আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভালোই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বন্ধুরা আপনারা সকলে কেমন আছেন । আশা করি ভাল আছেন । এটি আমার ২য় টিউন
সকালের মিষ্টি রোদের আলতো ছোঁয়া
শীতের আধারে পেরিয়ে রংএর মেলায়
থেকনাকো আর দূরে কোন জগৎ এ
চলে এসো সবাই টেকটিউনস এ ……..
কেমন আছেন আপনারা, শীতের এই সকালে আপনাদের সবাইকে আমার আজকের এই পোষ্টিতে স্বাগতম । আপনাদের কাছে একটু সময় নিতাছি – আমার বিগত পোষ্ট গুলো থেকে জানতে পারবেন আমি কি নিয়ে আজ হাজির হব । হ্যা … বন্ধুরা আজ আমি একটি তথ্য নিয়ে হাজির হয়েছি.. আসা করছি ধর্য্য ধারণ করে পড়বেন । আপনারা সকলেয় যানেন যে বাংলাদেশ একটি অতি দুর্যোগ প্রবণ আমাদের এই বাংলাদেশ । উপকূলীয় অনঞ্চলের তো কথায় নেয় তাদের জন্য প্রকৃতি যেন নিয়োমিত রুটিন করে তাদের সাথে ঝড়, জলোচ্ছাসের খেলা করে ,, শুনে হয়তো হাস্যকর লাগলে কিন্তু এ এক করুন কাহীনি যা শুধু উপকূলীয় এলাকার লোকেরাই ভাল জানে । আর এর কথা মাথায় রেখে আমাদের সরকারি র ব্যবস্থাপনায় সচেতন মূলক এক ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে তার নাম সিবিএস সার্ভিস ।
ঘূর্ণীঝড়, জলোচ্ছাস , সুনামিসহ যে কোন সম্ভাব্য দুর্যোগের সতর্কতা বার্তা এখন থেকে মানুষের কাছে স্বয়ংক্রিয়ভাবে পৌঁছেযাবে মোবাইল ফোনে । এর মাধ্যমে সতর্ক করে প্রাণ ও সম্পদের হানি অনেক কমিয়ে আনা সম্ভব হবে। এতে মোবাইল গ্রাহকদের বাড়তি অর্থ দিতে হবে না । ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসে থেকে উপকূলীয় ১৪ জেলায় এ মোবাইল ফোনে সতর্ক করার এ উদ্যোগটি গ্রহন করেছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ব্যুরো । এ কার্যক্রমের নাম দেয়া হয়েছে ‘সেল ব্রড কাষ্টিং সার্ভিস ’ বা সিবিএস । প্রাথমিক ভাবে গ্রামীণফোণ ও টেলিটক এ কার্যক্রমে যুক্ত হয়েছে । পর্যায়ক্রমে অন্য সব মোবাইল অপরেটর গ্রগকদেরও এর আওতায় নিয়ে আসা হবে । ২০১০ সালে কক্সবাজার জেলায় সিবিএস পদ্ধতির পাইলট প্রকল্প শুরু হয় । ২০১২ সালে র জানুয়ারি মাসে ১৪ টি উপকূলীয় জেলায় সিবিএস কার্যক্রমের চালু করা হবে । জেলা গুলো হচ্ছে – চট্রগ্রাম, কক্সবাজার, নোয়াখালী, লক্ষীপূর, ফেনী, খুলনা বাগেরহাট, সাতক্ষীরা, বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, পিরোজপুর, ভোলা ও ঝালকাঠি ।
সিবিএস পদ্ধতিটা কি ?
সিবিএস এমন একটি পদ্ধতি, যা টেক্সট স্ক্রলিংয়ের মাধ্যমে ঘূর্ণিঝড়ের সতর্ক বার্তা উপকূলীয় অনঞ্চলের সকল মোবাইল ফোনে পৌঁছে যাবে। ঘূর্ণিঝড়ের মহাবিপদ সঙ্কেত ৪ দেখানোর সাথে সাথে সিবিএসের মাধ্যমে মোবাইল ফোনে তথ্য চলে যাবে। বিপদ সঙ্কেতের সাথে অন্যান্য তথ্য চলে যাবে। বিপদ সঙ্কেতের সাথে অন্যান্য তথ্য, যেমন – ঘূর্ণিঝড়টির অবস্থান, বাতাসের গতিবেগ, সম্ভাব্য জলোচ্ছাসের উচ্চতা, আঘাত হানার সময়সহ সব প্রয়োজনীয় তথ্য সিবিএসের মাধ্যমে তাৎক্ষণিকভাবে প্রচার করা হবে। সিবিএস পদ্ধিতির সবচেয়ে সুবিধাজনক দিকটি হচ্ছে এটি পেতে হলে মোবাইল ফোন গ্রহকদের কোনো বাটনই চাপতে হবে না। বিপদ সঙ্কেত ৪-এ উঠার সাথে সাথেই সতর্কীকরণ বার্তাটি প্রচার করা হবে । বিপদ সঙ্কেত ৪ এর নিচে না নামার পযন্ত অবিরাম প্রচার হতে থাকবে ।
কি দারুন ব্যবস্থা না …… আসলে ইচ্ছা করলে সবিই হয় । আমরা ইচ্ছাটাই করার সাহস পাইনা ।
আপনাদের ভাল-মন্দ যাই মনেহক – কমেন্ট করতে ভুলবেন্না কারণ আপনাদের কমেন্ট পাব বলেই বি ডি রং এ চলে আসি , এবং সামনে আরো পোষ্ট করার জন্য উৎসাহ পাই ।
আমি arifsoft। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 11 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 2 টি টিউন ও 5 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
ধুর মিয়া শিরোনাম কি দিলেন আর লিখলেন কি? আজাইরা