বিশ্বের সর্ববৃহৎ এক্স-রে লেজার চালু করার মাইলস্টোন গড়ার পথে বিজ্ঞানীরা।
এটা এতই শক্তিশালী এক্স-রে লেজার হবে, যার মাধ্যমে আণবিক গঠনের ছবিও স্পষ্টভাবে পর্যবেক্ষণ করা যাবে
বলে আশা করা হচ্ছে।
বেশ কিছু দিন আগে থেকেই এর যাবতীয় কাজ শেষ করে আনায় ব্যস্ত ছিলেন বিজ্ঞানীরা। এখন এটি প্রস্তুত।
জার্মানির হামবুর্গের কাছে অবস্থিত ডেজি (ডিইএসওয়াই) রিসার্চ সেন্টারের বিজ্ঞানীরা এটি বানিয়েছেন
এর মাধ্যমে ২.১ কিলোমিটার বা ১.৩ মাইল পর্যন্ত গতির সঙ্গে ইলেকট্রন ফায়ার করা যাবে।
ইলেকট্রনের শক্তি বৃ্দ্ধির মাধ্যমে শক্তিশালী এক্স-রে লেজার সৃষ্টি করেছেন তারা।
এই মেশিনের মাধ্যমে যেকোনো জিনিসের আণবিক গঠন পর্যন্ত স্পষ্ট দেখা যাবে।
যে কাজটি এর আগে স্বপ্ন হয়েই ছিল।
এই ইউরোপিয়ান এক্সএফইএল প্রজেক্ট একবার চালু হলে ২৭০০০ এক্স-রে লেজার ফ্ল্যাশ প্রতি সেকেন্ডে উৎপাদন করা সম্ভব।
এখন বিভিন্ন ক্ষেত্রে গবেষণার কাজকে আরো সফলভাবে এগিয়ে নেওয়া যাবে।
যেমন- সাধারণ রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু বা ভাইরাসের গঠন আরো কাছ থেকে দেখা যাবে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানে আর নতুন ও সফল কিছু যোগ করা সম্ভব হবে।
এই এক্স-রে প্রজেক্ট গবেষণার ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে।
এর মাধ্যমে ভাইরাস এবং কোষের আণবিক গঠন আরো পরিষ্কারভাবে দেখা যাবে।
এদের আণবিক কাঠামোর স্পষ্ট মানচিত্র পাওয়া যাবে এর প্রয়োগে।
এই প্রজেক্টের সঙ্গে জড়িত আছেন জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, পোল্যান্ড, রাশিয়া, স্পেন, সুইডেন এবং সুইজারল্যান্ডের বিজ্ঞানীরা।
খুব শীঘ্রই এই প্রজেক্টের কাজ সম্পন্য করে কাজ সুরু করা হবে।
আমি মিজানুর রহমান মঞ্জু। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 9 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 28 টি টিউন ও 29 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 1 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।