দৈনন্দিন যাতায়াতের জন্য আমরা অনেকেই মোটরবাইক ব্যবহার করি। কিন্তু আমাদের অনেকের কাছেই ড্রাইভিং এর জন্য লাইসেন্স থাকে না। ফলে বিভিন্ন জায়গায় ট্রাফিক পুলিশের সিগন্যালে জরিমানার সম্মুখীন হতে হয়। অনেকেই অলসতার জন্য লাইসেন্স বানাই না, অনেকে জানেনা কিভাবে কি করতে হয়, আবার অনেকে মনে করেন ড্রাইভিং লাইসেন্স বানাতে গেলে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে এবং খরচের ও ব্যাপার আছে। এসব চিন্তা করেই আমাদের মধ্যে অনেকেই প্রতিনিয়ত ড্রাইভিং করলেও ড্রাইভিং লাইসেন্স বানানো থেকে বিরত থাকি।
তো আজ ড্রাইভিং লাইসেন্স সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ন তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করবো, সাথে থাকবে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য লিখিত পরীক্ষার কিছু স্ট্যানডার্ড প্রশ্ন ও উত্তর।
ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রাপ্তির প্রক্রিয়া :
ড্রাইভিং লাইসেন্সের পূর্বশর্ত হলো লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স।
গ্রাহককে প্রথমে লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ আবেদন করতে হবে। গ্রাহককে তার স্থায়ী ঠিকানা বা বর্তমান ঠিকানা (প্রয়োজনীয় প্রমাণাদিসহ) বিআরটিএ’র যে সার্কেলের আওতাভূক্ত তাকে সেই সার্কেল অফিসে আবেদন করতে হবে। সার্কেল অফিস কর্তৃপক্ষ তাকে একটি শিক্ষানবিস বা লার্নার ড্রাইভিং লাইসেন্স প্রদান করবে যা দিয়ে আবেদনকারী ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ গ্রহণ করতে পারবে। ২/৩ মাস প্রশিক্ষণ গ্রহণের পর তাকে নির্ধারিত তারিখ ও সময়ে নির্ধারিত কেন্দ্রে লিখিত, মৌখিক ও ফিল্ড টেস্ট-এ অংশ গ্রহণ করতে হবে। এসময় প্রার্থীকে তার লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স (মূল কপি) ও লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কলম সাথে আনতে হবে। পেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স-এর জন্য বয়স ন্যূনতম ২০ বছর এবং অপেশাদার এর জন্য ন্যূনতম ১৮ বছর হতে হবে।
লার্নার বা শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স এর জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:
১। নির্ধারিত ফরমে আবেদন।
২। রেজিস্টার্ড ডাক্তার কর্তৃক মেডিকেল সার্টিফিকেট-- বিস্তারিত পড়ুন
আমি মোস্তাফিজ আর রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 2 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 12 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 1 টিউনারকে ফলো করি।
Link ta kaj kore na