সুখবর!!!মোবাইল ফোনের প্রতিকলে ১০ সেকেন্ড পালস বাধ্যতামূলক করা হয়েছে!!! [পরবর্তী ঘোষণা]

সবাইকে আবারো রমজানের শুভেচ্ছা । এটা আমার পঞ্চাশ তম টিউন ।

১০ সেকেন্ড পালস কার্যকর না করায় আবার জরিমানার মুখে মোবাইল ফোন অপারেটররা

আবারও জরিমানার কবলে পড়তে যাচ্ছে মোবাইলফোন অপারেটররা। নির্ধারিত সময়েকলপ্রতি ১০ সেকেন্ড পালস চালু করতে নিয়ন্ত্রক সংস্থা টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) নির্দেশনা

 না মানায় তাদের জরিমানা করাহতে পারে। বিটিআরসি সূত্রে জানা গেছে, ঈদের ছুটিশেষে কমিশনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।
বিটিআরসির নির্দেশনা অনুযায়ী, ১৫ আগস্টের মধ্যে কলপ্রতি ১০ সেকেন্ড পালস চালু করার কথা থাকলেও শুধু সিটিসেল একটি প্যাকেজে পালস চালু করতেপ্রচারণা শুরু করেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ (সংশোধন) আইন ২০১০-এর ৬৩ ধারা অনুযায়ী টেলিযোগাযোগ সেবার লাইসেন্সধারী প্রতিষ্ঠান তাদের পরিচালিত ব্যবস্থা বা সেবার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক বাস্তবায়ন আদেশ দিতে পারবে। এ নির্দেশ অমান্য করা হলে অনধিক ৩০০ কোটি টাকা প্রশাসনিক জরিমানা করার বিধান রয়েছে। একই সঙ্গে আদেশ দেয়ার পর যত দিন লঙ্ঘন চলবে প্রতিদিনের জন্য ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করতে পারবে নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এমনকি এ আইন অনুযায়ী, যথাযথ ক্ষেত্রে লাইসেন্স বাতিল বা স্থগিত করা বা অতিরিক্ত শর্ত আরোপের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে বিটিআরসিকে।
এ প্রসঙ্গে বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) জিয়া আহমেদ বলেন, গ্রাহকদের সেবা নিশ্চিত করতে এ পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এ ব্যবস্থা কার্যকর না করায় লাইসেন্সিং নীতিমালার শর্ত ও টেলিযোগাযোগ আইন লঙ্ঘন করেছে অপারেটররা। এর পরিপ্রেক্ষিতে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কলপ্রতি ১০ সেকেন্ড পালস চালু করতে সেলফোন অপারেটরদের প্রথম দফায় চিঠি দেয়া হয় ২ আগস্ট। এতে বলা হয়, গ্রাহকরা কল করার পর নেটওয়ার্কের ত্রুটি বা অন্য কোনো কারণে কল ড্রপ হলে পুনঃসংযোগে প্রতিবার ১ মিনিট বা পূর্ণপালস হিসেবে কলচার্জ দিতে হয়। এ ছাড়া নির্ধারিত পালসের অংশবিশেষ কথা বললেও পুরো মিনিটের জন্য টাকা দিতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে গ্রাহককে একটি কলের জন্য একাধিকবার সংযোগ পেতে চেষ্টা করতে হয় এবং এ জন্য প্রতিবার ১ মিনিট বা পূর্ণ পালসের চার্জ দিতে হচ্ছে। ফলে গ্রাহকরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এ ছাড়া অনেক গ্রাহকই সংক্ষিপ্ত কথোপকথনে অভ্যস্ত। এ ক্ষেত্রেও অতিরিক্ত সময়ের চার্জ প্রদান বাস্তবসম্মত নয়। এ জন্য ১০ সেকেন্ড হারে পালস নির্ধারণের নির্দেশ দেয়া হয়। এ নির্দেশ আগামী ১৫ আগস্ট থেকে কার্যকর হওয়ার কথা।
বিটিআরসির প্রথম চিঠি পাওয়ার পর অ্যাসোসিয়েশন অব মোবাইল টেলিকম অপারেটরস অব বাংলাদেশের (অ্যামটব) মাধ্যমে ১০ সেকেন্ড পালস চালুর সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার অনুরোধ করে অপারেটররা। এ ব্যবস্থা খাতের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলবে বলে জানায় অপারেটররা। পাশাপাশি ১০ সেকেন্ড পালস চালুর একাধিক প্রস্তাবনা দেয়া হয়। এর মধ্যে একটি নির্দিষ্ট প্যাকেজে ১০ সেকেন্ড পালস চালুর প্রস্তাব দেয় তারা। এ ছাড়া বিটিআরসির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকে এ জন্য আট সপ্তাহের সময় চায় তারা। তবে অপারেটরদের এ আপত্তি আমলে নেয়নি বিটিআরসি। ১৪ আগস্ট এ বিষয়ে ছয় অপারেটরকে চূড়ান্ত চিঠি দেয়া হয়। এতে ১৫ আগস্টের মধ্যে প্যাকেজ নির্বিশেষে কলপ্রতি ১০ সেকেন্ড পালস চালু করতে নির্দেশ দেয় নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিটিআরসির এ নির্দেশনা কার্যকর হলে, প্রতি ১০ সেকেন্ডের জন্য বিল দিতে হবে গ্রাহকদের। বর্তমানে প্রতি মিনিট হিসেবে বিল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, এখন অপারেটররা ২৬ সেকেন্ড কথা বললে যেখানে পুরো ১ মিনিটের জন্য টাকা দিতে হচ্ছে, সেখানে এ ব্যবস্থা কার্যকর হলে ২৬ সেকেন্ডের জন্য ৩০ সেকেন্ডের বিল দিতে হবে। এ ছাড়া বিভিন্ন কারণে কল ড্রপের ফলে গ্রাহককে অতিরিক্ত বিল পরিশোধ করতে হচ্ছে এখন। ১০ সেকেন্ড পালস চালু হলে কল ড্রপের ফলে গ্রাহকের আর্থিক ক্ষতি কমে আসবে।
আপনি যদি আমার আগের পর্বটি না পড়েন তাহলে এখান থেকে পড়ে নিন ।
সৌজন্যে: বণিকবার্তা
ভালোবাসা বিষয়ক ব্লগঃ http://www.bhalobasa.tk

Level 0

আমি জিহাদুর রহমান নয়ন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 13 বছর 1 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 72 টি টিউন ও 313 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।

http://www.noyon786.blogspot.com


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

এভাবে এই বিষয়ে সামনের আপডেটগুলোও পাবো আশা করি।

Level New

Dhonnobad vi……….
amar mone hoi je 6 oparetor milei btrc ke bole ei niyom korte bolce jano tara cal carg barate pare….karon kon issu chara crg barale jonogon khipto hobe ar sorkarer siddhantor upor kichui kora jabe na……….

Level 0

ভাল ভাল!!

দফায় দফায় ইন্টারনেট ব্যান্ডউইথের দাম কমানো হলো। অথচ আমরা সবাই আগের মত বিল দিচ্ছি। গ্রাহক পযায়ে ব্যন্ডউডথের খুচরা মূল্য নিয়ন্ত্রনে সরকারের নজরদারী থাকা উচিৎ।