৳ ৳ ৳ ৳ ! 😆

ডেসটিনি করেও মানুষ কোটিপতি হয়েছে তবে কয়জন কোটিপতি হলো আর কয়জন **মারা খেল সেই হিসাবটা কেউ বলেনা!

ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বাংলাদেশে প্রায় ১০ টা গ্রুপ আছে সবকটার মেম্বার প্রায় ৬০,০০০/= (ষাট হাজার) এরও উপরে । সবাই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার আমরা !! অথচ এটাই বাস্তব ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরীতে থিম আছে মোটে ২৮৬০ টি!!

আপনার টিউনটি ফ্রিল্যান্সিং এ উৎসাহ দেয় তবে এই উৎসাহ মার্কেটপ্লেস নষ্ট করা ছাড়া আর কোন কাজে আসবে বলে মনে হয় না 🙁

ধন্যবাদ CARIFAHMAD কমেন্টের জন্য। আমার টিউনে মার্কেটপ্লেস নষ্ট করবে, এটা বুঝলাম না। গ্রাফিক রিভারে মার্কেটপ্লেস নষ্ট করার কি আছে। কোয়ালিটি ডিজাইন হলে এপ্রুভ হবে, নতুবা রিজেক্ট্ হবে। ডেসটিনির সাথে অনলাইন মার্কেটপ্লেসর উদাহরণটাও হাস্যকর। ডেসটিনি আর আউটসোর্সিং কি এক? ফ্রিল্যান্সিং করে সংসার চালাচ্ছে সেই গ্রাফ দেখার সাধ আপনার। এটাতো প্রতিবছর বেসিস এওয়্যার্ড প্রোগ্রামেই জানতে পারেন-কিভাবে বাংলাদেশ ক্রমবর্ধমান আয় করছে আউটসোর্সিং করে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশের মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) শুধু ইল্যান্স ও ওডেস্কের মাধ্যমে অনলাইন আউটসোর্সিং থেকে আয় করেছেন প্রায় দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।এ তথ্য দেন বাংলাদেশে ইল্যান্স-ওডেস্কের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান। সময় পেলে এ লিংকে দেখুন বাংলাদেশের ছেলেরা কি করছে http://www.alherabd.com/index.php/using-joomla/extensions/components/content-component/article-categories/181-2014-04-23-12-39-33
জুমশ্যাপারের মত বিখ্যাত জুমলা থিম বিক্রয়ের সাইটের মালিক বাংলার ছেলে। আর একটি বিষয় অনেকেই আউটসোর্সিং এর সফলতার কথা বলে। কিন্তু ব্লগিং/এ্যাডসেন্সের কথা ‍খুব কম হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন, বাংলাদেশের অনেকেই এ্যাডসেন্স দিয়ে আয় করছে হাজার হাজার ডলার। ভাই, আপনি কি তাহলে বাংলার অদম্য মেধাবী ছেলেদের ফ্রিল্যান্সিং, ব্লগিং এ নিরুৎসাহিত করে ঘরে বসে বেকার থাকার কথা বলছেন?

    Level 0

    @ফরিদ আহম্মেদ: দুঃখিত ভাই ফরিদ আহম্মেদ । আপনার টিউনটিই মার্কেট প্লেস নষ্ট করবে তা বলিনি তবে এ ধরণের টিউন মার্কেট প্লেস নষ্ট করছে তাই বললাম। আর বেসিস এওয়্যার্ড কোনভাবেই প্রমাণ হতে পারে না ভাই । যে ১০০ জন এওয়ার্ড পায় তাদের সবার সাথে পার্সোনালি যোগাযোগ করে সত্যতা যাচাই করতে পারেন। জুমশ্যাপারের মত বিখ্যাত জুমলা থিম বিক্রয়ের সাইটের মালিক বাংলার ছেলে না আমি আমার টিউমেন্টে তা বলিনি । অনেকেই করছে তা আমিও বলেছি কিন্তু আমার জানার ছিল কত পার্সেন্ট সাকসেস? ডেসেটিনির সাথে ফ্রিল্যান্সিং এর তুলনা করিনি তুলনা করেছি ডেসনিটির সাকসেস রেট আর ফ্রিল্যান্সিং এর সাকসেস রেট। আপনি একটি লিংক দিয়েছেন তাও তা প্রথম আলোর ‘ই! আমার অভিযোগটাইতো এটা । সাকসেস রেট না দিয়ে শুধু সফল ব্যাক্তিত্বদের নিয়ে রিপোর্ট তো কাম্য নয়।
    আপনি বলেছেন- “২০১৩ সালে বাংলাদেশের মুক্ত পেশাজীবীরা (ফ্রিল্যান্সার) শুধু ইল্যান্স ও ওডেস্কের মাধ্যমে অনলাইন আউটসোর্সিং থেকে আয় করেছেন প্রায় দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।এ তথ্য দেন বাংলাদেশে ইল্যান্স-ওডেস্কের কান্ট্রি ম্যানেজার সাইদুর মামুন খান।”
    হয়ত কথাটি শত ভাগ সত্য তবে এর থেকেও কঠিন সত্য এই অংকের চৌদ্দ গুণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে অনলাইনে আয়ের প্রশিক্ষণের নাম করে বিভিন্ন কোচিং সেন্টার!

    আপনি আমার প্রত্যেকটি অংশের প্রতুত্তর দিয়েছেন কিন্তু শেষ অংশ “ওয়ার্ডপ্রেস নিয়ে বাংলাদেশে প্রায় ১০ টা গ্রুপ আছে সবকটার মেম্বার প্রায় ৬০,০০০/= (ষাট হাজার) এরও উপরে । সবাই ওয়ার্ডপ্রেস ডেভেলপার আমরা !! অথচ এটাই বাস্তব ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরীতে থিম আছে মোটে ২৮৬০ টি!!” — এর উত্তর দেননি! অনেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল বানিয়ে ব্যবসায়ও করে! কিন্তু আফসোস তারাও জানেনা কিভাবে ওয়ার্ডপ্রেস স্টান্ডার্ড থিম ডেভেলপ করতে হয়!!

    আর এডসেন্স+ ব্লগিং + ওয়ার্ডপ্রেস থিম ডেভেলপমেন্ট আমি গত তিন বছর থেকে শেখার চেষ্টা করছি এবং সামান্য আয়ও হয় তা থেকে।

    আপনার সাথে বিতর্কে জড়ানোর কোন ইচ্ছে নেই আমি জাস্ট আমার মতামত শেয়ার করলাম। আপনার মতামতকেও আমি যথেষ্ট সম্মান জানাচ্ছি কেননা আমার মতামত ১০০% সঠিক না ও হতে পারে তাছাড়া আমার মতের ভিন্ন মতও অনেক রয়েছে আশা করছি উপযুক্ত তথ্য দিতে পারলেও আপনি আমার মতামতকেও সম্মান জানাবেন কেননা আমার প্রত্যেকটি (সবকটি) কথাই ফেলে দেয়ার মত নয়।

      Level 0

      @carifahmad: ভাই আপনি ১০০% ঠিক বলেছেন। সবাই আজকাল ডেভেলপার। মনেহয় সব ডাল-ভাত। বাংলাদেশ দেখলেই buyer রা পালায়।

thanks bro…..

Level 0

ধন্যবাদ

Thank you Farid vai for sharing this with us………..

ফরিদ আহম্মেদ ভাই alherabd এর টিউটোরিয়াল ডিভিডি কিনেছিলম ২০১১ তে ৫০০/= টাকা দিয়ে প্রায় সম্পুর্নই লস গিয়েছিল টাকা টা কারণ সে ডিভিডি তে শুধু PTC নিয়ে বলা হয়েছে !!! এরই নাম নাকই ফ্রিল্যান্সিং!!!

    জনাব, ছাদ্দাম ভাই, alherabd এর ডিভিডি তে শুধু PTC নিয়ে বলা হয়েছে, এটা একটি ডাহা মিথ্যা কথা। ২০১১ সালের টিউটোরিয়ালের ৫% PTC এর বিষয় ছিল, বাকি ৯৫% ছিল ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, এ্যাডসেন্স নিয়ে। তখন কিছু PTC সাইট ঠিকমত পেমেন্ট করত, তাদের গ্রহণযোগ্যতাও ছিল। ফলে, বাংলাদেশের প্রথম দিককার প্রফেশনাল ফ্রিল্যান্সার জাকারিয়া চৌধুরি সেসব সাইটে কাজ করে আর্ন করা যায়, এ নিয়ে কম্পিউটার জগতে আর্টিক্যালও লিখেছিলেন। টেকটিউনস এর অনেকে পেমেন্ট পেয়েছে। পরবর্তীতে সকল PTC সাইট তাদের গ্রহনযোগ্যতা হাড়ায়। আমরা পরবর্তী টিউটোরিয়ালেই PTC কে বাদ দিয়েছি। সো, আপনি ২০১১ তে ৫% বিষয় PTC নিয়ে বলতে পারেন না, আমরা ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে কিছু দেই নাই। ৯৫% ওডেস্ক, ফ্রিল্যান্সার, এ্যাডসেন্স নিয়ে লেকচার কি আপনাকে বেনিফিসিয়ার করে নাই। নাকি ৫% PTC দেখেই অাপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারের ইতি টেনেছেন। গঠনমূলক সমালোচনা করুন, সবাই এপ্রিশিয়েট করবে।