অনেকেই জানেন যে Adsense হল বিশ্বের সবথেকে উচ্চ প্রদান Contextual অ্যাড প্রোগ্রাম। তাই আমি মনে করি এগুলো নিয়ে নতুনভাবে বলার কোন দরকার নেই। যদিও Google adSense চালু হওয়ার শুরুর দিকে সহজ ছিল, কিন্তু দিন যাচ্ছে গুগল তাদের adSense Policy পরিবর্তন আনছে। যার ফলে সাধারণ ব্লগারদের পক্ষে adSense অনুমোদন করাটা আরও অনেক কঠিন হয়ে পরছে। আমার কাছে মনেহয় Google adSense এর police অনুসরণ করে ব্লগিং চালিয়ে যান তাহলে যে কেউ ৫/৬ মাস পরই adSense অনুমোদন করতে পরবে। কারণ Google adSense এর এর সকল ধরনের নিয়ম অনুসরণ করে কোন blog পরিচালনা করলে Google ব্লগটিকে পছন্দ ইনশাআল্লাহ করবেই। আর এটি আপনাকে সহজে adSense অনুমোদন করতে সাহায্য করবে। নিচে আমরা ৯ টি গুরুত্বপূর্ণ টপিক শেয়ার করব যা আপনার ব্লগের জন্য adSense অনুমোদন করতে অনেক সাহায্য করবে।
Google adsense অনুমোদন এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ ৯ টি টিপস।
১. Domain
যেমন. Com, . Net, . Co, .in ইত্যাদি শীর্ষ স্তরের Domain কিনুন। এ ব্যাপারটি ব্লগিং এর ক্ষেত্রে অনেক ভাল ফল দেবে। এখন কথা হচ্ছে যে. com, .net, .co, . in এর মত ডোমেইনগুলি এত ব্যয়বহুল তায় নতুনরা অনেকেই এত বিনিয়োগ করতে চায় না। তায় আপনি.xyz ডোমেইন নিতে পারেন অনেক কম দামে।
২. User friendly article
আপনার পোস্টটি সহজ করে এসইও ফ্রেন্ডলি লিখুন যাতে পাঠকরা সহজেই পড়তে পারে।
৩. Post
আপনি যদি website এর ভাল মানের article post করতে পারেন মিনিমাম ৪০০-৫০০ ওয়ার্ড হলে ভাল হয়। নাহলে insufficient content দেখাতে পারে।
৪. Unique content
গুগল চায় ভাল মানের কনটেন্ট এবং টপিক যদি গুগলের নীতিমালা ভঙ্গ না করে, তবে ভাল মানের ৩০-৪০ টা টিউন দিয়ে এপ্রুভ করাতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।
৫.Pages
আপনার ৪টি page তৈরি করতে হবে যা আপনার সাইটের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, যেমন, About us, Privacy policy, Contact us, Disclaimer. তো থাকবেই পশাপাশি দেখবেন কোন ক্যাটাগরি যেন ফাকা না থাকে। প্রতিটি ক্যাটাগরি তে কমপক্ষে ৫-৮ টা কনটেন্ট রাখবেন তাহলে খুবই ভাল হয়।
৬. Images
টিউনে অনেকগুলি image ব্যবহার না করাই ভাল। গুগল বলে যে লিখিত কাজটি কেবলমাত্র ১টি চিত্র থাম্বনেইলের জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত। অনুমোদনের পরে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। গুগল থেকে কখনোই কপিরাইট image নিবেন না কোন img নিলেও টাইটেল এবং সাইজ পরিবর্তন করে দেবেন তাহলে কোন সমস্যা হবে না।
৭.Theme & Customisation
আপনি সাইটে সিম্পল সাদামাটা থিম ব্যবহার করুন। আপনার সাইটটি পরিষ্কার রাখুন অতিরিক্ত উইজেট ব্যবহার করবেন না শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় এবং গুরুত্বপূর্ণ উইজেট ব্যবহর করুন। আপনার সাইটের একটি লোগো তৈরি করুন এবং উপরের দিকে রাখুন। টিউন লেবেল বা বিভাগ তৈরি করুন। বেশিরভাগ সময়ে smartphone review, education result, web design, seo, graphic tutorial and technology সাইট গুলো বেশি এবং দুরুত approve হয়।
৮.Sitemap
গুগল ওয়েবমাস্টর টুলে আপনার সাইট সাবমিট করুন এটির মূল বিষয় হল যে আপনার সাইটের পোস্টগুলি গুগলে ইনডেক্স হওয়া লাগবে, না হলে আপনার সাইট টি অনুমোদন পাবে না।
৯. Approve
একটা সাইট দিয়ে ২৫ দিনেও এপ্রুভাল পওয়া সম্ভব, সবই কনটেন্ট ও এসও জোরে তবে সাধারনত ৬০-৭০ দিন সময় নিলে ভাল হবে। আর কন্টেন্ট ভাল মানের হলে ভিজিটর না থাকলেও approve পাবেন ইনশাআল্লাহ।
শেষ কথাঃ সবকিছু নিয়ম মেনে চলুন কারণ নিয়ম না মেনে এ পর্যন্ত কেউ কোন কাজেই সাপল্য অর্জন করতে পরেনি। সুতরাং Google adSense এর সকল নিয়ম যথার্থ ভাবে পালন করতে হবে। বর্তমান বিশ্বে বিজ্ঞাপণের ভিতর adSense এর অবস্হান সবার উপরে। সুতরাং বুঝতে পেরেছেন Google adSense পাওয়ার জন্য আপনাকে কি পদক্ষেপ নিতে হবে।
আমি আহমেদ শামিম। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 4 টি টিউন ও 3 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
প্রিয় টিউনার,
আপনার টিউন/টিউন গুলো নেগেটিভ র্যাংকিং পাচ্ছে
কারণ: কপিপেস্ট টিউন
টেকটিউনসে টিউন করার উদ্দেশ্য হচ্ছে টেকটিউনসে আপনার নিজেস্ব অডিএন্স ও ফলোয়ার তৈরি করা। টেকটিউনস এর অডিএন্স, টিউজার, টিউডার ও টিউজিটরদের জন্য মান সম্পন্ন কন্টেন্ট তৈরির মাধ্যমে আপনার টিউন র্যাংক করা, টিউনের জোসস পাওয়া এবং নিজের ফলোয়ার বাড়ানো। টেকটিউনসে আপনার টিউনের জোসস পেতে হবে ও ফলোয়ার বাড়াতে হবে। আপনার টিউনের যত বেশি জোসস ও আপনার যত বেশি ফলোয়ার হবে আপনার টিউন তত বেশি র্যাংক করবে তত বেশি ফলোয়ারদের কাছে পৌঁছাবে। টেকটিউনসে প্রকাশিত আপনার টিউন গুলো আপনার ফলোয়ারদের কাছে শো করে। আপনার ফলোয়াররা আপনার টিউনে জোস করলে তা ফলোয়াররা বেশি দেখতে পান এবং বেশি জোস পাওয়া টিউন গুলো টিউজাররা নিজেদের টিউন স্ক্রিনে দেখতে পায়। আপনার ফলোয়ার বাড়ান এবং কোয়ালিটি টিউন করে জোস বাড়ান।
আপনার টিউন নেগেটিভ র্যাকিং পায়। এধরনের টিউন টিউজিটররা পছন্দ করে না এবং তা নেগেটিভ র্যাংকিং পায়। নেগেটিভ র্যাংকিং এর ফলে আপনার টিউন গুলো টেকটিউনস স্ক্রিন থেকে দূরে সরে যেতে থাকে।
টেকটিউনসে কি ধরনের কোয়ালিটি টিউন কিভাবে করে নিজের ফলোয়ার বাড়াবেন তা প্র্যাকটিক্যালি শিখতে টেকটিউনস এর ‘ট্রাস্টেড টিউনারদের’ সকল টিউন গুলো দেখুন ও শিখুন এবং তাঁদের মত করে টিউন করুন। টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ১, টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ২, টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউনার ৩
টেকটিউনস সৌশল নেটওয়ার্ক কীভাবে কাজ করে তা জানতে এই টিউনটি পড়ুন এবং টেকটিউনসে টিউন করতে কি কি বিষয় মেনে টিউন করতে হয়, কোন কোন বিষয় মেনে টিউন করলে আপনার টিউন র্যাংক করবে বেশি ফলোয়ার পাওয়া যাবে তা জানতে এই টিউনটি পড়ুন।
টেকটিউনসে টিউন করতে সঠিক ভাবে টেকটিউনস সম্বন্ধে জানুন ও টেকটিউনসে কী ধরনের টিউন করলে টিউজিটররা আপনাকে ফলো করবে আপনার টিউন পছন্দ করবে আপনার টিউনে বেশি জোসস করবে তা আয়ত্ব করুন। টেকটিউনস একটি টেকনোলজি সৌশ্ল নেটওয়ার্ক। আপনাকে নিজের কোয়ালিটি কন্টেন্ট এর মাধ্যমে নিজের ফলোয়ার তৈরি করত হবে কমিউনিটিতে ইনফ্লুয়েস তৈরি করতে হবে।