সাত কিংবা আট বছর আগেও স্মার্টফোন বলতে কালার ডিসপ্লে আর বড় স্ক্রিণযুক্ত মোবাইল ডিভাইসগুলোকেই বুঝানো হতে। আর এখন সময়ের বিবর্তনে আর সাদাকালো ডিসপ্লেযুক্ত মোবাইল ডিভাইস বাজার থেকে একদমই উঠে গিয়েছে। আর এরই সাথে কম্পিউটারের মতোই পারফরমেন্স এবং হার্ডওয়্যার আপগ্রেড আমরা এখনকার যুগের স্মার্টগুলোতে দেখতে পাচ্ছি। আর বিশেষ করে স্মার্টফোনের ক্যামেরাও বর্তমানে প্রায় ডিএসএলআরের সাথে পাল্লা দিতে শুরু করেছে। আমাদের অনেকেই স্মার্টফোন কিনে থাকেন মূলত ক্যামেরা দিয়ে সেলফি এবং ছবি তোলার জন্য। বিশেষ করে পয়েন্ট-এন্ড-শুট ক্যামেরাগুলোর রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল স্মার্টফোন ক্যামেরাগুলো তাদের জায়গায় নিজের স্থান বসিয়ে নিয়েছে।
নতুন স্মার্টফোন কেনার সময় প্রসেসিং পাওয়ার, র্যাম, স্ক্রিণ সাইজ, ব্যাটারি ক্ষমতা, অপারেটিং সিস্টেম ছাড়াও বর্তমানে ক্রেতারা যা দেখে থাকেন তা হলো স্মার্টফোনের ক্যামেরা প্রযুক্তি। আজকের বাজারের বেস্ট ক্যামেরাযুক্ত স্মার্টগুলোকেই নিজেই আজকের আমার এই টিউনটি সাজানো হয়েছে।
ক্যামেরার পিক্সেলের সংখ্যার উপর ক্যামেরার কোয়ালিটি সেট করা হয়ে থাকে। এছাড়াও আপনাকে ফোকাস লেন্থ আর পিক্সেল সাইজকেও মাথায় রাখতে হবে ক্যামেরা ভিক্তিক স্মার্টফোন কেনার আগে।
উচ্চ মানের মেগাপিক্সেলের মাধ্যমে প্রতিটি পিকচারে আপনি বেশি ডিটেইলস পাবেন। বিশেষ করে পিকচার ক্লিয়ারিটি, জুমিং এবং ক্রপের জন্য উচ্চমানের মেগাপিক্সেলগুলো বেশ কাজে দেবে আপনাকে। কিন্তু ভালো ক্যামেরার সবকিছুই মেগাপিক্সেলের উপর নির্ভর করে না। না হলে ২০১৩ সালের মটোরোলার ৪২ মেগাপিক্সেলের মোবাইল ডিভাইসটি এখনো বাজারের শীর্ষে থাকতো।
মেগাপিক্সেলের সাথে সেন্সর সাইজকেও আপনাকে মাথায় রাখতে হবে। সেন্সর সাইজের মাধ্যমে ক্যামেরা এসপেক্ট, ক্রপ ফ্যাক্টর এবং ফোকাস লেন্থ বিষয়গুলো নির্ভর করে থাকে। এছাড়াও সেন্সর সাইজের উপর লাইটিংয়েরও একটি বিষয় থেকে থাকে। সেন্সর সাইজ যত বড় হবে ক্যামেরাটি তত বড় এরিয়ার লাইটিং কভার করতে পারবে। আর অন্যদিকে মেগাপিক্সেল কাউন্ট সাইজটি মূলত ক্যামেরার জুমিং এবং ক্রপিং ক্ষমতাকে নির্দেশ করে থাকে আর সেন্সর সাইজ ক্যামেরার লাইটিং কভারেজের দিকটি দেখে থাকে। আর অন্যদিকে ফোকাস লেন্থ ফিচারটির ক্যামেরার সেন্সর আর লেন্সের মধ্যকার দূরত্বকে নির্দেশ করে থাকে। এছাড়াও ফোকাস লেন্থের মাধ্যমে আমরা ক্যামেরার ফিল্ড অফ ভিউ এবং ম্যাগনিফিকেশন সুযোগটি নিয়ে থাকি।
তো চলুন ভূমিকায় আর কথা না বাড়িয়ে সরাসরি আজকের টিউনের মূল বিষয়তে চলে যাই।
অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসের জন্য বিশ্বে স্যামসংয়ের পরেই হুয়াওয়ে ব্রান্ডের স্থান। আর হুয়াওয়ে ব্রান্ডের ক্যামেরা ভিক্তিক ফোন হিসেবে হুয়াওয়ে অনর ৬এক্স ডিভাইসটি আপনার ক্যামেরার চাহিদা এবং বাজেট দুটোর দিকেই নজর দেবে। ডিভাইসটিতে রয়েছে সেকেন্ডারি লেন্স। আর ডিভাইসটিতে থাকছে ডুয়াল ক্যামেরা যেখানে ফ্রন্ট ক্যামেরাটি ১২ মেগাপিক্সেল এর এবং এর নিচেই আপনি ২ মেগাপিক্সেলের একটি সেন্সর পেয়ে যাচ্ছে। ডিভাইসটি দিয়ে লোয়ার লাইট পরিবেশেও আপনি চমৎকার ছবি তুলতে পারবেন। তবে নাইট কিংবা এইচডিআর মোডে ছবি তোলার সময় মোশন ব্লুতে কিছু সমস্যা আপনি দেখতে পাবেন।
ডিভাইসটির সেকেন্ডারি লেন্সটি ডিভাইসটির bokeh মোডটিকে Wide Aperture ফিচারে একটিভ করে এবং আপনাকে আরো উন্নত কোয়ালিটির ছবি উপহার দিতে সাহায্য করে। ডিভাইসটি ডিফল্ট ক্যামেরা এপপ এবং প্রো ক্যামেরা এপে আপনি ISO, aperture, focus and white balance adjustments এর জন্য বিভিন্ন টুলস সেটিংস পেয়ে যাবেন। ডিভাইসটির ক্যামেরা একেবারে পারফেক্ট নয় এবং ডিভাইসটিতে বিভিন্ন প্রিমিয়াম ফিচারগুলো যেমন NFC, ডুয়াল ব্রান্ড ওয়াইফাই নেই কিন্তু তবুও ডিভাইসটির প্রাইস পয়েন্ট হিসেবে ক্যামেরাটি বেস্ট অবস্থানে রয়েছে। ডিভাইসটি আপনার বাজেটের মধ্যে আপনার ক্যামেরার ক্ষুদা মিটাতে পারবে।
ডিভাইসটিতে আপনি পাচ্ছেন ডুয়াল লেন্স ক্যামেরা, ডুয়াল সিম ডুয়াল স্ট্যান্ডবাই, ৩ গিগাবাইট র্যাম, ৩২ গিগাবাইট রম সহ আরো অনেককিছু।
ডিভাইসটির নামের মতোই ডিভাইসটি ক্যামেরা ভিক্তিক ভাবেই বানানো হয়েছে সেটা বলা যায়। ৫.৫ ইঞ্চি ডিসপ্লে, ৩ গিগাবাইট র্যাম, ৩২ গিগাবাইট রম, অ্যান্ড্রয়েড ৭.১ সহ বিভিন্ন ফিচার আপনি ডিভাইসটিতে পাবেন। আসুস জেনফোন ৩ জুম ডিভাইসটি তার লম্বা ব্যাটারী লাইফের মতোই তার ক্যামেরার ফোকাস এবং জুমও সেই রকম লম্বা সাইজের ফিচার হিসেবে আপনাকে উপহার দিতে সক্ষম।
ডিভাইসটির পেছনে রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা সাথে পাচ্ছে ২.৩এক্স অপটিক্যাল জুম সেখানে আপনি পাবেন ১২ মেগাপিক্সেল এর সুবিধা। জুম ডিভাইসটি দিয়ে আপনি প্রায় আইফোন ৭ কোয়ালিটির ছবি তুলতে পারবেন। তবে আরো বেশি মেগাপিক্সেল এই বাজেটে পেতে চাইলে আপনি ১৬ মেগাপিক্সেলের Alcatel Idol 4S ডিভাইসটি পরখ করতে পারেন।
সাড়ে পাঁচ ইঞ্চির ডিসপ্লে, ৪ গিগাবাইট র্যাম, ৬৪ গিগাবাইট রম, অক্টা কোর প্রসেসর এবং মূলত সেলফি ফিচার নিয়েই অপ্পোর এই আর১১ ডিভাইসটি আপনি ক্যামেরা এবং সেলফি ক্ষুদা মেটাতে কিনে নিতে পারেন।
অপ্পোর ডিভাইসগুলো হাতে নিলে প্রায়ই আইফোনের মতোই ফিল পাওয়া যায়। ডিভাইসটিতে রয়েছে ২০ মেগাপিক্সেল এবং ১৬ মেগাপিক্সেলের ডুয়াল রেয়ার ক্যামেরা আর সামনে দিকে পাচ্ছেন ২০ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরা। তিনটি ক্যামেরা নিয়ে ডিভাইসটি আপনার ক্যামেরার ক্ষুদা অবশ্যই মেটাতে সক্ষম হবে। এছাড়াও ডিভাইসটি লো লাইট ক্যামেরা ফিচার দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। ডিভাইসটিতে এছাড়াও আপনি পাচ্ছেন HDR, Panorama, Facial detection সহ ইত্যাদি সকল ফিচার।
৮ গিগাবাইট র্যাম, ১২৮ গিগাবাইট রম এবং সাড়ে পাঁচ ইঞ্চির ডিসপ্লে নিয়ে ওয়ান প্লাস ৫ সেটটি আপনি ক্যামেরা এবং একই সাথে দুদার্ন্ত পারফরমেন্সের জন্য কিনে নিতে পারেন। কারণ এতে রয়েছে বড়সড় ৮ গিগাবাইটের র্যাম, ১২৮ গিগাবাইটের ইন্টারনাল স্টোরেজ এবং একই সাথে আপনি পেয়ে যাচ্ছে ২০ মেগা এবং ১৬ মেগাপিক্সেলের পেছন ক্যামেরা এবং ১৬ মেগাপিক্সেলের সামনের ক্যামেরাগুলোতে আপনি পাচ্ছেন f/1.7 এর Wide Aperture ফিচার। আর telephoto lens এর ক্ষেত্রে আপনি পাচ্ছেন f/2.6 Aperture আর দুটো সেন্সরই যখন কালার সেন্সর হিসেবে আপনি পাচ্ছেন তখন আপনি এই ডিভাইসটি দিয়ে জুমিং করতে পারবেন আপনার ইচ্ছেমত কারণ জুমিংয়ের জন্য ইমেজ কোয়ালিটি আর এখানে লস হবে না।
গুগলের পক্ষ হতে গুগল পিক্সেল হচ্ছে প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস এবং স্বভাবতই গুগল পিক্সেল ডিভাইসটির জন্য বেশ দারুণ মাকের্টিং করেছে গুগল। কারণ ডিভাইসটি একই সাথে প্রাইসের দিক থেকে কম, স্পেসিফিকেশনের দিক থেকে সুপার এবং অ্যান্ড্রয়েডের একটি দারুণ নিজস্ব সংক্ষরণ আপনি এই ডিভাইসে পাবেন। এছাড়াও ডিভাইসটির সাথে আপনি পাচ্ছেন একটি দারুণ ক্যামেরা আর ডিভাইসটির ডিফল্ট শুটিং মোডটি হচ্ছে HDR এবং একই সাথে লো লাইটে ডিভাইসটির ক্যামেরা পারফরমেন্সটি বেশ চমৎকার। এছাড়াও শুধুমাত্র হাতের কবজি হালকা নড়িয়েই আপনি ফ্রন্ট এবং পেছনের ক্যামেরায় সুইচিং করতে পারবেন! ডিভাইসটিতে রয়েছে ১২.৩ মেগাপিক্সেলের f/2.0 ক্যামেরা, ৮ মেগাপিক্সেলের f/2.4 ফ্রন্ট ক্যামেরা, ডিফল্ট HDR শুটিং এবং চমৎকার লো লাইট পারফরমেন্স।
ক্যামেরার জগতে বেস্ট ডিএসএলআরগুলো আপনি Canon, Kodak and Pentax ব্রান্ড থেকে পেলেও Sony ব্রান্ড থেকেও আপনি বেস্ট কয়েকটি DSLR কিনতে পারবেন আর ক্যামেরার এই বিষয়টি সনি তাদের স্মার্টফোনগুলোতেও এনেছে।
সনি এক্সপেরিয়ার এক্সজেড ডিভাইসে আপনি পাচ্ছেন HDR ফিচারসহ ১৯ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা, ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন, লেজার অটোফোকাস এবং ফেইস ডিটেক্টশন। এছাড়াও ডিভাইসের প্রিমিয়াম সংস্করণে বোনাস হিসেবে পাবেন Exmor RS এবং Hybrid Autofocus। আর ফ্রন্ট ক্যামেরাতে পাচ্ছেন 22mm wide-angle lens সহ ১৩ মেগাপিক্সেলের ক্যামেরা। আর প্রতিটি ক্যামেরাতেই আপনি পাচ্ছেন Exmor RS এবং f/2.0 ফোকাস লেন্থ।
এছাড়াও ডিভাইসটি তার ৪কে HDR ডিসপ্লে এবং ৯৬০ ফ্রেম পার সেকেন্ডের স্লো মোশন ভিডিও কোয়ালিটির জন্য বাজারে বেশ হুলুস্থুল কান্ড রটিয়ে দিয়েছিল। আর ক্যামেরার দিক দিকে ডিভাইসে রয়েছে ৫ সেকেন্ড এর Continious শট যেখানেও আপনি পাচ্ছেন 960 FPS ফিচারটি! এছাড়াও ডিভাইসটির ব্যাটারী লাইফটিও বেশ লম্বা এবং ডিভাইসটির সকল ফিচারগুলোর কম্বিনেশনটি বেশ চমৎকার।
স্যামসং গ্যালাক্সি সিরিজের সর্বশেষ সংস্করণ হচ্ছে এই গ্যালাক্সি এস৮ ডিভাইসটি। অনান্য সকল ফিচারের সাথে এর ক্যামেরাটি দারুণ এবং এরজন্য ডিভাইসটি আপনার কালেক্টশনে রেখে দিতে পারেন। কিন্তু নিয়মিতই গ্যালাক্সি সিরিজের নতুন সংস্করণ স্যামসং বের করছে তাই বেশিদিন এটি তাদের ফ্ল্যাগশীপ ফোন হয়ে থাকবে না। তবে এস ৮ এর Virtual Reality (VR) ফিচারটি আসলেই চমৎকার এবং এর জন্যও আপনি ডিভাইসটি পরখ করে দেখতে পারেন।
ক্যামেরার দিক থেকে গ্যালাক্সি এস৮ এ আপনি পাচ্ছেন ১২ মেগাপিক্সেলের পেছনের ক্যামেরা আর ৮ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা। পেছনের ক্যামেরায় রয়েছে f/1.7 aperture, 1/2.55 ইঞ্চির সেন্সর এবং 8x Zoom ফিচার এবং Raw File Compatibility। আর অন্য দিকে ফ্রন্ট ক্যামেরার পাচ্ছেন f/1.7 aperture, 1/3.6 ইঞ্চির সেন্সর এবং Wide Selfie Mode। দুটি ক্যামেরাতেই পাবেন ইমেজ স্ট্যাবিলাইজেশন ফিচার। এছাড়াও গালাক্সি এস৮ এর ক্যামেরা দিয়ে আপনি 360 ডিগ্রির ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন 4K রেজুলেশনে। তবে গ্যালাক্সি এস৮ এর বাজেট যদি আপনার থেকে থাকে তাহলে আপনি এটি কেনার আগে একই বাজেট রেঞ্জের আইফোন ৭ ডিভাইসটি দেখতে পারেন কারণ আইফোনের ক্যামেরাগুলো বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন ক্যামেরার হয়ে থাকে তাই।
বাজেট ভিক্তিক ক্যামেরা স্মার্টফোনের আজকের এই লিস্টে বাজেট বলতে হাই বাজেটই নয় একই সাথে আমি কম বাজেটের বেস্ট ক্যামেরা ফোন লিস্টে রাখার চেষ্টা করেছি। কম বাজেটে ব্রান্ড আর আপনি সেরকম পাবেন না তবে একহাতে সাবধানে ব্যবহার করলে সকল ব্রান্ডের ডিভাইসটি আপনি বহুদিন ব্যবহার করতে পারবেন। ১৬০ ডলারের এই ডিভাইসে আপনি পাচ্ছেন ৪জি এলটিই, ৩ গিগাবাইট র্যাম, ৩২ গিগাবাইট রম, ১৩ মেগাপিক্সেলের পেছনের ক্যামেরা এবং সাড়ে পাঁচ ইঞ্চির ডিসপ্লে।
তবে একটি কথা হলো এই ডিভাইসটি Moto G5 Plus ডিভাইসের মতো একদম সেইম পিকচার কোয়ালাটি আপনাকে উপহার দিতে সক্ষম। কিন্তু ইমেজ প্রসেসিং সিস্টেমটা আপনি একটু অন্যরকম পাবেন এই ডিভাইসে। এবং দূরের শটগুলোতে আপনি অবশ্যই বুঝতে পারবেন যে BLU R1 একটি বাজেট হ্যান্ডসেট। আপনি যদি সাধারণ ব্যবহারের জন্য অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস নেবার কথা ভেবে থাকেন এবং আপনার বাজেট যদি ২০০ ডলারের মধ্যে হয়ে থাকে তাহলে আপনি এই নন-পপুলার ব্রান্ডের সেটের দিকে আসতে পারেন।
তো এই ছিল বর্তমানের ক্যামেরার বস কয়েকটি বেস্ট মডেলের মোবাইল ডিভাইস বা স্মার্টফোনগুলো। এদের মধ্যে বা লিস্টে নেই এমন কোনো ডিভাইস যদি আপনি ক্যামেরার কাজ করবার জন্য ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সেটা এবং অনান্য যেকোনো মতামত আপনি আমাদের নিচের টিউমেন্ট বক্সে জানাতে ভূলবেন না যেন। আজ এ পর্যন্তই আগামীতে অন্য কোনো টপিক নিয়ে আমি টিউনার গেমওয়ালা চলে আসবো আপনাদেরই প্রিয় বাংলা টেকনোলজি ব্লক টেকটিউনসে! টিউনটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমি ফাহাদ হোসেন। Supreme Top Tuner, Techtunes, Dhaka। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 10 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 661 টি টিউন ও 428 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 149 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
যার কেউ নাই তার কম্পিউটার আছে!
২ বছর আগের সব