সিম ক্লোনিং কি মোবাইল ফোনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিফিকেশন মডিউল) কার্ড। সিম নম্বর ক্লোনের মাধ্যমে প্রতারণা ও ফাঁদে ফেলার জাল বুনছে এক শ্রেণীর অপরাধ চক্র। আবার জনসাধারণ বা বিশিষ্টজনদেরসিম ক্লোনিং মাধ্যমে প্রতারণা, ব্লাকমেইলিং, হমকিও দিচ্ছে প্রতারক, জঙ্গী অপরাধীরা। তথ্যপ্রযুক্তির ভাষায় ক্লোনিং হলো- মোবাইল সিম নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর পরিবর্তন করে কাউকে কল দেওয়া। এক্ষেত্রে অপারেটর পরিবর্তন করা হলেও কলগ্রহীতার মোবাইল সেটে সেভ করা ব্যক্তির নাম দেখাবে। তবে যদি নম্বরটি সেভ না থাকে তাহলে কলগ্রহীতার কাছে অপরিচিত নম্বর হিসেবে দেখাবে। কিভাবে বুঝবেন আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হয়েছেন অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন। সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন। যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে। আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার। অকারণে মোবাইল সেট/ডিভাইস থেকে সিম বের করা হলে বা অপরিচিত কেউ এই কাজটি করলে । মোবাইল সেট/ডিভাইস সার্ভিসিং এর সময় এ ঘটনা ঘটতে পারে। মোবাইল সেট/ডিভাইস এর অভ্যন্তরে অনাকাঙ্ক্ষিত নতুন কোন সফটওয়্যার/এপস বা ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশের উপস্থিতি। সিম ক্লোনিং এর শিকার হলে কি করবেন? একটু অসাবধান হলেই যে কেউ সিম ক্লোনিং এর শিকার হতে পারেন। তবে, সরকার সাইবার ক্রাইমের হাত থেকে দেশের নাগরিকদের রক্ষা করা জন্য নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহন করছে। সিম ক্লোনিং সংশ্লিষ্ট যে কোনো রকম হয়রানির শিকার হলে তাহলে যা করবেন, তা হল- নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। বিষয়টি যদি তথ্য প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর আওতায় পড়ে তাহলে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করুন বা প্রয়োজনে সাধারন ডায়েরি করে রাখতে পারেন। যদি থানায় কোনো কারণে অভিযোগ গ্রহণ না করে তাহলে নিকটস্থ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে কমপ্লেইন্ট পিটিশন দায়ের করতে পারেন। যদি কোনো কারনে তাও সম্ভব না হয় তাহলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর আওতায় নিয়ন্ত্রক, সিসিএ বরাবর অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিয়ন্ত্রক, সিসিএ বরাবর অভিযোগ দায়ের এর ক্ষেত্রে সরাসরি ডাকযোগে বা ই-মেইলের মাধ্যমেও অভিযোগ দায়ের করা যাবে। ইমেইল: [email protected] বিস্তারিত জানতে ফোন করুন- ০২-৫৫০০৬৮১৯ বা ভিজিট করুন http://www.cca.gov.bd
সিম ক্লোনিং কি
মোবাইল ফোনের খুবই গুরুত্বপূর্ণ অংশ সিম (সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিফিকেশন মডিউল) কার্ড। সিম নম্বর ক্লোনের মাধ্যমে প্রতারণা ও ফাঁদে ফেলার জাল বুনছে এক শ্রেণীর অপরাধ চক্র। আবার জনসাধারণ বা বিশিষ্টজনদেরসিম ক্লোনিং মাধ্যমে প্রতারণা, ব্লাকমেইলিং, হমকিও দিচ্ছে প্রতারক, জঙ্গী অপরাধীরা।
তথ্যপ্রযুক্তির ভাষায় ক্লোনিং হলো- মোবাইল সিম নম্বর অপরিবর্তিত রেখে অপারেটর পরিবর্তন করে কাউকে কল দেওয়া। এক্ষেত্রে অপারেটর পরিবর্তন করা হলেও কলগ্রহীতার মোবাইল সেটে সেভ করা ব্যক্তির নাম দেখাবে। তবে যদি নম্বরটি সেভ না থাকে তাহলে কলগ্রহীতার কাছে অপরিচিত নম্বর হিসেবে দেখাবে।
কিভাবে বুঝবেন আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হয়েছেন
অপরিচিত নাম্বার থেকে মিসড কল এলে আপনি কল ব্যাক করার পূর্বে ভালো করে চিহ্নিত করবার চেষ্টা করুন যে এটি কার নাম্বার। অথবা কল ব্যাক করা বন্ধ করুন। সিম ক্লোনিং হতে হলে মিসড কল আসবে। ডাইরেক্ট রিং হলে সেটি রিসিভ করলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার হবেন না। মিসড কল এলেই সতর্ক হন। যদি দেখেন আপনার সেল ফোনের ব্যালান্স অকারণে কমে যাচ্ছে। আপনার সেল ফোন টি এখনি বন্ধ করে অন্য একটি নাম্বার থেকে আপনার নাম্বারে ফোন দিন। দেখুন রিং হয় কিনা। রিং হলে আপনি সিম ক্লোনিং এর শিকার। অকারণে মোবাইল সেট/ডিভাইস থেকে সিম বের করা হলে বা অপরিচিত কেউ এই কাজটি করলে । মোবাইল সেট/ডিভাইস সার্ভিসিং এর সময় এ ঘটনা ঘটতে পারে। মোবাইল সেট/ডিভাইস এর অভ্যন্তরে অনাকাঙ্ক্ষিত নতুন কোন সফটওয়্যার/এপস বা ক্ষুদ্র যন্ত্রাংশের উপস্থিতি।
সিম ক্লোনিং এর শিকার হলে কি করবেন?
একটু অসাবধান হলেই যে কেউ সিম ক্লোনিং এর শিকার হতে পারেন। তবে, সরকার সাইবার ক্রাইমের হাত থেকে দেশের নাগরিকদের রক্ষা করা জন্য নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহন করছে। সিম ক্লোনিং সংশ্লিষ্ট যে কোনো রকম হয়রানির শিকার হলে তাহলে যা করবেন, তা হল-
নিকটস্থ থানায় যোগাযোগ করুন। বিষয়টি যদি তথ্য প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর আওতায় পড়ে তাহলে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর সংশ্লিষ্ট ধারা উল্লেখ করে থানায় অভিযোগ দায়ের করুন বা প্রয়োজনে সাধারন ডায়েরি করে রাখতে পারেন। যদি থানায় কোনো কারণে অভিযোগ গ্রহণ না করে তাহলে নিকটস্থ বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে কমপ্লেইন্ট পিটিশন দায়ের করতে পারেন। যদি কোনো কারনে তাও সম্ভব না হয় তাহলে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন, ২০০৬ এর আওতায় নিয়ন্ত্রক, সিসিএ বরাবর অভিযোগ দায়ের করতে পারেন। নিয়ন্ত্রক, সিসিএ বরাবর অভিযোগ দায়ের এর ক্ষেত্রে সরাসরি ডাকযোগে বা ই-মেইলের মাধ্যমেও অভিযোগ দায়ের করা যাবে। ইমেইল: [email protected] বিস্তারিত জানতে ফোন করুন- ০২-৫৫০০৬৮১৯ বা ভিজিট করুন http://www.cca.gov.bd