আসসালামু আলাইকুম। ঘুম আমাদের জীবনের প্রতি দিনের একটি স্বাভাবিক রুটিনের মতো। আমরা না চাইলেও রাতে ঠিকই হয়ে ঘুমাতে যাই। কিন্তু ঘুম সম্পর্কে আপনি কি কখনো গভীর ভাবে ভাবে দেখেছেন?
একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষের দিনে ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমানো প্রয়োজন। বলতে গেলে একজন মানুষকে সুস্থ থাকতে হলে তাকে এই সময় পর্যন্ত ঘুমাতে হবে। আজকের এই টিউনে আমি আলোচনা করব, টানা কয়েকদিন না ঘুমানোর পরে একজন মানুষের কি হতে পারে। তবে আজকের এই টিউন টি কে আপনি সিরিয়াস ভাবে নেবেন না। কেননা এমন অনেক মানুষ রয়েছে যারা টানা ১১ দিন না ঘুমিয়ে বিশ্ব রেকর্ড করেছিল।
কখনো কখনো আমাদের মনে হয় যে, সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে স্কুলে বা কলেজে যাওয়ার জন্য তারা হুড়োটা যদি আমাদের না করতে হতো, তাহলে কতই না ভালো হতো। কিন্তু কি হতো যদি আপনাকে বিছানায় যাওয়ার দরকারি পড়তো না? আর আপনি যদি আবিষ্কার করে ফেলতে পারতেন যে, কি করলে আপনি সবসময় জন্য জেগে থাকতে পারবেন। আপনি যদি এরকম ভাবে সব সময় জেগে থাকতেন বা জেগে থাকতে পারতেন তাহলে কি হতো? আপনি কি জানেন, কতক্ষণ আপনি ঘুম ছাড়া সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে পারবেন?
আর আপনি যদি একেবারেই না ঘুমান, তাহলে আপনি জীবনের সমস্ত কাজটি সঠিকভাবে করতে পারবেন, যেভাবে আপনি প্রতিদিন স্বাভাবিক এর মত কাজ করে থাকেন? আর আপনার কি মনে হয়, আপনি যদি সারাক্ষণ জেগে থাকেন তাহলে কতক্ষণ পর আপনার বন্ধুরা বা আপনার পরিবারের সদস্যরা আপনাকে বলবে যে, প্লিজ একটু বিশ্রাম নে। সব থেকে বড় প্রশ্ন হল আপনার শরীরের কি হবে, যদি আপনি না ঘুমিয়ে জেগে থাকেন। তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক যে, আপনি যদি আজ থেকে ঘুমানো ছেড়ে দেন তাহলে আপনার জীবনে কি কি করতে পারে। এজন্য টিউনটি অবশ্যই শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে দেখুন।
অনেক সময় এরকম হয়ে থাকে যে, আপনি যদি আর কয়েক ঘণ্টা জেগে কাজ করতে পারেন তাহলে হয়তোবা আপনার কোন একটি কাজ সম্পাদন হয়ে যাবে। কিন্তু তা স্বত্বেও ঘুম পাওয়ার জন্য আপনি সেই কাজটা সম্পূর্ণ করতে পারে না। সুতরাং এবার আপনার মনে হতে পারে যে, কতই না ভালো হতো যদি ২৪ ঘণ্টাই আপনি জেগে থাকতে পারতেন। যার ফলে আপনি জেগে থেকে আরও বেশি পরিমাণে কাজ করতে পারতেন। এক্ষেত্রে আপনার মনে হতে পারে যে, এই সম্পূর্ণ সময়টাকে কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার জীবনের কতই না অসম্পূর্ণ কাজটি সম্পূর্ণ করতে সমর্থ হতেন।
কিন্তু আপনি হয়তো জানেন কিংবা জানেন না যে, ঘুমানো টা মোটেও কিন্তু সময়ের অপচয় নয়। আর একটা খুব ভালো এবং শান্তিপূর্ণ ঘুমের আমাদের সবারই খুব প্রয়োজন। আমরা আমাদের জীবনের এক তৃতীয়াংশ সময় বিছানায় ঘুমিয়ে কাটাই। তার মানে কি আমরা জীবনের এই সময়টাকে নষ্ট করি? একটু অনুসন্ধান বা চিন্তা করে দেখলে বুঝতে পারবেন যে, আপনার প্রতিদিনের ঘুমের মাধ্যমে মোটেও সময়টা নষ্ট হয় না।
আপনার মস্তিষ্কের মনে হতে পারে, হয়তো এই সময়টা নষ্ট হচ্ছে ঘুমানোর ফলে। কিন্তু আপনার শরীরের জন্য এই সময়টা খুবই উপযোগী। যদিও আমাদের কারো মস্তিষ্ক এটি চিন্তা করে না যে, ঘুমানোর কারণে আমাদের অনেক সময় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। তবে ক্ষেত্র-বিশেষে এমন কিছু মানুষ থাকতে পারে যে, যারা এই ঘুমানোর সময় টিকেও নিয়ে আলাদা ভাবে ভাবতে পারে। সেসব মানুষের কথা না হয় বাদই দিলাম।
আমরা যখন ঘুমাই, তখন আমাদের শরীর থেকে বিভিন্ন ধরনের হরমোন নির্গত হয়। যা আমাদের ড্যামেজ হয়ে যাওয়া কোষ-কলাকে রিপেয়ার করার জন্য সাহায্য করে। আর যেদিন আপনি কোন রকম ব্যায়াম বা এক্সারসাইজ করবেন, সেদিন তো আপনার অবশ্যই জানা দরকার খুব ভালোভাবে। কারণ ওই ঘুমটার জন্যই আপনার মাসেল বৃদ্ধি করবে। তাহলে কি হবে যদি আপনি না ঘুমান?
প্রথমে তো আপনি বুঝতে পারবেন না যে, না ঘুমানোর ফলে ক্ষতিটা কি হচ্ছে। কারন না ঘুমিয়ে ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত জেগে থাকলেও আপনি খুব একটা পার্থক্য বুঝতে পারবেন না। বরং, ২৪ঔ ঘণ্টা না ঘুমানোর ফলে আপনার মানসিক অবস্থা একটু চনমনেই মনে হবে। কেননা অনেকক্ষণ না ঘুমানোর ফলে আমাদের মস্তিষ্কের Mesolimbic pathway অ্যাক্টিভ হয়ে যায়। মস্তিষ্কের এই Mesolimbic pathway দিয়ে ডোপামিন নির্গত হয়। আর এই কারণে আপনাকে অনেকটা খুশি এবং চনমনেই মনে হবে। তবে আপনার ক্ষেত্রে এই চনমনে ভাব টা বেশিক্ষণ থাকবে না।
কেননা না ঘুমিয়ে ২৪ ঘণ্টা কাটানোর পর ধীরে ধীরে আপনার সমস্ত অ্যাকশন-রিয়্যাকশন ধীর গতির হয়ে যেতে থাকবে। এর পরবর্তীতে আপনি ধীরে ধীরে ভুলে যেতে শুরু করবেন যে, আপনি কি করছেন, আর কিছুক্ষণ আগেই বা আপনি কি করছিলেন। এর পরবর্তীতে আরও কিছু ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পর আপনার নিজেকে মাতাল মনে হতে শুরু করবে। আপনার পা ঠিক জায়গায় পড়বে না, মাথা ঝিমঝিম করতে থাকবে ইত্যাদি সকল সমস্যার শুরু হবে। এরপর আবার আপনি যদি পরবর্তী দিনে না ঘুমান, তবেই দেখা দেবে আরও জটিল সব সমস্যার।
এরপর দেখা যাক, আরও দুদিন পর আপনার শরীরে কি পরিবর্তন আসতে পারে। দুইদিন কেটে যাওয়ার পর আপনার শরীরটা অবশ হয়ে যেতে শুরু করবে। আপনার মনে হবে যেন আপনার কোন কাজ করার ক্ষমতাই নেই। টানা দুইদিন না ঘুমানোর পর আপনার শরীরে গ্লুকোজ মেটাবোলিজম বন্ধ হয়ে যাবে। যার ফলে আপনি কোন কাজ করার কোন এনার্জি পাবেন না।
আপনার স্ক্রিনটা ধীরে ধীরে সাদা হয়ে যেতে শুরু করবে, চোখ গুলো লাল লাল মনে হবে।
তিনদিন দিন কেটে যাওয়ার পর আসল মজাটা আমি বুঝতে পারবেন। শুরু হয়ে যাবে হ্যালুসিনেশান। হ্যালুসুলেশন কি এটি আপনারা হয়তোবা অনেকেই জেনে থাকবেন। নিজের চোখ দিয়ে আপনি ভুলভাল জিনিস দেখা শুরু করবেন। আপনার মনে হবে যেন আপনি কোন স্বপ্নের দুনিয়াতে আছেন।
৭২ ঘণ্টা কেটে যাওয়ার পর আপনার শরীরের প্রোটিন গুলো ভেঙ্গে যেতে শুরু করবে। তার মানে, আপনার শরীরের মাসেল গুলো নষ্ট হয়ে যেতে থাকবে। যেহেতু গ্লুকোজ মেটাবোলিজম বন্ধ হয়ে যাবে, সেজন্য শরীরের যেখান থেকে যত এনার্জি পারবে ব্যবহার করার চেষ্টা করবে। যেমন আপনার মাসেল, ফ্যাট, কোষ-কলা ইত্যাদি।
নির্ঘুম অবস্থায় এভাবে কয়েকদিন পার করে দেবার পর আপনি যদি এভাবে এক সপ্তাহ পার করে দেন, তাহলে এক সপ্তাহ পর আপনার Immunity system বা প্রতিরোধ ক্ষমতা এতটাই দুর্বল হয়ে যাবে যে, আপনি সাধারণ জ্বর হলে ও মারা যেতে পারেন। আর এতেও যদি আপনি বেঁচে যান, তাহলে তিন সপ্তাহ পর হার্ট অ্যাটাক হতে পারে (আল্লাহর ইচ্ছা)। আপনার শরীরে যদি একটু একটু এক্সট্রা মাসের এবং ফ্যাট থাকে তাহলে হয়তোবা আপনি একটু বেশি সময় বাঁচতে পারেন। তবে যাই হোক না কেন, আমরা কখনই আপনাকে Recommend করবো না, এটা করার জন্য।
আমরা এটা আগেই জেনে এসেছি যে, একজন মানুষের সুস্থ স্বাভাবিক জীবনযাপনের জন্য অবশ্যই দিনে ৭ থেকে ৭ ঘণ্টা ঘুমানোর প্রয়োজন। কিন্তু কোনভাবে যদি প্রতিনিয়ত এই নিয়ম কে বাদ দিয়ে অনিয়মিতভাবে ঘুম অথবা দেরিতে ঘুমাতে যাবার প্রবণতা থাকে তবে আপনার ক্ষেত্রে কিছু শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। চলুন তবে এবার এক নজরে দেখে নেওয়া যাক যে, অনিয়মিত ঘুমানোর ফলে আপনার যেসব সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সুতরাং, আপনি আনন্দের সঙ্গে প্রতিদিন বিছানায় যান, আপনার প্রিয় বালিশে মাথা দিয়ে শান্তিতে ঘুমিয়ে পড়ুন। কখনো ভাববেন না যে, আপনি ঘুমচ্ছেন বলে এতে আপনার সময় নষ্ট হচ্ছে। বরং, আপনার আপনার ঘুমানো টিও আপনার কাজের মধ্যেই পড়ে। কেননা আপনি যদি প্রতিদিন রুটিন করে না ঘুমান, তবে পরবর্তী দিনে আপনি কোন কাজ ঠিকমতো করতেই পারবেন না। তাই আপনি ঘুমানোর ক্ষেত্রে কোনও আপোষ করবেন না।
বন্ধুরা, আজ তবে এ পর্যন্ত বলেই বিদায় নিচ্ছি। দেখা হবে আগামীর কোন নতুন টিউনে ইনশাআল্লাহ।
আমি মো আতিকুর ইসলাম। কন্টেন্ট রাইটার, টেল টেক আইটি, গাইবান্ধা। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 4 বছর যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 421 টি টিউন ও 93 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 62 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 3 টিউনারকে ফলো করি।
“আল্লাহর ভয়ে তুমি যা কিছু ছেড়ে দিবে, আল্লাহ্ তোমাকে তার চেয়ে উত্তম কিছু অবশ্যই দান করবেন।” —হযরত মোহাম্মদ (সঃ)
নির্দেশনা [০১]
প্রিয় টিউনার,
আপনার টিউনটি ‘টেকটিউনস ট্রাস্টেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হতে পারছে না।
কারণ:
টিউনে সঠিক রেজুলেশন ও সঠিক ডাইমেনশন এর ইমেইজ যোগ করা হয়নি।
টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন অনুযায়ী টিউনে লো-রেজুলেশন ও লো ডাইমেনশন এর ইমেইজ যোগ করা যায় না।
টিউন গাইডলাইন অনুযায়ী লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের প্রতিটি আইটেমের হেডিং এর অধীনে, আইটেমের সাথে প্রাসঙ্গিক, আইটেমকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন ও ‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ অনুসরণ করে ছবি/ইমেইজ থাকতে হয়।
লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের প্রতিটি আইটেমের হেডিং এর অধীনে যোগ করা ইমেইজের ডাইমেনশন 1920X1080 px হতে হয়। লিস্ট বেইসড টিউনে লিস্টের প্রতিটি আইটেমের হেডিং এর অধীনে যোগ করা ইমেইজের ডাইমেনশন 1920×1080 এর বেশি বা ইমেইজের ডাইমেনশন 1920×1080 px এর বেশি কম হওয়া যায় না। ইমেইজের ডাইমেনশন Exact 1920×1080 px হতে হয়।
অর্থাৎ টিউনে যোগ করা ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px হতে হয়।
করণীয়:
‘টেকটিউনস কপিরাইট ম্যাটেরিয়াল গাইডলাইন’ এ উল্লেখ করা Copyright Free এবং Royalty-Free Stock Photo সোর্স থেকে আপনার টিউনের সাথে প্রাসঙ্গিক ছবি/ইমেইজ খুঁজে বের করুন ও টিউনে Exact 1920×1080 px ডাইমেনশনে ছবি/ইমেইজ যোগ করুন।
যদি, টিউনের সাথে প্রাসঙ্গিক, আপনার খুঁজে পাওয়া ছবি/ইমেইজটি Exact 1920×1080 px ডাইমেনশনে না থাকে তবে ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px রেখে রিসাইজ করে টিউনে যুক্ত করুন।
উদারহরণ সরূপ টিউন ১,টিউন ২ লক্ষ করুন:
টিউনে
আপনার যদি ফটোশপ, ইমেইজ রিসাইজ, ইমেইজের Aspect Ratio, ইমেইজের ডাইমেনশন সর্বপরি গ্রাফিক্স এডিটিং সম্পর্কে বেসিক আইডিয়া না থাকে তবে ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px রেখে ইমেইজ রিসাইজ করতে টিউনে সঠিক রেজুলেশন ও সঠিক ডাইমেনশন এর ইমেইজ রিসাইজ গাইডলাইন ও গাইডলাইনে উল্লেখিত টুল ব্যবহার করুন। টিউনে সঠিক রেজুলেশন ও সঠিক ডাইমেনশন এর ইমেইজ রিসাইজ গাইডলাইন ও গাইডলাইনে উল্লেখিত টুলের মাধ্যমে গ্রাফিক্স এডিটিং এর বেসিক না জানা থাকলেও খুবই সহজে ও দ্রুত ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px রেখে ইমেইজ রিসাইজ করতে পারবেন।
খেয়াল করুন: আপনার যদি ফটোশপ, ইমেইজ রিসাইজ, ইমেইজের Aspect Ratio, ইমেইজের ডাইমেনশন সর্বপরি গ্রাফিক্স এডিটিং সম্পর্কে বেসিক আইডিয়া না থাকে তবে ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px রেখে ইমেইজ রিসাইজ করতে অবশ্যই এবং অবশ্যই টিউনে সঠিক রেজুলেশন ও সঠিক ডাইমেনশন এর ইমেইজ রিসাইজ গাইডলাইন ও গাইডলাইনে উল্লেখিত টুল ব্যবহার করুন। আপনার যদি গ্রাফিক্স এডিটিং সম্পর্কে বেসিক আইডিয়া না থাকে তবে অন্য যে কোন অনলাইন বা অ্যাপ রিসাইজ টুল ব্যবহার করে ইমেইজ রিসাইজ করবেন না কেননা টিউনে সঠিক রেজুলেশন ও সঠিক ডাইমেনশন এর ইমেইজ রিসাইজ গাইডলাইন ও গাইডলাইনে উল্লেখিত টুলটি ইমেইজ রিসাইজ করতে ইমেইজের কোয়ালিটি যথা সম্ভব ঠিক রাখে এবং ইমেইজ রিসাইজ করতে ইমেইজকে Squeeze করে না।
আপনার যদি গ্রাফিক্স এডিটিং সম্পর্কে বেসিক আইডিয়া না থাকে তবে অন্য ইমেইজ রিসাইজ টুল দিয়ে ইমেইজ রিসাইজ করতে আপনার ‘ইমেইজের Aspect Ratio’ Exact 16:9 ও ‘ইমেইজের ডাইমেনশন’ Exact 1920X1080 px নাও হতে পারে এবং ইমেইজ রিসাইজ করতে ইমেইজ Squeeze হয়ে যেতে পারে। টেকটিউনস টিউন গাইডলাইন অনুযায়ী Squeezed ইমেইজ টিউনে যোগ করা যায় না।
নির্দেশনা মোতাবেক টিউনের সকল ইমেইজ ঠিক করুন।
খেয়াল করুন: আপনার এই টিউন সংশোধনের জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ৫ বার নির্দেশনা দেওয়া হবে। এই ৫ বার নির্দেশনার মধ্যে আপনি যদি টিউন সঠিক ভাবে ও নির্ভুল ভাবে সংশোধনে ব্যর্থ হোন তবে এই টিউন টি ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য প্রসেস হবে না এবং ‘টেকটিউনস ট্রাসটেড টিউন’ এর জন্য বাতিল হবে। নির্দেশনার ক্রমিক নম্বর নির্দেশনার শুরুতে নির্দেশনা [০১], নির্দেশনা [০২] এভাবে দেওয়া থাকে।
উপরের নির্দেশিত সংশোধন করে এই টিউমেন্টের রিপ্লাই দিন।
খেয়াল করুন, এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই না করে টিউনে টিউমেন্ট করলে তার নোটিফিশেন ‘টেকটিউনস কন্টেন্ট অপস’ টিম পাবে না। তাই অবশ্যই এই টিউমেন্টের রিপ্লাই বাটনে ক্লিক করে রিপ্লাই করুন।