আপনারা সবাই জানেন আগের যুগের মানুষ আমাদের চেয়ে কয়েক গুণ বড় ছিল।যাদের কঙ্কালগুলো এখনও পাওয়া যায়। পবিত্র কুরআন শরীফে এর ইঙ্গিত দেওয়া আছে । এরকম কিছু কঙ্কালের ছবি নীচে দেওয়া হল যা আপনাদের ভাল লাগবে । আসুন ছবি গুলো দেখি
কেমন লাগল জানাবেন ।
এরকম আরও তথ্য পেতে visit করুন -->techebangla
আমি rony। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 12 বছর 5 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 13 টি টিউন ও 22 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
@rony coolboy: আপনার কথা আংশিক ঠিক আছে,মানুষের আকৃতি কোন সময়ই এত বড় ছিল না।
তবে ভাই একটা জায়গায় ভুল করতাছেন,এগুলা মানুষের না আদিকালের বান্দরের কংকাল,কারন আদিকালের বান্দরের তেই অহন মানুষ অইছে।কিছু অবশ্য এহন পর্যন্ত বান্দরই রইয়া গেছে(তখনকার দিনে সমাজচ্যুত হইছিল মনে হয়,তাই সমাজের বাকি হগলের লগে তাল মিলায়া শইল পরিবর্তন করতে পারেনাই)এগুলা এখন চিড়িয়াখানায় আর বনে বাদাড়ে মিলে।আর সাইডে দেখেন মাটি খুদলে কলাগাছেরও ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যাইব আমি শিউর।এরা সম্ভবত সাগর কলা খাইত।কারন চাম্পা কলার যেই সাইজ তাতে খাদকের পেটের এক কোনাও ভরব কিনা সন্দেহ,ঠিক আছে ? আর এরা যেই গাছে চড়ত ঐগুলিও আছিল অনেক বড় বড়।এ থেকেই বোঝা যায় প্রাচীন বিশ্বের সবকিছুই অনেক বড় বড় আছিল।পৃথিবী সহ অনেক গ্রহ উপগ্রহই অনেক বড় আছিল।পরে আস্তে আস্তে ডারউনের থিউরী অনুসারে ক্ষয় হইতে হইতে ছোট ইয়া গেছে।সবকিছুর একটা অনুপাত আছে।
@Mobstar: যে বুঝে সে আমার ভাই, যে বুঝে না সেও আমার ভাই আর যে বুইঝাও না বুঝার ভান করে সে আমার চু…র ভাই।
@rony coolboy: বাহ্ আপনার বোনের নাম চু… ি তাহলে। বোনের নাম দেখে আপনার মায়ের নামও আন্দাজ করতে পারতেছি হ্রসি কারের বদলে আকার হবে।ওয়াও!! বেশ দারুন চো….র পরিবার তো আপনার।আপনার মুখেই এমন কমেন্ট মানায়,চালায়া যান।
আমরা মানুষ নাকি বানর প্রজাতি থেকে এসেছি বিবর্তনের মাধ্যমে। আমার প্রশ্ন পৃথিবীতে এখন ও বানর আছে কেন? তারাকি এখনো মানুষ হতে পারেনি। আসলেকি বিবর্তনের তত্বটা যে বিজ্ঞানী দিয়েছিল তার চেহারাটা ঠিক বানরের মতই ছিল, তাই সে, সব মানব জাতিকে বানরের উত্তসুরি হিসাবে আখ্যা দিয়েছেন। আল্লাহ পাক হযরত আদম (আঃ) কে অতি সুন্দর ভাবে সৃষ্টি করেছেন যা অকল্পনীয়। আসলে ভাই আমি বিশ্বাস করি আগের মানুষ অনেক বড় ছিল। এটা মিথ্যা না।
@Jnjaman: ভাই আপনি কি সাইন্স নাকি কমার্স ব্যকগ্রাউন্ড এর ছাত্র??
@Mahmudul Hasan Androik.com: সাইন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের যারা শুধু তারাই বিবর্তনবাদের তত্ত্ব অনুসারে এসেছে আর বাকিরা কি তত্ত্ব অনুসারে এসেছে তা জানা যায় না।এতে প্রমানিত হয় সাইন্স অনেক প্রাচীন বিষয়(অন্তত: কমার্স এবং আর্টসের তুলনায়)।
জানার কোন শেষ নেই ►
@Jnjaman: আর বিবর্তনবাদ এর অনেক যথার্থ প্রমাণ পাওয়া! বিবর্তন শুধু যে মানুষেরই হয়েছে তাও না! তবে আদম সম্পর্কে যেসব ধর্মীয় কুসংস্কার রয়েছে তার কি কোন প্রমাণ রয়েছে?? আমার জানা মতে নাই! থাকলে আমাকে রেফারেন্স দিয়েন! মানুষ ৯০ ফুট লম্বা ছিল বা মানুষ মাটির তৈরি এগুলো কতটুকু লজিকাল ভাবার বিষয়!! আর আমি জানি এখন আমাকে কতিপয় কিছু ধর্মান্ধ লোক গালাগালি করবে! তা ভাই গালাগালি করার আগে উত্তর গুলো দিলে উপকৃত ইবো!
@Mahmudul Hasan Androik.com: আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে গেলে কিছু আজাইরা কথা বের হবে। তাই TT এর রুল ভাইংগা উত্তর গুলা দিলাম না। ব্লগের সুষ্ঠ পরিবেশ বজায় রাখলাম।
@Mahmudul Hasan Androik.com: দেশে এখন নাস্তিক নিয়া মহা চিল্লা পাল্লা শুরু হইসে।তাই বেশি কিছু বললাম না।
শুধু একটা কথা জানতে চাই।আপনার বাবা-মা কি আপনার ধর্মান্ধতার ব্যাপারে জানে?
@n2roy: নুন্টুরয় দেশে যখন ইসলামদ্রোহীদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চলছে,আর সরকারকর্তৃক এ সমস্ত সকল সাইট আর সাইটের মালিককে আইনের আওতায় আনার ঘোষনা দিছে আর তখন তুই একটা ইসলামবিদ্বেষী সাইটের ঠিকানা এই টেকটিউনে শেয়ার কইরা প্রমান করলি কুত্তার লেজ বারো বছর চুঙ্গার ভিতর ঢুকাই থুইলেও সোজা হয়না।তুই এর আগেও একবার ইসলাম ধর্ম সম্পর্কে অনেক বজে কমেন্ট করছিলি পরে মডারেটররা সেই পোষ্ট ডিলিট দেয়।আবার এখন ল্যাদাইতে আইছস।তর মত কিছু কুলাঙ্গারের জন্যই পুরো হিন্দু জাতিকে গালি দেয় মানুষ।
@মুকুট: ভাই জানবে কিভাবে ? যারা আল-কোরআন বিশ্বাস করে না তাদের তো ঈমান ই নেই । Mahmudul Hasan Androik.com আল-কোরআন কি জিনিস তা জানে । খালি মুসলমান এর নাম লাগাইসে 😀 । ভাই Mahmudul Hasan Androik.com কিন্তু মুসলমান !!!
@Mahmudul Hasan Androik.com: md.mainuzzaman ভাই অনেক সুন্দর কমেন্ট করেসেন
আমিও বলব
বিজ্ঞান এবং ইসলাম সম্পূর্ণ অভিন্ন।আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে মানুষ সৃষ্টির কথা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বর্ণনা করেছেন।
Mahmudul Hasan Androik.com
আপনি কুরআন পড়ুন এবং সঠিক অর্থ করুন।
আপনি বানর থেকে মানুষ হইসেন না মানুষের থেকে মানুষ হইসেন
এটার রেফারেন্স দিয়েন!
যে বিজ্ঞানী বলেসেন বানর থেকে মানুষ এর কথা সে যে কথেকে শিক্ষা নিসে সেটি সঠিক কিনা
এটার রেফারেন্স দিয়েন!
সে মানশিক ভাবে সুস্ত ছেল কিনা তার রেফারেন্স দিয়েন!
আপনি জন্মের সময় বানর বা মানুষ ছিলেন কিনা
আপনাকে আপনার মা এর গর্ভে দুটি আলাদা পানি থেকে সৃষ্টি করসে কে তার রেফারেন্স দিয়েন!
@মোঃ রাশেদ খান মেনন: সহমত । খুব তো ভাব দেখাইলেন Mahmudul Hasan Androik.com এবার রেফারেন্স দেন । আছে নাকি রেফারেন্স ?????????????????????????????????????????????????????????????????????
@Mahmudul Hasan Androik.com: মানুষ স্বর্ণের তৈরী,কারন স্বর্ণতে যে যে উপাদান তার সকলই মানবদেহে কমবেশী বিদ্যমান।স্বর্ণের আরেকটা উপনাম আছে ঐটাতে আপনেরে সম্বোধন কইরা লেখলাম “সো.. র Mahmudul Hasan Androik.co “ ।
আমি Mahmudul Hasan Androik.com এর উত্তর গুলো দিচ্ছি-
প্রথমে আমি বলব বিজ্ঞান এবং ইসলাম সম্পূর্ণ অভিন্ন। এর যথার্থ বিশ্লেষন করব ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে মানুষ সৃষ্টির কথা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বর্ণনা করেছেন।আল্লাহ বলেনঃ
”তিনি সেই সত্তা যিনি মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পানি হতে”(সূরা ফুরকানঃ৫৪)
আর আপনি বলেছেন মাটির কথা। দুটো-ই আছে পবিত্র কোরআনে।
এখন আমার কথা হল মানুষ কি সত্যিই বানরের উত্তর সূরী? এসব প্রশ্নের কারনে আজ আমাদের দেশের প্রকৃত বিজ্ঞান মনষ্ক ছেলেরা নাস্তিকের দ্বারপ্রান্তে। যা-ই হোক, আশা করি নিচের তথ্যগুলো আপনার প্রশ্নের কিছুটা হলেও সমাধান দিতে পারবে-
”কোরআনের তথ্য অনুযায়ী পৃথিবীতে মানুষ সৃষ্টির পূর্বেও বিভিন্ন জন্তু জানোয়ার ছিল। কিন্তু তাদের মস্তিষ্কের উপর ভিত্তি করে তাদের শ্রেষ্ঠ জীব বলা যায় না। কিন্তু আমাদের দেশের পাঠ্য পুস্তক গুলোতে তাদের আদিম মানুষ বলা হয় যা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। বিবর্তন বাদীদের বিশ্বাস অনুযায়ী তারা বলে বিবর্তনের মাধ্যমে বিভিন্ন জন্তু হতে মানুষের সৃষ্টি। তাহলে আপনার কথা হতেই বলা যায় যখন মানুষের সৃষ্টি হল তখন আদমেরও সৃষ্টি হল । কারন আদম ও মানুষ একই। বিবর্তন সকল প্রাণীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।তবে যখন একটি প্রাণী আরেকটি প্রাণীর জন্ম দেয় দেখন ঐ প্রাণীটি তার পিতামাতার কিছুটা অনুরুপ হয়। এ অনুরুপ হওয়াকে আমরা জ্বিনের প্রভাবে হয় বলে থাকি। এখন যদি কোন কারনে ক্রোমোসোমের এ উপাদান টিকে আলাদা করা যায় তাহলে নতুন প্রাণীটি আর তার পূর্বপুরুষের মত থাকেনা। এখন বিবর্তনবাদীরা কেন বিশ্বাস করেনা যে এ জ্বিন আলাদা করার ক্ষমতা একমাত্র সৃষ্টিকর্তার। কোন ব্যাক্তি,শক্তি কি পারবে এ জ্বিনকে আলাদা করতে? আমরা মনে করি মানুষের আত্মা আল্লাহর আদেশ। মানুষের দৈহিক কাঠামো যেভাবেই তৈরী হোক না কেন মানুষ আল্লাহর নিকট শ্রেষ্ট।”
মানুষ সৃষ্টির নিগূড় রহস্য জানতে আল-মেহেদির ”আদমের আদি উৎস” বইটি সংগ্রহ করুন।
md.mainuzzaman ভাই অনেক সুন্দর কমেন্ট করেসেন
আমিও বলব
বিজ্ঞান এবং ইসলাম সম্পূর্ণ অভিন্ন।আল্লাহ পাক পবিত্র কোরআনে মানুষ সৃষ্টির কথা বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে বর্ণনা করেছেন।
Mahmudul Hasan Androik.com
আপনি কুরআন পড়ুন এবং সঠিক অর্থ করুন।
আপনি বানর থেকে মানুষ হইসেন না মানুষের থেকে মানুষ হইসেন
এটার রেফারেন্স দিয়েন!
যে বিজ্ঞানী বলেসেন বানর থেকে মানুষ এর কথা সে যে কথেকে শিক্ষা নিসে সেটি সঠিক কিনা
এটার রেফারেন্স দিয়েন!
সে মানশিক ভাবে সুস্ত ছেল কিনা তার রেফারেন্স দিয়েন!
আপনি জন্মের সময় বানর বা মানুষ ছিলেন কিনা
আপনাকে আপনার মা এর গর্ভে দুটি আলাদা পানি থেকে সৃষ্টি করসে কে তার রেফারেন্স দিয়েন!
ভাই কেউ কি http://www.dhormockery.com/ এ সাইটটি সম্পর্কে জানেন? তাহলে সকল নাস্তিকদের প্রতি চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলাম। বিজ্ঞান,শাসন,অর্থ ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে নাস্তিক কাফিরদের সাথে আজ থেকে চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জে সবাই এক হোন।
@md.mainuzzaman: ধর্মকারীর ”ধর্ম করা” আরো বহু আগে থেকেই দেখে আসছি।সামহ্যো,মুক্তমনা,নাগরিক,এর সাথে এটার পার্থক্য হল ওগুলাতে ইসলামবিদ্বেষীরা ছাড়াও আরো অনেকে লিখে আর ধর্মকারী হল শুধু এবং শুধুমাত্র ইসলামবিদ্বেষী জানোয়ারদের অভয়ারন্য।
আরো অনেক কিছু লেখতে পারতাম,খালি টেকটিউনসের নীতিমালার প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাই নুন্টুরয় মালাউনটাকে আর কিছু বললাম না।নুন্টুরয় তো মহাখুশী ইসলাম কে অপমান করা হচ্ছে দেখে কিন্তু গর্দভ টা কি জানে থাবার(নাম নিশ্চয় আর অপরিচিত নয় এতদিনে আপনাদের কাছে !) “লাড়ায়া দে” যেখানে প্রধান প্রধান সকল ধর্ম সম্পর্কে প্যারোডি করা হয়েছিল যার অন্তর্ভুক্ত ছিল নুন্টুরয়ের হিন্দুধর্মের দেবতারাও। যখনই ইসলাম কে অপমান করা হয় তখনই নুন্টুরয়রা লাফ দিয়ে ফাল দিয়ে উঠে।
পুরা নাস্তিক । দেখেন কি লিখসে !!! “যুক্তিমনস্কদের নির্মল বিনোদনের ব্লগ। বিতর্ক বা বাকবিতণ্ডার স্থান নেই এখানে। এই ব্লগে ধর্মের যুক্তিযুক্ত সমালোচনা করা হবে, ধর্মকে প্রশ্নবিদ্ধ করা হবে, অপদস্থ করা হবে, ব্যঙ্গ করা হবে। যেমন করা হয়ে থাকে সাহিত্য, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা বা অন্যান্য যাবতীয় বিষয়কে। ” বলেন এদের কি করবো ?
@Tanvir Mustafa Joy: @Tanvir Mustafa Joy: ঐখানে আরো কিছু লেখতে ভুলে গেছে,যেমন”…সাইট কর্তৃপক্ষের মা-বোনকে কেন্দ্র করে সাধারন জনমহলে অসংখ্য কাব্য রচিত হবে,তাদের মা-বোনের নানা ধরনের বিজ্ঞাপন করা হবে,একটি প্রধান ধর্মে সবচেয়ে ঘৃণিত প্রানীর সাথে সাইটের মালিক এবং লেখক শ্রেনীর পিতৃপরিচয়ের যোগসূত্র আবিষ্কার হবে, সাইট কর্তৃপক্ষ নিরাপত্তার তাগিদের কখনো নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে বাধ্য হবে না,ভীত চতুষ্পদ সারমেয়র ন্যায় আড়ালে আবডালে থেকে কুৎসা রটনায় ব্যস্ত থাকবে,সদা সর্বদা ভিনদেশে অবস্থান করতে বাধ্য হবে এবং পরিশেষে সরকারের চাপে একদা দুধ-কলায় লালিত ইসলামবিদ্বেষী জানোয়ারের সমস্ত লেখা রিমুভ করে তাকে মৃত্যুর পর “শহীদ মুত্রমনা আস্তিক” উপাধী দেওয়ার হাস্যকর নাটিকা বাস্তবায়ন করার পদক্ষেপ গ্রহন করতে বাধ্য থাকবে।”
এতটুকু বুঝলাম যে আপনারা কেউ বিবর্তনবাদ এ বিশ্বাস করেন না! আচ্ছা আদম যদি ৯০ হয়ে থাকে তবে এখনকার মানুষ গুলো কেন ৫/৬ ফিট!!! ? মাটির স্বল্পতার কারণে নাকি!!!?? তা আমাকে অনেকেই বানরের জাত বলে খোচা মারলেন! ভালকথা , আপনি আদমের সন্তান হয়ে এরকম লিলিপুট কেন হইছেন?? যদি আপনি ৯০ ফুট থেকে ৫/৬ ফিট মানুষ হয়েছে বিশ্বাস করেন তবে এটাও তো বিবর্তনবাদ ই হইলো!! হাজার বছর বা লক্ষ বছর ব্যবধানে নতুন প্রজাতি তৈরি হয়! এটাই তো বিবর্তনবাদ এর মুল ভিত্তি!!
@Mahmudul Hasan Androik.com: ভাই আপনি আমাকে এইটা বলেন মানুষ বানর থেকে আসছে এইটা কি প্রমানিত সুত্র নাকি তত্ত্ব। সূত্র আর তত্তের মদ্ধে পার্থক্য বোঝেন ??
ডারউইন মামা যে ধারনাটা দিসে সেইটা হইল তার আকান্ত নিজস্ব মতবাদ বা তত্ত্ব । ইহা এখনও সূত্রে রুপান্তরিত হতে পারে নায়।
আর হ্যাঁ প্রাচীন কালে শুধু মানুষ না আরও অনেক প্রানিই বিশালাকার ছিল জা এখন অনেক খুদ্র আকার ধারন করেছে । উদাহরন সরূপ
১. পাখি যাদের পূর্বসূরি ছিল ‘maniraptoran’ নামক ডাইনোসর
২. কুমির , কচ্ছপ এদের পূর্বসূরিও ডাইনোসর
৩.গণ্ডার যাদের পূর্বসূরি ছিল rhino-sauras
৪. টিকটিকি
৫.সরীসৃপ
@shaonsr:আপনি পাখি, কুমির, কচ্ছপের কথা বললেন। এদের বিবর্তন গুলো কিভাবে প্রমাণ পেলেন? এগুলো তো কোটি বছর আগের প্রাণী! সত্যি বলতে কি এগুলোর প্রমান পাওয়া যায়! সরাসরি বহু কঙ্কাল এবং জিবাশ্ন থেকে এগুলোর সত্যতা পাওয়া গেছে! কিন্তু মানুষের কি কোন ৯০ ফিট কঙ্কাল বা জিবাশ্ন পাওয়া গেছে?? আমার জানা মতে নাই! বরং বহু কঙ্কাল বা জিবাশ্ন পাওয়া গেছে যা থেকে ধারণা করা যায় যে মানুষ বানর সদৃশ বা শিম্পাঞ্জী ধরণের প্রাণী থেকে উদ্ভুত! মানুষের ইউরোস্টাইল বা শেষ কশেরুকা থেকে ধারণা করা যায় যে মানুষের হয়তো লেজ ছিল!
নাস্তিক ভাইদের বলছি আপনাদের যত যুক্তি-ই দেয়া হোক না কেন আপনাদের বেলায়”সমাধান মানি কিন্তু তালগাছটা আমার” প্রকৃতির। যারা ধর্মে বিশ্বাস করে না তাদেরকে বলছি, আপনারা নিশ্চয় জানেন বিজ্ঞানী আইনষ্টাইনের সেই বিখ্যাত উক্তিটি “ধর্ম ছাড়া বিজ্ঞান পঙ্গু আর বিজ্ঞান ছাড়া ধর্ম অন্ধ”।আপনারা কোন দলে অন্তর্ভুক্ত? অন্ধ না পঙ্গু। আপনাদের জনক চার্লস রবার্ট ডারউইন তার জিবনী ভাল ভাবে পরে দেখুন। তার জিবনী থেকে একটু বলছি মনযোগ দিয়ে দেখুন- ডারউইন তার বিবর্তন বাদ বিষয়টি প্রথমে একটি দ্বিপের মধ্যে মুখ দিয়ে কুরিয়ে খাবার খায় এ রকম পাখিদের উপর গবেষনা করে । পরে তার বন্ধুর কাছে একটি চিঠি লেখে এবং চিঠির মধ্যে আরও উল্লেখ্য করে যে তার এ গবেষনা শুধু মাত্র একদল পাখির উপর করা চিঠিতে আরও উল্লেখ্য করে যে তার এ বিবর্তনবাদ শুধুই মাত্র থিওরি। যারা বিজ্ঞান এর উপর প্রতিষ্টিত তারা থিওরিতে বিশ্বাস করে না আর বিজ্ঞানও কোন থিওরিতে প্রতিষ্ঠিত নয় । কারন থিওরি যে কোন সময় ভুল প্রমানিত হতে পারে। আমার এ কথাগুলো আপনারা নিরপেক্ষ ভাবে যাচাই করুন। যদি সত্যবাদি হন।
@md.mainuzzaman: আমি উপরে অনেক গুলো প্রশ্ন করেছি আগে ওগুলোর উত্তর দিয়ে নিন! আর বিবর্তনবাদ এর জনক ডারউইন ঠিকই তবে আধুনিক বিজ্ঞাপনীরা বিবর্তন সম্পর্কে আরো ভাল প্রমাণ এবং যুক্তি দিয়েছেন! ডারউইন কি বলেছেন তার থেকে আধুনিক বিজ্ঞানীরা কি বলে সেইটা আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ! ডারউইন শুধু অসচ্ছ একটি ধারণা দিয়েছে তবে ব্যখ্যা দিয়েছে আধুনিক বিজ্ঞানীরা! জিব বিজ্ঞানের জনক বলা হয় এরিস্টোটল কে, কিন্তু তিনি যতটুকু জিব সম্পর্কে জানতেন তার চেয়ে এখনকার একটি ৮ম শ্রেণীর শিশুও আরও ভাল জানে! কিন্তু তিনি জনক কারণ তিনি এই নিয়ে প্রথম কাজ শুরু করেছিলেন! একইভাবে ডারউইন থিওরি দিলেও এখনকার জিব বিজ্ঞানীরা তার চেয়ে আরোও বেশি জানার কথা!
@md.mainuzzaman: ডারউইন কাক্কুরে মরনোত্তর ধন্যবাদ পাখিওলা দ্বীপে যাওয়ার জন্য।তিনি যদি কোন কুত্তাওলা বা শুয়োরওলা দ্বীপে যাইতেন তাইলে কাহিনী কি হইত খেয়াল আছে আপনের ?
গিয়া দেখতেন কুত্তা/শুয়োর খাওন খাইতেছে লগে লগে তিনিও এক-দুই বোতল জিনিষ মাইরা থিওরী লেখতে বইয়া যাইতেন আর আমরা পরবর্তী মানবপ্রজন্ম পাইতাম আমাদের পূর্বপুরুষের নির্মম,বিভীষিকাময় পরিচয়ের এক অতীত।
পাখিরা মানুষের বন্ধু।দয়া করে শিকারের বশে তাদের হত্যা করবেন না।
উপরের কমেন্টগুলা দেইখ্যা খুব বিনোদন লাগতাছে।
মৃত্যুপূর্ব পুরষ্কারপ্রপ্ত ধর্মগুরু হুমায়ুন আজাদের বীর্যরসে পরিপুষ্ট কিছু কমেন্ট আছে।
আমি বুঝিনা কেউ যদি নিজের পূর্বপুরুষ বান্দর ভাইব্যা আত্মতৃপ্তি লাভ করে তাইলে আপনাদের সমস্যা কোথায় ? যাদের গাছ দেখলে হাত-পা চুলকায়,ইলেকট্রিক খাম্বা দেখলে এক ঠ্যাং স্বয়ংক্রিয়ভাবে উর্ধ্বমুখী হয়ে যায় তাদের জন্যই তো বিবর্তনবাদ।রক্তের টান উপেক্ষা করতে পারেনা তারা।এদেরকে তাদের পূর্বপুরুষকর্তৃক প্রাপ্ত সম্মানসূচক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখার অনুরোধ জানাই।
@Mahmudul Hasan Androik.com: বিবর্তনবাদ এটার পক্ষে অনেক বিজ্ঞাণী যেমন আছে তেমনি বিপক্ষে অনেক বিজ্ঞাণী আছে।
প্রায় অধিকাংশ ধর্মই বিশ্বাস করে মিত্যুর পর আরেকটা জীবন আছে, এমন কি ডিসকভারী চ্যানেল যা আধুনিক বিজ্ঞানের প্রকাশক সেও বিশ্বাস করে এবং তাদের একটা অনুষ্ঠান এই আত্মা বা মন্দ আত্মা নিয়ে । বিজ্ঞান এখনো আত্মা সম্পর্কে কোন ধারণা দিতে পারে নাই।
তাই বলি কেন বাড়াবারি আপনার যুক্তি আপনার কাছে অন্যের যু্ক্তি তার কাছে। ধরেই নিলাম নাস্তিক পন্থিরা সঠিক আস্তিকরা ভুল তাতে লসটা কোথায়, নাস্তিকরা দুনিয়াতে আরাম আয়েস করবে আস্তিকরা সাভাবিক জীবন যাপন করবে । আর যদি উল্টা হয় তবে নাস্তিকরা এখন ভাল পরে ওলাগুতানী ভেবে দেখুন লস কার। তাই বলি নিজের যুক্তি নিজের কাছেই রাখুন কোন ধর্মকে আঘাত করবেন না প্লিজ…………………….
সব গুলা ছবি ভুয়া। এই রকম কোন বিশাল আকৃতির কোন মানুষের কঙ্কাল এখন পর্যন্ত পাওয়া যায় নাই। পাওয়া যাবেও না কারন মানুষের আকৃতি কোন সময়ই এত বড় ছিল না।