জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগের সাইট হিসাবে পরিচিত ফেসবুক। ফেসবুকের মাধ্যম খুব সহজে যোগাযোগ করা যায় বিশ্বের সকল দেশে। তবে বর্তমানে শিশুদের ফেসবুক আসক্তি একটি চিন্তা করার মত বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ইন্টারনেট সহজলভ্য হওয়ায় শিশুরা ইন্টারনেট সহজে ব্যবহার করতে পারছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ভোক্তা অধিকার ও স্বার্থ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রতিষ্ঠান কনজিউমাস শিশুদের ফেসবুক ব্যবহারের ওপর এক জরিপ চালায় যাতে দেখা যায় ২০১০ সালে ১৮ বছরের কম বয়সী ফেসবুক ব্যবহার করে ২ কোটি। ১৩ বছরের কম বয়সের ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭৫ লাখ ১০ বছর বয়সীর সংখ্যা ৫০ লাখ। এদের মধ্যে ৫০ লাখ শিশুই ১০ বছরের কম বয়সী। এভাবে চলতে থাকলে আগামি বছরে এর সংখ্যা দ্বিগুন হবে। ২০১০ সালেই প্রায় ১০ লাখ শিশু ইন্টারনেটের মাধ্যমে নানা ভাবে হয়রানির শিকার হয়েছে। তাহলে ভাবুন কি ভয়াবহ আবস্থা
১৮ শতাংশ শিশুরা পরিবারে অনন্য সদস্য বা বাবা মা নিজের সন্তানের সঙ্গেই ফেসবুক ব্যবহার করেন বাকিরা অভিভাবকের অজান্তে ব্যবহার করে। ফেসবুকের নিয়ম-কানুনে আছে ১৩ বছরের কম বয়সী শিশুদের অ্যাকাউন্ট খোলা কিংবা ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার কোন অনুমতি নেই। জরিপে বলা হয়, মিথ্যা নাম,বয়স বা জন্ম তারিখ দিয়ে শিশুরা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলছে।
শিশুর অভিভাবকরা জানেন না তাদের শিশুরা ফেসবুকে সময় নষ্ট করছে বা কীভাবে ব্যবহার করছে। আশংকা করা হচ্ছে অপ্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরা এভাবেই পনোর্গ্রাফি বা অন্য কোনো ক্ষতিকর বিষয়ে ঝুঁকে পড়তে পারে। শিশুদের সংখ্যা কমিয়ে আনতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ উদ্যোগ নিয়েছে। এর অংশ হিসেবে এপ্রিল থেকে ভুয়া প্রোফাইল হিসাব ও অন্যান্য আপত্তিকর বিষয়বস্তু ফেসবুক থেকে অপসারণ শুরু হয়েছে।
আমি rasel japan। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 43 টি টিউন ও 983 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমার প্রযুক্তি বিষয়ে আনেক আগ্রহ। আমাকে পেতে ইমেল করুন [email protected] ফেসবুক ওয়েবসাইট
হুম,ভালো উদ্যোগ