আপনি আপনার বায়ো, শিক্ষা, কর্মজীবন, পুরষ্কার, এবং অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অর্জন সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য তৈরি করুন। তারপরে তথ্যগুলো বিভিন্ন সোর্স এর মাধ্যমে প্রকাশ করুন যেমন: অনলাইন পত্রিকায় প্রকাশ, উইকিপিডিয়া, অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ইত্যাদি। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটিভ থাকুন। আপনার তথ্যগুলো নিয়মিত আপ-টু-ডেট রাখুন।
নলেজ প্যানেলের উপকারিতা কি?
আপনি যদি সাধারণ কেউ হয়ে থাকেন তাহলে নলেজ প্যানেল থাকলে আপনি আপনার তথ্যগুলো একটু আলাদাভাবে সবার সামনে উপস্থাপন করতে পারবেন (মানে সেলিব্রেটির মতো আর কি 🥴)। এছাড়াও বিভিন্ন বেনিফিট পাওয়া যাবে। নলেজ প্যানেল থাকলে আপনি আপনার ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক প্রোফাইল অথবা পেজ ভেরিফাইড করে নিতে পারবেন আজীবনের জন্য, মিউজিকাল আর্টিস্ট হলে ইউটিউবে অফিশিয়াল আর্টিস্ট চ্যানেল নিতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ফেসবুককে কোন অর্থ প্রদান করতে হবে না। এছাড়া আরো অনেক উপকার আছে।
আজ এ পর্যন্তই। যেহেতু এটি অনেক প্রশস্ত একটি বিষয় তাই আপনাদের আগ্রহ থাকলে এ বিষয়ে কয়েকটি পর্ব আকারে টিউন করে সম্পূর্ণ বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করব।
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আমি মিজানুর রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 8 মাস 3 সপ্তাহ যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 1 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।