গাঁটের কোনো পয়সা খরচ না করেই দামী হোটেলে খাওয়া সম্ভব! পুঁজি কেবল সাইকেল চালানোর বিদ্যা। সাইকেল চালিয়ে শরীরের ঘামও ঝরানো হলো, কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে পরিবেশের উপকার করাও হলো, উপরি দুপরের খাওয়া মিললো একেবারেই মাগনা, যাকে বলে এক ঢিলে তিন পাখি। সম্প্রতি এমনই এক অফার দিয়েছে এক ড্যানিশ হোটেল। খবর ইয়াহু অনলাইনের।
সংবাদমাধ্যমটির বরাতে জানা গেছে, কোপেনহেগেন ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট থেকে মাত্রই পাঁচ মিনিটের দূরত্বে ক্রাউন প্লাজা কোপেনহেগেন টাওয়ার নামের ড্যানিশ হোটেলের ৩৬৬ নাম্বার রুমে রাখা আছে দুটি সাইকেল। এ সাইকেলে প্যাডেল ঘোরালেই তৈরি হবে বিদ্যুৎ। আর এতেই মিটবে পুরো হোটেলের বিদ্যুৎ চাহিদা।
জানা গেছে, পরিবেশবান্ধব উপায়ে বিদ্যুৎ তৈরির জন্য এই প্রথম কোনো হোটেল সাইকেল চালিয়ে ফ্রি খাবার এমন সুযোগ দিচ্ছে। হোটেলে আসা অতিথিদের কারণে কার্বন নিঃসরণ কমাতেই এ পদক্ষেপ নিয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।
সংবাদম্যামটি জানিয়েছে, দুইটি বাইসাইকেলের সঙ্গে জেনারেটর যুক্ত করা আছে। এ বাইসাইকেলের প্যাডেল ঘোরালেই বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে। সাইকেলের হ্যান্ডেলের সঙ্গে যোগ করা আছে আইফোন। আইফোনে দেখা যাবে কতো ওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হলো।
জানা গেছে, ঘন্টায় ১০ ওয়াট বিদ্যুৎ তৈরি করলেই মিলবে ২৪০ ড্যানিশ ক্রাউন বা প্রায় ৩১০০ টাকা সমমূল্যের খাবার। এ খাবার সংগ্রহ করা যাবে হোটেলের রেস্টুরেন্ট বা লবি থেকে।
‘সাইকেল ফর ইয়োর সাপার’ এ প্রোগ্রামটি বছরজুড়েই হোটেলে আসা অতিথিদের জন্য চালু থাকবে বলেই জানা গেছে।
তথ্য সূত্রঃ বিডি নিউজ
আমি নেওয়াজ। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 30 টি টিউন ও 278 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আমি শাহ্ নেওয়াজ পাভেল, সাধারণ একজন মানুষ!যা জানি তা নিয়ে সন্তুষ্ট নয়, কিন্তু জানার যে আগ্রহ তাই নিয়ে সন্তুষ্ট। ব্লগিং - এর সাথে পরিচয় খুব বেশি দিনের না, তবুও বিষয়টাকে ব্যাপকভাবে উপভোগ করছি। ভালো মানের ব্লগার হওয়ার ইচ্ছা আছে। বর্তমানে আমি কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং(বিএসসি ৩য় বর্ষ)বিভাগে পড়াশোনা করছি। বর্তমানে...
প্রথম আলো পত্রিকায় অনেক আগে বিশ্ব সংবাদ পাতায় দেখেছিলাম এখানে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ