আপনারা সবাই জানেন উদিওমান সূর্যের দেশ হল জাপান। অর্থাৎ বিশ্বে সর্ব প্রথম সূর্যের আল দেখা যায় জাপানে।
সাধারন ভাবে এক্তি পুর দিন অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বেশির ভাগ সময়ই আল পাওয়া যায়। কখনবা টানা এক সপ্তাহ আবার কখনবা এক মাস ধরেও সূর্যের আল পাওয়া যায়। মুলত যে ভউগলিক কারনে সূর্যকে সব সময় দেখা যায় মেরু অঞ্ছল থেকে কাছাকাছি অবস্থান। এই জায়গা গুলিতে মিড নাইট সান দেখা যায়।
উত্তর ও দক্ষিন মেরুর কাছাকাছি অবস্থিত অঞ্চলগুলিতে মধ্য রাতেও সূর্য দেখা যায়।
ইউরোপের স্কানডিনেভিয়ান দেশের মধ্যে পাহার ঘেরা দেশ নরয়ে। জানা যায় মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত সময়ের মধ্যে প্রায় ৭৬ দিন সূর্য ডোবে না। আর তাই তোঁ নরওয়েকে বলা হয় দা ল্যান্ড অফ মিড নাইট স্যান। নরয়ের সোওয়ানাড নামক জায়গায় ১০ এপ্রিল থেকে ২৩ আগস্ট পর্যন্ত এক টানা সূর্য উদিত অবস্থাতেই থাকে। যদি আপনিও চান ২৪ ঘণ্টা সূর্যের আলোয় স্নাত হতে তাহলে আপনি এই দেশটিতে একবার ঘুরে আস্তাই পারেন।
গ্রেট ব্রিটেণের পরবর্তী ইউরোপের সবচাইতে বড় আইল্যান্ড সুন্দরজময় আইসল্যান্ড। এখানে মে থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত সূর্য ডোবেই নাই। জলে ঘেরা এই জায়গায় ঝরনা, আগ্নেওগিরির জ্বালামুখ, হিমবাহ এবং প্রক্রিতির বিভিন্ন সুন্দর দৃশ্য আপনার মন ভরিয়ে দেবে।
এরপর আছে সুইডেন।
এখানে সবচেয়ে মজা এই যে আপনি মাঝ রাতেও সূর্যালোকের আস্বাদ উপভগ করতে পারবেন। এখানে মে মাসের শুরু থেকে আগস্টের শেষ পর্যন্ত মাঝ রাতে সূর্য ডোবে এবং ভোর ৪ টা ৩০ এ সূর্য উঠে। এখানে সর্বমোট ১৪ টি আইল্যান্ড আছে।
এবার আসি পৃথিবীর সর্ব বৃহৎ দেশ কানাডায়। আপনারা নিশ্চয় জানেন কানাডার বেশির ভাগ জায়গা বরফে ঢাকা থাকে। নর্থ ওয়েস্ট কানাডাতে ৫০ দিন পর্যন্ত এক টানা সূর্যের আল দেখা যায়। এখানে আপনার নজরে পর্বে মেরুজ্যোতি। প্রক্রিতির সুন্দরজও কিন্তু এখানে কম নয়।
অপার সুন্দরজের মোহে পর্যটকদের আক্রিস্ত করা দেশ ফিনল্যান্ড। এখানে সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে গ্রীষ্মকালে যখন ৭৩/৭৪ দিন সূর্য অস্থ যায় না তেমনি আবার বর্ষাকালে আকাসে সূর্যের আল প্রায় দেখায় যায় না।
আমি মার্স টেক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 6 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 35 টি টিউন ও 0 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 4 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 4 টিউনারকে ফলো করি।