হঠাৎ আমার কলিগ বিডিনিউজ 24 খুলে দেখালো একটা মারাত্মক ঘটনা। এলএইচসি চালু হয়ে গেছে
কয়েকসপ্তাহের মধ্যে প্রথম সংঘর্ষের অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবে বিজ্ঞানীরা। বেশী কিছু বলতে ইচ্ছা করছে না কারন আমি নিজে খুব ব্যাস্ত।
আবার এখন ব্যাস্ত হতে হবে নতুন কিছু লেখা নিয়ে। তবে একটা ঘটনা খুব শেয়ার করতে ইচ্ছে হচ্ছে। অনেক দিন আগের কথা। এক বৃদ্ধ লোক প্রচন্ড ব্যাথায় কস্ট পেতেন। তখনও কস্ট উপশমের তেমন কোনো ওষুধ বের হয় নি, শুধু গাছের ছাল বাকল দিয়ে কবিরাজী চিকিৎসা। বাবাকে কস্ট পেতে দেখে তার ছেলে কিছুই করতে পারছিলো না শুধু কান্না ছাড়া। সেই কস্টে ভুগেই মারা যায়।
পরে ছেলে বড় হয়ে নানা রাসায়নিক দ্রব্যাদি নিয়ে ঘাটাঘাটি করতে শুরু করলেন। সেটা 18 শতকের কথা। তখন কিছু রাসায়নিক দ্রব্যাদি সোডিয়ামের লবনের সাথে এ্যাসিটাইলস্যালিসাইলিক এসিড আবিস্কার করলেন। পরে এটা নিয়ে চারিদিকে ধুন্ধুমার প্রয়োগ শুরু করা হলো কারন দেখা গেলো যারা বিশেষ করে বুকের ব্যাথায় ভুগতো তারা এটা খেলে বেশ আরাম অনুভব করতো। একসময় এটা এ্যাসপিরিন নামে বিশ্বে নাম করলো। ভদ্রলোক শুধু একটা আফসোসই করেছিলেন, তার বাবা জীবিত থাকতে এটা প্রয়োগ করতে পারেননি। তাহলে কিছুটা হলেও কস্ট উপশম করতে পারতেন।
আসলে সবার ইচ্ছা এক জীবনে পূরন হয় না, কারো হয় হয় বলে তারা খুব সুখী, কারও হয় না বলে জনমদুখী।
যাই হোউক এমন খুশীর খবরে এরকম দুখী গল্প মোটেও ভালো শোনায় না, তবুও আশা আমরা একদিন টাইম ডাইমেশনের উপর নিজেদের কন্ট্রোল আনতে পারবোই আর সেদিন হয়তো এতো পাওয়ার ক্রাইসিস নিয়ে তেমন উচ্চবাচ্যও থাকবে না।
সেদিনের অপেক্ষায়.....
আমি অশ্রুগুলো রিনকে দেয়া। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর 7 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 18 টি টিউন ও 104 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ছেলেটি পথে নেমেছিলো একদিন নীল মায়ার হাতছানিতে। নিঃসঙ্গতায় হেটে যেতে আবিস্কার করে নিঃশব্দ চাদ তার একান্ত সঙ্গী। এখন সে হাতড়ে বেড়ায় পুরোনো সুখস্মৃতি, ঘোলা চোখে খুজে ফেরে একটি হাসি মুখ!
এই এক্সপেরিমেন্ট সফল হলে আমরা যে সব সম্ভাব্য উপকার পাবঃ
১. পারমাণবিক চুল্লির বর্জ্য সমস্যার সমাধান (রিন ভাই বলেছেন)।
২. বার্ড ফ্লু ভাইরাসের চিকিৎসা ও ক্যান্সারের চিকিৎসা (সূত্রঃ স্কাই নিউজ)
রিন ভাইইইইইইইইইইই…. কই ছিলেন আপনে? শেষ পর্যন্ত আপনার লার্জ হেড্রনচালু হল। আসলেই অনেক খুশির খবর। তবে টাইম ডাইমেশনের উপর সত্যি সত্যি আমাদের নিয়ন্ত্রন আসবে কিনা সন্দেহ হয়।