দক্ষিণ কোরিয়ার স্যামসাং ইলেক্ট্রনিক্স কোম্পানি বলছে যে, তারা ফাইভ-জি প্রযুক্তির গবেষণায় প্রথমবারের মতো সফলতা পেয়েছে। তাই ২০২০ সালের মধ্যে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীদের ফাইভ-জি সেবা দেয়ার স্বপ্ন দেখছে কোম্পানিটি।
বাংলাদেশে এখন চলছে থ্রি-জির যুগ। তবে ২০০৮ সাল থেকেই চালু হয়েছে ফোর-জির ব্যবহার। বিশ্বের কথা বিবেচনা করলে এখন সবচেয়ে আধুনিক যে প্রযুক্তিটি মানুষ ব্যবহার করছে—সেটা হচ্ছে ফোর-জি এলটিই (লং-টার্ম অ্যাভ্যুলিউশন)। চীনসহ অনেক দেশে অবশ্য এখনও ফোর-জি এলটিই নেটওয়ার্ক চালু হয়নি। এর পরের জেনারেশনটি হচ্ছে ফাইভ-জি। স্যামসাং বলছে, ফাইভ-জি দিয়ে ফোর-জি নেটওয়ার্কের তুলনায় ‘কয়েকশ’ গুণ বেশি পর্যন্ত দ্রুত’ সেবা পাওয়া যাবে। এর ফলে মোবাইল ব্যবহারকারীরা ‘কোনো রকম সীমাবদ্ধতা’ ছাড়াই উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ডিজিটাল মুভি আদান-প্রদান করতে পারবে। অর্থাত্ পুরো একটি মুভি ডাউনলোড করা যাবে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ের মধ্যে!
এক বিবৃতিতে কোম্পানিটি বলছে, ব্যবহারকারীরা মোবাইলে থ্রি-ডি মুভি দেখতে পারবে; থ্রি-ডি সংস্করণের গেমসও খেলতে পারবে। এছাড়া ইউএইচডি (আলট্রা হাই- ডেফিনিশন) কন্টেম্লট ব্যবহার ও চিকিত্সা সেবায় ব্যাপক অগ্রগতি আনবে ফাইভ-জি।
অবশ্য ফাইভ-জি প্রযুক্তিতে সফলতার দাবি করা প্রথম কোম্পানি স্যামসাং নয়। এর আগে ফেব্রুয়ারিতে জাপানি কোম্পানি ‘এনটিটি ডোকোমো’ এক্ষেত্রে সফল হওয়ার খবর জানিয়েছিল। অবশ্য তারা কবে থেকে ফাইভ-জি চালু করতে পারবে, সে ব্যাপারে কোনো তথ্য দেয়নি।
সূত্র : ডিডব্লিউ
আমি Mozammal Hossain। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 8 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 6 টি টিউন ও 28 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
বঙ্গভূমিতে জীদ্দশায় কী দেখে যেতে পারবো ?