শিশুদের মনোযোগের মাত্রা কমিয়ে দিতে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো দায়।

ফেসবুক, মাইস্পেস, টুইটারের মতো সামাজিক বন্ধন সৃষ্টিকারী ওয়েব সাইটগুলো শিশুদের মস্তিষ্কের স্বাভাবিক বিকাশে বাধা তৈরি করতে পারে। এমনই আশঙ্কা করছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসায়েন্টিস্টরা।

facebook-logo.jpg

যুক্তরাজ্যের ডেইলি মেইল নিউজ পেপারের এক রিপোর্টে বলা হয় এই ধরনের ওয়েব সাইটগুলো শিশুদের আত্মকেন্দ্রিক করে তোলে। শিশুদের মনোযোগের মাত্রা কমিয়ে দিতেও সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো দায়ি। অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নিউরোসায়েন্টিস্ট সুসান গ্রিন ফিল্ড বলেন সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটগুলো শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশ বন্ধ করে দেয়। এসব সাইটে ব্রাউজ করতে করতে তা নেশায় পরিণত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট শুধু শিশুদেরই না প্রাপ্ত বয়স্কদের মেধারও দক্ষতা হ্রাস পায়। তবে এই পরিবর্তন খুব সূক্ষ বলেও জানান বিজ্ঞানীরা। বিজ্ঞানীরা আরো জানান এই পরিবর্তন একদিনে ধরা যাবে না।
আমি বিজ্ঞানীদের সাথে একমত আপনি ? আপনাদের মতামত জনান।

সংগ্রহ - আমাদের সময়

Level New

আমি মঈনুল হক। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 16 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 159 টি টিউন ও 299 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

সব সময় নতুন কিছু শিখতে চেষ্টা করি ..........


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

অামরাও অাপনার সাথে একমত এ বিষয় নিয়ে চিন্তা-ভানা করার এখনই সময় তা না হলে এর ভয়াবহতা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য হুমিক হয়ে দাড়াতে পারে। এব্যপারে অবশ্যই ঐ সব সাইট গুলোর নীতি-নির্ধারক দের দৃস্টি অাকর্ষন করানো উচিত অতি শীঘ্রই।

আসলে শিশুদের বন্ধু শিশুরাই হতে পারে। সবারসাথে ওদের মিশতে দেয়া ঠিক না।

Level New

শিশুদের চিন্তা ধারা শিশুদের মত হওয়া উচিত।