অ্যাপল এর প্রথম সোস্যাল নেটওয়ার্ক ‘পিং’ , যা আইটিউন্স এর মাধ্যমে চালানো যাবে। সান ফ্রান্সিসকো তে অনুষ্ঠিত এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘পিং’ -এর ব্যাপারে স্টিভ জব্স বলেন, -”এটা হলো মিউজিক জগতের জন্য এক বিশেষ ধরনের সোস্যাল নেটওয়ার্ক”।
অ্যাপল আশা করছে যে , এই নতুন সেবাটি পছন্দনুযায়ী সঠিক গানটি খুঁজে বের করতে ব্যবহারকারীকে সাহায্য করবে । নতুন এই সোস্যাল নেটওয়ার্কে যে বিশেষ সুবিধাগুলো থাকবে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো , এতে অনলাইনে বন্ধু এবং প্রফেশনাল মিউজিশিয়ানদের সাথে নেটওয়ার্কিং সিস্টেম করা , যা অনেকটা টুইটারের আদলে গড়া হয়েছে ।
তবে অ্যাপল এর কো-ফাউন্ডার স্টিভ ওজনিয়াক এর মতে, “আমার কাছে মনে হয়েছে এটা ফেসবুকের মতই, কিন্তু ফেসবুক হলো জীবন আর পিং হলো মিউজিক”।
এছাড়াও পিং এ থাকছে এক বিশেষ ধরনের প্লেলিস্ট, যেখানে দেখা যাবে বন্ধুরা কোন ধরনের গান বেশি শুনছে এবং পছন্দ করছে।
পিং এর ব্যাপারে স্টিভ জব্স আরো বলেন , “আমরা মনে করছি এই সোস্যাল নেটওয়ার্কটা খুব দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠবে কারণ বিশ্বের ১৬০ মিলিয়ন মানুষ আজই এটা শুরু করতে পারবেন ”।
”আইটিউন্স-১০” ইন্সটল করার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা ‘পিং’ সোস্যাল নেটওয়ার্কে যুক্ত হয়ে যেতে পারবেন । এটি উইন্ডোস পিসি অথবা ম্যাক এবং আইপ্যাড ও আইফোনে চলবে।
আরও বিস্তারিত জানতে চাইলে আপনি ঘুরে আসতে পারেন “পিং” এর ওয়েবসাইট থেকে ।
আমি Ripendil। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 6 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 42 টি টিউন ও 140 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।
আচ্ছা মিউজিক জগতের জন্য এক বিশেষ ধরনের সোস্যাল নেটওয়ার্ক বুঝলাম, কিন্তু এর কারন কি ? এখানে কই শুধু মিউজিক কেই প্রাধান্য দেয়া হবে নাকি ! দেখা যাক আমাদের জন্য কি সুবিধা ওয়েট করছে। ধন্যবাদ তথ্য টা শেয়ার করার জন্য।