[উবুন্টু টিউটরিয়াল] উবুন্টু লিনাক্স মিন্টের সিডি / সিডি ইমেজ সংগ্রহ এবং বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি

প্রাক কথনঃ প্রথম পর্বে উবুন্টু কী এবং কেনো উবুন্টু নিয়ে আলোচনা করেছিলাম । সেটা ছিল উবুন্টু/লিনাক্স মিন্ট সিরিজের শূন্যতম টিউন । এপর্ব থেকে শুরু হচ্ছে আসল টিউটরিয়াল । উবুন্টু/লিনাক্স মিন্ট ইন্সটল করার জন্য আপনার উবুন্টু/লিনাক্স মিন্টের সিডি বা বুটেবল পেনড্রাইভ ব্যবস্থা করতে হবে । এ পর্বে তাই নিয়ে আলোচনা হবে । একটা জিনিস সবাই খেয়াল রাখবেন - উবুন্টু আর লিনাক্স মিন্ট যেহেতু একই জিনিস তাই উবুন্টুর মোটামুটি সব টিউটরিয়াল আপনি লিনাক্স মিন্টের জন্য ব্যবহার করতে পারবেন । যারা ইন্টারনেট থেকে মিডিয়া কোডেক ডাউনলোেডর এর ঝামেলায় যেতে চান না এবং প্রায় উইন্ডোসের মত দেখতে একটা অপারেটিং সিসটেম চান তাদের জন্য লিনাক্স মিন্টই উপযুক্ত ।

সিডির জন্য দুইটা কাজ করা যেতে পারে -

  • থেকে ফ্রী উবুন্টু সিডি সংগ্রহ
  • ইন্টারনেট থেকে সিডি ইমেজ ডাউনলোড করে কিংবা অন্য কারো কাছ থেকে সংগ্রহ করে সিডি বা পেনড্রাইভে রাইট করে নেয়া

আমি ধাপে ধাপে দুটাই বলতে চেষ্টা করব ।

ক্যাননিক্যাল থেকে ফ্রী উবুন্টু সিডি সংগ্রহ

  • শিপইট.উবুন্টু.কম এই ঠিকানায় যান ।
  • ডেস্কটপ এডিশন ও সার্ভার এডিশন নামে দুইটা লিন্ক পাবেন । যেহেতু আমাদের ডেস্কটপ এডিশন দরকার তাই ডেস্কটপ এডিশন সিলেক্ট করুন
  • আপনাকে শিপইট এর লগ-ইন পেজে নিয়ে যাবে
  • যেহেতু আপনার একাউন্ট নেই তাই - একটা নতুন একাউন্ট করুন । খেয়াল রাখবেন - একাউন্ট করার সময় সঠিক তথ্য দিন ( মানে আপনার ঠিকানা , মোবাইল নাম্বার ইত্যাদি )
  • সঠিকভাবে রেজিস্ট্রেশন করলে মেইল-বক্সে একটা কনফার্মেশন মেইল আসবে । সেখানে পাওযা কনফার্মেশন লিন্ক এ ক্লিক করে আপনার একাউন্ট কনফার্ম করুন
  • এবার সিডির জন্য রিকুয়েস্ট করে আসুন । সাধারণত ৩-৪ সপ্তাহের মধ্যে সিডি ডাকযোগে চলে আসে

যেহেতু ডাকযোগে আসে তাই খেয়াল রাখবেন যেনো পরিচিত ঠিকানা হয় , আপনার ঠিকানা যদি বেশী কঠিন হয় তবে বাংলাদেশ ডাক বিভাগ সেটা নাও পৌছাতে পারে 😐
আরেকটা জরুরি বিষয় হল - যদি আপনার বন্ধু বা অন্য কেউ আগেই সিডি সংগ্রহ করে থাকেন তাহলে পুনরায় সিডি সংগ্রহ না করে সেটা ব্যবহার করাই উচিত । আপনার সুযোগ থাকা সত্ত্বেও যদি সিডি আনান তার মানে দাড়ায় আরেকজন ( যার সত্যি সিডি দরকার ) তিনি সিডি পাবেন না ।
শুধু মাত্র উবুন্টুই এমন সিডি পাঠানো হয় লিনাক্স মিন্ট সিডিতে আনতে হলে আপনাকে পে করতে হবে ।

ইন্টারনেট থেকে সিডি ইমেজ ডাউনলোড করে কিংবা অন্য কারো কাছ থেকে সংগ্রহ করে সিডি বা পেনড্রাইভে রাইট করে নেয়া

এটা সবচেয়ে উত্তম পথ আমার মতে । এখানে চারটি ধাপ-

  • ইন্টারনেট বা বন্ধুর কাছ থেকে iso ইমেজ সংগ্রহ
  • iso ইমেজ ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখা - না থাকলে ঠিক করে নেয়া
  • সিডিতে iso টা বার্ন করা
  • অথবা বুটেবল পেন-ড্রাইভ তৈরি করা

ইন্টারনেট বা বন্ধুর কাছ থেকে iso ইমেজ সংগ্রহঃ

উবুন্টুর নতুন সংস্করণ ডাউনলোড করে নিতে পারেন এখান থেকে আর লিনাক্স মিন্ট পাবেন এখানে । তবে বাংলাদেশের দুর্বল নেটের কারণে অনেক সময় এই ডাউনলোড করাপ্টেড হয়ে যেতে পারে । সেক্ষেত্র আমার পরামর্শ থাকবে টরেন্ট দিয়ে ডাউনলোড করা । উবুন্টুর নতুন ভার্সনের টরেন্ট পাবেন এইখানে আর লিনাক্স মিন্টের এখানে । আর টরেন্ট ক্লায়েন্ট হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন মিউ-টরেন্ট - পাবেন এইখানে । আর যদি সরাসরি ডাউনলোড করেও ফেলেন তাহলেও সমস্যা নাই - কিভাবে করাপ্টেড ফাইল ঠিক করতে হয় তা দেখিয়েই দিচ্ছি 🙂

আর আপনার বন্ধুর কাছে যদি আইএসও ইমেজ থাকে তবে তা আপনি এমনিতেই সংগ্রহ করতে পারেন । আর যদি আইএসও ইমেজ না থাকে কিন্তু সিডি থাকে তবে সেক্ষেত্রে সিডি থেকে একটা আইএসও বানিয়ে নিতে পারেন । এজন্য এখানে থেকে Free DVD ISO Maker নামিয়ে নিন ( মাত্র ১ মেগা সাইজ ) । ইন্সটল করে সিডি ড্রাইভে উবুন্টুর সিডিটা রেখে প্রোগামটা খুলুন । next দিয়ে কোথায় সেভ হবে তা দেখিয়ে দিন । ব্যস ! পেয়ে গেলেন iso ইমেজ 🙂

MD5 Sum চেকঃ

ডাউনলোড করা ফাইল ঠিক আছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয় MD5 Sum চেক । এটা প্রত্যেক ফাইলের ক্ষেত্র ইউনিক একটা সংখ্যা ।
** ubuntu-10.04-desktop-i386.iso এর md5 sum - ubuntu-10.04-desktop-i386.iso
** Linux Mint 9 "Isadora" - Gnome CD (32-bit) এর md5 sum - 288f3e04eec1facd9c39e783e3379ab7

md5 Sum চেক করার জন্য এখান থেকে WinMd5Sum Portable টা ডাউনলোড করে নিন । সেটা যেকোন যায়গায় এক্রট্রাক্ট করুন । প্রোগ্রামটা চালিয়ে আপনার আইএনও ইমেজটা দেখিয়ে দিলেই md5 sum বের করে দিবে 🙂

যদি md5 না মিলে ( ফাইল করাপ্টেড ) তখনঃ

এখন কথা হল যদি ফাইলটা করাপ্টেড হয়ে যায় তখন কী করতে হবে ? আবার ডাউনলোড ! না , তার আর দরকার নেই । আপনি ফাইলটা ঠিক করে নিতে পারেন - এজন্য লাগবে মিউ টরেন্ট সফ্টওয়্যার , উবুন্টু বা লিনাক্স মিন্টের টরেন্ট ফাইল ( বড়জোড় ৪০ কেবি হবে 🙂 ) । উবুন্টুর জন্য উবুন্টুর টরেন্ট ফাইল , মিন্টের জন্য মিন্টের টরেন্ট ফাইল ।

  • প্রথমে মিউটরেন্ট ইন্সটল করে নিন
  • এবার উপরের লিন্ক থেকে আপনার দরকারী টরেন্টটা খুলুন
  • টরেন্ট ডাউনলোড শুরু হবে
  • এবার File এ ক্লিক করে Exit / Quit এ দিন মিউ টরেন্ট বন্ধ করার জন্য - (সরাসরি Close বাটনে দিলে মিউ-টরেন্ট ট্রে তে মিনিমাইজ হয় কিন্তু বন্ধ হয়না ! )
  • এবার মিউটরেন্ট যে ফাইলটা ডাউনলোড করছে তা খুজে বের করুন - সাধারণত My Document এ Downloads এর ভেতর থাকে ।
  • সেখানে আপনি আইএসও ফাইলটা দেখতে পাবেন । সেখানে আপনার কাছে আগে থেকে থাকা iso টা পেষ্ট করে দিন , অন্যটা ডিলিট করে দিন
  • খেয়াল রাখবেন , দুইটার নাম যেনো হুবহু একই হয় ।
  • এবার মিউ টরেন্ট চালু করুন , দেখবেন আপনার করাপ্টেড টরেন্টের যে যায়গাটুকু নষ্ট সেটুকু ডাউনলোড হচ্ছে 🙂 কমপ্লিট হলে আপনি সিডি বা পেন ড্রাইভে রাইট করার জন্য প্রস্তুত 🙂

সিডিতে iso টা বার্ন করাঃ

আমাদের কাজ প্রায় শেষ । এবার একটা ব্ল্যান্ক সিডিতে আপনার আইএসও ফাইলটা বার্ন করে নিন । খেয়াল রাখবেন - আইএসও বার্ন করা আর অন্য ফাইল বার্ন করার মাঝে সামান্য পার্থক্য আছে । Nero দিয়ে কাজ করলে আপনি Backup অংশে Burn an image এ গিয়ে আইএসও ফাইলটা দেখিয়ে দিতে হবে । অন্যভাবে করলে হবে না কিন্তু !

নেরো না থাকলে সবচেয়ে ভালো হয় Free DVD ISO Burner ব্যবহার করলে । ইন্সটল করে অপেন করলেই আপনাকে iso ইমেজটা দেখিয়ে দিতে বলবে । এরপর Next বাটন চাপলেই আইএসও টা সিডিতে বার্ন হয়ে যাবে ।
ব্যস! তৈরি হয়ে গেলো আপনার বুটেবল উবুন্টু / লিনাক্স মিন্ট ইন্সটলেশন ডিস্ক 🙂

অনেকের সিডি রাইটার নাও থাকতে পারে , তাছাড়া সিডিতে রাইট করার সময় কারেন্ট চলে যাওয়া সহ আরও নানা অনাকাঙ্খিত ঘটনাও ঘটতে পারে - যাতে হয়ত সিডিটা ড্যামেজড হযে যেতে পারে । সেক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় যদি পেন-ড্রাইভকে বুটেবল করে নেয়া হয় । বারবার ব্যবহার করা তো যায়ই , পেনড্রাইভ থেকে ইন্সটলেশনও অনেক দ্রুত হয় । আমার পিসিতে পেন-ড্রাইভ থেকে ইন্সটল হতে মাত্র ৮ মিনিটের মত লাগে !

বুটেবল পেন-ড্রাইভ তৈরি করাঃ

বুটেবল পেনড্রাইভ বানানোর জন্য একটা চমতকার টুল - ইউনেটবুটইন । ডাউনলোড করুন এখান থেকে । ইন্সটলের দরকার নেই , ডাবল ক্লিক করে ফাইলটা চালাবেন , চিত্রের মত iso অংশে আপনার Iso ইমেজটা দেখিয়ে দেবেন ।
ড্রাইভের যায়গায় আপনার পেনড্রাইভ সিলেক্ট করে দিবেন ( সাধারণত সিলেক্ট করাই থাকে ) । Ok করলেই বুটেবল পেনড্রাইভ তৈরি হয়ে যাবে।

সাবধানতাঃ

কাজ করার আগে পেনড্রাইভটা একবার ফরম্যাট করে নিবেন ।

তো হয়ে গেল 🙂 আগামী পর্বে থাকছে ইন্সটলেশনের ধারাবাহিক বর্ননা ।
ভালো থাকবেন ।। লিনাক্সের জয় হোক 🙂

Level New

আমি জামাল উদ্দিন। বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সৌশল নেটওয়ার্ক - টেকটিউনস এ আমি 14 বছর 11 মাস যাবৎ যুক্ত আছি। টেকটিউনস আমি এ পর্যন্ত 9 টি টিউন ও 194 টি টিউমেন্ট করেছি। টেকটিউনসে আমার 0 ফলোয়ার আছে এবং আমি টেকটিউনসে 0 টিউনারকে ফলো করি।


টিউনস


আরও টিউনস


টিউনারের আরও টিউনস


টিউমেন্টস

জামাল উদ্দিন ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ।

ভাই উবুন্টুর লাইভ সিডি কিভাবে তৈরি করা যাবে জানালে উপকার হবে। আশা রাখি চালিয়ে যাবেন ইতি টানবেননা। অনেক অনেক ধন্যবাদ।

    এখানে যেটার কথা বললাম সেটা তো লাইভ সিডিই … উবুন্টু , লিনাক্স মিন্ট দুইটাই ! আলাদা করে লাইভ সিডি তৈরি করার তো কোন দরকার নেই 🙂

ফ্রি ডিভিডী ISO BARNER এবং ইউসবি বুটাবল সপ্টওয়ারটা কি যেই কোন কাজে, ব্যাবহার করা যাবে?

    Free DVD ISO Burner দিযে যেকোন আইএসও ইমেজ বার্ন করতে পারবেন । আর ইউনেটবুটইন দিয়ে মেক্সিমাম লিনাক্স ডিস্ট্রিবিউশনের বুটেবল পেনড্রাইভ বানাতে পারবেন । ইউনেটবুটইন এ একটা লিস্ট আছে , সেই লিস্টের সবগুলোর বুটেবল পেনড্রাইভ বানানো যায় ।

লিনাক্স নিয়ে আমার আগ্রহের কমতি নেই। টিউটোরিয়ালটি সেই আগ্রহ আর বেশি বাড়িয়ে দিল। নতুন ব্যবহারকারিরা লিনাক্স ইন্সটল করতে ভয় পায়। তাই ইন্সটলেশন প্রক্রিয়াটির বর্ণনাটি যেন নতুনরা বুঝে বুঝে করতে পারে। সেদিকে খেয়াল রেখেন। পরবর্তি পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। ধন্যবাদ।

    যতটা সম্ভব সবচেয়ে সহজ করে লিখতে চেষ্টা করব । আশা করি সমস্যা হবে না , আর হলে তো আমি আছিই ।
    ভালো থাকবেন ।

thanks… but ami ajporjonto উবুন্টু/ লিনাক্স dakhi e nai… vai উবুন্টু instoll dite koto tuki jyga lage?

    চিন্তার কিছু নাই ভাই । দেখেন নাই এবার দেখবেন , আশা করি ভাল লাগবে 🙂
    এমনিতে ৪ জিবি হলেই ইন্সটল হয় তবে নিয়মিত ব্যবহার করার জন্য ১০ জিবি রিকমেন্ড করা হয় ।

    thanks again………

    আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ , আশা করি সাথে থাকবেন ।

sorry জামাল ভাই আমি dvd iso maker এর কথা বলছিলাম।

    dvd iso maker দিয়ে শুধু গান বা ডাটা সিডি/ডিভিডি আইএসও করা যায় – মুভি ডিভিডি করা যায় না ( আমি যতদূর জানি )

সবসময় ভাবি যে উবুন্টু ব্যবহার করব। কিন্তু কেন যেন কখনও সাহস করে উঠতে পারি নাই। যা হোক, আপনার টিউটরিয়াল দেখে এবার ব্যবহার করার সাহস পাচ্ছি। ধন্যবাদ আপনাকে।

    ইচ্ছা করেছেন যেহেতু আশা করি পারবেন … সাথে থাকুন , চেষ্টা করব সহজ করে টিউটরিয়ালগুলো লিখতে ।
    ভালো থাকবেন ।

লিনাক্স মিন্ট, আর লিনাক্স কি একই জিনিস। প্রার্থক্য টা কি?

    অনেক পার্থক্য ! লিনাক্স হচ্ছে একটা কার্ণেলের নাম – কার্ণেল হল অপারেটিং সিস্টেমের সেই অংশ যা হার্ডওয়্যারের সাথে সফটওয়্যারের সংযোগ রক্ষা করে , সকল ডিভাইস নিয়ন্ত্রণ করে , অন্যান্য সফটওয়্যার চলার জন্য একটা পরিবেশ তৈরি করে দেয় ।

    আর লিনাক্স মিন্ট একটা অপারেটিং সিস্টেমের নাম । এটি উবুন্টুকে ঘষামাজা করে উইন্ডোস ব্যবহারকারীদের জন্য আরো একটু ব্যবহার বান্ধব করে তৈরি করা হয়েছে । ” উইন্ডোস ব্যবহারকারীদের জন্য আরো একটু ব্যবহার বান্ধব ” বললাম এই কারণে যে তাতে স্টার্ট মেন্যুর মত দেখতে একটা মেন্যু আছে , উইন্ডোসের যেমন একটাই প্যানেল লিনাক্স মিন্টেরও তেমনই একটাই প্যানেল রাথা হয়েছে । তাছাড়া এতে মিডিয়া কোডেক গুলো আগে থেকেই দেযা থাকে তাই ইন্সটল করার পরপরই গান শোনা , মুভি দেখার কাজ করা যায় ।

    আপনি যদি একবার ইন্সটল করেই একটা পরিপূর্ন অপারেটিং সিসটেম পেতে চান তবে লিনাক্সমিন্ট পার্ফেক্ট । ইন্সটল দেবার পরপরই এতে পাচ্ছেন –

    ১. সকল প্রকার মিডিয়া ফাইল চালানোর ব্যবস্থা ।
    ২. লেখা-লেখির জন্য অপেন অফিস রাইটার ।
    ৩. এক্সেল শীটের কাজের জন্য অপেন অফিস ক্যাল্ক ।
    ৪. প্রেজেন্টেশনের জন্য অপেন অফিস প্রেজেন্টেশন ।
    ৫. ছবি এডিটিং এর জন্য গিম্প ।
    ৬. ইন্টারনেট ব্রাউজিং এর জন্য – ফায়ারফক্স ।
    ৭. ই-মেইল ক্লায়েন্ট হিসাবে – থান্ডারবার্ড ।

    বলতে গেলে সাধারণ যেসব কাজ হয় সবই ইন্সটল করা মাত্রই পাচ্ছেন । আর উইন্ডোসের মত সাউন্ড , ভিডিও ড্রাইভার ইন্সটলের মত ঝামেলা তো থাকছেই না । উবুন্টুও ইন্সটল করা মাত্রই একই রকম সুবিধা পাবেন শুধু মিডিয়া কোডেকগুলো ছাড়া । বুঝতে পারছেন – ১০ মিনিটের একটা ইন্সটলেই আপনার পিসি ব্যবহার করার জন্য একদম তৈরি হয়ে যাচ্ছে !

অনেক কিছু জানতে পারলাম।
ধন্যবাদ

    শুধু জানলেই কিন্তু হবে না এখনই সময় পরিবর্তনের 🙂 চলে আসুন উবুন্টু বা লিনাক্স মিন্টে ।
    ভাল থাকবেন – ধন্যবাদ ।

============= || || || / || || // ||===========
|| || || || / || || // ||
|| || || || / || || // ||
|| || || || / || || // ||
||

বাকি টুকু পরে বলে দিব।

জামাল উদ্দিন ভাই।আপুনি খুবেই আন্তরিকতার সাথে উওর গুলি দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।

    আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ – আপনার আগ্রহের কারণে অন্য সবাইকেওতো জানাতে পারছি এটাই বা কম কিসে ?

খুবই দরকারী টিউন। নতুনদের জন্য আসলেই দরকার এটা। 🙂

ধন্যবাদ।
আপনার সাহায্য পেয়ে উবন্তু চালাণোর জন্য এক ১ম ধাপ এগিয়ে গেলাম।

আমি ubuntu 13.04 latest version install করেছি। কিন্তু প্রব্লেম হল অফ লাইনে কোন package install করতে পারছি না । দেখাছে E: Unable to locate file. help চাই।