মিয়ানমারের সামরিক শক্তিঃ
সামরিক জান্তার ক্ষমতা দখলের চিত্র মিয়ানমারের বুকে খচিত রয়েছে। সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতনের ইতিহাসও পুরনো মিয়ানমারের। ১৯৯০ সালের পর থেকেই মিয়ানমারকে সামরিক সহায়তা প্রদান করতে শুরু করে চীন, রাশিয়া ও ইউক্রেনসহ বেশ কয়েকটি দেশ। ভারতকে চাপে রাখতে চীন মিয়ানমারের কাছে বিক্রি করে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র। ‘স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউট’ ও ‘গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার.কম’ সূত্র বলছে, মিয়ানমার সেনাবাহিনীর আকার ৫ লাখ ১৬ হাজার, যার মধ্যে ৪ লাখ ৬ হাজার নিয়মিত ও ১ লাখ ১০ হাজার রিজার্ভ সেনা সদস্য রয়েছে। এ ছাড়া মিয়ানমারের হাতে রয়েছে ১২৭টি যুদ্ধবিমানসহ মোট ২৬৪টি সামরিক বিমান, ৯টি অ্যাটাক হেলিকপ্টারসহ ৮৬ হেলিকপ্টার, ৮৮৬টি অত্যাধুনিক ট্যাংক, ৪ হাজার ২১২টি বিভিন্ন ধরনের মিসাইল, ১ হাজার ২০০ সাঁজোয়া সামরিক যান, আকাশ প্রতিরক্ষায় অন্তত ২০০ ক্ষেপণাস্ত্র, ৩৯২টি গান সিস্টেম, ১২০০ অ্যান্টি ট্যাংক অস্ত্র, ২৭টি নেভাল ফ্রিগেড, ৪০টি পেট্রল ক্রাফটসহ মোট ১৫৫টি রণতরী।
বাংলাদেশের সামরিক শক্তিঃ
১৩৩টি দেশের মধ্যে সামরিক শক্তিতে বাংলাদেশের অবস্থান ৫৭তম। সামরিক বাহিনীর মোট সদস্য সংখ্যা দুই লাখ পাঁচ হাজার। বিমান বাহিনীতে বিমানের সংখ্যা ১৬৬টি। বাংলাদেশের ট্যাংক রয়েছে ৫৩৪টি। আছে ৯৪২টি বিভিন্ন ধরনের সাঁজোয়া যান, ১৮টি কামান ও ৩২টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপের যান। নৌবাহিনীতে রয়েছে ছয়টি ফ্রিগেট, চারটি করভেট ও দুটি সাবমেরিনসহ ৯১টি তরী।
আমি মোঃ হাফিজুর রহমান। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 7 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 11 টি টিউন ও 2 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে