হঠাৎ করেই বিদু্য চমক দিতে না দিতে গুড়ুম করে আওয়াজ করে উঠলো। যেন কানের পর্দা ফেটে চৌচির হয়ে গেল। শিশুরা খেলার সময় চেচা মেচি করছে। হঠা তালি মেরে চিৎকার করে ফেটে পড়লো। হাটে বাজারে মানুষ হৈচৈ শব্দে মেতে উঠেছে। ট্রেন চলছে ঝক ঝকা ঝক আওয়াজ, মাঝে মধ্যে বাশির সব্দ। কেউ আবার ঢোলে বাড়ি দিতেই ডুগ ডুগ শব্দ করে উঠছে।
কিন্তু কেন বা কি করে এ শব্দ করে। কিভাবেই বা আমরা কানে তা শুনি। কেনই বা এক এক সময় একেক রকম শব্দ।
শব্দ কেন তৈরি হয় তা জেনে নিই
শব্দ তৈরি হয় বস্তুর কম্পনের কারনে। শব্দের উচ্চতা তিক্ষ্ণতা নির্ভর করে বস্তুর কম্পনের কম বেশির উপর। বক্তুর কম্পন যতো বেশি হবে, শব্দের ধরন ততো তিক্ষ্ণ হবে। আমাদের বাকযন্ত্রেরধেরন ইংরেজী উল্টো V অাকৃতির। পুরুষের তুলনায় নারী ওশিশুদের বাকযন্ত্র বেশি নরম ও কম্পনের হার বেশি। আর একারণে নারী ও শিশুদের আওয়াজ বেশি তিক্ষ্ণ। আর পুরুষের স্বরতন্ত্র
তুলনা মূলক বেশি শক্ত। তাই পুরুষের আওয়াজ মোটা।
শব্দ বাহনে মাধ্যম
শব্দ তিন মাধ্যমে চলতে পারে। ১: কঠিন, ২: তরল, ৩: বায়বীয়।
এর মধ্যে কঠিন মাধ্যমে শব্দের বেগ সবচেয়ে বেশি। আর বায়বীয় মাধ্যমে এর বেগ কম। বাতাসে আদ্রতা যতো বেশি হবে শব্দের বেগও কতো বেশি হবে।
শ্রাব্যতার সীমা
আমরা জানলাম ব্সতুর কম্পন ছাড়া শব্দ উৎপন্ন হয়না। আর এর কম্পন 20 থেকে 20000 Hz এর মধ্যে হলে মানুষ শুনতে পারে। অন্যথায় এর কম বা বেশি হলে তা মানুষ শুনতে পাবেনা। আর এর মধ্যে থাকলেই শ্রব্যতার পাল্লা বলা হয়। এর কম হলে তাকে শব্দেতর এবং বেশি হলে শব্দোত্তর কম্পন বলে। শব্দোত্তর কম্পন বাদুর, কুকুর, মৌমাছি ও কিছু প্রাণী শুনতে পারে এবং এ শব্দ উৎপন্নও করতে পারে।
শব্দের অপব্যবহার
নানা ভাবে শব্দের অপব্যবহার হয়ে আসছে। এবং এর তিব্রতা বেড়েই চলেছে। রাস্তা-ঘাট, কলকারখানা, দ্কোনে, বাজারে প্রতিটি ক্ষেত্রে এর অপব্যবহা হয়েই চলেছে। এর ফলে আমাদের শ্রবণ ক্ষমতা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণ নাহলে ভবিষ্যতে আরও মারাত্তক বিপদে পড়তে হবে।
আমি ইসকান্দার আলী। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 3 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 8 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 2 টিউনারকে ফলো করি।
প্রিয় টিউনার,
আপনার টিউনটি টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউনার আবেদনের জন্য ‘ট্রাস্টেড টিউন’ হিসেবে বিবেচিত হলো না।
কারণ:
১. টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার গাইডলাইন অনুযায়ী টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার হিসেবে টিউন নূন্যতম ৪০০ শব্দের হতে হয় এবং প্রতি টিউনে টেকটিউনস কপিরাইট গাইডলাইন অনুযায়ী, নূন্যতম ৩ টি, টিউনে এর সাখে প্রাসঙ্গিক, ছবি যুক্ত থাকতে হয়। আপনার টিউনটি এই বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন নয়।
২. টিউন, নির্দিষ্ট সঠিক কোন টিউন বিভাগে নেই। ‘অন্যান্য’ বিভাগে টিউন প্রকাশ করা হয়েছে।
৩. টিউনে টিউনের সাথে প্রাসঙ্গিক থাম্বনেইল যুক্ত করা হয়নি।
করণীয়:
এই টিউনটি টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার গাইডলাইন অনুযায়ী না হওয়ায় এই টিউনটি টেকটিউনস ‘ট্রাস্টেড টিউন’ হিসেবে বিবেচিত হলো না। এই টিউনটির পরিবর্তে টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার গাইডলাইন অনুযায়ী নতুন টিউন প্রকাশ করুন।
খেয়াল করুন:
যে কোন ধরনের টিউন প্রকাশ করলেই টেকটিউনস থেকে আর্ন করা যায় না। শুধু মাত্র অরিজিনাল, হাই-কোয়ালিটি, ইউনিক ও ইউজার এনগেজিং টিউন প্রকাশ করতে পারলেই টেকটিউনস থেকে আর্ন করা যায়। আপনি ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনারদের’ টিউন গুলোর ফরমেট ও ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনারদের’ টিউনের মান ইত্যাদি ফলো করুন। সে মানের ইউনিক টিউন প্রকাশ করতে পারলে আপনি টেকটিউনস থেকে আর্ন করতে পারবেন।
টেকটিউনসে কি ধরনের অরিজিনাল, হাই-কোয়ালিটি, ইউনিক ও ইউজার এনগেজিং টিউন করবেন তা প্র্যাকটিক্যালি শিখতে টেকটিউনস এর ‘ট্রাস্টেড টিউনারদের’ সকল টিউন গুলো দেখুন ও শিখুন এবং তাঁদের মত করে টিউন করুন।
আপনি আরও বেশি নতুন নতুন এক্সক্লুসিভ, ইউজার এনগেজিং, টেকটিউনসে ইউনিক এমন টপিক নিয়ে স্টার্ডি ও রিসার্চ করুন এবং আপনার পরবর্তি টিউনের টপিক হিসেবে এক্সক্লুসিভ, ইউজার এনগেজিং, টেকটিউনসে ইউনিক এমন টপিক এর উপর টিউন করুন।