মুসলিম মাত্রই ইহা অবগত রয়েছেন যে, ইসলামে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা একটি আবশ্যক ও অপরিহার্য বিষয়রূপে পরিগণিত। আর এই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে আজ থেকে চৌদ্দশত বছর পূর্বে। এই নির্দেশের মাধ্যমে ইসলামের অজুতে পানির সঙ্গে সাবানের সমন্বয় ঘটলে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া থেকে অনেকটাই মুক্ত থাকা সম্ভব। এখন প্রশ্ন হল সাবান দিয়ে হাত ধৌত করার জোরালো নির্দেশ কেন ইসলামে নেই? এই প্রশ্নটি আমাকে কয়েকজন করেছে তাই এর উত্তর দেওয়ার জন্য এই আর্টিক্যালটি লিখতে হচ্ছে।
১। আসলে ইসলাম এমন কোন নির্দেশ প্রদান করে না যার ফলে মানুষ সমস্যায় পড়বে। ভাইরাস যেহেতু দুনিয়ার সকল জায়গায় সমভাবে সব সময় বিরাজ করে না তাই ইসলাম এই নির্দেশ দেয়নি তবে ইসলামের নবী এই কথাও বলেনি সাবান দিয়ে হাত পা ধৌত করা যাবে না বরং সুন্নাহ এবং সাহাবা-তাবেয়ী এবং সোনালী যুগের মুসলিম বিজ্ঞানীদের জীবন ভালভাবে গবেষণা করলে এ বিষয়ে পত্যক্ষ বা পরোক্ষ ইংগিত পাওয়া যাবে বলে আমার বিশ্বাস। আমি আমার প্রথম আর্টিক্যালে অত্যন্ত সুষ্পষ্টভাবে ভাইরাস প্রতিরোধে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করার আবশ্যকতা তুলে ধরেছিলাম যদিও শুধু সাবান দিয়ে হাত ধৌত করলেই যে করোনা ভাইরাস কাউকে আক্রমন করবে না এমন কোন যুক্তি নেই। মানুষকে আরও বহুভাবে সচেতন হতে হবে যদিও আমাদের মধ্যে সচেতনতার অভাব পরিলক্ষিত? আমি আমার এলাকা দিয়েই উদাহরণ দিচ্ছি। আজ রাত আটটার সময় মসজিদের দিকে লক্ষ্য করে দেখি নামাজী দিয়ে মসজিদ ভরে গিয়েছে এমনকি অজুখানায় মানুষ নামাজ পরছে। এই দৃশ্য আমি নিজে আজ পত্যক্ষ করেছি এশার নামাজের সময়, দেখতে পেলাম ৬/৭ জন ছেলে এক জায়গায় বসে আড্ডা দিচ্ছে। তারপর দেখতে পেলাম একটি মুদি দোকানে অনেক কাষ্টমার ভীর জমাচ্ছে। চায়ের দোকানেও অনেকে চা খাচ্ছে অনেকে সিগারেট। একটি হোটেলে দেখতে পেলাম তিন চার মিলে একসাথে বসে পিয়াজু খাচ্ছে এই হোটেলটা আজকেই খুলেছে এতদিন বন্ধ ছিল। এই যদি হয় আমাদের অবস্থা তাহলেত কিছুই বলার নেই। যা বলচ্ছিলাম, যদি শুধু হাত ধৌত করে করোনা থেকে বাচাই যেত তাহলে আমেরিকার মত একটি শক্তিধর জাতী যারা আমাদের চেয়ে বহু সচেতন এবং অবস্থানের দিক দিয়ে যে জাতী আমাদের চেয়ে অনেক অনেক উর্ধ্বে বলতে গেলে তাদের সামনে আমাদের তেমন কোন অবস্থানই নেই। তারা কি করোনায় আক্রান্ত হয়নি? বিগত এক মাস যাবত যারা আমেরিকাতে করোনায় আক্রান্ত হয়েছে তারা কি হাত সাবান দিয়ে ধৌত করেনি? আসলে কথা একটাই যে কোন উপায়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।
২। যে সমস্ত ভাগ্যহত আদম সন্তান খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবন যাপন করছে তাদের সকলের কাছে সাবান নাও থাকতে পারে। এমতাবস্তায় তাদেরকে দুইটি প্রন্থা অবলম্বন করতে হবে হয় সাবানের জন্য বসে থাকবে অথবা কমপক্ষে পানি দিয়ে হাত ধৌত করে আহার করবে। এমতাবস্তায় কোন কাজটি বেশী ভারসাম্যপূর্ণ? সাবানের জন্য আহার না করে বসে থাকা নাকি পানি দিয়ে হাত ধৌত করে খাবার গ্রহন করা?
৩। সমগ্র দুনিয়ায় বর্তমানে প্রায় অধিকাংশ দোকান পাট বন্ধ এখন কোন পরিবারে যদি সাবান শেষ হয়ে যায় তাহলে তারা কি বসে থাকবে।
৪। সাবান দিয়ে হাত পা ধৌত করার বিষয়টি অপরিহার্য করা হলে মানুষ ভাবত সকল অবস্থায় সব সময় মনে হয় সাবান দিয়ে হাত ধৌত না করলে রোগব্যাধি হবে যদি মহামারী বা কোন ভাইরাসের প্রভাব সমাজে নাও থাকে তাও মানুষ এমনটাই ভাবত এতে করে মানবজীবন জটিল হয়ে পড়ত।
৫। মানুষ হয়ত চলতে ফিরতে পকেটে সাবান রাখতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যায় পড়ত।
৬। যারা যুদ্ধরত তারাও এমনটাই ভাবত ফলে সেখানে সৈন্যদের মাঝে বিশৃংখলা দেখা দিত।
৭। একজন মুসাফিরের নিকট সাবান নাও থাকতে পারে।
৮। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া নাকেও প্রবেশ করে থাকে এখন নাকের ভিতর কিভাবে মানুষ সাবান প্রবেশ করাবে? নাকের ভিতর সাবান প্রবেশ করানো মুটেও নিরাপদ নয়। এহেন পরিস্থিতিতে নাকের ভিতর শুধু পানি পৌছানো নিরাপদ। এ বিষয়ে ইসলামের নির্দেশ সবচেয়ে বেশী ভারসাম্যপূর্ণ। উল্লেখ্য যে, মুখে মাস্ক কিন্তু চব্বিশ ঘন্টাই থাকে না এটা বিভিন্ন সময় খুলার প্রয়োজন হয় তাই এমতাবস্তায় ইসলামের নির্দেশ মূল্যায়ন করে মুসলিম অমুসলিম নির্বিশেষে বর্তমান পরিস্থিতিতে নাক পানি দিয়ে পরিস্কার করার মধ্যেই রয়েছে কল্যান।
৯। ভাইরাস মুখের ভিতর চলে যাওয়াও অস্বাভাবিক নয় তাই সাবান মুখের ভিতর প্রবেশ করানো কিভাবে সম্ভব? এখানে কুলি করাটাই সবচেয়ে বেশী নিরাপদ ও ভারসাম্যপূর্ণ যা ইসলামের বিধান।
১০। ভাইরাস চোখে বা চোখের পাপড়িতেও লেগে থাকতে পারে সাবান চোখের জন্য নিরাপদ নয়? এখানে পানি ব্যবহার সবচেয়ে বেশী নিরাপদ ও ভারসাম্যপূর্ণ যা ইসলামের বিধান।
১১। টয়লেটে প্রবেশ করলেও ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া লজ্জাস্থানে লেগে যেতে পারে কারণ টয়লেটে ভাইরাস থাকতে পারে না এই বিষয়ে কোন প্রমান নেই সুতরাং টয়লেট করে বার বার লজ্জাস্থান সাবান দিয়ে ধৌত করা সম্ভব নয়? এখানে ইসলামের নির্দেশ সবচেয়ে বেশী ভারসাম্যপূর্ণ।
১২। ধর্মে সাবান দিয়ে হাত ধৌত করার বিষয়টি অপরিহার্য করলে কেউ হয়ত কারো হাতের সামান্য কোন খাবার গ্রহন করতেও আপত্তি করত বা প্রশ্ন করত আপনি সাবান দিয়ে হাত ধৌত করেছেন কিনা। এতে মানুষের মধ্যে সোহার্দ বজায় থাকত না।
১৩। হোটেলগুলোতেও একই সমস্যা তৈরি হত কারণ যারা প্লেটে রুটি নিয়ে আসে তারা কিন্তু সাবান দিয়ে হাত ধৌত করে বার বার রুটি স্পর্শ করে না।
১৪। ভাইরাস চুলেও লেগে থাকতে পারে এটা অস্বাভাবিক নয় তাহলে মানুষ কি সাবান দিয়ে বার বার চুল ধৌত করবে। এভাবে আরও বহু যুক্তি দিতে পারব আসলে ইসলামে কেন সব জায়গায় সাবান ব্যবহারের অপরিহার্য কোন নির্দেশ প্রদান করেনি।
১৫। ইসলামে সাবান দিয়ে পরিচ্ছন্নতা অর্জনের অপরিহার্য নিদের্শ থাকলে মানুষ ভাবত সাবান ব্যতিত মনে হয় হাত মুখ ধৌত করে কোন লাভ নেই। ফলে আবেগ দ্ধারা চালিত বহু মুসলিম হয়ত পানি ব্যবহার অপ্রয়োজনীয় মনে করে বিপদগামী হত বা নোংরা থাকাই শ্রেয় মনে করত।
১৬। ইসলামের প্রাথমিক যুগে সাবানের প্রচলন ছিল না তাই ইসলাম পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা শব্দ ব্যবহার করেছে। এখন আপনি সাবান বা লিক্ইুড যে কোন পন্য দিয়ে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা অর্জন করতে পারেন।
১৭। তিন চারশ বছর পর সাবান লিকুইড কিছুই থাকবে না। আরও উন্নত মানের কিছু চলে আসবে। তাই ইসলাম পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার মত একটি সার্বজনীন শব্দ ব্যবহার করেছে। কারণ কোন একটি বস্তুর নাম ধরে বলে দিলে অনাগত বিশ্বে যখন সে বস্তুটি থাকবে না তখন ধর্মান্ধ যারা সেটারই অনুসন্ধান করে সময় নষ্ট করত। ইসলাম যেহেতু অনাগত সকল যুগের জন্য বিশ্বজনীন তাই ইসলাম এমন কোন শব্দ প্রয়োগ করে না যার ফলে মানব সম্প্রদায় সমস্যায় পতিত হবে। ইসলামকে বিশ্বজনীন বলে অভিহিত করায় ইসলামে অবিশ্বাসী মানুষের নিকট এই শব্দ আপত্তিকর মনে হতে পারে আসলে যার যার বিশ্বাস তার তার কাছে। এই বিষয়ে আপত্তি করে কোন লাভ নেই। আপনারা আপনাদের বিশ্বাস নিয়েই শান্তিতে থাকুন এটা আপনাদের মৌলিক অধিকার। যারা নাস্তিক কুপানোকে পূন্যের কাজ মনে করে ধরে নিন এটা তাদের অজ্ঞতা বা উগ্রতা এই দুইটির যে কোন একটি। এই ১৬টি রহস্য ছাড়াও নিচে হাত ধৌত করার আরও তিনটি উপকারীতা উল্লেখ করা হল।
১৮। খাবার স্পর্ষ করার পূর্বে হাত ধৌত করার আবশ্যকতা ও নির্দেশ ইসলামে অত্যন্ত জোরালো ভাবে দেওয়া হয়েছে। আজকের চিকিৎসা বিজ্ঞানও বলছে খাবারের পূর্বে হাত ধৌত করা আবশ্যক অন্যথায় হাতে লেগে থাকা জীবানু পেটে চলে যেতে পারে।
১৯। নিদ্রা থেকে জাগ্রত হয়ে হাত ধৌত করার নির্দেশ রয়েছে যুক্তি হিসাবে মহানবী সাঃ বলেন তোমরা জান না যে, রাত্রে তোমাদের হাত কোথায় কত জায়গায় লেগেছে। আর এই সমস্ত নির্দেশে রয়েছে কল্যান এই বিষয়ে কেউ দ্বিমত পোষন করতে পারবে না কোনভাবেই। বরং এই সমস্ত নির্দেশ না মানার মধ্যে রয়েছে বহুবিদ অকল্যান।
২০। মহানবী সাঃ নিদ্রায় যাওয়ার পূর্বে হাত পা ধৌত করতেন বা অজু করতেন। এর যুক্তি হিসাবে বলা যেতে পারে বাসায় যেহেতু মানুষের পা আবরণমুক্ত থাকে তাই পায়ে জীবানু লেগে থাকার বিষয়টি উড়িয়ে দেওয়া যায় না এবং বিছানায় গিয়ে যেহেতু সন্তান বা স্ত্রীকে স্পর্ষ করা হয় তাই এখানে অজু করা বা হাত পা ধৌত করা হল একটি পরিচ্ছন্ন চিন্তা বা মানুসিকতার পরিচয় কিংবা একটি পবিত্র মনোভাব। নিদ্রায় যাওয়ার পূর্বে বিছানায় যাওয়ার আগে হাত পা ধৌত করার মত এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ ও বৈপ্লবিক কর্মপ্রন্থার প্রয়োজনীয়তাকে বহু আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত মানুষও গুরুত্ব প্রদান করে না অথচ কাজটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এভাবে মহানবী সাঃ এর কাজ কর্মের তাৎপর্য কিয়ামত পর্যন্ত লিখেও শেষ করা সম্ভব নয় এবং তাকে অতিক্রম করার সাধ্য জগতের কারোই নেই এটা কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক।
অবশেষে যা না বললেই নয় কেউ যদি এই দাবী করে কিভাবে হাত ধৌত করতে হবে কিংবা কিভাবে আহার করতে হবে বা পায়খানা করতে হবে সেটাও আল্লাহর শিখাতে হবে তাহলেত সেটা হাস্যকর ব্যাপার। ইসলাম যেহেতু অজুর মাধ্যমে পানি ব্যবহার করে পরিস্কার পরিচ্ছন্নতার নীতি অবলম্বন করতে বলেছে তাই বাকিটা অর্থাৎ মহামারীর সময় সাবানের সমন্বয়টা যদি আল্লাহর ওহী নাযিল করে বলে দিতে হয় তাহলেত মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি, প্রজ্ঞা দান করার বিষয়টি অর্থহীন হয়ে যায়। বিবেক বুদ্ধি প্রজ্ঞা যেহেতু মানুষকে দান করা হয়েছে তাই জীবন যাপনের সকল খুটিনাটি বিষয় বলে দেওয়ার দায়িত্ব আল্লাহর নয়। এত কিছু কুরআনে যদি তিনি বলে দিতেন তাহলে মানুষ মসজিদে কুরআন শরীফ নিয়ে যেতে পারত না সেটার ওজন হয়ত অনেক বেড়ে যেত। তবে হ্যা নবীজীর সুন্নাহ আমাদেরকে জীবন যাপন সংক্রান্ত বহু দিক নির্দেশনা প্রদান করে। সহীহ হাদীস সমুহ আমরা অনুশীলন করে বিষয়গুলো জানতে পারি। কেউ এটা ভাববেন না যে, আমি যুক্তি দিয়ে ইসলামের বিধানকে জোরালো করতে এসেছি, আমি যুক্তিবাদী নই তবে যেখানে প্রয়োজন সেখানে যুক্তি আবশ্যক। যুক্তি দিয়ে ইসলামের সব কিছু ব্যাখা করা সম্ভব নয় যদিও বহু মুসলিম দার্শনিক ইসলামের বিভিন্ন বিধানকে সংশয়মুক্ত বা সেই সকল বিষয়ের গ্রহনযোগ্যতা বৃদ্ধির জন্য বহু যুক্তি ও বুদ্ধিবৃত্তিক দলিল প্রমান উপস্থাপন করেছেন। ইমাম গাজ্জালী রাহ. ইমাম রাজী রাহ. তাদের মধ্যে অন্যতম। ইমাম রাজীর তাফসীরে কাবীর এবং ইমাম গাজ্জালীর সৌভাগ্যের পরশমনি অধ্যয়ন করলেই বিষয়গুলো জানতে পারবেন। এই দুইটি পুস্তকই ইসলামিক ফাউন্ডেশন থেকে প্রকাশিত হয়েছে। একজন ব্লগার ভাই উক্তি করেছেন মুফতী ইব্রাহীম বা তাহেরীর অনুসারী। এই দুইটি কথাই মিথ্যা। আমি আমার জীবনে কোন হুজুরের এক ঘন্টা ওয়াজ মনযোগ দিয়ে শুনেছি মনে পরে না অথচ বয়স এখন আমার চল্লিশ। আমি হুজুরদের চোখ দিয়ে ইসলামকে দেখি না আর এটা হুজুররাও বলেনি। জ্ঞানবান হুজুর বা আলেমগণ বলেন কুরআন সুন্নাহ মেলে চলতে, আমি এটাই বিশ্বাস করি। আমি ইসলামকে দেখি কুরআন সুন্নাহ ও বৈপ্লবিক দৃষ্টিকোন থেকে কারণ বৈপ্লবিক দৃষ্টি যদি প্রসারিত না থাকে তাহলে কোন বিষয়ে গভীর জ্ঞান ও সেই বিষয়বস্তুকে জোরালো করার জন্য বুদ্ধিবৃত্তিক দলিল প্রদান করা অসম্ভব। আর আমার ওয়াজ শ্রবন করার তেমন প্রয়োজন নেই কারণ তাফসীর, হাদীস, ইতিহাস, ফিকাহ, ইসলামী সাহিত্যে ও ইসলামী দর্শনের উপর আমার একটি মৌলিক গবেষণা রয়েছে। যতটুকো জানি তার দশভাগও আমল করতে পারছি না তাই আরও বেশি শ্রবন করে মানুসিক চাপ বাড়াতে চাই না। আর আজকের লেখায় আমি যা কিছু বলেছি এই সকল বিষয়ে আমার সঙ্গে সকলের একমত পোষন করাও জরুরী নয়। এই ব্লগের সকল ব্লগারের কল্যান কামনায় আজকের আর্টিক্যাল এখানেই শেষ করছি।
আমি এমডি মাহমুদ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 6 টি টিউন ও 1 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
I am Md amdad ali al mahmud, Live in Dhaka, I am blogger & thinker, my five book waiting for publish in BD